Category: Edu Board News

  • ৬ষ্ঠ শ্রেণি থেকে ৯ম শ্রেণি বার্ষিক পরীক্ষা এবং ১০ম শ্রেণি নির্বাচনী পরীক্ষা

    ৬ষ্ঠ শ্রেণি থেকে ৯ম শ্রেণি বার্ষিক পরীক্ষা এবং ১০ম শ্রেণি নির্বাচনী পরীক্ষা ২০২১

    ৬ষ্ঠ শ্রেণি থেকে ৯ম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের বার্ষিক পরীক্ষা এবং ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নির্বাচনী পরীক্ষা ২০২১ গ্রহণ সংক্রান্ত।

    বার্ষিক পরীক্ষা 2021 : ৬ষ্ঠ শ্রেণি থেকে ৯ম শ্রেণি বার্ষিক পরীক্ষা এবং ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নির্বাচনী পরীক্ষা ২০২১ , Annual Exam 22021 in Bangladesh ,

    স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষা হবে ৩ বিষয়ে, শুরু ২৪ নভেম্বর ২০২১

    ২০২১ সালে স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষা হবে ৩ বিষয়ে, শুরু ২৪ নভেম্বর থেকে।

    ৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ৩টি বিষয়ের ওপর বার্ষিক পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে।

    ২৪ থেকে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সব স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষা ও ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নির্বাচনী পরীক্ষা নেয়া হবে।

    দেশের সব স্কুলকে ২৪ নভেম্বর থেকে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে বাংলা, ইংরেজি ও গণিত বিষয়ে বার্ষিক পরীক্ষা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।

    ১৩ অক্টোবর প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।করোনা মহামারির কারণে দেড় বছর বন্ধ থাকার পর গত ১২ সেপ্টেম্বর সব স্কুল-কলেজ খুলেছে। এ পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের বার্ষিক পরীক্ষা হবে কি না তা প্রশ্ন উঠেছিল। শিক্ষকরা বার্ষিক পরীক্ষা নেওয়ার পক্ষে মত দিয়েছিলেন। অবশেষে বার্ষিক পরীক্ষা নেওয়ার নির্দেশনা জারি করলো মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৬ষ্ঠ শ্রেণি থেকে ৯ম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের বার্ষিক পরীক্ষা এবং ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নির্বাচনী পরীক্ষা গ্রহণ করতে হবে।

    বার্ষিক ও নির্বাচনী পরীক্ষা সংক্রান্ত নির্দেশনা ২০২১

    ১. বাংলা, ইংরেজী ও সাধারণ গণিত বিষয়ে পরীক্ষা নিতে হবে;

    ২. পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের মান হবে ৫০ নম্বরের;

    ৩. প্রতিটি বিষয়ের পরীক্ষার সময় হবে ১.৩০ মিনিট;

    স্কুলের পরীক্ষা যে সিলেবাসে হবেযে সকল অধ্যায় থেকে অ্যাসাইনমেন্ট (বাংলা, ইংরেজী ও সাধারণ গণিত বিষয়) দেয়া হয়েছে সে সকল অধ্যায় এবং ১২/০১/২০২১ হতে শ্রেণি কক্ষে যে সকল অধ্যায়ের ওপর পাঠদান করা হয়েছে তা ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য সিলেবাস।

    বার্ষিক / নির্বাচনী পরীক্ষার নম্বর বিন্যাস হবে যেভাবে

    (ক) বাংলা (১ম ও ২য় পত্র) বিষয়ের নম্বর হবে-৫০ (লিখিত ৩৫ + এমসিকিউ ১৫)।

    (খ) ইংরেজী (১ম ও ২য় পত্র) বিষয়ের নম্বর হবে-৫০ (১ম পত্র ৩০ + ২য় পত্র ২০);

