Category: FEATURED

  • Spoken English useful words

    Spoken English useful words

    🗹 Articles
    📌 the
    The কে বলা হয় “definite article”। এটি একটি noun (ব্যক্তি, বস্তু অথবা স্থান) এর পূর্বে বসে থাকে, যখন আপনি কোনোকিছুকে নির্দিষ্টভাবে বোঝাতে চান।
    The sandwich I ate for lunch was delicious. (দুপুরে আমি যে স্যান্ডউইচটি খেয়েছিলাম সেটি খুবই সুস্বাদু ছিলো।)
    📌a
    অন্যদিকে, a কে বলা হয় “indefinite article”। এটিও একটি noun এর পূর্বে বসে থাকে কিন্তু এটি ব্যবহৃত হয় যখন আপনি কোনো নির্দিষ্ট কিছু নিয়ে কথা বলেন না।
    I would love to eat a sandwich. (আমি একটি স্যান্ডউইচ খেতে পছন্দ করবো।)
    যখন এমন একটি শব্দের আগে a বসে যার vowel sound রয়েছে, তখন a হয়ে যায় ‍an।
    I would love to eat an apple. (আমি একটি আপেল খেতে পছন্দ করবো।)
    Verbs
    ———
    Verbs হলো ক্রিয়াপদ ( যে শব্দগুলো দ্বারা কোনো কাজকে বোঝানো হয়)। সবসময় মনে রাখবেন ইংরেজি verb গুলোর বানান মাঝে মাঝে বাক্যের subject এবং tense এর উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়।
    📌be
    Be ব্যবহৃত হয় কোনোকিছুর অবস্থা বা অস্তিত্ব সম্পর্কে বোঝানোর জন্য।
    Everyone wants to be free. (প্রত্যেকেই মুক্ত হতে চায়।)
    📌have
    Have শব্দটি কোনোকিছুর মালিকানা বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। এটি আপনার অধিকারে থাকা বস্তু এবং অবাস্তব বা বিমূর্ত ব্যাপারগুলো প্রকাশ করে।
    I have a cat. (আমার একটি বিড়াল আছে।)
    I have a meeting today. (আমার একটি মিটিং আছে।)
    এছাড়াও যখন আমাদের কোনোকিছু করার দরকার প্রকাশ করতে হয়, তখন আমরা have শব্দটির আরেকটি প্রচলিত ব্যবহারের সাহায্য নিই।
    I have to go grocery shopping because there is no food in the house. (আমার মুদি দোকানে যাওয়া দরকার কারণ বাসায় কোনো খাবার নেই।)
    📌do
    যখন আমরা কোনো কাজ করা সম্পর্কে কথা বলি, তখন do ব্যবহৃত হয়।
    I will do my work. (আমি আমার কাজ করবো।)
    📌say
    Say মানে হচ্ছে মৌখিক ভাষা বা কথা বলার মাধ্যমে যোগাযোগ করা। যখন আমরা কারো সাথে কথা বলি, তখন আমরা তাদের প্রতি বিভিন্ন শব্দ বলি (say) বা উচ্চারণ করি।
    I say hello to my mother when I see her. (আমি যখনই আমার মাকে দেখি তখনই তাকে হ্যালো বলি।)
    Conjunctions
    Conjunctions একটি বাক্যের বিভিন্ন অংশ বা চিন্তাকে সংযুক্ত করার জন্য ব্যবহার করা হয়।
    📌 and
    and শব্দটি ব্যবহার করে একটি বাক্যের দুটি চিন্তাকে যুক্ত করা যায়। এটি বাক্যটিকে আরো বিস্তারিত হতে সাহায্য করে।
    The girl went to the kitchen and made a cup of coffee. (মেয়েটি রান্নাঘরে গেল এবং এক কাঁপ কফি তৈরি করলো।)
    I am wearing a sweater and a jacket. (আমি একটা সোয়েটার এবং একটা জ্যাকেট পড়ে আছি।)
    📌 or
    Or শব্দটি বাক্যে and এর মতই কাজ করে। কিন্তু, এটি আলাদা আলাদা চিন্তাকে যুক্ত করে অথবা দেখায় কীভাবে দ্বিতীয় চিন্তাটি প্রথমটির থেকে আলাদা। শব্দটি কোনোকিছু সম্পর্কে বিকল্প অথবা নতুন চিন্তাকে প্রকাশ করতে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
    Would you like tea or coffee? (আপনি চা নাকি কফি পছন্দ করবেন?)
    We can have the meeting in the office or by phone. (আমরা মিটিংটি অফিসে অথবা ফোনেও করতে পারি।)
    📌 but
    But শব্দটি দুইটি চিন্তাকে সংযুক্ত করে এবং দেখায় তারা কীভাবে একে অপরের থেকে আলাদা। যখন দুইটি অসম্পর্কিত বা বিপরীত ঘটনা একসাথে ঘটে তখন সেটি ব্যাখ্যা করার জন্য শব্দটি ব্যবহৃত হয়।
    It was sunny but she was cold. ( আকাশ রৌদ্রজ্জ্বল থাকলেও সে ছিলো ঠাণ্ডা।)
    I want to go to the bar, but I have to finish my work. (আমি বারে যেতে চাই, কিন্তু আমাকে অবশ্যই আমার কাজ শেষ করতে হবে।)
    Prepositions
    Prepositions আপনাকে বলবে কোথায় একটি noun অন্যান্য জিনিসের সাথে সম্পর্কে আবদ্ধ হয়েছে।
    📌 of
    Of একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ শব্দ যা বিভিন্ন জিনিসের সম্পর্ক ব্যাখ্যা করতে সহায়তা করে।
    আপনি প্রায়ই কোনো ব্যক্তি বা বস্তুর দায়িত্ব বা অবস্থান সম্পর্কে বর্ণণা করার জন্য শব্দটির ব্যবহার শুনে থাকবেন।
    The president of the United States. (যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি।)
    Of আমাদের আরো বলে কোন জিনিস কোথায় আছে। ব্যাপারটি সাধারণত এমন সব শব্দ দিয়ে ব্যাখ্যা করা থাকে যা দিক নির্দেশনা সম্পর্কিত যেমন to the right of অথবা to the left of।
    The table is to the right of the door. (টেবিলটি দরজার ডানপাশে।)
    এছাড়াও শব্দটি বিভিন্ন বস্তুকে বিভক্ত করার কাজেও ব্যবহৃত হয়।
    I read most of the books. (আমি অধিকাংশ বইই পড়ে ফেলেছি।)
    I took a piece of the pie. (আমি পাই এর একটা টুকরা নিয়েছি।)
    📌 for
    আমরা এখন এমন একটা প্রচলিত ইংরেজি শব্দ পেয়ে গিয়েছি যার অনেক ধরণের ব্যবহার রয়েছে।
    সাধারণত, for কোনো চিন্তা কেন করা হলো বা তার অর্থ কী, এগুলো বোঝানোর জন্য ব্যবহৃত হয়।
    I am going to the pool for a swim. (আমি সাঁতার কাটার জন্য পুলে যাচ্ছি)
    He stopped eating sugar for his health. (সে তার স্বাস্থ্যর জন্য চিনি খাওয়া ছেঁড়ে দিয়েছে।)
    এছাড়াও শব্দটি প্রায়ই আপনার অধিকারে থাকার ব্যাপারটি এবং কোনোকিছু করার প্রতি আপনার উদ্দেশ্য, কারণ ইত্যাদিকে বুঝিয়ে থাকে।
    This present is for you. (এই উপহারটি তোমার জন্য।)
    I ordered waffles for breakfast. (আমি সকালের নাস্তার জন্য ওয়াফল দিতে বলেছি।)
    📌 in
    In একটি noun এর মধ্যকার জায়গার ভিতরে কোনোকিছুর অবস্থানকে প্রকাশ করে। শব্দটি out এর বিপরীত।
    The girl is in the car. (মেয়েটি গাড়ির ভিতরে।)
    📌 to
    To সাধারণত একস্থান থেকে অন্যস্থানে যাওয়ার জন্য চলাচল ও তার দিককে প্রকাশ করে থাকে।
    The boy walked to the park. (ছেলেটি পার্কের দিকে হেঁটেছিলো।)
    📌 with
    With শব্দটি ব্যবহৃত হয় যখন দুইটি জিনিস একসাথে থাকে। শব্দটি এমন সব ঘটনা প্রকাশ করতে সাহায্য করে যেগুলো একসাথে হচ্ছে বা ঘটছে।
    My phone is with my keys. (আমার ফোন আমার চাবিগুলোর সাথে ছিলো।)
