Category: G.K.

  • Electronic Diversity Visa Program U S Department of State gov DV-2026

    Electronic Diversity Visa Program U S Department of State gov DV-2026

    US 00
    VISA Immigration interview 20 question in English

    DV-2026 Program: Online Registration

    DV-2026 Program: The online registration period for the DV-2026 Program begins on Wednesday, October 2, 2024, at 12:00 noon, Eastern Daylight Time (EDT) (GMT-4) and concludes on Tuesday, November 5, 2024, at 12:00 noon, Eastern Standard Time (EST) (GMT-5).  Submission of more than one entry for a person during the registration period will disqualify all entries for that person.

    DV-2026 Program Instructions

    The English version of the DV-2026 Program Instructions in PDF format is the only official version.  Unofficial translations in additional languages will be added to this webpage as they become available.
    Note: As indicated in the instructions, for the purposes of eligibility some countries include components and dependent areas overseas.  If you are a native of a dependency or overseas territory, please select the appropriate country of eligibility.  For example, natives of Macau S.A.R should select Portugal, and natives of Martinique should select France.

    Interview

    US 03
    US 02

  • VISA Immigration interview 20 questions in English

    VISA Immigration interview 20 questions in English

    VISA Immigration interview 20 question in English

    01. আপনি কেন এই দেশে আসতে চান?
    Why do you want to move to this country?

    ভাল চাকরির সুযোগ এবং নিরাপদ পরিবেশের জন্য।
    For better job opportunities and a safer environment.

    02. আপনার বর্তমান পেশা কী?
    What is your current occupation?

    আমি একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার।
    I am a software engineer.

    03. আপনি কি আগে কখনও এই দেশে এসেছেন?
    Have you ever visited this country before?

    না, এটি আমার প্রথমবার।
    No, this is my first time.

    04. আপনার কি এখানে পরিবার বা বন্ধু আছে?
    Do you have family or friends here?

    হ্যাঁ, আমার একজন চাচা এখানে থাকেন।
    Yes, I have an uncle living here.

    05. আপনি এখানে এসে কোথায় থাকবেন?
    Where will you be living once you arrive?

    আমি শহরে আমার চাচার সাথে থাকব।
    I will be living with my uncle in the city.

    06. আপনি কীভাবে আর্থিকভাবে নিজেকে সমর্থন করবেন?
    How do you plan to support yourself financially?

    আমার কাছে সঞ্চয় আছে এবং একটি চাকরির প্রস্তাব রয়েছে।
    I have savings and a job offer in hand.

    07. এই দেশে আপনার দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা কী?
    What are your long-term plans in this country?

    আমি এখানে স্থায়ী হতে এবং প্রযুক্তি খাতে অবদান রাখতে চাই।
    I plan to settle here and contribute to the tech industry.

    08. আপনি কি এই দেশের সরকারি ভাষা/ভাষাগুলি বলতে পারেন?
    Do you speak the official language(s)?

    হ্যাঁ, আমি ইংরেজি সাবলীলভাবে বলতে পারি।
    Yes, I speak English fluently.

    09. আপনি কি কখনও কোনও অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন?
    Have you ever been convicted of a crime?

    না, আমি কখনও দোষী সাব্যস্ত হইনি।
    No, I have never been convicted.

    10. আপনি কি আগে এই দেশে ভিসা বা বসবাসের জন্য আবেদন করেছেন?
    Have you applied for a visa or residency here before?

    না, এটি আমার প্রথম আবেদন।
    No, this is my first application.

    11. আপনার কি কোনও শারীরিক সমস্যা আছে?
    Do you have any medical conditions?

    না, আমি সুস্থ আছি।
    No, I am healthy.

    12. আপনি অন্যদের থেকে এই দেশটিকে কেন বেছে নিয়েছেন?
    Why did you choose this country over others?

    শক্তিশালী চাকরির বাজার এবং জীবনের মানের জন্য।
    Because of the strong job market and quality of life.

    13. আপনি কতদিন থাকার পরিকল্পনা করছেন?
    How long do you plan to stay?
    আমি স্থায়ীভাবে থাকতে চাই।

    I plan to stay permanently.

    14. আপনি কি বিবাহিত? যদি হ্যাঁ, তবে আপনার জীবনসঙ্গী কি আপনার সাথে যোগ দেবেন?
    Are you married? If yes, is your spouse joining you?
    হ্যাঁ, আমি বিবাহিত, এবং আমার স্ত্রী পরে আমার সাথে যোগ দেবেন।
    Yes, I am married, and my spouse will join me later.

    15. আপনার কি সন্তান আছে? যদি হ্যাঁ, তবে কতজন?
    Do you have children? If yes, how many?
    হ্যাঁ, আমার একটি সন্তান আছে।
    Yes, I have one child.

    16. যদি আপনার আবেদন বাতিল হয় তবে আপনি কী করবেন?
    What will you do if your application is denied?
    আমি আমার বিকল্পগুলি পর্যালোচনা করব এবং পুনরায় আবেদন করতে পারি।
    I will review my options and possibly reapply.

    17. আপনি কি অন্য দেশে গেছেন?
    Have you been to other countries?
    হ্যাঁ, আমি ভারত এবং থাইল্যান্ডে ভ্রমণ করেছি।
    Yes, I have traveled to India and Thailand.

    18. আপনার নিজের দেশের সাথে কী সম্পর্ক রয়েছে?
    What ties do you have to your home country?
    আমার সেখানে পরিবার এবং কিছু সম্পত্তি রয়েছে।
    I have family and some property there.

    19. আপনি এখানে কাজ করতে বা পড়াশোনা করতে চান?
    Do you plan to work or study here?

    আমি এখানে কাজ করার পরিকল্পনা করছি।
    I plan to work here.

    20. আপনি এই দেশে কীভাবে অবদান রাখবেন?
    How will you contribute to this country?

    আমি প্রযুক্তি এবং সমাজের সাথে জড়িত থাকার মাধ্যমে অবদান রাখব।
    I will contribute through my skills in technology and community involvement.

  • ICT MCQ – Digital -Tech idea

    ICT MCQ – Digital -Tech idea

    eSchoolbd.com

    Social Network Owners

    ✪ Google : প্রতিষ্ঠিত হয় Sept 4, 1998.
    ✪ Facebook : প্রতিষ্ঠিত হয় Feb 4,2004.
    ✪ YouTube : প্রতিষ্ঠিত হয় Feb 14, 2005.
    ✪ Yahoo! : প্রতিষ্ঠিত হয় March 1994.
    ✪ Baidu : প্রতিষ্ঠিত হয় Jan 1, 2000.
    ✪ Wikipedia : প্রতিষ্ঠিত হয় Jan 15, 2001.
    ✪ Windows Live : প্রতিষ্ঠিত হয় Nov 1, 2005.
    ✪ Amazon : প্রতিষ্ঠিত হয় 1994.
    ✪ Tencent QQ : প্রতিষ্ঠিত হয় February 1999.
    ✪ Twitter : প্রতিষ্ঠিত হয় March 21, 2006.
    ✪ Google এর প্রতিষ্ঠাতা Sergey brin & Larry page
    ✪ Yahoo এর প্রতিষ্ঠাতা David filo & Jerry yang
    ✪ Youtube এর প্রতিষ্ঠাতা Jawed karid, Steve chen & Chad Harley
    ✪ Facebook এর প্রতিষ্ঠাতা Mark Zucherberg, Chris Hughes,
    ✪ Wikipedia এর প্রতিষ্ঠাতা Jimmy Wales & Larry Sanger
    ✪ Twitter এর প্রতিষ্ঠাতা Evan Williams Biz Stone & Jack Dorsey
    ✪ ebay এর প্রতিষ্ঠাতা Pierre Omidyar
    ✪ Hotmail এর প্রতিষ্ঠাতা Sabeer Bhatia
    ✪ Myspace এর প্রতিষ্ঠাতা omanderson & Chris Dewolfe
    ✪ Friendster এর প্রতিষ্ঠাতা Jonathan Abrams

    01
    Uploading . . . 
    02
    Uploading . . . 
    Daily Talks 03 VDO

    [embedyt] https://www.youtube.com/embed?listType=playlist&list=

    &layout=gallery[/embedyt]