    (গ) সাধারণ গণিত বিষয়ের নম্বর হবে-৫০ (লিখিত ৩৫ + এমসিকিউ১৫)।

    (ঘ) প্রত্যেক শিক্ষার্থীর বার্ষিক পরীক্ষার নম্বরের সাথে চলমান সকল বিষয়ের অ্যাসাইনমেন্টের ওপর ৪০ নম্বর যোগ করতে হবে।

    (ঙ) বার্ষিক পরীক্ষায় ৭ম শ্রেণি থেকে ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ওপর আরও ১০ নম্বর যোগ করতে হবে।

    উল্লেখ্য, ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার সঙ্গে বৃক্ষরোপণ প্রকল্পে তাদের কর্মতৎপরতা যুক্ত করে। এই ১০ নম্বর যোগ করতে হবে।

    (চ) অর্থাৎ মোট ১০০ নম্বরের (৫০+৪০+১০) ওপর প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে মূল্যায়নপূর্বক বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফল তৈরি করে শিক্ষার্থীদের প্রগ্রেসিভ রিপোর্ট প্রদান করতে হবে।

    বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়েছে, ২০২১ শিক্ষাবর্ষে এ পরীক্ষা ছাড়া অন্য কোন পরীক্ষা নেয়া যাবে না এবং

    অবশ্যই যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে বার্ষিক ও নির্বাচনী পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে হবে।


    Download


    Home


    more

  • Student Unique ID online Registration Form pdf free download

    Student Unique ID online Registration Form pdf free download

    eSchoolbd.com

    Students (UID) ইউনিক আইডি ফরম পূরণ

    নতুন নিয়মে শিক্ষার্থীদের ইউনিক আইডি (UID) ফরম পূরণ

    ইউনিক আইডি ফরম ৬ষ্ঠ থেকে ১২শ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের পূরণের নিয়মাবলি বিস্তারিত

    সরকার সম্প্রতি দেশের সকল শিক্ষার্থীদের একই ডাটাবেজে অন্তর্ভূক্ত করে ইউনিক আইডি প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন। এর মাধ্যমে সকল শ্রেণির শিক্ষার্থীদের একটি আইডি নম্বর প্রদান করে একটি সফটওয়্যার প্রস্তুত করা হবে এবং পরর্তীদের বিভিন্ন স্তরে এই আইডি থেকেই কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের জন্য ৬ষ্ঠ থেকে ১২শ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ইউনিক আইডি ফরম ও পূরণের নিয়মাবলি দেওয়া হল।

    সরকারের গৃহিত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো BANBEIS ইতোমত্যে এস্টাবলিশমেন্ট অব ইন্টিগ্রেটেড এডুকেশনাল ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (IEIMS) প্রকল্পের আওতায় শিক্ষার্থীদের ইউনিক আইডি কার্যক্রম শুরু করেছে।

    শিক্ষার্থীরা প্রদানকৃত ইউনিক আইডি ফরমটি অভিভাবক ও শিক্ষকদের সহায়তা প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ নির্ধারিত সময়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকের নিকট জমা দিবে।

     eSchoolbd.com এর পাঠকদের জন্য এস্টাবলিশমেন্ট অব ইন্টিগ্রেটেড এডুকেশনাল ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (IEIMS) প্রকল্প শিক্ষার্থী তথ্যছক Student Unique ID ফরমটি দেওয়া হল।

    সেই সাথে শিক্ষার্থীরা কিভাবে এই তথ্যগুলো পূরণ করবে সেই সংক্রান্ত একটি পূর্ণাঙ্গ নির্দেশনা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। এখান থেকে শিক্ষার্থী তথ্যছক Student Unique ID ফরমটি ডাউনলোড করে নিয়ে নির্ধারিত নিয়ম অনুসরণ করে পূরণ সাপেক্ষ্যে জমা দিতে হবে।