    📌 on
    যদি কোনোকিছু কোনোকিছুর উপরে (on) থাকে, এর অর্থ হলো যেটি উপরে আছে সেটি অন্যবস্তুটির উপরিতল স্পর্শ করে আছে।
    The food is on the table. (খাবার টেবিলের উপরে রয়েছে।)
    এছাড়াও On সাধারণত আমরা যে ইলেকট্রনিক যন্ত্রগুলো ব্যবহার করি সেগুলোর ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।
    Turn the TV on so we can watch something! (টিভি চালু করো যাতে আমরা কোনোকিছু দেখতে পারি!)
    📌 from
    From ব্যবহৃত হয় কোনো জায়গা বা কোনোকিছু থেকে শুরু হওয়া বোঝাতে। এটি কোনোকিছুর উৎপত্তিস্থল এবং কোনোকিছু কোন সময় থেকে ঘটে চলছে তার ব্যাখ্যা দেয়। From একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ সময় বা দূরত্ব বর্ণণা করতে সহায়তা করে।
    I come from China. (আমি চীন থেকে এসেছি)
    It will take 10 minutes to walk from the shops. (দোকান থেকে হেঁটে যেতে ১০ মিনিটের মত লাগবে।)
    📌 at
    At আমাদের বলে কখন এবং কোথায় কোনোকিছু ঘটছে। শব্দটি বোঝায় কোনো noun একটি নির্দিষ্ট জায়গার ভিতরে, উপরে নাকি কাছাকাছি অবস্থান করছে।
    He is at the beach. (সে সৈকতে আছে।)
    At কোনো ঘটনা কোন সময়ে ঘটছে সেটিও ব্যাখ্যা করে।
    She eats at noon every day. (সে প্রতিদিন দুপুরে খায়।)
    📌 by
    যখন কোনোকিছু অন্য কোনোকিছুর কাছাকাছি আছে, এরকম বোঝানো হয় তখন by শব্দটি ব্যবহৃত হয়।
    She sat by the tree. (সে গাছের পাশেই বসে ছিলো।)
    শব্দটি আরো ব্যবহৃত হয় যখন কোনোকিছুকে অন্য একটি নির্দিষ্ট বস্তুর সাহায্যের দ্বারা ব্যবহার করতে হয়।
    She got on the train by the back door. (সে পিছনের দরজা দিয়ে ট্রেনে উঠেছিলো।)
    Pronouns
    📌 it
    It আমরা একটি noun এর পরিবর্তে ব্যবহার করতে পারি। সাধারণত শব্দটি বস্তুবাচক ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়, ব্যক্তিবাচক নয়।
    Our house is new. It is small and white. (আমাদের বাড়িটি নতুন। এটি ছোট এবং সাদা।)
    📌 I
    I ব্যবহৃত হয় যখন আপনি নিজের বিষয়ে কথা বলেন। আপনার নাম ব্যবহার করার পরিবর্তে আপনি I শব্দটি ব্যবহার করতে পারেন।
    I am happy today. (আমি আজকে খুশি।)
    📌 you
    I যেমন আপনি নিজের ব্যাপারে কথা বলার জন্য ব্যবহার করতে পারেন, তেমনি you অন্য কারো সম্পর্কে বলার জন্য ব্যবহার করতে পারেন। শব্দটি যখন আমরা সরাসরি কারো সাথে কথা বলি তখন ব্যবহৃত হয়।
    What do you think? (আপনি/তুমি কি মনে করছেন/করছো?)
    📌 he
    He আরেকটি শব্দ যেটি noun এর জায়গায় আমরা ব্যবহার করে থাকি। শব্দটি আমরা যখন কোনো পুরুষমানুষকে নিয়ে কথা বলি তখন ব্যবহৃত হয়, কিন্তু সরাসরি কথার ক্ষেত্রে শব্দটি ব্যবহৃত হয় না।
    My dad is funny. He tells me jokes. (আমার বাবা খুবই মজার। সে আমাকে কৌতুক বলে থাকে।)
    📌 she
    যখন কোনো নারী বা স্ত্রীমানুষকে নিয়ে আমরা কথা বলি কিন্তু ঐ নারী সরাসরিভাবে কথোপকথনে যুক্ত থাকেন না তখন আমরা she ব্যবহার করি।
    She was talking on her phone. (সে তার ফোনে কথা বলছিলো।)
    📌 they
    They এমন ‍কিছু বস্তু বা মানুষকে বোঝায় যারা কথোপকথনের অংশ নয়।
    The students in the class are tired. They need a break. (এই ক্লাসের ছাত্ররা খুবই ক্লান্ত। তাদের বিরতি দরকার।)
    📌 we
    I শব্দটি দিয়ে শুধু নিজেকে না বুঝিয়ে কোনো দলের সদস্য হিসেবে নিজেকে বোঝানোর জন্য we ব্যবহার করুন। We দুই বা ততোধিক মানুষের ক্ষেত্রে আমরা ব্যবহার করতে পারি।
    We like going to the movies. (আমরা সিনেমা হলে যেতে খুবই পছন্দ করি।)
    Miscellaneous
    এই শব্দগুলো অনেক জায়গায় এবং বিভিন্ন পরিস্থিতিতে ব্যবহার করা যায়। আমরা প্রত্যেকটি শব্দের সবচেয়ে প্রচলিত ব্যবহারটি তুলে ধরছি।
    📌 his
    যখন কোনো পুরুষমানুষের অধিকারে থাকা কোনোকিছু আমরা বোঝাতে চাই তখন his শব্দটি আমরা ব্যবহার করি।
    বিস্ময়করভাবে, যেখানে his ইংরেজি ভাষার ২৫তম সবচেয়ে প্রচলিত শব্দ, hers (যখন কোনো নারীর অধিকারে থাকা কোনোকিছু বোঝানো হয়) Corpus of Contemporary American English list এর ৩৮৮৫ তম প্রচলিত শব্দ।
    His car is old. (তার গাড়িটি পুরোনো।)
    The man waved to his family. (লোকটি তার পরিবারের দিকে হাত নাড়লো।)
    📌 that
    That ব্যবহার করা হয় যখন আমরা কোনো নির্দিষ্ট ব্যক্তি, বস্তু বা চিন্তাকে বোঝাই যা কথোপকথনের সাথে সরাসরি যুক্ত নয়।
    Look at that beautiful tree across the street! (রাস্তার ওপাশের ঐ সুন্দর গাছটার দিকে দেখুন!)
    📌 this
    This শব্দটি that এর মতই একটি শব্দ এবং বহু ইংরেজি শিক্ষার্থী এদের পার্থক্যকে সঠিকভাবে ধরতে পারে না। সাধারণভাবে বললে, this ব্যবহার করুন সেইসব বস্তু বা মানুষের জন্য যারা তুলনামূলকভাবে আপনার কাছাকাছি অবস্থিত।
    This ring looks wonderful on my finger. (এই আংটিটি আমার আঙুলে খুব সুন্দর দেখাচ্ছে।)
    📌 not
    Not শব্দটি নেতিবাচকতা প্রকাশ করতে ব্যবহৃত হয়। এটি কোনোকিছু, কোনো কাজ বা কোনো অবস্থা ইত্যাদির অনুপস্থিতিকে বোঝায়।
    It will not rain today. (আজকে বৃষ্টি হবে না।)
    She is not at work. (সে আজ কাজে আসেনি।)
    📌 n’t
    এটি একটি অদ্ভুত শব্দ।
    কোনো ইংরেজি-ভাষী আপনাকে বলবে না যে n’t একটি শব্দ। কিন্তু যেহেতু নেতিবাচকতা বোঝাতে এটি প্রচুর পরিমাণে ব্যবহৃত হয়, Corpus of Contemporary American English word list তালিকাটিতে এটি তার নিজের জায়গা দখল করে নিয়েছে।
    শব্দের শেষে n’t যুক্ত হয় not এর সংকোচন হিসেবে।
    যখন not শব্দটিকে অন্য কোনো শব্দের সাথে যুক্তভাবে ব্যবহার করা হয়, তখন not সংক্ষিপ্ত হয়ে n’t হিসেবে ঐ শব্দটির শেষে ব্যবহৃত হয় এবং নতুন একটি শব্দ তৈরি হয়।
    উদাহরণস্বরূপ, is এবং not যুক্ত হয়ে সংক্ষিপ্ত রূপ isn’t তৈরি করে।
    I can’t study today. (আমি আজ পড়তে পারবো না।)
    My mail hasn’t arrived. (আমার চিঠি এখনো আসেনি।)
    এরা দেখতে ছোট হতে পারে, কিন্তু আমাদের তালিকার শব্দগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই প্রচলিত শব্দগুলো জানা ইংরেজি ভাষায় আপনার যোগাযোগের দক্ষতাকে বহুলাংশে উন্নত করবে। যা থেকে আপনি অর্জন করবেন ইংরেজি বলা, পড়া এবং লেখার আত্মবিশ্বাস!