    • See Next >>
    • Spoken English
    • FREE Courses


    Facebook


    Twitter


    Facebook


    Youtube


    Wordpress

    Welcome

    free education programme

    eSchoolbd.com provides FREE educational contents to the students of all stages

    Join UsYouTube

  • primary-model-test-free-download-pdf-page-21-40

    primary-model-test-free-download-pdf-page-21-40

    Primary Assistant Teacher Exam preparation question model test 21-40

    Primary Teacher Exam model test 22



    Primary Teacher Exam model test 25
    Primary Teacher Exam model test 26
    Primary Teacher Exam model test 27
    Primary Teacher Exam model test 28
    Primary Teacher Exam model test 29
    Primary Teacher Exam model test 30
    Primary Teacher Exam model test 31
    Primary Teacher Exam model test 32









    Next >> 01-20


    Next >> 21-40


    Next >> 41-60


    Next >> 61-80


    Facebook


    Twitter


    Facebook


    Youtube


    Wordpress

    Welcome

    free education programme

    eSchoolbd.com provides FREE educational contents to the students of all stages

    Join UsYouTube

  • Important Abbreviation and Elaboration

    Important Abbreviation and Elaboration

    eSchoolbd.com

    Important Abbreviation and Elaboration

    important মনে হলে, শেয়ার করে রাখুন ….——————————————-১। GPA – এর পূর্ণরূপ—Grade point Average২। J.S.C – এর পূর্ণরূপ — Junior School Certificate.৩। J.D.C – এর পূর্ণরূপ — Junior Dakhil Certificate.৪। S.S.C – এর পূর্ণরূপ — Secondary School Certificate.৫। H.S.C – এর পূর্ণরূপ — Higher Secondary Certificate.৬। A.M – এর পূর্ণরূপ — Ante meridian.৭। P.M – এর পূর্ণরূপ — Post meridian.৮। B. A – এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Arts.৯। B.B.S – এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Business Studies.১০। B.S.S – এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Social Science.১১। B.B.A – এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Business Administration১২। M.B.A – এর পূর্ণরূপ — এর পূর্নরূপ — Masters of Business Administration.১৩। B.C.S – এর পূর্ণরূপ — Bangladesh Civil Service.১৪ । M.A. – এর পূর্ণরূপ — Master of Arts.১৫। B.Sc. – এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Science.১৬। M.Sc. – এর পূর্ণরূপ — Master of Science.১৭। B.Sc. Ag. – এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Science in Agriculture .১৮। M.Sc.Ag.- এর পূর্ণরূপ — Master of Science in Agriculture.১৯ । M.B.B.S. – এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Medicine, Bachelor of Surgery.২০। M.D. – এর পূর্ণরূপ — Doctor of Medicine./ Managing director.২১। M.S. – এর পূর্ণরূপ — Master of Surgery.২২। Ph.D./ D.Phil. – এর পূর্ণরূপ — Doctor of Philosophy (Arts & Science)২৩। D.Litt./Lit. – এর পূর্ণরূপ — Doctor of Literature/ Doctor of Letters.২৪। D.Sc. – এর পূর্ণরূপ — Doctor of Science.২৫। B.C.O.M – এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Commerce.২৬। M.C.O.M – এর পূর্ণরূপ — Master of Commerce.২৭। B.ed – এর পূর্ণরূপ — Bachelor of education.২৮। Dr. – এর পূর্ণরূপ — Doctor.২৯। Mr. – এর পূর্ণরূপ — Mister.৩০। Mrs. – এর পূর্ণরূপ — Mistress.৩১। M.P. – এর পূর্ণরূপ — Member of Parliament.৩২। M.L.A. – এর পূর্ণরূপ— Member of Legislative Assembly.৩৩। M.L.C – এর পূর্ণরূপ — Member of Legislative Council.৩৪। P.M. – এর পূর্ণরূপ — Prime Minister.৩৫। V.P – এর পূর্ণরূপ — Vice President./ Vice Principal.৩৬। V.C- এর পূর্ণরূপ — Vice Chancellor.৩৭। D.C- এর পূর্ণরূপ— District Commissioner/ Deputy Commissioner.৩৯। S.P- এর পূর্ণরূপ — Superintendent of police৪০। S.I – এর পূর্ণরূপ — Sub Inspector( of Police.). Like, Comment & Share দিয়ে সঙ্গেই থাকুন, ধন্যবাদ ।

    Some Most Important Abbreviation and Elaboration?

    Abbreviation Elaboration
    HDML Handheld Device Markup Language.
    HDMI High Definition Multimedia Interface.
    Wi-Fi Wireless Fidelity.
    SIM Subscriber Identification Module.
    WWW World Wide Web
    TF Trans Flash.
    USB Universal Serial Bus.
    Micro SD Micro Secure Digital.
    LED Light Emitting Diode.
    LCD Liquid Crystal Display.
    PC Personal Computer.
    .com Company.
    .info Information.
    .org Organization.
    .net Network.
    .bd Bangladesh.
    .gov Government.
    AM Ante Meridian. Latin = before midday.
    PM Post Meridian. Latin = after midday.
    AD Anno Domini.
    BC Before Christ.
    GPS Global Positioning System.
    GPRS Global Packet Radio Service
    UPS Uninterruptible Power Supply.
    IPS Instant Power Supply
    Triple Three Numeric Number (222).
    Tetraple Four Numeric Number (2222).
    SMS Short Message Sending.
    MMS Multimedia Message Sending.
    PIN Personal Identification Number.
    IDE Integrated Drive Electronics
    LAN Local Area Network.
    WAN Wide Area Network
    HDD Hard Disk Drive.
    FDD Floppy Disk Drive.
    RAM Random Access Memory.
    ROM Read Only Memory.
    CD Compact Disc.
    DVD Digital Video Disc (versatile).
    Cc Carbon Copy.
    Bcc Blind Carbon Copy
    e.g. Exempli Gratia (for example).
    i.e. Id Est (in other words).
    SATA Serial ATA
    PATA Parallel ATA
    CPU Central Processing Unit
    PDF Portable Document Format
    XL Extra Large
    DOS Disk Operating System
    b bit
    B Byte
    KB Kilo Byte
    MB Mega Byte
    GB Giga Byte
    TB Tera Byte
    PB Peta Byte
    EB Exa Byte
    ZB Zetta Byte
    YB Yotta Byte
    JS Java Script
    JRE Java Runtime Environment
    J2EE Java 2 Enterprise Edition
    J2ME Java 2 Micro Edition
    J2SE Java 2 Standard Edition
    UNIX Uniplexed Information and Computer System
    PnP Plug and Play
    PDA Personal Digital Assistant
    MP3 Motion Pictures Layer–3
    MPEG Motion Pictures Experts Group
    AMR Adaptive Multi Rate
    MIDI Musical Instrument Digital Interface
    FAQ Frequently Asked Questions
    BIOS Basic Input Output System
    DPI Dots Per Inch
    RTC Real Time Clock
    FAT File Allocation Table
    NTFS New Technology File System
    ATA Advanced Technology Attachment
    VGA Video Graphics Array
    SVGA Super Video Graphics Array
    QVGA Quarter Video Graphics Array
    AGP Accelerated Graphics Port
    PCI Peripheral Component Interconnect
    CRT Cathode Ray Tube
    JPEG Joint Photographic Experts Group
    GIF Graphics Interchange Format
    PNG Portable Network Graphics
    CD-R CD-Recordable
    CD-ROM CD Read-Only Memory
    CD-RW CD-Rewritable
    DVD-R DVD-Recordable
    DVD-ROM DVD-Read Only Memory
    DVD-RW DVD-Rewritable
    DAT Digital Audio Tape
    DIVX Digital Video Expres
    TCP Transmission Control Protocol
    SQL Structured Query Language
    PHP Pre Processor Hypertext
    CSS Cascading Style Sheets
    XML EXtensible Markup Language
    ISP Internet Service Provider
    HTML Hypertext Markup Language
    HTTP Hypertext Transfer Protocol
    WAP Wireless Access Point
    WLAN Wireless Local Area Network
    DNS Domain Name System
    VOIP Voice over Internet Protocol
    VPN Virtual Private Network
    URL Uniform Resource Locator
    IP Internet Protocol
    IT Information Technology
    ICT Information and Communication Technology
    CSE Computer Science & Engineering
    EEE Electrical and Electronics Engineering
    OS Operating System
    etc Etcetera