    ধাপে ধাপে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য ব্যানবেইজ শিক্ষার্থী ইউনিক আইডি ফরম সংগ্রহ ও পূরণ সংক্রান্ত কার্যাবলী বর্ণণা করা হল।
    ধাপ-০১: শিক্ষার্থী তথ্যছক Student Unique ID ফরম সংগ্রহ;
    শিক্ষার্থী তথ্যছক পূরণ, ডেটা এন্ট্রি এবং UID নম্বর প্রদান সংক্রান্ত কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী মুদ্রিত তথ্যছক উপজেলা/ থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসে প্রেরণ করা হবে মার্চ ২০২১ এর ২য় ও ৩য় সপ্তাহে।

    উপজেলা শিক্ষা অফিস মার্চ ২০২১ এর ৩য় ও ৪র্থ সপ্তাহে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানের নিকট শিক্ষার্থী তথ্যছক বিতরণ করবেন এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো শ্রেণিশিক্ষকের মাধ্যমে শ্রেণিভিত্তিক শিক্ষার্থীদের মাঝে তথ্যছক বিতরণ করবেন মার্চের শেষ সপ্তাহ থেকে এপ্রিলের ১ম সপ্তাহের মধ্যে।

    কোনো কারণে ঐসকল ফরম না পেলে বা নষ্ট হয়ে গেলে বিনোদপুর মিডিয়া ডট কম-এ শিক্ষার্থী তথ্যছক Student Unique ID টি পাওয়া যাবে। এখান থেকে ডাউনলোড করেও তা ব্যবহার করা যাবে।

    ধাপ-০২: ছাত্র/ছাত্রীদের ইউনিক আইডি ফরম পূরণ;
    প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্ত বা অনলাইন থেকে ডাউনলোডকৃত শিক্ষার্থীদের ইউনিক আইডি ফরম যথাযথ নিয়ম অনুসরণ করে শিক্ষক ও অভিভাবকদের সহায়তায় পূরণ করতে হবে।

    ফরম পূরণ করার সময় অবশ্যই শিক্ষার্থীদের পিতা/মাতা জাতীয় পরিচয়পত্র এবং শিক্ষার্থীর অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ অনুসরণ করে তথ্যাদি পূরণ করা লাগবে।

    পূরণকৃত তথ্য ফরমের সাথে শিক্ষার্থীদের নিন্মোক্ত ডকুমেন্ট সংযুক্ত করে দিতে হবে-

    (১) শিক্ষার্থীর সদ্য তােলা পাসপাের্ট সাইজের ২ কপি ছবি (সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড রঙ্গিন ছবি, যা সম্মুখভাগ থেকে তােলা যেন দুই চোখ একই সাথে দৃশ্যমান হয়);

    (২) শিক্ষার্থীর জন্ম নিবন্ধন সনদ (Birth Registration Certificate) এর অনুলিপি;

    (৩) শিক্ষার্থীর মাতা, পিতা এবং প্রযােজ্যক্ষেত্রে অভিভাবকের জাতীয় পরিচয়পত্রের অনুলিপি;

    (৪) শিক্ষার্থীর মাতা, পিতা এবং প্রযােজ্যক্ষেত্রে অভিভাবকের জন্ম নিবন্ধনের অনুলিপি(যদি থাকে);

     


    Download Student UID Form .pdf

    ফরম পূরণের প্রয়োজনীয় সতর্কতা:
    শিক্ষার্থীরা তাদের ইউনিক আইডি সংগ্রহের জন্য অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করে ফরমটি পূরণ করতে হবে। সেগুলো নিচে আলোচনা করা হল-

    ১. শিক্ষার্থীদের মৌলিক তথ্য প্রদান: শিক্ষার্থীরা তাদের ইউনিক আইডি ফরমে তাদের মৌলিক তথ্যাদি যেমন- নাম ও জন্ম তারিখ অবশ্যই তাদের অনলাইন জন্ম নিবন্ধন অনুসরণ করে প্রদান করতে হবে।