     

  • বাংলাদেশের জাতীয় দিবস সমূহ – National Days in Bangladesh

    বাংলাদেশের জাতীয় দিবস সমূহ – National Days in Bangladesh

    বাংলাদেশের সমগ্র জাতীয় দিবস সমূহ
    জানুয়ারি
    ————–
    ১ জানুয়ারি= পাঠ্যপুস্তুক উৎসব দিবস/ জাতীয় গ্রন্থ দিবস।
    ২ জানুয়ারি= জাতীয় সমাজসেবা দিবস।
    ৪ জানুয়ারি= তে-ভাগা দিবস।
    ১০ জানুয়ারি= বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস।
    ১২ জানুয়ারি= জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় দিবস।
    ১৬ জানুয়ারি= জাতীয় যুব দিবস।
    ১৯ জানুয়ারি= জাতীয় শিক্ষক দিবস।
    ২০ জানুয়ারি= শহীদ আসাদ দিবস।
    ২৩ জানুয়ারি= জাতীয় প্রশিক্ষণ দিবস।
    ২৪ জানুয়ারি= ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থান দিবস।
    ২৮ জানুয়ারি= সলঙ্গা দিবস।
    ফেব্রুয়ারি /জাতীয় দিবসঃ
    ————–
    ২ ফেব্রুয়ারি= জনসংখ্যা দিবস।
    ১৩ ফেব্রুয়ারি= কৃষিবিদ দিবস।
    ১৪ ফেব্রুয়ারি= কোস্টগার্ড দিবস/ সুন্দরবন দিবস।
    ২১ ফেব্রুয়ারি= শহীদ দিবস।
    ২৮ ফেব্রুয়ারি= জাতীয় ডায়াবেটিস সচেতনতা দিবস।
    মার্চ /জাতীয় দিবসঃ
    ————–
    ২ মার্চ= জাতীয় পতাকা উত্তোলন দিবস।
    ১৭ মার্চ= বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন/ জাতীয় শিশু দিবস।
    ২৩ মার্চ= ছয় দফা দিবস/ জাতীয় পতাকা দিবস।
    ২৬ মার্চ= বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস বা জাতীয় দিবস।
    ৩১ মার্চ= জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস।
    এপ্রিল /জাতীয় দিবসঃ
    ————–
    ১ এপ্রিল= জাতীয় প্রতিবন্ধি দিবস।
    ৩ এপ্রিল= জাতীয় চলচ্চিত্র দিবস।
    ১০ এপ্রিল= স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার গঠন দিবস।
    ১৭ এপ্রিল= ঐতিহাসিক মুজবনগর দিবস।
    ২৪ এপ্রিল= খাপড়া ওয়ার্ড দিবস।
    ২৫ এপ্রিল= বন্দর দিবস।
    ২৮ এপ্রিল= জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস।
    মে /জাতীয় দিবসঃ
    ————–
    ২৮ মে= নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস।
    জুন /জাতীয় দিবসঃ
    ————–
    ৩ জুন= অগ্নি সচেতনতা দিবস।
    ৭ জুন= ঐতিহাসিক ছয়দফা দিবস।
    ২৩ জুন= ঐতিহাসিক পলাশী দিবস।
    ২৮ জুন= সামাজিক ব্যবসা দিবস।
    ৩০ জুন= সাঁওতাল বিদ্রোহ দিবস।
    জুলাই /জাতীয় দিবসঃ
    ————–
    ১ জুলাই= ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস।
    ৩‌ জুলাই= জাতীয় জন্ম নিয়ন্ত্রণ দিবস।
    ১০ জুলাই= জাতীয় মূসক দিবস।
    আগস্ট /জাতীয় দিবসঃ
    ————–
    ৯ আগস্ট= জাতীয় জ্বালানি নিরাপত্তা দিবস।
    ১৫ আগস্ট= জাতীয় শোক দিবস।
    সেপ্টেম্বর /জাতীয় দিবসঃ
    ————–
    ২৪ সেপ্টেম্বর= মীনা দিবস।
    ১৭ সেপ্টেম্বর= ঐতিহাসিক শিক্ষা দিবস।
    ১৫ সেপ্টেম্বর= জাতীয় আয়কর দিবস।
    অক্টোবর /জাতীয় দিবসঃ
    ————–
    ২ অক্টোবর= জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবস।
    ৯ অক্টোবর= জাতীয় তামাকমুক্ত দিবস।
    ১৬ অক্টোবর= বঙ্গবঙ্গ দিবস।
    ২১ অক্টোবর= সরীসৃপ সচেতনতা দিবস।
    ২২ অক্টোবর= জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস।
    নভেম্বর /জাতীয় দিবসঃ
    ————–
    নভেম্বর মাসের প্রথম শনিবার= জাতীয় সমবায় দিবস।
    ১ নভেম্বর= বিচার বিভাগ পৃথক্‌করণ দিবস/ জাতীয় যুব দিবস।
    ২ নভেম্বর= জাতীয় স্বেচ্ছায় রক্তদান/ মরণোত্তর চক্ষুদান দিবস।
    ৩ নভেম্বর= জেল হত্যা দিবস।
    ৪ নভেম্বর= সংবিধান দিবস।
    ৬ নভেম্বর= যুদ্ধ এবং সশস্ত্র সংঘাত প্রতিরোধ দিবস।
    ৭ নভেম্বর= জাতীয় দিবস ও সংহতি দিবস।
    ১০ নভেম্বর= শহীদ নূর হোসেন দিবস।
    ১৫ নভেম্বর= (পহেলা অগ্রহায়ণ) জাতীয় কৃষি দিবস।
    ২১ নভেম্বর= সশস্ত্র বাহিনী দিবস।
    ডিসেম্বর /জাতীয় দিবসঃ
    ————–
    ১ ডিসেম্বর= মুক্তিযুদ্ধ দিবস।
    ৩ ডিসেম্বর= বাংলা একাডেমি দিবস/ জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস।
    ৬ ডিসেম্বর= স্বৈরচার পতন দিবস।
    ৮ ডিসেম্বর= জাতীয় যুব দিবস/ সার্ক সনদ দিবস।
    ৯ ডিসেম্বর= বেগম রোকেয়া দিবস।
    ১৪ ডিসেম্বর= শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস।
    ১৬ ডিসেম্বর= বিজয় দিবস।
    ১৯ ডিসেম্বর= বাংলা ব্লগ দিবস।
    ২০ ডিসেম্বর= বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিডিবি) দিবস।
    (বি:দ্র: বাংলাদেশ সরকার ঘোষিত জাতীয় দিবস সমূহ হলঃ ২১ ফেব্রুয়ারী= শহীদ দিবস, ২৬ মার্চ= স্বাধীনতা দিবস, ১৫ আগস্ট= জাতীয় শোক দিবস, ২১ নভেম্বর= সশস্র বাহিনী দিবস, ১৪ ডিসেম্বর= শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস, ১৬ ডিসেম্বর= বিজয় দিবস, এছাড়া সকল বাংলাদেশের সকল জাতীয় দিবস সমূহ সরকার অঘোষিত জাতীয় দিবস বলে বিবেচিত।)

  • বদলে যাচ্ছে শিক্ষাব্যবস্থা : প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের পড়াশোনা

    বদলে যাচ্ছে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের শিক্ষাব্যবস্থা পড়াশোনা

    বদলে যাচ্ছে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের শিক্ষাব্যবস্থা পড়াশোনা

    ব্যাপক পরিবর্তনের মাধ্যমে বদলে যাচ্ছে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের শিক্ষাব্যবস্থা। নতুন শিক্ষাব্যবস্থায় পিইসিই ও সমমান এবং জেএসসি ও সমমানের পরীক্ষা বাতিল করে দিতে পারে সরকার। একই সঙ্গে মাধ্যমিকে বিজ্ঞান, মানবিক এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগগুলো বাতিল হতে পারে।

    ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে কার্যকর হতে যাওয়া একটি পাঠ্যক্রমের নতুন রূপরেখায় এ ছাড়াও রয়েছে আরো অনেক পরিবর্তনের প্রস্তাব। এতে শুধুমাত্র দশম শ্রেণির পাঠ্যক্রমের ভিত্তিতে মাত্র পাঁচটি বিষয়ে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এইচএসসি পরীক্ষা হবে দুটি ভাগে। একটি একাদশ শ্রেণিতে এবং অপরটি দ্বাদশ শ্রেণিতে।

    জাতীয় পাঠ্যক্রম এবং পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) খসড়াটিতে অষ্টম শ্রেণির জেএসসি বা সমমান এবং পঞ্চম শ্রেণির পিইসিই পরীক্ষা রাখার জন্য কোনো প্রস্তাব দেওয়া হয়নি।

    এনসিটিবি সদস্য (পাঠ্যক্রম) অধ্যাপক মশিউজ্জামান বলেন, আমরা দশম শ্রেণির আগে কোনো পাবলিক পরীক্ষার প্রস্তাব দিইনি। তবে সরকার যদি এর আগে কোনো পাবলিক পরীক্ষা নিতে চায় তো নিতে পারে। এনসিটিবির কর্মকর্তারা বলছেন, পিইসিই এবং জেএসসি পরীক্ষা কোমলমতী শিক্ষার্থীদের অনেক চাপের মধ্যে রাখে। এর পরিবর্তে বিদ্যালয়ে নিয়মিত মূল্যায়নের ওপর জোর দেওয়া হবে।

    পিইসিই পরীক্ষা চালু হয়েছিল ২০০৯ সালে এবং জেএসসি ২০১০ সালে। অনেক শিক্ষাবিদ এই পরীক্ষা দুটোকে অপ্রয়োজনীয় বলে অভিহিত করেছেন এবং শিক্ষার্থীদের ওপর বাড়তি চাপ দেওয়ার সমালোচনা করেছেন।

    ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক মনজুর আহমেদ বলেন, স্কুলের সব ক্লাস শেষ করে একটি পাবলিক পরীক্ষা হওয়া উচিত। অল্প বয়সি শিক্ষার্থীদের জন্য স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষাই যথেষ্ট।

    নতুন প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে, এসএসসি পরীক্ষা হবে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, সামাজিক বিজ্ঞান এবং বিজ্ঞানের ওপর। বাকি মূল্যায়ন হবে স্কুলেই।

    এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে দুটি দফায়। পরবর্তীতে দুটি ফলাফল সমন্বয় করে চূড়ান্ত ফলাফল প্রস্তুত করা হবে। নবম ও দশম শ্রেণিতে দুই বছর পড়ার পর ১০টি বিষয়ে শিক্ষার্থীরা এসএসসি পরীক্ষা দেয়। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর সিলেবাস শেষ করে মোট ১২টি বিষয়ে শিক্ষার্থীরা এইচএসসি পরীক্ষা দেয়।

    কয়েক দশক ধরে নবম শ্রেণি থেকেই শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞান, মানবিক এবং ব্যবসায় শিক্ষা থেকে একটি বিভাগ বেছে নিতে হয়। বোর্ড কর্মকর্তাদের মতে, এটি শিক্ষার্থীদের ওপর অপ্রয়োজনীয় চাপ সৃষ্টি করছে।

    একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা বাধ্যতামূলক বাংলা, ইংরেজি এবং আইসিটির পাশাপাশি বিজ্ঞান, মানবিক এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে অন্য তিনটি বিষয় বেছে নিতে পারবে। এর পাশাপাশি তারা ভোকেশনাল কোর্স থেকে একটি বিষয় বেছে নেবে। সর্বশেষ ২০১২ সালে কারিকুলাম সংশোধন করা হয়েছিল।