    Daily Talks 03 VDO

    [embedyt] https://www.youtube.com/embed?listType=playlist&list=

    &layout=gallery[/embedyt]

    Daily Talks 04

    Updating every day … 

    • See Next >>
    • Spoken English
    • FREE Courses


    Facebook


    Twitter


    Facebook


    Youtube


    Wordpress

    Welcome

    free education programme

    eSchoolbd.com provides FREE educational contents to the students of all stages

    Join UsYouTube


    Important Abbreviation and Elaboration

    Important Abbreviation and Elaboration


    admin

    Important Abbreviation and Elaboration


    ghore-boshe-spoken-english-pdf-download-free-pdf-book-eSchoolbd.com

    ঘরে বসে স্পোকেন ইংলিশ || Ghore Boshe Spoken English


    admin

    SPOKEN ENGLISH daily self talks Daily Self Talks 01 🔥 I am happy- আমি সুখী🔥 I am okay – আমি


    How to learn spoken English within 10 minutes, super fast, and Easy Way - eSchoolbd.com

    How to learn spoken English within 10 minutes, super-fast, and Easy Way?


    admin

    Do you want to learn spoken English within 10 minutes, super fast and Easy Way? The following tips are just


    how-to-introduce-yourself-at-a-job-interview-eSchoolbd.com

    How to Introduce in English


    admin

    Format _ 1 Introduce Yourself :Format_1:I am Md. Mahfuzul Alam, the son of Mr. Md. Lokman Hakim & Mrs. Mosssammat


    Spoken English Teaching - eSchoolbd.com

    Spoken English


    admin

    Spoken English Tips Spoken English Teaching [embedyt] https://www.youtube.com/embed?listType=playlist&list=PLBjYeaH6nLg2hknYyfBOH8L4oooF_jlpk&layout=gallery[/embedyt] Important Abbreviation and Elaboration February 5, 2021February 5, 2021 admin Important Abbreviation

  • Mathematics  Rules List all

    Mathematics Rules List all

    Mathematics Rules List all

    গনিতের সূত্র #1

    1 ফুট = 12 ইঞ্চি

    1 গজ = 3 ফুট

    1 মাইল = ১৭৬০ গজ

    1 মাইল ≈ 1.61 কিলোমিটার

    1 ইঞ্চি = 2.54 সেন্টিমিটার

    1 ফুট = 0.3048 মিটার

    1 মিটার = 1,000 মিলিমিটার

    1 মিটার = 100 সেন্টিমিটার

    1 কিলোমিটার = 1,000 মিটার

    1 কিলোমিটার ≈ 0.62 মাইল

    # ক্ষেত্রঃ

    1 বর্গ ফুট = 144 বর্গ ইঞ্চি

    1 বর্গ গজ = 9 বর্গ ফুট

    1 একর = 43560 বর্গ ফুট

    # আয়তনঃ

    1 লিটার ≈ 0.264 গ্যালন

    1 ঘন ফুট = 1.728 ঘন ইঞ্চি

    1 ঘন গজ = 27 ঘন ফুট

    # ওজনঃ

    1 আউন্স ≈ 28.350 গ্রাম

    1 cvDÛ= 16 আউন্স

    1 cvDÛ ≈ 453.592 গ্রাম

    1 এক গ্রামের এক সহস্রাংশ = 0.001

    গ্রাম

    1 কিলোগ্রাম = 1,000 গ্রাম

    1 কিলোগ্রাম ≈ 2.2 পাউন্ড

    1 টন = 2,200 পাউন্ডের

    ===========================

    #যারা মিলিয়ন, বিলিয়ন, ট্রিলিয়ন হিসাব জানেন না।:-

    ১ মিলিয়ন=১০ লক্ষ

    ১০ মিলিয়ন=১ কোটি

    ১০০ মিলিয়ন=১০ কোটি

    ১,০০০ মিলিয়ন=১০০ কোটি

    আবার,

    ১,০০০ মিলিয়ন= ১ বিলিয়ন

    ১ বিলিয়ন=১০০ কোটি

    ১০ বিলিয়ন=১,০০০ কোটি

    ১০০ বিলিয়ন=১০,০০০ কোটি

    ১,০০০ বিলিয়ন=১ লক্ষ কোটি

    আবার,

    ১,০০০ বিলিয়ন=১ ট্রিলিয়ন

    ১ ট্রিলিয়ন=১ লক্ষ কোটি

    ১০ ট্রিলিয়ন=১০ লক্ষ কোটি

    ১০০ ট্রিলিয়ন=১০০ লক্ষ কোটি

    ১,০০০ ট্রিলিয়ন=১,০০০ লক্ষ কোটি।

    ===========================

    ১ কুড়ি = ২০টি

    ১ রিম = ২০ দিস্তা = ৫০০ তা

    ১ ভরি = ১৬ আনা ;

    ১ আনা = ৬ রতি

    ১ গজ = ৩ ফুট = ২ হাত

    ১ কেজি = ১০০০ গ্রাম

    ১ কুইন্টাল = ১০০ কেজি

    ১ মেট্রিক টন = ১০ কুইন্টাল = ১০০০ কেজি ১ লিটার = ১০০০ সিসি

    ১ মণ = ৪০ সের

    ১ বিঘা = ২০ কাঠা( ৩৩ শতাংশ) ;

    ১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট (৮০ বর্গ গজ) 1 মিলিয়ন = 10 লক্ষ

    1 মাইল = 1.61 কি.মি ;

    1 কি.মি. = 0..62

    1 ইঞ্চি = 2.54 সে..মি ;

    1 মিটার = 39.37 ইঞ্চি

    1 কে.জি = 2.20 পাউন্ড ;

    1 সের = 0.93 কিলোগ্রাম

    1 মে. টন = 1000 কিলোগ্রাম ;

    1 পাউন্ড = 16 আউন্স

    1 গজ= 3 ফুট ;

    1 একর = 100 শতক

    1 বর্গ কি.মি.= 247 একর

    ===========================

    ★#সুত্র-১)সমান্তর ধারার ক্রমিক সংখ্যার যোগফল-

    (যখন সংখ্যাটি1 থেকে শুরু)

    1+2+3+4+……+n হলে এরূপ ধারার সমষ্টি= [n(n+1)/2]

    n=শেষ সংখ্যা বা পদ সংখ্যা

    s=যোগফল

    #প্রশ্নঃ 1+2+3+4+…………+100 =?

    #সমাধানঃ[n(n+1)/2] = [100(100+1)/2] = 5050

    ★#সুত্রঃ2)সমান্তর ধারার বর্গ যোগ পদ্ধতির ক্ষেত্রে,-

    প্রথম n পদের বর্গের সমষ্টি

    S= [n(n+1)2n+1)/6]

    (যখন 1² + 2²+ 3² + 4²…….. +n²)

    #প্রশ্নঃ(1² + 3²+ 5² + ……. +31²) সমান কত?

    #সমাধানঃS=[n(n+1)2n+1)/6]

    = [31(31+1)2×31+1)/6] (এখানে n=শেষ সংখ্যা,31)

    ★#সুত্রঃ3)সমান্তর ধারার ঘনযোগ পদ্ধতির ক্ষেত্রে-

    প্রথম n পদের ঘনের সমষ্টি

    S= [n(n+1)/2]2

    (যখন 1³+2³+3³+………….+n³)

    #প্রশ্নঃ1³+2³+3³+4³+…………+10³=?

    #সমাধানঃ [n(n+1)/2]2 = [10(10+1)/2]2 = 3025(উঃ)

    ★#সুত্রঃ4)পদ সংখ্যা ও পদ সংখ্যার সমষ্টি নির্নয়ের ক্ষেত্রেঃ

    পদ সংখ্যা N= [(শেষ পদ – প্রথম পদ)/প্রতি পদে বৃদ্ধি] +১

    #প্রশ্নঃ5+10+15+…………+50=?