    কারও যদি অনলাইন জন্ম নিবন্ধন না থাকে তাহলে অবশ্যই রেজিষ্টারের কার্যালয় থেকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে জন্মনিবন্ধন সনদ সংশোধন করে নিতে হবে। যা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন পোর্টালে থাকবে।

    ২. পিতা ও মাতার তথ্য প্রদান: শিক্ষার্থীদের পিতা ও মাতার তথ্য অবশ্যই পিতা ও মাতার জাতীয়পরিচয়পত্র অনুসরণ করে লিপিবদ্ধ করতে হবে। যদি কারও তথ্য পিতা মাতার আইডি কার্ডের সাথে না মেলে তাহলে তা সংশ্লিষ্ট কার্যালয় থেকে সংশোধন করে নিতে হবে।

    ৩. শিক্ষা ও অন্যান্য তথ্যাদি: যথাযথ সতর্কতা অনুসরণ করে শিক্ষার্থীরা তাদের পূর্বর্বতী ও বর্তমান শিক্ষাগত তথ্য প্রদান করবেন। শ্রেণি শিক্ষক ও প্রতিষ্ঠান প্রধান তা দেখে সত্যায়ন করবেন।

    মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের শিক্ষাতথ্য ভিত্তিক ডেটাবেইজ তৈরি এবং ইউনিক আইডি প্রদান কার্যক্রম এবং ৬ষ্ঠ থেকে ১২শ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ইউনিক আইডি ফরম ও পূরণের নিয়মাবলি সংক্রান্ত আর কোনো তথ্য প্রয়োজন হলে বাংলা নোটিশ ডট কম এর ফেসবুক পেইজটি লাইক ও ফলো করে মেসেজ করুন এবং গ্রুপে যোগ দিন

    ফরমের সঙ্গে যা যা জমা দিতে হবে
    ১। শিক্ষার্থীর অনলাইন জন্মনিবন্ধনের এর ফটোকপি
    ২। পিত-মাতার ভোটার আইডির ফটোকপি
    ৩। শিক্ষার্থীর সদ্য তোলা সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড এর পাসপোর্ট সাইজ রঙিন ছবি
    ৪। ছবির পেছনের নাম+ রোল+শ্রেণি+সেকশন লিখা থাকতে হবে
    ৫। পিত-মাতার সচল মোবাইল নাম্বার

    ফরমটি ডাউনলোড লিংক : Click here


    Click here


    Click here


    Click here


    Download

    01
    Uploading . . . 
    02
    Uploading . . . 
    Daily Talks 03 VDO

    [embedyt] https://www.youtube.com/embed?listType=playlist&list=

    &layout=gallery[/embedyt]

    Daily Talks 04

    Updating every day … 

    Daily Talks 05

    Updating every day … 

    Daily Talks 06

    Updating every day … 

    • See Next >>
    • Spoken English
    • FREE Courses


    Facebook


    Twitter


    Facebook


    Youtube


    Wordpress

    Welcome

    free education programme

    eSchoolbd.com provides FREE educational contents to the students of all stages

    Join UsYouTube

  • স্কুল-কলেজের-এমপিও-নীতিমালা-২০২১-MPO-Nitimala-2021

    MPO-Nitimala-2021

    স্কুল-কলেজের-এমপিও-নীতিমালা-২০২১

    বেসরকারি স্কুল কলেজের সংশোধিত এমপিও নীতিমালা ও জনবল কাঠামো জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে সোমবার (২৯ মার্চ) সন্ধ্যায় নীতিমালাটি প্রকাশ করা হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোমিনুর রশিদ আমিন দৈনিক শিক্ষাডটকমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