    এনসিটিবি চেয়ারম্যান অধ্যাপক নারায়ণ চন্দ্র সাহা জানান, বিশ্বের বেশির ভাগ দেশে স্কুল পর্যায়ে বিজ্ঞান, মানবিক এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ নেই। স্কুল লেভেলের সব শিক্ষার্থীর একই জ্ঞান থাকা উচিত। নতুন রূপরেখায় স্কুলের সাপ্তাহিক ছুটি শুধুমাত্র শুক্রবারের পরিবর্তে শুক্রবার ও শনিবার করা প্রস্তাব করা হয়েছে।

    গত বৃহস্পতিবার নিজেদের ওয়েবসাইটে খসড়া প্রস্তাবটি আপলোড করে স্টেকহোল্ডারদের কাছ থেকে মতামত চেয়েছে এনসিটিবি। এনসিটিবি চেয়ারম্যান জানান, যে কেউ ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত ই-মেইলের মাধ্যমে তাদের মতামত জানাতে পারবেন।

    তিনি বলেন, আমরা স্টেকহোল্ডারদের মতামত পাওয়ার পরে নতুন পাঠ্যক্রমটি চূড়ান্ত করব এবং জাতীয় পাঠ্যক্রমের সমন্বয় কমিটির (এনসিসিসি) কাছে দেব। অধ্যাপক মশিউজ্জামান জানান, নতুন পাঠ্যক্রমটিতে তাত্ত্বিক জ্ঞানের চেয়ে দক্ষতার ওপর বেশি জোর দেওয়া হবে। শিক্ষার আধুনিকীকরণের কোনো বিকল্প নেই বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

    তথ্যসূত্র >> fcnewz 

    Youtube

    SUBSCRIBE

    Website

    Button Text

    Facebook

    LIKE page

    FB Group

    Join Now

    Welcome

    free education programme

    eSchoolbd.com provides FREE educational contents to the students of all stages

    Join UsYouTube

    Click here


    Click here


    Click here

  • primary-assistant-teacher-circular-2020

    primary-assistant-teacher-circular-2020

    প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ 2020 : আবেদন করবেন যেভাবে

    প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের আবেদন করবেন যেভাবে
    প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের (ডিপিই) অধীন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে সাড়ে ৩২ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে বলে জানা গেছে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের নিয়োগ শাখার সহকারী পরিচালক আতিক বিন সাত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

    এ বিষয়ে ডিপিই থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাজস্বখাতভুক্ত ‘সহকারী শিক্ষক’র শূন্যপদ এবং জাতীয়করণ করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পিডিইপি-৪ এর আওতায় প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির জন্য রাজস্বখাতে সৃষ্ট ‘সহকারী শিক্ষক’ পদে জাতীয় বেতন স্কেল, ২০১৫ এর ১৩তম গ্রেডে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ করা হবে। তিন পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানের প্রার্থীরা এতে আবেদন করতে পারবেন না।

    আবেদন করবেন যেভাবে : বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২৫ অক্টোবর সকাল সাড়ে ১০টা থেকে অনলাইনে আবেদন গ্রহণ শুরু হবে। শেষ হবে ২৪ নভেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিটে।

    এ পদে প্রার্থীদের অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। http://dpe.telelalk.com.bd ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলে অনলাইনে আবেদনের ফরম পূরণের নির্দেশনা পাওয়া যাবে। সংশ্লিষ্ট নির্দেশনা অনুযায়ী অনলাইন আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে।

    অনলাইনে আবেদনপত্র পূরণ করে জমা করার পর অ্যাপ্লিকেশন কপি প্রিন্ট করতে হবে। সঠিকভাবে পূরণকৃত অ্যাপ্লিকেশন কপির ইউজার আইডি দিয়ে আবেদন ফি জমা দিতে হবে। একবার আবেদন ফি জমা দেওয়ার পর অ্যাপ্লিকেশন ফরম কোনো অবস্থায়ই সংশোধন বা প্রত্যাহার করা যাবে না। শুধু ইউজার আইডিপ্রাপ্ত প্রার্থীরা এই সময় পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত এসএমএসের মাধ্যমে ফি প্রদান করতে পারবেন।

    আবেদনকারীকে একটি ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড দেওয়া হবে। এই ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড সব সময়ের জন্য প্রার্থীকে সংরক্ষণ করতে হবে। প্রার্থীকে পরীক্ষার ফি বাবদ অফেরৎযোগ্য সার্ভিস চার্জসহ ১১০ টাকা যেকোনো টেলিটক প্রি-পেইড মোবাইল নম্বর থেকে এসএমএসের মাধ্যমে যথাসময়ে প্রেরণ করতে হবে।

    বয়সসীমা : প্রার্থীদের বয়স ২০ অক্টোবর ২০২০ তারিখে সর্বনিম্ন ২১ বছর এবং ২৫ মার্চ পর্যন্ত সর্বোচ্চ ৩০ বছর হতে হবে। মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে এ বয়সসীমা হবে ৩২ বছর। বয়স নিরূপণে এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য নয়।

    শিক্ষাগত যোগ্যতা : যে কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক বা সম্মান বা সমমানের ডিগ্রি থাকতে হবে।

    আবেদন ফি : ১১০ টাকা। যার মধ্যে অফেরৎযোগ্য ১০০ টাকা আবেদন ফি ও ১০ টাকা টেলিটকের সার্ভিস চার্জ।

    নির্বাচন পদ্ধতি : সহকারী শিক্ষক পদে এর আগে ৮০ নম্বরের এমসিকিউ পদ্ধতিতে লিখিত পরীক্ষা ও ২০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হতো। বাংলা, গণিত, ইংরেজি ও সাধারণ জ্ঞান বিষয়ে প্রশ্ন থাকত। তবে এবারের নিয়োগে কত নম্বরের পরীক্ষা হবে এ বিষয়টি এখনো চূড়ান্ত হয়নি। এসব পরীক্ষার তারিখ পরে অধিদফতরের ওয়েবসাইট ও বিভিন্ন পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হবে বলে অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে।

    যেসব কাগজপত্র লাগবে : প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর আবেদনপত্রের সঙ্গে অনলাইনে দাখিলকৃত আবেদনের ফটোকপি, পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি ছবি, প্রথম শ্রেণির গেজেটেড সরকারি কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পর্কিত সব মূল বা সাময়িক সনদপত্র এবং সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/পৌরসভার মেয়র/সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর কর্তৃক প্রদত্ত নাগরিকত্ব সনদপত্রসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে জমা দিতে হবে।

    বেতন : ১১০০০-২৬৫৯০ টাকা (গ্রেড-১৩) (জাতীয় বেতনস্কেল, ২০১৫ অনুযায়ী)।

    primary-assistant-teacher-circular-2020
    primary-assistant-teacher-circular-2020

  • Stop-RAPE : Rape is a violence and Rapist is a criminal.

    Stop-RAPE : Rape is a violence and Rapist is a criminal.

    Rape is a violence and Rapist is a criminal.

    Rape is a violence and Rapist is a criminal.

    পুরুষ হয় কোন মানবীর বাবা, ভাই, ছেলে, স্বামী, প্রেমিক, মামা, চাচা, নানা, দাদা, বন্ধু, সহকর্মী, প্রতিবেশী, পথযাত্রী ইত্যাদি। পুরুষ মাত্রই ধর্ষক নয়।

    ধর্ষকরা কখনো কখনো ছেলেদেরও ধর্ষণ করে। প্রাচীন জমিদারদের ঘেটুপুত্র চর্চা থেকে শুরু করে বাংলা বা ইংলিশ মিডিয়ামের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে, মাদ্রাসাগুলিতে, চার্চগুলিতে, মন্দিরগুলিতে খুঁজলে ভুরি ভুরি উদাহরণ পাওয়া যাবে।

    যারা ধর্ষক তারা মানসিকভাবে অসুস্থ। এদের কোনো স্বজন নেই, জাতি নেই, গোত্র নেই। এরা ঘৃণ্য। এরা দুর্জন। এদের কাজকে পাশবিক বললে পশুত্বের অপমান হবে।

    সুস্থ মনের, সুস্থ চিন্তার, সুস্থ অনুভূতির পুরুষরাও তীব্রভাবে ধর্ষকদের ঘৃণা করেন ঠিক যেমনটা নারীরা করেন।

    কিছুদিন আগেই আমরা দেখেছি এই নির্যাতনের আগুনে যখন কন্যা পুড়ে যায় পিতা রেললাইনে ঝাঁপ দেন, ভাই ছুটে যান। মাথার চিন্তার ভেতরে বহু বছরের লালিত পুরুষতন্ত্রর সুবিধাবাদী চিন্তাটা থেকে আজ বহু নারী পুরুষ দূরে সরে গেছেন, তারা দেখেছেন পুরুষতন্ত্র কিভাবে নারী পুরুষের সম্পর্কের বৈষম্য সৃষ্টি করে।ফলে নারীরা যেমন কষ্ট পান পুরুষরাও কিন্তু কষ্ট পান। পুরুষকে কাঁদতে দেয়া হয় না, কারন পুরুষ মানুষের নাকি কাঁদতে নেই। পুরুষের হাতে শুধু তুলে দেওয়া হয় রাগ। কোমলতা, ভয় এগুলা নাকি পৌরুষের লক্ষণ না। ফলে ক্রমাগত পুরুষ হয়ে পড়ছে নিঃসঙ্গ।

    কাজেই মানুষের তৈরি করা এই পুরুষবাচক চিন্তাটা থেকে একবার দূরে সরে দাঁড়ালেই পুরুষরা আজ দেখবেন কিভাবে পুড়ে যাচ্ছে তার মা, তার বোন, তার সন্তান। একমাত্র নারী-পুরুষের সম্মিলিত নাগরিক উদ্যোগই পারে এই বিভীষিকা সমাজ থেকে দূর করতে।