    #সমাধানঃ পদসংখ্যা = [(শেষ পদ – প্রথমপদ)/প্রতি পদে বৃদ্ধি]+ ১

    = [(50 – 5)/5] + 1 =10

    সুতরাং পদ সংখ্যার সমষ্টি = [(5 + 50)/2] x 10 = 275(উঃ)

    ★#সুত্রঃ৫)n তম পদ=a + (n-1)d

    এখানে, n =পদসংখ্যা, a = ১ম পদ, d= সাধারণ অন্তর

    #প্রশ্নঃ 5+8+11+14+…….ধারাটির কোন পদ 302?

    #সমাধানঃধরি, n তম পদ =302

    বা, a + (n-1)d=302

    বা, 5+(n-1)3 =302

    বা, 3n=300

    বা, n=100(উঃ)

    ★#সুত্রঃ6)সমান্তর ধারার ক্রমিক বিজোড় সংখ্যার যোগফল-S=M² এখানে,M=মধ্যেমা=(১ম সংখ্যা+শেষ সংখ্যা)/2

    #প্রশ্নঃ1+3+5+…….+19=কত?

    #সমাধানঃS=M²={(1+19)/2}²=(20/2)²=100(উঃ)

    ===========================

    ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে ভাগ করার একটি effective টেকনিক!

    ❖ ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে 5 দিয়ে ভাগ করার একটি effective টেকনিক

    (০১) 13/5= 2.6 (ক্যালকুলেটর ছাড়া মাত্র ৩ সেকেন্ডে এটি সমাধান করা যায়)

    টেকনিকঃ 5 দিয়ে যে সংখ্যাকে ভাগ করবেন তাকে 2 দিয়ে গুণ করুন তারপর ডানদিক থেকে 1 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিন। কাজ শেষ!!! 13*2=26, তারপর থেকে 1 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিলে 2.6 ।

    (০২) 213/5=42.6 (213*2=426)

    0.03/5= 0.006 (0.03*2=0.06 যার একঘর আগে দশমিক বসালে হয় 0.006) 333,333,333/5= 66,666,666.6 (এই গুলা করতে আবার ক্যালকুলেটর লাগে না কি!)

    (০৩) 12,121,212/5= 2,424,242.4

    এবার নিজে ইচ্ছেমত 5 দিয়ে যে কোন সংখ্যাকে ভাগ করে দেখুন, ৩.৫ সেকেন্ডের বেশি লাগবে না!!

    ❖ ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে 25 দিয়ে ভাগ করার একটি effective টেকনিক

    ০১. 13/25=0.52 (ক্যালকুলেটর ছাড়া মাত্র ৩ সেকেন্ডে এটিও সমাধান করা যায়)

    টেকনিকঃ 25 দিয়ে যে সংখ্যাকে ভাগ করবেন তাকে 4 দিয়ে গুণ করুন তারপর ডানদিক থেকে 2 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিন। কাজ শেষ!!! 13*4=52, তারপর থেকে 2 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিলে 0.52 ।

    ০২. 210/25 = 8.40

    ০৩. 0.03/25 = 0.0012

    ০৪. 222,222/25 = 8,888.88

    ০৫. 13,121,312/25 = 524,852.48

    ❖ ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে 125 দিয়ে ভাগ করার একটি effective টেকনিক

    ০১. 7/125 = 0.056

    টেকনিকঃ 125 দিয়ে যে সংখ্যাকে ভাগ করবেন তাকে 8 দিয়ে গুণ করুন তারপর ডানদিক থেকে 3 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিন। কাজ শেষ!!! 7*8=56, তারপর থেকে 3 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিলে 0.056 ।

    ০২. 111/125 = 0.888

    ০৩. 600/125 = 4.800

    =====================

    আসুন সহজে করি …

    টপিকঃ ১০ সেকেন্ডে বর্গমূল নির্ণয়।

    বিঃদ্রঃ যে সংখ্যাগুলোর বর্গমূল ১ থেকে ৯৯ এর মধ্যে এই পদ্বতিতে তাদের বের করা যাবে খুব সহজেই। প্রশ্নে অবশ্যই পূর্ণবর্গ সংখ্যা থাকা লাগবে। অর্থাৎ উত্তর যদি দশমিক ভগ্নাংশ আসে তবে এই পদ্বতি কাজে আসবেনা।

    ** অনেক বড় পোস্ট। অবশ্যই মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে এবং প্র্যাকটিস করতে হবে। নয়ত ৫ মিনিটের মাথায় ভুলে যাবেন।

    তবে আসুন শুরু করা যাক। শুরুতে ১ থেকে ৯ পর্যন্ত সংখ্যার বর্গ মুখস্থ করে নিই। আশা করি এগুলো সবাই জানেন। সুবিধার জন্যে আমি নিচে লিখে দিচ্ছি-

    1 square = 1

    2 square = 4

    3 square = 9

    4 square = 16

    5 square = 25

    6 square = 36

    7 square = 49

    8 square = 64

    9 square = 81

    এখানে প্রত্যেকটা বর্গ সংখ্যার দিকে খেয়াল করলে দেখবেন, সবার শেষের অংকটির ক্ষেত্রে –

    *১ আর ৯ এর বর্গের শেষ অংক মিল আছে (1, 81);

    *২ আর ৮ এর বর্গের শেষ অংক মিল আছে(4, 64);

    *৩ আর ৭ এর বর্গের শেষ অংক মিল আছে (9, 49);

    *৪ আর ৬ এর বর্গের শেষ অংক মিল আছে(16, 36);

    এবং ৫ একা frown emoticon

    এদ্দুর পর্যন্ত বুঝতে যদি কোন সমস্যা থাকে তবে আবার পড়ে নিন।

    উদাহরণ ১ঃ 576 এর বর্গমূল নির্ণয় করুন।

    ১ম ধাপঃ যে সংখ্যার বর্গমূল নির্ণয় করতে হবে তার এককের ঘরের অংকটি দেখবেন। এক্ষেত্রে তা হচ্ছে ‘6’ ।

    ২য় ধাপঃ উপরের লিস্ট থেকে সে সংখ্যার বর্গের শেষ অংক 6 তাদের নিবেন। এক্ষেত্রে 4 এবং 6 । আবার বলি, খেয়াল করুন- 4 এবং 6 এর বর্গ যথাক্রমে 16 এবং 36; যাদের এককের ঘরের অংক কিনা ‘6’ । বুঝতে পেরেছেন? না বুঝলে আবার পড়ে দেখুন।

    ৩য় ধাপঃ 4 / 6 লিখে রাখুন খাতায়। (আমরা উত্তরের এককের ঘরের অংক পেয়ে গেছি, যা হচ্ছে 4 অথবা 6; কিন্তু কোনটা? এর উত্তর পাবেন ৮ম ধাপে, পড়তে থাকুন …)

    ৪র্থ ধাপঃ প্রশ্নের একক আর দশকের অংক বাদ দিয়ে বাকি অংকের দিকে তাকান। এক্ষেত্রে এটি হচ্ছে 5 ।

    ৫ম ধাপঃ উপরের লিস্ট থেকে 5 এর কাছাকাছি যে বর্গ সংখ্যাটি আছে তার বর্গমূলটা নিন। এক্ষেত্রে 4, যা কিনা 2 এর বর্গ। (আমরা উত্তরের দশকের ঘরের অংক পেয়ে গেছি, যা হচ্ছে 2 )

    ৬ষ্ঠ ধাপঃ 2 এর সাথে তার পরের সংখ্যা গুন করুন। অর্থাৎ 2*3=6

    ৭ম ধাপঃ চতুর্থ ধাপে পাওয়া সংখ্যাটা (5) ষষ্ঠ ধাপে পাওয়া সংখ্যার (6) চেয়ে ছোট নাকি বড় দেখুন। ছোট হলে ৩য় ধাপে পাওয়া সংখ্যার ছোটটি নেব, বড় হলে বড়টি। (বুঝতে পেরেছেন? নয়ত আবার পড়ুন)

    ৮ম ধাপঃ আমাদের উদাহরণের ক্ষেত্রে 5 হচ্ছে 6 এর ছোট, তাই আমরা 4 / ৬ মধ্যে ছোট সংখ্যা অর্থাৎ 4 নেব।

    ৯ম ধাপঃ মনে আছে, ৫ম ধাপে দশকের ঘরের অংক পেয়েছিলাম 2? এবার পেয়েছি এককের ঘরের অংক 4 । তাই উত্তর হবে 24 !