    মোট ৪৪ পাতার নীতিমালায় সহকারী শিক্ষকদের সিনিয়র শিক্ষক পদে পদোন্নতির সুযোগ রাখা হয়েছে। এর আগে সহকারী শিক্ষকদের পদোন্নতির সুযোগ ছিল না। অবশেষে শিক্ষকদের সে আক্ষেপ দূর হলো। সহকারী শিক্ষকরা যোগদানের ৫ বছরের মধ্যে বিএড ডিগ্রি অর্জন করলে ১০ম গ্রেডে বেতন পাবেন। ১০ম গ্রেড প্রাপ্তির ১০ বছর পূর্তিতে তারা সিনিয়র শিক্ষক পদে পদোন্নতি পাবেন। ১০ম গ্রেড পাওয়ার ১০ বছর পুর্তিতে সিনিয়র শিক্ষক পদে পদোন্নতি পাওয়া শিক্ষকরা ৯ম গ্রেডে বেতন পাবেন।

    আর উচ্চমাধ্যমিক কলেজের প্রভাষকরা এমপিওভুক্তির ৮ বছর পুর্তিতে মোট প্রভাষকের মোট পদের ৫০ শতাংশ মূল্যায়নের ভিত্তিতে জ্যেষ্ঠ প্রভাষক পদে পদোন্নতি পাবেন। ১০০ নম্বরের মূল্যায়নের ভিত্তিতে পদোন্নতি পাবেন তারা। অপর দিকে ডিগ্রি কলেজের প্রভাষকরা চাকরির ৮ বছর পুর্তিতে মোট প্রভাষক পদের ৫০ শতাংশ নির্ধারিত সূচকে মোট ১০০ নম্বরের মূল্যায়নের ভিত্তিতে সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন।

    নতুন নীতিমালায় স্কুল ও কলেজে কর্মরত গ্রন্থাগারিক, সহকারি গ্রন্থাগারিক ও ক্যটালগারদের শিক্ষক মর্যাদা দেয়া হয়েছে। গ্রন্থাগারিকদের পদের নতুন নাম গ্রন্থাগার প্রভাষক এবং সহকারী গ্রন্থাগারিক কাম ক্যটালগারদের পদের নতুন নাম সহকারী শিক্ষক গ্রন্থাগার ও তথ্য বিজ্ঞান দেয়া হয়েছে।

    নতুন নীতিমালায় ডিগ্রি তৃতীয় শিক্ষক বা অনার্স মাস্টার্স শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে কিছুই বলা হয়নি।

    দৈনিক শিক্ষাডটকমের পাঠকদের জন্য সংশোধিত নীতিমালাটি তুলে ধরা হল।

    নীতিমালা দেখতে ক্লিক করুন : https://t.ly/zMn5

    Download MPO-Nitimala-2021​


    Download PDF

    Daily Talks 03 VDO

    [embedyt] https://www.youtube.com/embed?listType=playlist&list=UUkPWGehGbHj-70Z7uAM6Pwg[/embedyt]

    Daily Talks 04

    Updating every day … 

    Daily Talks 05

    Updating every day … 

    Daily Talks 06

    Updating every day … 

    • See Next >>
    • Spoken English
    • FREE Courses


    Facebook


    Twitter


    Facebook


    Youtube


    Wordpress

    Welcome

    free education programme

    eSchoolbd.com provides FREE educational contents to the students of all stages

    Join UsYouTube

  • Education Board Results published

    Education Board Results published

    eSchoolbd.com
    01
    Uploading . . .
    02
    Uploading . . .
    Daily Talks 03 VDO

    [embedyt] https://www.youtube.com/embed?listType=playlist&list=

    &layout=gallery[/embedyt]

    Daily Talks 04

    Updating every day … 

    Daily Talks 05

    Updating every day … 

    Daily Talks 06

    Updating every day … 

    • See Next >>
    • Spoken English
    • FREE Courses


    Facebook


    Twitter


    Facebook


    Youtube


    Wordpress

    Welcome

    free education programme

    eSchoolbd.com provides FREE educational contents to the students of all stages

    Join UsYouTube

  • বদলে যাচ্ছে শিক্ষাব্যবস্থা : প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের পড়াশোনা

    বদলে যাচ্ছে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের শিক্ষাব্যবস্থা পড়াশোনা