     

    writer:  Diya Moni

  • Kings did nothing . ভেবেছেন কখনো ??? we are living better than a King

    Kings did nothing . ভেবেছেন কখনো ??? we are living better than a King

    ১.
    নিজের সম্পদ নিয়ে প্রচন্ড অহংকারী কারুণ যদি আমাদের পকেটে থাকা এটিএম কার্ডের কথা জানতেন, তবে তার ধনভাণ্ডারের চাবি বহনকারী চাকরের বহর নিয়ে দম্ভ করতেন না!
    ২.
    পারস্য সম্রাট কিসরা যদি আমাদের বাসার ড্রয়িং রুমের বিলাসী সোফায় বসার সুযোগ পেতেন, তবে আর নিজের সিংহাসনের চেয়ার নিয়ে গর্ব করতেন না!
    ৩.
    রোম সম্রাট কায়সার যদি আমাদের এয়ারকন্ডিশন দেখতেন, তবে মাথার উপর উটপাখির পালক দিয়ে কৃতদাসদের করা বাতাসকে আয়েশ ভাবতেও লজ্জা পেতেন!
    ৩.
    পাইক-পেয়াদাদের লোভাতুর দৃষ্টি উপক্ষা করে হেরাক্লিয়াস গ্রীষ্মকালে মাটির হাড়ি কাত করে আয়েশী ভঙ্গিতে ঠান্ডা পানি পান করতেন। আজ আমাদের সহজলভ্য ফ্রিজের ঠান্ডা পানি পানের স্বাভাবিক দৃশ্য দেখলে হয়তো নিজেকে সম্রাটই ভাবতেন না‍!
    ৪.
    শাহী ভঙ্গিমায় ঘোড়ার চড়া হালাকু খানের সামনে দিয়ে যদি আপনি চকচকা মার্সিটিজ, পারাডো, করোলা গাড়ি কিংবা ইসুজু বাইক হাঁকিয়ে যেতেন, তবে তিনি নিজের বাহন নিয়ে গর্ব করতে লজ্জাবোধ করতেন হয়তো!

    রাজা-মহারাজারাও মাসের পর মাস পায়ে হেঁটে কিংবা ক্লান্ত উট বা ঘোড়ায় চড়ে হজ্জে যেতেন। আর আমরা কয়েক ঘন্টায় বিলাসবহুল বাহনে উড়াল দিয়ে হাজার হাজার মাইল মাড়িয়ে এসে হাজ্জ করি!

    রাজা-বাদশারাও যে সুখভোগের সুযোগ পায়নি, বরং স্বপ্নেও কল্পনা করে নি, তা আমরা সহজেই উপভোগ করছি প্রতিনিয়ত!

    মহান রব অগণিত সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যে ডুবিয়ে রেখেছেন আমাদের।আপনি চোখ দুটো যতো বেশি মেলবেন ততো বেশি মাথাটা নিচু হয়ে আসবে…
    এরপরও আমরা অনেকে ভাগ্য নিয়ে বিলাপ করি!

    ‘হে প্রতিপালক, তুমি আমাকে সামর্থ্য দাও, যাতে আমি তোমার সেই নিয়ামতের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে পারি, যা তুমি আমাকে ও আমার পিতা-মাতাকে দান করেছ..’। (সুরা নামাল আয়াত ১৯)
    সংগৃহীত ও পরিমার্জিত
    কৃতজ্ঞতা য় শায়েখ আহমাদ উল্লাহ

  • Use of Words

    Use of Words

    PRACTICE WORDs চেষ্টা করে দেখুন।

    1. Eat = ঈ্ট = খাওয়া 1. Feed = ফীড = খাওয়ানো
    2. Know = নো = জানা/ চেনা 2. Inform = ইনফ(র)ম = জানানো
    3. Learn = লা(র)ন = শিখা 3. Teach = টিচ = শিখানো
    4. Understand = আন্ডা(র)স্ট্যান্ড = বুঝা 4. Mean = মীন = বুঝানো
    5. See /watch = সী/ ওয়াচ = দেখা 5. Show = শো = দেখানো
    6. Fall = ফল = পরা 6. Fell = ফেল = ফালানো
    7. Rise = রাইজ = উঠা 7. Raise = রেইজ = উঠানো
    8. Sit = সিট = বসা 8. Seat = সীট = বসানো
    9. Dive = ডাইভ = ডুব দেওয়া 9. Dip = ডিপ = ডুবানো
    10. Remember = রিমে¤বা(র) = মনে রাখা
    10. Remind = রিমাইন্ড = মনে করিয়ে দেওয়া
    11. Lie = লাই = শুয়া 11. Lay = লেই = শুয়ানো
    12. Run = রান = চলা 12. Drive = ড্রাইভ = চালানো
    13. Fear = ফেয়া(র) = ভয় পাওয়া 13. Threaten = থ্রেটন = ভয় দেখানো
    14. Suck = সাক = চোষা 14. Suckle = সাকল = দুধ খাওয়নো
    15. Take bath = টেইক বাত = গোছল করা 15. Bathe = বেইদ = গোছল করানো
    16. Wear/dress up = অয়্যা(র) = কাপড় পড়া 16. Clothe = ক্লোদ = কাপড় পড়ানো
    17. Sleep = স্প্লীপ = ঘুমানো 17. Lull sleep = লাল স্লীপ = ঘুম পাড়ানো
    18. Die = ডাই = মরে যাওয়া 18. Kill = কিল = হত্যা করা
    19. Bear = বেয়া(র) = জন্ম গ্রহন করা 19. Grow = গ্রো = জন্মানো
    20. Be born = বী ব(র)ন = জন্ম হওয়া 20. Grow = গ্রো = জন্মানো
    21. Walk = ওয়াক = হাটা 21. Walk = ওয়াক = হাটানো
    22. Fly = ফ্লাই = উড়া 22. Fly = ফ্লাই = উড়ানো
    23. Grow = গ্রো = জন্ম হওয়া 23. Grow = গ্রো = জন্মানো
    24. Boil = বয়ল = সিদ্ধ হওয়া 24. Boil = বয়ল = সিদ্ধ করা
    25. Burn = বা(র)ন = পুড়ে যাওয়া 25. Burn = বা(র)ন = পুড়ানো
    26. Do = ডু = করা 26. Make/have do = মেইক ডু = করানো
    27. Bring = ব্রিং = আনা 27. Make/have bring = মেইক ব্রিং = আনানো
    28. Sell = সেল = বিক্রয় করা 28. Make/have sell = মেইক সেল = বিক্রি করানো
    29. Buy = বাই = কেনা 29. Make/have buy = মেইক বাই = কিনানো
    30. Want = ওয়ান্ট = চাওয়া 30. Make/have want = মেইক ওয়ান্ট = চাওয়ানো

    Spoken English Teaching - eSchoolbd.com
    Spoken English Teaching – eSchoolbd.com – Masudur Babu
  • G.K. সাধারণ বিজ্ঞান বিষয়ের “জীব বিজ্ঞান”

    G.K. সাধারণ বিজ্ঞান বিষয়ের “জীব বিজ্ঞান”

    বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য সাধারণ বিজ্ঞান বিষয়ের “জীব বিজ্ঞান” (পূর্ণমান ০৫ নম্বর) অংশ থেকে ১৫০টি প্রশ্নোত্তর