    কঠিন মনে হচ্ছে? একদমই না, কয়েকটা প্র্যাকটিস করে দেখুন। আমার মতে ১০ সেকেন্ডের বেশি লাগার কথা না।

    উদাহরণ ২ঃ 4225 এর বর্গমূল বের করুন।

    মনে আছে 5 যে একা ছিল? সে একা থাকায় আপনার কাজ কিন্তু অনেক সোজা হয়ে গেছে। দেখুন কেন –

    – প্রশ্নের শেষ অংক 5 হওয়ায় উত্তরের এককের ঘরের অংক হবে অবশ্যই 5 ।

    – প্রশ্নের একক ও দশকের ঘরের অংক বাদ দিয়ে দিলে বাকি থাকে 42 ।

    – 42 এর সবচেয়ে কাছের পূর্ণবর্গ সংখ্যা হচ্ছে 36, যার বর্গমূল হচ্ছে 6 ।

    – তাই উত্তর হচ্ছে 65 !

    ===========================

    ১-১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা ২৫ টিঃ

    ২,৩,৫,৭,১১,১৩,১৭,১৯,২৩,২৯,৩১,৩

    ৭,৪১,৪৩,৪৭,৫৩,৫

    ৯,৬১,৬৭,৭১,৭৩,৭৯,৮৩,৮৯, এবং ৯৭।

    ১-১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যার যোগফল

    ১০৬০।

    ১-১০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা ৪ টি।

    এভাবে ১-১০,১১-২০…… ১০০ পর্যন্ত

    মৌলিক

    সংখ্যা হল ৪,৪,২,২,৩,২,২,৩,২,১

    প্রশ্নঃ ১ কিমি সমান কত মাইল ?

    উত্তরঃ ০.৬২ মাইল।

    প্রশ্নঃ ১ নেটিক্যাল মাইলে কত মিটার ?

    উত্তরঃ ১৮৫৩.২৮ মিটার।

    প্রশ্নঃ সমুদ্রের পানির গভীরতা মাপার

    একক ?

    উত্তরঃ ফ্যাদম।

    প্রশ্নঃ ১.৫ ইঞ্চি ১ ফুটের কত অংশ?

    উত্তরঃ ১/৮ অংশ।

    ১মাইল =১৭৬০ গজ।]

    প্রশ্নঃ এক বর্গ কিলোমিটার কত একর?

    উত্তরঃ ২৪৭ একর।

    প্রশ্নঃ একটি জমির পরিমান ৫ কাঠা হলে,

    তা কত বর্গফুট হবে?

    উত্তরঃ ৩৬০০ বর্গফুট।

    প্রশ্নঃ এক বর্গ ইঞ্চিতে কত বর্গ

    সেন্টিমিটার?

    উত্তরঃ ৬.৪৫ সেন্টিমিটার।

    প্রশ্নঃ ১ ঘন মিটার = কত লিটার?

    উত্তরঃ ১০০০ লিটার।

    প্রশ্নঃ এক গ্যালনে কয় লিটার?

    উত্তরঃ ৪.৫৫ লিটার।

    প্রশ্নঃ ১ সের সমান কত কেজি?

    উত্তরঃ ০.৯৩ কেজি।

    প্রশ্নঃ ১ মণে কত কেজি?

    উত্তরঃ ৩৭.৩২ কেজি।

    প্রশ্নঃ ১ টনে কত কেজি?

    উত্তরঃ ১০০০ কেজি।

    প্রশ্নঃ ১ কেজিতে কত পাউন্ড??

    উত্তরঃ ২.২০৪ পাউন্ড।

    প্রশ্নঃ ১ কুইন্টালে কত কেজি?

    উত্তরঃ ১০০কেজি।

    British & U.S British U.S

    1 gallons = 4.5434 litres = 4.404

    litres

    2 gallons = 1 peck = 9.8070 litres

    = 8.810 litres

    .

    ক্যারেট কি?

    .উত্তরঃ মূল্যবান পাথর ও ধাতুসামগ্রী

    পরিমাপের একক ক্যারেট ।

    .1 ক্যারেট = 2 গ্রাম

    .বেল কি?

    .উত্তরঃ পাট বা তুলা পরিমাপের সময় ‘বেল’

    একক হিসাবে ব্যবহৃত হয় ।

    .1 বেল = 3.5 মণ (প্রায়) ।

    জ্যামিতির সূত্রাবলিঃ-

    সূক্ষ্ণকোণ : এক সমকোণ (৯০º) অপেক্ষা ছোট

    কোণকে সূক্ষ্ণকোণ বলে।

    ০৩. স্থুলকোণ : ৯০º অপেক্ষা বড় কিন্তু ১৮০º

    অপেক্ষা ছোট কোণকে স্থুলকোণ বলে।

    ০৪. সমকোণ : একটি রেখা অপর একটি রেখার

    উপর লম্ব হলে সমকোণ সৃষ্টি হয়।

    ০৫. সরলকোণ : যে কোণের পরিমাণ ১৮০º

    কোণের সমান তাকে সরল কোণ বলে।

    ০৬. পূরক কোণ : দুটি কোণের সমষ্টি ৯০º

    এর সমান হয় তবে একটি কোণকে অপর কোণের

    পূরক কোণ বলে।

    ০৭. সম্পূরক কোণ : দুটি কোণের সমষ্টি

    ১৮০º এর সমান হলে, একটি কোণকে অপর কোণের

    সম্পূরক কোণ বলে।

    ০৮. পৃবৃদ্ধ কোণ : দুই সমকোণ (১৮০º)

    অপেক্ষা বড় কিন্তু চার সমকোণ (৩৬০º) অপেক্ষা

    ছোট কোণকে প্রবৃদ্ধ কোণ বলে।

    ===========================

    বৃত্ত সম্পর্কিত তথ্য:-

    1. পূর্ণ বক্ররেখার দৈর্ঘ্য কে বলা হয়? = পরিধি

    2. পরিধির যেকোন অংশকে বলা হয় = চাপ

    3. পরিধির যেকোন দুই বিন্দুর সংযোগ

    সরলরেখাকে বলা হয় = জ্যা ( বৃত্তের ব্যাস

    হচ্ছে বৃত্তের বৃহত্তম জ্যা)

    4. বৃত্তের কেন্দ্রগামী সকল জ্যা-ই = ব্যাস

    5. কেন্দ্র থেকে পরিধি পর্যন্ত দূরত্বকে

    বলা হয় = ব্যাসার্ধ

    বৃত্ত সম্পর্কিত কিছু সূত্র:

    1. বৃত্তের ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = πr²

    ( যেখানে r বৃত্তের ব্যাসার্ধ)

    2. বৃত্তের পরিধির সূত্র = 2πr

    3. গোলকের পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল = 4πr²

    4. গোলকের আয়তন = 4πr³÷3

    =======================

    ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল:-

    সাধারণ ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = ১/২ ভূমিXউচ্চতা

    .

    সমকোণী ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = ১/২

    সমকোণ সংলগ্ন বাহুদ্বয়ের গুণফল

    .

    সমদ্বিবাহু ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = a/4√

    (4b2-a2) যেখানে, a= ভূমি; b= অপর বাহু

    .

    সমবাহু ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = √(3/4)a2

    যেখানে, a = যে কোন বাহুর দৈর্ঘ্য

    .

    চতুর্ভূজের ক্ষেত্রফল

    =======================

    আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = দৈর্ঘ্য x প্রস্থ

    .

    বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (বাহু)২

    .

    সামন্তরিক ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = ভূমি x উচ্চতা

    .

    অন্যান্য সূত্রাবলী

    .

    আয়তক্ষেত্রের পরিসীমা = ২ (দৈর্ঘ্য + প্রস্থ)

    .

    বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা = 4 x এক বাহুর পরিমাণ

    ===========================

    সহজভাবে মনে রাখার কিছু সুত্রঃ

    .

    ১) জোড় সংখ্যা + জোড় সংখ্যা = জোড়

    সংখ্যা ; যেমনঃ ৪ + ৮ = ১২

    .

    ২) জোড় সংখ্যা + বিজোড় সংখ্যা =

    বিজোড় সংখ্যা ; যেমনঃ ৪ + ৭ = ১১

    .