    বদলে যাচ্ছে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের শিক্ষাব্যবস্থা পড়াশোনা

    ব্যাপক পরিবর্তনের মাধ্যমে বদলে যাচ্ছে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের শিক্ষাব্যবস্থা। নতুন শিক্ষাব্যবস্থায় পিইসিই ও সমমান এবং জেএসসি ও সমমানের পরীক্ষা বাতিল করে দিতে পারে সরকার। একই সঙ্গে মাধ্যমিকে বিজ্ঞান, মানবিক এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগগুলো বাতিল হতে পারে।

    ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে কার্যকর হতে যাওয়া একটি পাঠ্যক্রমের নতুন রূপরেখায় এ ছাড়াও রয়েছে আরো অনেক পরিবর্তনের প্রস্তাব। এতে শুধুমাত্র দশম শ্রেণির পাঠ্যক্রমের ভিত্তিতে মাত্র পাঁচটি বিষয়ে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এইচএসসি পরীক্ষা হবে দুটি ভাগে। একটি একাদশ শ্রেণিতে এবং অপরটি দ্বাদশ শ্রেণিতে।

    জাতীয় পাঠ্যক্রম এবং পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) খসড়াটিতে অষ্টম শ্রেণির জেএসসি বা সমমান এবং পঞ্চম শ্রেণির পিইসিই পরীক্ষা রাখার জন্য কোনো প্রস্তাব দেওয়া হয়নি।

    এনসিটিবি সদস্য (পাঠ্যক্রম) অধ্যাপক মশিউজ্জামান বলেন, আমরা দশম শ্রেণির আগে কোনো পাবলিক পরীক্ষার প্রস্তাব দিইনি। তবে সরকার যদি এর আগে কোনো পাবলিক পরীক্ষা নিতে চায় তো নিতে পারে। এনসিটিবির কর্মকর্তারা বলছেন, পিইসিই এবং জেএসসি পরীক্ষা কোমলমতী শিক্ষার্থীদের অনেক চাপের মধ্যে রাখে। এর পরিবর্তে বিদ্যালয়ে নিয়মিত মূল্যায়নের ওপর জোর দেওয়া হবে।

    পিইসিই পরীক্ষা চালু হয়েছিল ২০০৯ সালে এবং জেএসসি ২০১০ সালে। অনেক শিক্ষাবিদ এই পরীক্ষা দুটোকে অপ্রয়োজনীয় বলে অভিহিত করেছেন এবং শিক্ষার্থীদের ওপর বাড়তি চাপ দেওয়ার সমালোচনা করেছেন।

    ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক মনজুর আহমেদ বলেন, স্কুলের সব ক্লাস শেষ করে একটি পাবলিক পরীক্ষা হওয়া উচিত। অল্প বয়সি শিক্ষার্থীদের জন্য স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষাই যথেষ্ট।

    নতুন প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে, এসএসসি পরীক্ষা হবে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, সামাজিক বিজ্ঞান এবং বিজ্ঞানের ওপর। বাকি মূল্যায়ন হবে স্কুলেই।

    এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে দুটি দফায়। পরবর্তীতে দুটি ফলাফল সমন্বয় করে চূড়ান্ত ফলাফল প্রস্তুত করা হবে। নবম ও দশম শ্রেণিতে দুই বছর পড়ার পর ১০টি বিষয়ে শিক্ষার্থীরা এসএসসি পরীক্ষা দেয়। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর সিলেবাস শেষ করে মোট ১২টি বিষয়ে শিক্ষার্থীরা এইচএসসি পরীক্ষা দেয়।

    কয়েক দশক ধরে নবম শ্রেণি থেকেই শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞান, মানবিক এবং ব্যবসায় শিক্ষা থেকে একটি বিভাগ বেছে নিতে হয়। বোর্ড কর্মকর্তাদের মতে, এটি শিক্ষার্থীদের ওপর অপ্রয়োজনীয় চাপ সৃষ্টি করছে।

    একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা বাধ্যতামূলক বাংলা, ইংরেজি এবং আইসিটির পাশাপাশি বিজ্ঞান, মানবিক এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে অন্য তিনটি বিষয় বেছে নিতে পারবে। এর পাশাপাশি তারা ভোকেশনাল কোর্স থেকে একটি বিষয় বেছে নেবে। সর্বশেষ ২০১২ সালে কারিকুলাম সংশোধন করা হয়েছিল।

    এনসিটিবি চেয়ারম্যান অধ্যাপক নারায়ণ চন্দ্র সাহা জানান, বিশ্বের বেশির ভাগ দেশে স্কুল পর্যায়ে বিজ্ঞান, মানবিক এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ নেই। স্কুল লেভেলের সব শিক্ষার্থীর একই জ্ঞান থাকা উচিত। নতুন রূপরেখায় স্কুলের সাপ্তাহিক ছুটি শুধুমাত্র শুক্রবারের পরিবর্তে শুক্রবার ও শনিবার করা প্রস্তাব করা হয়েছে।

    গত বৃহস্পতিবার নিজেদের ওয়েবসাইটে খসড়া প্রস্তাবটি আপলোড করে স্টেকহোল্ডারদের কাছ থেকে মতামত চেয়েছে এনসিটিবি। এনসিটিবি চেয়ারম্যান জানান, যে কেউ ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত ই-মেইলের মাধ্যমে তাদের মতামত জানাতে পারবেন।

    তিনি বলেন, আমরা স্টেকহোল্ডারদের মতামত পাওয়ার পরে নতুন পাঠ্যক্রমটি চূড়ান্ত করব এবং জাতীয় পাঠ্যক্রমের সমন্বয় কমিটির (এনসিসিসি) কাছে দেব। অধ্যাপক মশিউজ্জামান জানান, নতুন পাঠ্যক্রমটিতে তাত্ত্বিক জ্ঞানের চেয়ে দক্ষতার ওপর বেশি জোর দেওয়া হবে। শিক্ষার আধুনিকীকরণের কোনো বিকল্প নেই বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

    তথ্যসূত্র >> fcnewz 

    Youtube

    SUBSCRIBE

    Website

    Button Text

    Facebook

    LIKE page

    FB Group

    Join Now

    Welcome

    free education programme

    eSchoolbd.com provides FREE educational contents to the students of all stages

    Join UsYouTube

    Click here


    Click here


    Click here

  • BPI Notice – Admission 2020 (Polytechnic News )

    BPI Notice – Admission 2020 (Polytechnic News )

    BPI Notice – Admission 2020 (Polytechnic News )

    গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার

    অধ্যক্ষের কার্যালয় বগুড়া পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট, বগুড়া

    E-mail : bogra_poly@yahoo.com স্মারক নং-বপই/একা-০৩/ভর্তি/২০২০/ ১ ৫৯ C2C )

    তারিখ ঃ ২১ সেপ্টেম্বর ২০২০ খ্রিস্টাব্দ ১ম পর্ব (উভয় শিফট) শিক্ষার্থী ভর্তি সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ডিপ্লোমা ইন ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি শিক্ষাক্রমের ১ম পর্ব (উভয় শিফট) বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বাের্ড, ঢাকা কর্তৃক অনলাইনে যে সকল শিক্ষার্থী এ ইন্সটিটিউটে ভর্তি নিশ্চায়ন করেছে, তাদেরকে আগামী ২৩ সেপ্টেম্বর হতে ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২০ (সরকারী ছুটির দিন ব্যতীত) প্রতিদিন সকাল ৯.০০ ঘটিকা হতে দুপুর ১.০০ টা পর্যন্ত ১ম শিফট এবং বিকাল ২.০০ ঘটিকা হতে ৫.০০ ঘটিকা পর্যন্ত ২য় শিফটের শিক্ষার্থীদেরকে স্ব-শরীরে উপস্থিত হয়ে নিম্নলিখিত কাগজপত্রাদি জমা প্রদান করতে হবে। উল্লিখিত সময়ের মধ্যে কাগজপত্রাদিসহ টাকা জমা প্রদান না করলে তাদের অনলাইনে ভর্তি বাতিল বলে গণ্য হবে। উল্লেখ্য, ক্লাশ শুরুর তারিখ পরবর্তীতে নােটিশের মাধ্যমে জানানাে হবে। ২। বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বাের্ড কর্তৃক নির্ধারিত ফি বাবদ ৭০৫/-(সাতশত পাঁচ) টাকা শিওর ক্যাশের মাধ্যমে ২৯/০৯/২০২০