    উদ্ভিদ বিজ্ঞান

    ১) উদ্ভিদ বিজ্ঞানের জনক – থিওফ্রাস্টাস।
    ২) উদ্ভিদের শ্রেণীবিন্যাসের জনক – ক্যারোলাস লিনিয়াস।
    ৩) শ্রেণীবিন্যাসের ক্ষুদ্রতম একক – প্রজাতি।
    ৪) সুগঠিত নিউক্লিয়াস বিশিষ্ঠ বিহীন কোষকে বলে – আদিকোষ ।
    ৫) সুগঠিত নিউক্লিয়াস বিশিষ্ঠ কোষকে বলে – প্রকৃত কোষ।
    ৬) জিব ও জড়ের সংযোগ রক্ষাকারী হিসাবে পরিচিত – ভাইরাস।
    ৭) কোষ আবিস্কার করেন – রবার্ট হুক।
    ৮) কোষে শক্তির আধার – মাইটোকন্ড্রিয়া ।
    ৯) কোষের বহিস্থ জড় প্রাচীরকে বলে – কোষ প্রাচীর।
    ১০) গাছের প্রাণ আছে প্রমাণ করেন – স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু।
    ১১) ছত্রাকের ক্লোরোফিল নেই।
    ১২) গাছের রং সবুজ হয় – ক্লোরোফিলের জন্য।
    ১৩) মিউকর, এগারিকাস, ব্যাঙের ছাতা, পেনিসিলিন হলো – ছত্রাক।
    ১৪) পেনিসিলিন একটি এন্টিবায়োটিক, যা তৈরী হয় – পেনিসিলিয়াম থেকে।
    ১৫) শৈবাল স্বভোজী, এদের কোষে নিউক্লিয়াস থাকে।
    ১৬) ব্যাকটেরিয়া আবিস্কার করেন – লিউয়েন হুক।
    ১৭) নরম কান্ড জাতীয় উদ্ভিককে বলে – বিরুৎ (যেমনঃ ধান, গম, সরিষা )।
    ১৮) ফার্ণ হলো মূল, কান্ড ও পাতায় বিভক্ত অপুস্পক উদ্ভিদ।
    ১৯) ফনিমনসা ফার্ণ জাতীয় উদ্ভিদ।
    ২০) ধানের পরাগায়ন ঘটে – বাতাসের সাহায্যে।
    ২১) কচু শাকে পাওয়া যায় – লৌহ।
    ২২) জলজ উদ্ভিদের কান্ড বাতাসে ভাসার কারন – কান্ডে বায়ু কুঠুরি থাকে।
    ২৩) এগারিকাস এর প্রচলিত নাম – মাশরুম।
    ২৪) বাতাসের নাইট্রোজেন পানিতে মিশে মাটিতে শোষিত হওয়ার ফলে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি পায়।
    ২৫) একবীজপত্রী উদ্ভিদের বীজপত্র থাকে – একটি ( যেমনঃ ধান, গম, নারিকেল, সুপারি, খেজুর, ভূট্টা ইত্যাদি)।
    ২৬) দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের বীজপত্র থাকে – দুইটি ( যেমনঃ ছোলা, সীম, মটর, আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু ইত্যাদি)।
    ২৭) উদ্ভিদের মূল অংশ – পাঁচটি ( মূল, কান্ড, পাতা, ফুল ও ফল)।
    ২৮) ফুলের মূল অংশ ৫ টি আর ফলের মূল অংশ ৩ টি।
    ২৯) সম্পুর্ণ ফুলের ৫ টি অংশই থাকে (যেমনঃ জবা, ধুতরা ইত্যাদি)।
    ৩০) অসম্পুর্ণ ফুলের ৫ টি অংশ থাকে না (যেমনঃ ঝিঙগা, লাউ, কুমড়া ইত্যাদি)।
    ৩১) সর্বাপেক্ষা বৃহত মুকুল – বাঁধা কপি।
    ৩২) সবুজ উদ্ভিদের খাদ্য তৈরী হয় – পাতায়।
    ৩৩) উদ্ভিদের কোষের উপাদান যা রং প্রস্তুত করে – প্লাস্টিড।
    ৩৪) সবুজ প্লাস্টিড – ক্লোরোপ্লাস্ট ও বর্ণহীন প্লাস্টিড – লিউকোপ্লাস্ট।
    ৩৫) উদ্ভিদের বিভিন্ন রং বিভিন্ন হওয়ার কারন – ক্রোমোপ্লাস্ট।
    ৩৬) কোন ফল সবুজ থেকে রঙিন হয় – ক্লোরোপ্লাস্ট উৎপাদন বন্ধ ও জ্যান্থফিলের প্রভাব পড়লে।
    ৩৭) দিনের আলো উদ্ভিদের ফুল ধারনের উপর প্রভাব বিস্তার করে যাকে বলে – ফটোপিরিওডিজম।
    ৩৮) ছোট দিন ও বড় রাতের উদ্ভিদ – সয়াবিন, আলু, আখ, শিম, তামাক, পাট ইত্যাদি।
    ৩৯) বড় দিন ও ছোট রাতের উদ্ভিদ – ঝিঙগা, যব, পালং শাক ইত্যাদি।
    ৪০) দেহ গঠনে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন – ভিটামিনের ।
    ৪১) প্রজননে সাহায্য করে – ভিটামিন ‘ই’ ।
    ৪২) পেনিসিলিন একটি – এন্টিবায়োটিক
    ৪৩) গাছের পাতা ঝরে যায় – প্রস্বেদন কমানোর জন্য।
    ৪৪) হার ও দাত তৈরীতে প্রয়োজন – ভিটামিন ‘ডি’।
    ৪৫) সবুজ তরকারীতে বেশি থাকে – খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন।
    ৪৬) রাতকানা রোগ হয় – ভিটামিন ‘এ’ এর অভাবে।
    ৪৭) কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি হলো – ক্যান্সার।
    ৪৮) জীব কোষের ধারক ও বাহক – জীন।
    ৪৯) মূল, কান্ড, পাতা নেই কিন্তু ক্লোরোরফিল আছে – ছত্রাকে।
    ৫০) পানিতে দ্রবনীয় ভিটামিন – ভিটামিন ‘সি’।
    ৫১) দুধ ও ডিমে পাওয়া যায় – ভিটামিন ‘ডি’।
    ৫২) চর্বিতে দ্রবনীয় ভিটামিন – ভিটামিন ‘এ’, ‘ডি’, ‘ই’ ও কে।
    ৫৩) কচু খেলে গলা চুলকায় যে কারনে – ক্যালসিয়াম অক্সালেট থাকে।
    ৫৪) উদ্ভিদ মাটি থেকে পানি ও খনিজ শোষণ করে – মূলরোম দ্বারা।
    ৫৫) গলগন্ড রোগ হয়- আয়োডিনের অভাবে।
    ৫৬) শিম জাতীয় উদ্ভিদ বাতাস থেকে ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে সংগ্রহ করে – নাইট্রোজেন ।
    ৫৭) গাছের বয়স নির্ণয় করা হয় – কান্ডের বলয় দেখে ।
    ৫৮) উন্নত জাতের গম – আকবর, বরকত, আনন্দ, সোনালিকা, সিংগাপুরী ।
    ৫৯) উন্নত জাতের পেয়ারা – কাজি, স্বরূপকাঠি, কাঞ্চননগর ।
    ৬০) উন্নত জাতের টমেটো – মানিক, রতন, বাহার ।
    ৬১) উন্নত জাতের কলা – অমৃত সাগর, মেহের সাগর, সবরী, বলাকা ।
    ৬২) উন্নত জাতের তরমুজ – পদ্মা ।
    ৬৩) উন্নত জাতের পেপে – শাহিন ।
    ৬৪) গ্রীন হাউস সৃষ্ঠিকারী গ্যাস – কার্বন-ডাই-অক্সাইড, মিথেন, ক্লোরোফ্লোরো কার্বন, নাইট্রাস অক্সাইড
    ৬৫) ভিটামিন ডি এর প্রধান উৎস – মাছের যকৃতের তেল ।
    ৬৬) আয়োডিনের প্রধান উৎস – সামুদ্রিক মাছ, পেঁয়াজ, রসুন ।
    ৬৭) জীব দেহের গঠন ও কাজের একক – কোষ ।
    ৬৮) হ্যাপ্লয়েড কোষ বলা হয় – জনন কোষকে ।
    ৬৯) অবস্থান ও কাজ অনুযায়ী জীব কোষকে প্রধানত ২ প্রকার – (১) দেহ কোষ ও (২) জনন কোষ ।
    ৭০) একটি আদর্শ উদ্ভিদ কোষ প্রধানত দুটি অংশ নিয়ে গঠিত – (১) কোষ প্রাচীর ও (২) প্রোটোপ্লাজম ।
    ৭১) প্লাস্টিড বা বর্ণাধার তিন প্রকার – (১) ক্লোরোপ্লাস্ট, (২) ক্রোমোপ্লাস্ট ও (৩) লিউকোপ্লাস্ট ।
    ৭২) কন্যা সন্তান জন্ম হওয়ার পেছনে জেনেটিক্যাল ভূমিকা নেই – মায়ের ।
    ৭৩) ভাইরাস অর্থ – বিষ ।
    ৭৪) মানুষের দেহ কোষে অটোজোম থাকে ২২ জোড়া ও সেক্সক্রোমোজোম থাকে ১ জোড়া
    ৭৫) ডাইবেটিসের জন্য উপকারী শৈবাল – স্পিরুলিনা ।
    ৭৬) ঘনত্ব সমান না হওয়া পর্যন্ত চলতে থাকে – ব্যাপন ।
    ৭৭) শতকরা ৮০-৯০ ভাগ প্রস্বেদন ঘটে – পত্ররন্ধের মাধ্যমে ।
    ৭৮) শর্করা উৎপাদনের প্রাকৃতিক কারখানা – পাতা ।
    ৭৯) সালোকসংশ্লেষণের দুটি পর্যায় – (১) আলোক পর্যায় ও (২) অন্ধকার পর্যায় ।
    ৮০) শ্বসন দুই প্রকার – (১) সবাত শ্বসন ও (২) অবাত শ্বসন ।