    ৩) বিজোড় সংখ্যা + বিজোড় সংখ্যা =

    জোড় সংখ্যা ; যেমনঃ ৫ + ৭ = ১২

    .

    ৪) জোড় সংখ্যা × জোড় সংখ্যা = জোড়

    সংখ্যা ; যেমনঃ ৮ × ৪ = ৩২

    .

    ৫) জোড় সংখ্যা × বিজোড় সংখ্যা = জোড়

    সংখ্যা ; যেমনঃ ৮ × ৩ = ২৪

    .

    ৬) বিজোড় সংখ্যা × বিজোড় সংখ্যা =

    বিজোড় সংখ্যা ; যেমনঃ ৫ × ৭ = ৩৫

    #Information: Collected.

    গনিতের সূত্র #2

    গনিতের সব সূত্র এক সাথে
    শেয়ার করেও রাখতে পারেন আপনার টাইমলাইনে
    1.📷 (a+b)²= a²+2ab+b²
    2.📷 (a+b)²= (a-b)²+4ab
    3.📷 (a-b)²= a²-2ab+b²
    4.📷 (a-b)²= (a+b)²-4ab
    5.📷 a² + b²= (a+b)²-2ab.
    6.📷 a² + b²= (a-b)²+2ab.
    7.📷 a²-b²= (a +b)(a -b)
    8.📷 2(a²+b²)= (a+b)²+(a-b)²
    9.📷 4ab = (a+b)²-(a-b)²
    10.📷 ab = {(a+b)/2}²-{(a-b)/2}²
    11.📷 (a+b+c)² = a²+b²+c²+2(ab+bc+ca)
    12.📷 (a+b)³ = a³+3a²b+3ab²+b³
    13.📷 (a+b)³ = a³+b³+3ab(a+b)
    14.📷 a-b)³= a³-3a²b+3ab²-b³
    15.📷 (a-b)³= a³-b³-3ab(a-b)
    16.📷 a³+b³= (a+b) (a²-ab+b²)
    17.📷 a³+b³= (a+b)³-3ab(a+b)
    18.📷 a³-b³ = (a-b) (a²+ab+b²)
    19.📷 a³-b³ = (a-b)³+3ab(a-b)
    20. (a² + b² + c²) = (a + b + c)² – 2(ab + bc + ca)
    21.📷 2 (ab + bc + ca) = (a + b + c)² – (a² + b² + c²)
    22.📷 (a + b + c)³ = a³ + b³ + c³ + 3 (a + b) (b + c) (c + a)
    23.📷 a³ + b³ + c³ – 3abc =(a+b+c)(a² + b²+ c²–ab–bc– ca)
    24.📷 a3 + b3 + c3 – 3abc =½ (a+b+c) { (a–b)²+(b–c)²+(c–a)²}
    25.📷(x + a) (x + b) = x² + (a + b) x + ab
    26.📷 (x + a) (x – b) = x² + (a – b) x – ab
    27.📷 (x – a) (x + b) = x² + (b – a) x – ab
    28.📷 (x – a) (x – b) = x² – (a + b) x + ab
    29.📷 (x+p) (x+q) (x+r) = x³ + (p+q+r) x² + (pq+qr+rp) x +pqr
    30.📷 bc (b-c) + ca (c- a) + ab (a – b) = – (b – c) (c- a) (a – b)
    31.📷 a² (b- c) + b² (c- a) + c² (a – b) = -(b-c) (c-a) (a – b)
    32.📷 a (b² – c²) + b (c² – a²) + c (a² – b²) = (b – c) (c- a) (a – b)
    33.📷 a³ (b – c) + b³ (c-a) +c³ (a -b) =- (b-c) (c-a) (a – b)(a + b + c)
    34.📷 b²-c² (b²-c²) + c²a²(c²-a²)+a²b²(a²-b²)=-(b-c) (c-a) (a-b) (b+c) (c+a) (a+b)
    35.📷 (ab + bc+ca) (a+b+c) – abc = (a + b)(b + c) (c+a)
    36.📷 (b + c)(c + a)(a + b) + abc = (a + b +c) (ab + bc + ca)
    📷📷আয়তক্ষেত্র📷
    1.আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (দৈর্ঘ্য × প্রস্থ) বর্গ একক
    2.আয়তক্ষেত্রের পরিসীমা = 2 (দৈর্ঘ্য+প্রস্থ)একক
    3.আয়তক্ষেত্রের কর্ণ = √(দৈর্ঘ্য²+প্রস্থ²)একক
    4.আয়তক্ষেত্রের দৈর্ঘ্য= ক্ষেত্রফল÷প্রস্ত একক
    5.আয়তক্ষেত্রের প্রস্ত= ক্ষেত্রফল÷দৈর্ঘ্য একক
    📷📷বর্গক্ষেত্র📷
    1.বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (যে কোন একটি বাহুর দৈর্ঘ্য)² বর্গ একক
    2.বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা = 4 × এক বাহুর দৈর্ঘ্য একক
    3.বর্গক্ষেত্রের কর্ণ=√2 × এক বাহুর দৈর্ঘ্য একক
    4.বর্গক্ষেত্রের বাহু=√ক্ষেত্রফল বা পরিসীমা÷4 একক
    📷📷ত্রিভূজ📷
    1.সমবাহু ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = √¾×(বাহু)²
    2.সমবাহু ত্রিভূজের উচ্চতা = √3/2×(বাহু)
    3.বিষমবাহু ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল = √s(s-a) (s-b) (s-c)
    এখানে a, b, c ত্রিভুজের তিনটি বাহুর দৈর্ঘ্য, s=অর্ধপরিসীমা
    ★পরিসীমা 2s=(a+b+c)
    4সাধারণ ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = ½
    (ভূমি×উচ্চতা) বর্গ একক
    5.সমকোণী ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = ½(a×b)
    এখানে ত্রিভুজের সমকোণ সংলগ্ন বাহুদ্বয় a এবং b.
    6.সমদ্বিবাহু ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = 2√4b²-a²/4 এখানে, a= ভূমি; b= অপর বাহু।
    7.ত্রিভুজের উচ্চতা = 2(ক্ষেত্রফল/ভূমি)
    8.সমকোণী ত্রিভুজের অতিভুজ =√ লম্ব²+ভূমি²
    9.লম্ব =√অতিভূজ²-ভূমি²
    10.ভূমি = √অতিভূজ²-লম্ব²
    11.সমদ্বিবাহু ত্রিভুজের উচ্চতা = √b² – a²/4
    এখানে a= ভূমি; b= সমান দুই বাহুর দৈর্ঘ্য।
    12.★ত্রিভুজের পরিসীমা=তিন বাহুর সমষ্টি
    📷📷রম্বস📷
    1.রম্বসের ক্ষেত্রফল = ½× (কর্ণদুইটির গুণফল)
    2.রম্বসের পরিসীমা = 4× এক বাহুর দৈর্ঘ্য
    📷📷সামান্তরিক📷
    1.সামান্তরিকের ক্ষেত্রফল = ভূমি × উচ্চতা =
    2.সামান্তরিকের পরিসীমা = 2×(সন্নিহিত বাহুদ্বয়ের সমষ্টি)
    📷📷ট্রাপিজিয়াম📷
    1. ট্রাপিজিয়ামের ক্ষেত্রফল =½×(সমান্তরাল বাহু দুইটির যােগফল)×উচ্চতা
    📷📷 ঘনক📷
    1.ঘনকের ঘনফল = (যেকোন বাহু)³ ঘন একক
    2.ঘনকের সমগ্রতলের ক্ষেত্রফল = 6× বাহু² বর্গ একক
    3.ঘনকের কর্ণ = √3×বাহু একক
    📷📷আয়তঘনক📷
    1.আয়তঘনকের ঘনফল = (দৈৰ্ঘা×প্রস্ত×উচ্চতা) ঘন একক
    2.আয়তঘনকের সমগ্রতলের ক্ষেত্রফল = 2(ab + bc + ca) বর্গ একক
    [ যেখানে a = দৈর্ঘ্য b = প্রস্ত c = উচ্চতা ]
    3.আয়তঘনকের কর্ণ = √a²+b²+c² একক
    4. চারি দেওয়ালের ক্ষেত্রফল = 2(দৈর্ঘ্য + প্রস্থ)×উচ্চতা
    📷📷বৃত্ত📷
    1.বৃত্তের ক্ষেত্রফল = πr²=22/7r² {এখানে π=ধ্রুবক 22/7, বৃত্তের ব্যাসার্ধ= r}