    তারিখের মধ্যে জমা দিতে হবে। ফি-প্রদান পদ্ধতি ও শিওর ক্যাশ মেনু+Payment+Payee(BOGPI)+Student ID(SSC Board Roll 6 Digits)+Next+Confirm Payment. ভর্তির সময় নিম্নোক্ত কাগজপত্রাদি জমা দিতে হবে । ভর্তির ফরম বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বাের্ডের ওয়েবসাইট (www.btebadmission.gov.bd) থেকে ডাউনলােড করে স্ব-হস্তে পূরণপূর্বক জমা দিতে হবে; সদ্য তােলা ৩ (তিন) কপি পাসপাের্ট আকারের রঙ্গিন ছবি; এস এস সি/সমমান পাসের একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্টের মূল কপি এবং ফটোকপি ১টি;

    সর্বশেষ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান কর্তৃক প্রদত্ত প্রশংসাপত্রের ফটোকপি; (ঙ) । শিক্ষার্থীর জন্ম নিবন্ধনের ফটোকপি; ৪। কোটার ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত অতিরিক্ত কাগজপত্রাদি জমা দিতে হবে ?

    ক্ষুদ্র নৃ-গােষ্ঠী প্রার্থীর ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/পৌরসভার মেয়র/সিটি কর্পোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিলর/যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্র জমা দিতে হবে। মুক্তিযােদ্ধার সন্তান/সন্তানদের কোটায় ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় হতে প্রদত্ত সনদপত্রের ২টি সত্যায়িত কপি এবং সনদপত্রের মূলকপি যাচাইয়ের জন্য ভর্তির সময় জমা দিতে হবে। মুক্তিযােদ্ধার পােষ্যদের কোটায় ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের সনাক্তকরণের জন্য সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/সিটি কর্পোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিলর/পৌরসভার মেয়র বা কাউন্সিলর কর্তৃক প্রদত্ত মুক্তিযােদ্ধার সাথে আবেদনকারীর সম্পর্ক সংক্রান্ত সনদপত্র জমা দিতে হবে। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্রটি যাচাইয়ে

    সঠিক প্রমাণিত না হলে ভর্তি বাতিল বলে গণ্য হবে। | (গ) বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বাের্ড, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর ও অধিদপ্তরাধীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষক/কর্মকর্তা/কর্মচারীর সন্তানদের

    সনাক্তকরণের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তর/প্রতিষ্ঠান প্রধানের সনদপত্র জমা দিতে হবে।

    প্রতিবন্ধি বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রে সমাজসেবা অধিদপ্তর কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্র যাচাইয়ের জন্য জমা দিতে হবে। বিঃ দ্রষ্টব্য ও মূল একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট জমা দেয়ার পূর্বে প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে প্রয়ােজনীয় একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্টের সত্যায়িত কপি নিজের কাছে সংরক্ষণের জন্য পরামর্শ দেয়া গেল। এ ইন্সটিটিউটে অধ্যয়নকালীন সময়ে মূল একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট ফেরত দেয়া হবে না।

    BPI Notice
    Polytechnic News BPI Notice