    প্রাণী বিজ্ঞান

    ১) আদি প্রাণী –এ্যামিবা ।
    ২) মানুষের হাড়ের সংখ্যা – ২০৬ টি ।
    ৩) মানুষের ক্রোমোজোম সংখ্যা – ২৩ জোড়া বা ৪৬ টি ।
    ৪) মানবদেহে মোট কশেরুকা – ৩৩ টি ।
    ৫) মানবদেহে হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ঠ সংখ্যা – ৪ টি ।
    ৬) ভিটামিন এ এর অভাবে – রাতকানা রোগ হয় ।
    ৭) রক্ত সংবহন তন্ত্র আবিস্কার করেন – উইলিয়াম হার্ভে ।
    ৮) রক্তের গ্রুপ আবিস্কার করেন – ল্যান্ড স্টীনার ।
    ৯) রক্তের সার্বজনীন গ্রহীতা – ‘AB’ গ্রুপ ।
    ১০) রক্তের সার্বজনীন দাতা – ‘O’ গ্রুপ ।
    ১১) রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গেলে – রক্ত শুন্যতা সৃষ্টি হয় ।
    ১২) ডায়াবেটিস রোগ হয় – ইনসুলিনের অভাবে ।
    ১৩) হৃদপিন্ডের বন্ধ শিরা বেলুনের সাহায্যে ফুলানোকে বলে – এনজিওপ্লাস্ট ।
    ১৪) মানবদেহে রক্তের অক্সিজেন পরিবহন ক্ষমতা খর্ব করে – কার্বন-ডাই-অক্সাইড ।
    ১৫) ডায়াবেটিস রোগির রক্তে বৃদ্ধি পায় – গ্লুকোজ ।
    ১৬) ক্লোনিং পদ্ধতিতে প্রথম জন্মগ্রহণকারী প্রাণীর নাম – ডলি ।
    ১৭) পাকস্থলীতে দুগ্ধ জমাট বাধায় – রেনিন ।
    ১৮) ঝিনুকের প্রদাহের ফল – মুক্তা ।
    ১৯) মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণ ও রক্ত বাঁধাকে বলে – স্ট্রোক ।
    ২০) নাড়ীর স্পন্দন প্রবাহিত হয় – ধমণীর মধ্য দিয়ে ।
    ২১) সর্বাধিক স্নেহজাতীয় খাদ্য পাওয়া যায় – দুধে।
    ২২) ব্যকটেরিয় কর্তৃক সৃষ্ট রোগ – কলেরা, টায়ফয়েড, যক্ষা ।
    ২৩) এইডস একটি – ভাইরাস ঘটিত রোগ ।
    ২৪) বাংলাদেশের একজন পূর্ন বয়স্ক ব্যক্তির প্রতিদিনের শক্তি প্রয়োজন – ২৫০০ ক্যালোরি
    ২৫) শব্দ দুষনের ফলে সৃষ্টি হয় – উচ্চ রক্তচাপ ।
    ২৬) ব্যাকটেরিয়া কোষ বিভাজন ঘটায় – মাইটোসিস প্রক্রিয়ায় ।
    ২৭) মানুষের মস্তিস্কের ওজন – ১.৫০ কেজি ।
    ২৮) মানবদেহে প্রতিদিন পানির প্রয়োজন – ৪-৫ লিটার ।
    ২৯) হৃদপিন্ডের সংকোচন ও প্রসারণকে যথাক্রমে বলে – সিস্টোল ও ডায়াস্টোল ।
    ৩০) প্রজননে সাহায্য করে – ভিটামিন ‘ই’ ।
    ৩১) DNA এর মূল মজ্জাকে সুবিন্যাস্ত করাকে বলে – জিন থেরাপি ।
    ৩২) DNA এর অর্থ ডি অক্সিরাইবো নিউক্লিক এসিড ।
    ৩৩) জিনতত্ত্বের জনক – ভাইজম্যান ।
    ৩৪) হিমোফিলিয়া একটি – বংশগত রোগ ।
    ৩৫) হারের মধ্যে পানি থাকে – ৪০-৪৫ % ।
    ৩৬) অন্ত্র দুই প্রকার – ১) ক্ষুদ্রান্ত ও ২) বৃহদান্ত ।
    ৩৭) জীবিত কোষের মধ্যে তৈরী হয় – এনজাইম ।
    ৩৮) এনজাইম কাজ করে মূলত – অনুঘটক হিসাবে ।
    ৩৯) রক্ত এক প্রকার – যোজক কলা ।
    ৪০) রক্ত দুই প্রকার উপাদান দিয়ে গঠিত – ১) রক্ত রস ও ২) রক্ত কনিকা ।
    ৪১) পূর্ণ বয়স্ক মানুষের হৃদস্পন্দন প্রতি মিনিটে – ৭২ বার ।
    ৪২) রেচন অঙ্গগুলি হলো – ত্বক, ফুসফুস, যকৃত ও বৃক্ক ।
    ৪৩) প্রধান রেচন অঙ্গ – বৃক্ক (প্রায় ৭৫% নিষ্কাষন করে)।
    ৪৪) বৃক্ক দেখতে অনেকটা – সীমের বীজের মতো ।
    ৪৫) পিটুইটারি গ্রন্থকে বলে – রাজ গ্রন্থি ।
    ৪৬) পুংজনন গ্রন্থিতে পাওয়া যায় – টেস্টোসটেরন ।
    ৪৭) স্ত্রীজনন গ্রন্থিতে পাওয়া যায় – ইস্ট্রোজেন ।
    ৪৮) ত্বক তিনটি স্তর দিয়ে গঠিত – ১)বহি:ত্বক, ২) ডার্মিস ও ৩) হাইপোডার্মিস ।
    ৪৯) কঙ্কালতন্ত্রের রোগ – রিকেটস, গেঁটে বাত ।
    ৫০) পরিপাক তন্ত্রের রোগ – আমাশয়, গ্যাস্টাইটিস ।
    ৫১) রক্ত সংবহন তন্ত্রের রোগ – রক্তচাপ, হার্ট এ্যাটাক, স্ট্রোক, বাতজ্বর, রক্ত শুন্যতা ।
    ৫২) শ্বসন তন্ত্রের রোগ – নিউমোনিয়া, যক্ষা, ব্রঙ্কাইটিস ।
    ৫৩) দীর্ঘজীবী প্রাণী – নীল তিমি (প্রায় ৫০০ বছর) ।
    ৫৪) সবচেয়ে বড় স্থলচর প্রাণী – আফ্রিকার হাতি ।
    ৫৫) সবচেয়ে বড় জলচর প্রাণী – নীল তিমি ।
    ৫৬) সবচেয়ে বড় সরীসৃপ – কুমির ।
    ৫৭) সবচেয়ে দ্রুততম পশু – চিতাবাঘ (ঘন্টায় ৪৫ মাইল) ।
    ৫৮) সবচেয়ে দ্রুততম পাখি – সুইফ্ট (ঘন্টায় ২০০ মাইল) ।
    ৫৯) আরশোলার হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ট – ১৩ টি ।
    ৬০) মানুষের হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ট – ৪ টি ।
    ৬১) হাঙ্গরের হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ট – ৩ টি ।
    ৬২) তেলাপোকার রক্তের রং – বর্ণহীন ।
    ৬৩) মাছ পানিতে ভাসা নিয়ন্ত্রণ করে – দেহের ভেতরের বায়ু থলির বাতাস কমিয়ে বাড়িয়ে ।
    ৬৪) সবচেয়ে লম্বা ও ভারী সাপ – আনাকোন্ডা ।
    ৬৫) স্বাদু পানির সবচেয়ে ক্ষুদ্র মাছ – ডুয়ার্ফ পিগমী গোবী ।
    ৬৬) সাপ শুনতে পায় – ত্বকের সাহায্যে ।
    ৬৭) রাজ কাকড়ার অপর নাম – লিমুলাস ।
    ৬৮) সমুদ্রে তেল অপসারণের জন্য ব্যবহৃত হয় – সুপার বাগ বা মাইক্রোবিয়াল ইনক্যকট্যান্ট ।
    ৬৯) কুকুর পাগল হয়ে থাকে – জলাতংক রোগ হলে ।

  • বিখ্যাত ১১১টি বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার + আবিষ্কারক ও উদ্ভাবকের নাম

    বিখ্যাত ১১১টি বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার + আবিষ্কারক ও উদ্ভাবকের নাম