    2. বৃত্তের পরিধি = 2πr
    3. গোলকের পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল = 4πr² বর্গ একক
    4. গোলকের আয়তন = 4πr³÷3 ঘন একক
    5. h উচ্চতায় তলচ্চেদে উৎপন্ন বৃত্তের ব্যাসার্ধ = √r²-h² একক
    6.বৃত্তচাপের দৈর্ঘ্য s=πrθ/180° ,
    এখানে θ =কোণ
    📷সমবৃত্তভূমিক সিলিন্ডার / বেলন📷
    সমবৃত্তভূমিক সিলিন্ডারের ভূমির ব্যাসার্ধ r এবং উচ্চতা h আর হেলানো তলের উচ্চতা l হলে,
    1.সিলিন্ডারের আয়তন = πr²h
    2.সিলিন্ডারের বক্রতলের ক্ষেত্রফল (সিএসএ) = 2πrh।
    3.সিলিন্ডারের পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল (টিএসএ) = 2πr (h + r)
    📷সমবৃত্তভূমিক কোণক📷
    সমবৃত্তভূমিক ভূমির ব্যাসার্ধ r এবং উচ্চতা h আর হেলানো তলের উচ্চতা l হলে,
    1.কোণকের বক্রতলের ক্ষেত্রফল= πrl বর্গ একক
    2.কোণকের সমতলের ক্ষেত্রফল= πr(r+l) বর্গ একক
    3.কোণকের আয়তন= ⅓πr²h ঘন একক
    📷✮বহুভুজের কর্ণের সংখ্যা= n(n-3)/2
    ✮বহুভুজের কোণগুলির সমষ্টি=(2n-4)সমকোণ
    এখানে n=বাহুর সংখ্যা
    ★চতুর্ভুজের পরিসীমা=চার বাহুর সমষ্টি
    📷ত্রিকোণমিতির সূত্রাবলীঃ📷
    1. sinθ=लম্ব/অতিভূজ
    2. cosθ=ভূমি/অতিভূজ
    3. taneθ=लম্ব/ভূমি
    4. cotθ=ভূমি/লম্ব
    5. secθ=অতিভূজ/ভূমি
    6. cosecθ=অতিভূজ/লম্ব
    7. sinθ=1/cosecθ, cosecθ=1/sinθ
    8. cosθ=1/secθ, secθ=1/cosθ
    9. tanθ=1/cotθ, cotθ=1/tanθ
    10. sin²θ + cos²θ= 1
    11. sin²θ = 1 – cos²θ
    12. cos²θ = 1- sin²θ
    13. sec²θ – tan²θ = 1
    14. sec²θ = 1+ tan²θ
    15. tan²θ = sec²θ – 1
    16, cosec²θ – cot²θ = 1
    17. cosec²θ = cot²θ + 1
    18. cot²θ = cosec²θ – 1
    📷📷 বিয়ােগের সূত্রাবলি📷
    1. বিয়ােজন-বিয়োজ্য =বিয়োগফল।
    2.বিয়ােজন=বিয়ােগফ + বিয়ােজ্য
    3.বিয়ােজ্য=বিয়ােজন-বিয়ােগফল
    📷📷 গুণের সূত্রাবলি📷
    1.গুণফল =গুণ্য × গুণক
    2.গুণক = গুণফল ÷ গুণ্য
    3.গুণ্য= গুণফল ÷ গুণক
    📷📷 ভাগের সূত্রাবলি📷
    নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে।
    1.ভাজ্য= ভাজক × ভাগফল + ভাগশেষ।
    2.ভাজ্য= (ভাজ্য— ভাগশেষ) ÷ ভাগফল।
    3.ভাগফল = (ভাজ্য — ভাগশেষ)÷ ভাজক।
    *নিঃশেষে বিভাজ্য হলে।
    4.ভাজক= ভাজ্য÷ ভাগফল।
    5.ভাগফল = ভাজ্য ÷ ভাজক।
    6.ভাজ্য = ভাজক × ভাগফল।
    📷📷ভগ্নাংশের ল.সা.গু ও গ.সা.গু সূত্রাবলী 📷
    1.ভগ্নাংশের গ.সা.গু = লবগুলাের গ.সা.গু / হরগুলাের ল.সা.গু
    2.ভগ্নাংশের ল.সা.গু =লবগুলাের ল.সা.গু /হরগুলার গ.সা.গু
    3.ভগ্নাংশদ্বয়ের গুণফল = ভগ্নাংশদ্বয়ের ল.সা.গু × ভগ্নাংশদ্বয়ের গ.সা.গু.
    📷গড় নির্ণয় 📷
    1.গড় = রাশি সমষ্টি /রাশি সংখ্যা
    2.রাশির সমষ্টি = গড় ×রাশির সংখ্যা
    3.রাশির সংখ্যা = রাশির সমষ্টি ÷ গড়
    4.আয়ের গড় = মােট আয়ের পরিমাণ / মােট লােকের সংখ্যা
    5.সংখ্যার গড় = সংখ্যাগুলাের যােগফল /সংখ্যার পরিমান বা সংখ্যা
    6.ক্রমিক ধারার গড় =শেষ পদ +১ম পদ /2
    📷📷সুদকষার পরিমান নির্নয়ের সূত্রাবলী📷
    1. সুদ = (সুদের হার×আসল×সময়) ÷১০০
    2. সময় = (100× সুদ)÷ (আসল×সুদের হার)
    3. সুদের হার = (100×সুদ)÷(আসল×সময়)
    4. আসল = (100×সুদ)÷(সময়×সুদের হার)
    5. আসল = {100×(সুদ-মূল)}÷(100+সুদের হার×সময় )
    6. সুদাসল = আসল + সুদ
    7. সুদাসল = আসল ×(1+ সুদের হার)× সময় |[চক্রবৃদ্ধি সুদের ক্ষেত্রে]।
    📷📷লাভ-ক্ষতির এবং ক্রয়-বিক্রয়ের সূত্রাবলী📷
    1. লাভ = বিক্রয়মূল্য-ক্রয়মূল্য
    2.ক্ষতি = ক্রয়মূল্য-বিক্রয়মূল্য
    3.ক্রয়মূল্য = বিক্রয়মূল্য-লাভ
    অথবা
    ক্রয়মূল্য = বিক্রয়মূল্য + ক্ষতি
    4.বিক্রয়মূল্য = ক্রয়মূল্য + লাভ
    অথবা
    বিক্রয়মূল্য = ক্রয়মূল্য-ক্ষতি
    📷📷1-100 পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যামনে রাখার সহজ উপায়ঃ📷
    শর্টকাট :- 44 -22 -322-321
    ★1থেকে100পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=25টি
    ★1থেকে10পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=4টি 2,3,5,7
    ★11থেকে20পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=4টি 11,13,17,19
    ★21থেকে30পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি 23,29
    ★31থেকে40পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি 31,37
    ★41থেকে50পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=3টি 41,43,47
    ★51থেকে 60পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি 53,59
    ★61থেকে70পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি 61,67
    ★71থেকে80 পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=3টি 71,73,79
    ★81থেকে 90পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি 83,89
    ★91থেকে100পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=1টি 97
    📷1-100 পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা 25 টিঃ
    2,3,5,7,11,13,17,19,23,29,31,37,41,43,47,53,59,61,67,71,73,79,83,89,97
    📷1-100পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যার যোগফল
    1060।
    📷1.কোন কিছুর
    গতিবেগ= অতিক্রান্ত দূরত্ব/সময়