    গুরুত্বপূর্ণ ও বিখ্যাত ১১১টি বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার + আবিষ্কারক ও উদ্ভাবকের নাম + আবিষ্কারকের দেশ + আবিষ্কারের সাল বা সময় … বিসিএস , ব্যাংক ও ইউনিভার্সিটি ভর্তি পরিক্ষায় প্রস্তুতির জন্য কাজে লাগবে …
    নোটঃ -নিজের প্রয়োজনে শেয়ার করে পোস্ট লিংক সেইভ রাখুন না হলে পরে আবার খুজতে হবে !
    1) অ্যান্টিবায়োটিক ➫ Louis Pasteur – France – 1887
    2) অ্যারোসোল ➫ Erik Rotheim – Norway -1926
    3) অ্যালুমিনিয়াম প্রস্তুত ➫ Charles M. Hall – USA – 1866
    4) আইসোটোপ ➫ Frederick Soddy – England – 1912
    5) আপেক্ষিক তত্ত্ব ➫ আইনস্টাইন,জার্মানী।(১৯০৫)
    6) অক্সিজেন ➫ জোসেফ প্রিস্টলি,যুক্তরাজ্য(১৭৭৪)
    7) অটোমোবাইল ➫ Gottlieb Daimler – Germany – 1885
    8) অণুবীক্ষণ যন্ত্র ➫ Zacharias Janssen – The Netherlands – 1590
    9) অ্যাড্রিনালিন ➫ John Jacob Abel – USA – 1897
    10) অ্যানেসথেসিক ➫ Crawford W. Long – USA – 1842
    11) আয়োডিন ➫ Bernard Courtois – France – 1811
    12) আলোর গতি ➫ Olaus Roemer – Denmark – 1675
    13) ইউরিয়া ➫ Friedrich Wöhler – Germany – 1828
    14) ইউরেনিয়াম ➫ Martin Heinrich Klaproth – Germany – 1789
    15) ইলেকট্রন ➫ Sir Joseph J. Thompson – England – 1857
    16) ইলেকট্রনিক মেইল ➫ Ray Tomlinson – USA – 1972
    17) ইলেকট্রোমেগনেট ➫ William Sturgeon – England – 1823
    18) উড়োজাহাজ ➫ রাইট ব্রাদারস,যুক্তরাস্ট্র।(১৯০৩)
    19) এক্সরে ➫ রনজেন,জার্মানী।(১৮৯৫)
    20) এন্টিসেপটিক ➫ Joseph Lister – England – 1867
    21) এস্প্রিন ➫ Dr. Felix Hoffman – Germany – 1899
    22) ওজোন ➫ Christian Schönbein – Germany – 1839
    23) ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব (WWW) কে আবিষ্কার করেন? ➫ সর্বপ্রথম ১৯৯০ সালে ব্রিটিশ বিজ্ঞানী টিম বারনারস লি ।
    24) ওহমের সূত্র ➫ Georg S. Ohm – Germany – 1827
    25) কম্পিউটার ➫ চার্লস ব্যাবেজ,যুক্তরাস্ট্র।(১৮৩৬)
    26) কলেরা জীবাণু ➫ Robert Koch – Germany – 1883
    27) কোকাকোলা ➫ John Pemberton – USA – 1886
    28) কোয়ান্টাম তত্ত্ব ➫ ম্যাক্স প্লান্ক,জার্মানী।(১৯০০)
    29) ক্যামেরা ➫ George Eastman – USA – 1888
    30) ক্যালকুলাস ➫ Isaac Newton – England – 1669
    31) ক্যালকুলেটিং মেশিন ➫ Charles Babbage – England – 1835
    32) ক্রেডিট কার্ড কে আবিষ্কার করেন? ➫ সর্বপ্রথম ১৯২০ সালে যুক্তরাষ্ট্রে এর ব্যবহার সফলভাবে শুরু হয়। সর্বপ্রথম ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারকারী যুক্তরাষ্ট্রের জন. বিগিন।
    33) গ্যাসটারবাইন ➫ Charles Gordon Curtis – USA – 1899
    34) গ্রামোফোন” কে সর্বপ্রথম আবিষ্কার করেন? ➫ এমিল বার্লিনার
    35) গ্র্যাভিটেশন ➫ Sir Isaac Newton – England – 1665
    36) ঘড়ি (পেন্ডুলাম) ➫ Christian Huygens – The Netherlands – 1656
    37) ঘাস কাটার যন্ত্র কে আবিষ্কার করেন? ➫ লন মোয়ার ।
    38) ঘাস কাটার যন্ত্রের নাম কি? ➫ Brri Field Mower
    39) চলচিত্র যন্ত্র কে আবিষ্কার করেন? ➫ টমাস আলভা এডিসন ১৮৯৩ সালে (যুক্তরাষ্ট্র)
    40) চলচ্চিত্র ➫ আলভা এডিশন,যুক্তরাজ্য।(১৯১৯)
    41) চশমা ➫ Salvino D’Armate – Italy – 1285
    42) জলাতঙ্ক প্রতিষেধক ➫ Louis Pasteur & Emile Roux – France – 1885
    43) জীবকোষ ➫ Robert Hooke – England – 1665
    44) জ্যামিতি ➫ ইউক্লিড,গ্রিস।(খ্ পূ: ৩০০ অব্দ)
    45) টায়ার (নিউমেটিক) ➫ Robert W. Thompson – England – 1845
    46) টেলিগ্রাফ ➫ Samuel F. B. Morse – USA – 1837
    47) টেলিফোন ➫ আলেকজেন্ডার গ্রাহামবেল,যুক্তরাস্ট্র।(১৮৭৭)
    48) টেলিভিশন ➫ J.L. Baird – Scotland – 1926
    49) টেলিস্কোপ ➫ Galileo Galilei – Italy – 1609
    50) ট্যাংক (সামরিক) ➫ Sir Ernest Swinton – England – 1914
    51) ট্রাক্টর ➫ Benjamin Holt – USA – 1900
    52) ট্রানজিষ্টার ➫ John Bardeen, Walter H. Brattain- USA – 1947
    53) ডায়নামো ➫ Michael Faraday – England – 1832
    54) ডিনামাইট ➫ Alfred Nobel – Sweden – 1867
    55) তাঁত যন্ত্র কে আবিষ্কার করেন? ➫ ভানকে ১৭৩৩ সালে (ব্রিটেন)
    56) তেজস্ক্রিয়তা ➫ Henri Becquerel – France – 1896
    57) নতুন পারমাণবিক ঘড়ি আবিষ্কার করেন কে? ➫ যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানী ড. জুন ইয়ে ও তার দল।
    58) নাইট্টোজেন ➫ Daniel Rutherford – England – 1772
    59) নিউট্টন ➫ James Chadwick – England – 1932
    60) নেপচুন ➫ Johann Galle – Germany – 1846
    61) পানির তলায় মাটি কাটার যন্ত্রের নাম কি ? ➫ ড্রেডলার।
    62) পারমানবিক তত্ত্ব ➫ John Dalton – England – 1808
    63) পুষ্পায়নে ফাইটোক্রোম-এর কার্যকারিতা সর্বপ্রথম আবিষ্কার করেন কে ? ➫ Borthwick and Hendricks
    64) পূর্ণ বিকিরণ পাইরোমিটার কে আবিষ্কার করেন? ➫ বিজ্ঞানী ফেরী
    65) পেট্রোল ইঞ্জিন আবিষ্কার করেন কে? ➫ নিকোলাস অটো।
    66) পেনিসিলিন ➫ Alexander Fleming – England – 1928
    67) প্রথম রোবট ট্রাফিক পুলিশ নামানো হয় কোন দেশে? -গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র
    68) প্রোটোন ➫ Ernest Rutherford – England – 1919
    69) ফটোগ্রাফ ➫ Thomas A. Edison – USA – 1877
    70) ফনোগ্রাম কে আবিষ্কার করেন? ➫ টমাস আলভা এডিসন
    71) বরফ তৈরির যন্ত্র কে আবিষ্কার করেন? ➫ জ্যাকোব পারমকিন্স ১৮৩০ সালে (যুক্তরাষ্ট্র)
    72) বসন্ত রোগের টিকা ➫ Edward Jenner – England – 1796
    73) বাংলাদেশের কোথায় মোটর সাইকেল সংযোজন কারখানা করা হয়? ➫ এটলাস বাংলাদেশ লিঃ, টংগী।
    74) বাই সাইকেল কে আবিষ্কার করেন? ➫ ইংল্যান্ডের স্টারলি।
    75) বাষ্পচালিত ইঞ্জিন ➫ James Watt – England – 1782
    76) বিগ ব্যাং তত্ত্ব ➫ George A. Gamow – USA – 1948
    77) বিবর্তনবাদ তত্ত্ব ➫ Charles Darwin – England – 1859
    78) বুদ্ধির পরীক্ষা ➫ Alfred Binet, Theodore Simon – France – 1905
    79) বেতার যন্ত্র ➫ মার্কনী ইতালি।(১৮৯৪)
    80) বৈদ্যুতিক বাতি ➫ Thomas A. Edison – USA – 1879
    81) ব্যাকটেরিয়া ➫ Anton van Leeuwenhoek – Netherlands – 1683
    82) ব্যারোমিটার ➫ Evangelista Torricelli – Italy – 1643
    83) মাইক্রোওয়েভ ওভেন ➫ Percy Spencer – USA – 1947
    84) মাধ্যাকর্ষণ সূত্র ➫ Sir Isaac Newton – England – 1687
    85) মেমোরি আবিষ্কার করেন কে ? ➫ Hermann Ebbinghaus.
    86) মোটর সাইকেল আবিষ্কার করেন কে? ➫ এডওয়ার্ড বাটলার নামের এক ইংরেজ ১৮৮৪ সালে প্রথম মোটর সাইকেল তৈরী করেন
    87) ম্যালেরিয়া জীবাণু ➫ Sir Ronald Ross – England – 1897
    88) যক্ষা ➫ Robert Koch – Germany – 1882
    89) যান্ত্রিক ক্যালকু্লেটর ➫ চার্লস ব্যাবেজ১৮২২
    90) রকেট ➫ Robert Goddard – USA – 1926
    91) রঙ তৈরির পদ্ধতি কে আবিষ্কার করেন? -উইলিয়াম হেনরি পারকিন
    92) রিখটার স্কেল ➫ Charles F. Richter – USA – 1935
    93) রিভলভার ➫ Samuel Colt – USA – 1835
    94) রেডিও ➫ Guglielmo Marconi – Italy – 1895
    95) রেফ্রিজারেটর ➫ James Harrison – Australia – 1850
    96) রেলওয়ে ইঞ্জিন কে আবিষ্কার করেন? ➫ স্টিফেনসন।
    97) রোবট শব্দটি কে প্রথম আবিষ্কার করেছেন? ➫ কারেল কাপেক
    98) লেজার ➫ টি এইচ মাইমাহ,যুক্তরাস্ট্র(১৯৬০)
    99) লোকোমোটিভ ➫ George Stephenson – England – 1829
    100) ল্যাপটপ কে আবিষ্কার করে ? ➫ Adam Osborne ১৯৮১ সালে ল্যাপটপ আবিষ্কার করেন।
    101) শিতাতপ নিয়ন্ত্রণ ➫ Willis Carrier – USA – 1911
    102) সর্বপ্রথম ঘড়ি কে আবিষ্কার করে ? ➫ বিভিন্ন সময় ঘড়ি তৈরীতে বিভিন্ন জন তাদের প্রচেষ্টাকে কাজে লাগিেয় আধুনিক ঘড়ির ধারনা দিেয় গেছেন। তাদের মধ্যে ” সু-সাং ” অন্যতম। তবে তাদের অনুপ্রেরণা কে কাজে লাগিেয় সর্বপ্রথম আধুনিক ঘড়ি তৈরী করেন ” পিটার হেনলিয়েন ।
    103) সর্বপ্রথম বেতারযন্ত্র আবিষ্কার করেন কে? ➫ ঊনবিংশ শতাব্দির শেষপ্রান্তে অনেক দেশের বিজ্ঞানী প্রায় একই সময়ে বেতার আবিষ্কার করলেও গুগলিয়েলমো মার্কনি কেই বেতারের আবিষ্কারক হিসাবে ধরা হয়।
    104) সাবমেরিন আবিষ্কার করেছেন কে ? ➫ ডেভিড বুসনেল।
    105) সিমেন্ট ➫ Joseph Aspdin- England – 1824
    106) সেলাই মেশিন ➫ Elias Howe – USA – 1846
    107) সৌরজগৎ ➫ Nicolaus Copernicus – Poland – 1543
    108) হেমিওপ্যাথি ➫ Samuel Hahnemann – Germany – 1796
    109) হেলিকপ্টার ➫ Igor Sikorsky – USA – 1939
    110) DNA পর্যায়ক্রম’ প্রক্রিয়া আবিষ্কার করেন কে? ➫ ওয়াটসন এবং ক্রিক ।
    111) E = mc2 ➫ Albert Einstein – Switzerland – 1907
    112) Inductor মোটর কে আবিষ্কার করেন? ➫ নিকোলা টেঁসলা