    2.অতিক্রান্ত দূরত্ব = গতিবেগ×সময়
    3.সময়= মোট দূরত্ব/বেগ
    4.স্রোতের অনুকূলে নৌকার কার্যকরী গতিবেগ = নৌকার প্রকৃত গতিবেগ + স্রোতের গতিবেগ।
    5.স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার কার্যকরী গতিবেগ = নৌকার প্রকৃত গতিবেগ – স্রোতের গতিবেগ
    📷সরল সুদ📷
    যদি আসল=P, সময়=T, সুদের হার=R, সুদ-আসল=A হয়, তাহলে
    1.সুদের পরিমাণ= PRT/100
    2.আসল= 100×সুদ-আসল(A)/100+TR
    📷📷নৌকার গতি স্রোতের অনুকূলে ঘন্টায় 10 কি.মি. এবং স্রোতের প্রতিকূলে 2 কি.মি.। স্রোতের বেগ কত?
    ★টেকনিক-
    স্রোতের বেগ = (স্রোতের অনুকূলে নৌকার বেগ – স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার বেগ) /2
    = (10 – 2)/2=
    = 4 কি.মি.
    📷একটি নৌকা স্রোতের অনুকূলে ঘন্টায় 8 কি.মি.এবং স্রোতের প্রতিকূলে ঘন্টায় 4 কি.মি.
    যায়। নৌকার বেগ কত?
    ★ টেকনিক-
    নৌকার বেগ = (স্রোতের অনুকূলে নৌকার বেগ+স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার বেগ)/2
    = (8 + 4)/2
    =6 কি.মি.
    📷নৌকা ও স্রোতের বেগ ঘন্টায় যথাক্রমে 10 কি.মি. ও 5 কি.মি.। নদীপথে 45 কি.মি. পথ একবার গিয়ে ফিরে আসতে কত সময় লাগবে?
    টেকনিক-
    ★মােট সময় = [(মােট দূরত্ব/ অনুকূলে বেগ) + (মােট দূরত্ব/প্রতিকূলে বেগ)]
    উত্তর:স্রোতের অনুকূলে নৌকারবেগ = (10+5) = 15 কি.মি.
    স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার বেগ = (10-5) = 5কি.মি.
    [(45/15) +(45/5)]
    = 3+9
    =12 ঘন্টা
    📷★সমান্তর ধারার ক্রমিক সংখ্যার যোগফল-
    (যখন সংখ্যাটি1 থেকে শুরু)1+2+3+4+……+n হলে এরূপ ধারার সমষ্টি= [n(n+1)/2]
    n=শেষ সংখ্যা বা পদ সংখ্যা s=যোগফল
    📷 প্রশ্নঃ 1+2+3+….+100 =?
    📷 সমাধানঃ[n(n+1)/2]
    = [100(100+1)/2]
    = 5050
    📷★সমান্তর ধারার বর্গ যোগ পদ্ধতির ক্ষেত্রে,-
    প্রথম n পদের বর্গের সমষ্টি
    S= [n(n+1)2n+1)/6]
    (যখন 1² + 2²+ 3² + 4²…….. +n²)
    📷প্রশ্নঃ(1² + 3²+ 5² + ……. +31²) সমান কত?
    📷সমাধানঃ S=[n(n+1)2n+1)/6]
    = [31(31+1)2×31+1)/6]
    =31
    📷★সমান্তর ধারার ঘনযোগ পদ্ধতির ক্ষেত্রে-
    প্রথম n পদের ঘনের সমষ্টি S= [n(n+1)/2]2
    (যখন 1³+2³+3³+………….+n³)
    📷প্রশ্নঃ1³+2³+3³+4³+…………+10³=?
    📷সমাধানঃ [n(n+1)/2]2
    = [10(10+1)/2]2
    = 3025
    📷★পদ সংখ্যা ও পদ সংখ্যার সমষ্টি নির্নয়ের ক্ষেত্রেঃ
    পদ সংখ্যা N= [(শেষ পদ – প্রথম পদ)/প্রতি পদে বৃদ্ধি] +1
    📷প্রশ্নঃ5+10+15+…………+50=?
    📷সমাধানঃ পদসংখ্যা = [(শেষ পদ – প্রথমপদ)/প্রতি পদে বৃদ্ধি]+1
    = [(50 – 5)/5] + 1
    =10
    সুতরাং পদ সংখ্যার সমষ্টি
    = [(5 + 50)/2] ×10
    = 275
    📷★ n তম পদ=a + (n-1)d
    এখানে, n =পদসংখ্যা, a = 1ম পদ, d= সাধারণ অন্তর
    📷প্রশ্নঃ 5+8+11+14+…….ধারাটির কোন পদ 302?
    📷 সমাধানঃ ধরি, n তম পদ =302
    বা, a + (n-1)d=302
    বা, 5+(n-1)3 =302
    বা, 3n=300
    বা, n=100
    📷★6)সমান্তর ধারার ক্রমিক বিজোড় সংখ্যার যোগফল-S=M² এখানে,M=মধ্যেমা=(1ম সংখ্যা+শেষ সংখ্যা)/2
    📷প্রশ্নঃ1+3+5+…….+19=কত?
    📷 সমাধানঃ S=M²
    ={(1+19)/2}²
    =(20/2)²
    =100
    📷📷 বর্গ📷
    (1)²=1,(11)²=121,(111)²=12321,(1111)²=1234321,(11111)²=123454321
    📷📷নিয়ম-যতগুলো 1 পাশাপাশি নিয়ে বর্গ করা হবে, বর্গ ফলে 1 থেকে শুরু করে পর পর সেই সংখ্যা পর্যন্ত লিখতে হবে এবং তারপর সেই সংখ্যার পর থেকে অধঃক্রমে পরপর সংখ্যাগুলো লিখে 1 সংখ্যায় শেষ করতে হবে।
    📷(3)²=9,(33)²=1089,(333)²=110889,(3333)²=11108889,(33333)²=1111088889
    📷যতগুলি 3 পাশাপাশি নিয়ে বর্গ করা হবে, বর্গ ফলে এককের ঘরে 9 এবং 9 এর বাঁদিকে তার চেয়ে (যতগুলো 3 থাকবে) একটি কম সংখ্যক 8, তার পর বাঁদিকে একটি 0 এবং বাঁদিকে 8 এর সমসংখ্যক 1 বসবে।
    📷(6)²=36,(66)²=4356,(666)²=443556,(6666)²=44435556,(66666)²=4444355556
    📷যতগুলি 6 পাশাপাশি নিয়ে বর্গ করা হবে, বর্গ ফলে এককের ঘরে 6 এবং 6 এর বাঁদিকে তার চেয়ে (যতগুলো 6 থাকবে) একটি কম সংখ্যক 5, তার পর বাঁদিকে একটি 3 এবং বাঁদিকে 5 এর সমসংখ্যক 4 বসবে।
    📷(9)²=81,(99)²=9801,(999)²=998001,(9999)²=99980001,(99999)²=9999800001
    📷যতগুলি 9 পাশাপাশি নিয়ে বর্গ করা হবে, বর্গ ফলে এককের ঘরে 1 এবং 1 এর বাঁদিকে তার চেয়ে (যতগুলো 9 থাকবে) একটি কম সংখ্যক 0, তার পর বাঁদিকে একটি 8 এবং বাঁদিকে 0 এর সমসংখ্যক 9 বসবে।
    📷📷📷জনক≠Father
    1)Numerology (সংখ্যাতত্ত্ব)- Pythagoras(পিথাগোরাস)
    2) Geometry(জ্যামিতি)- Euclid(ইউক্লিড)
    3) Calculus(ক্যালকুলাস)- Newton(নিউটন)
    4) Matrix(ম্যাট্রিক্স) – Arthur Cayley(অর্থার ক্যালে)
    5)Trigonometry(ত্রিকোণমিতি)Hipparchus(হিপ্পারচাস)
    6) Arithmetic(পাটিগণিত) Brahmagupta(ব্রহ্মগুপ্ত)
    7) Algebra(বীজগণিত)- Muhammad ibn Musa al-Khwarizmi(মােহাম্মদ মুসা আল খারিজমী)
    😎 Logarithm(লগারিদম)- John Napier(জন নেপিয়ার)
    9) Set theory(সেট তত্ত্ব)- George Cantor(জর্জ ক্যান্টর)
    10) Zero(শূন্য)- Brahmagupta(ব্রহ্মগুপ্ত)
    📷📷📷অঙ্কের ইংরেজি শব্দ
    পাটিগণিত ও পরিমিতি
    অঙ্ক-Digit, অনুপাত-Ratio, মৌলিক সংখ্যা—Prime number, পূর্ণবর্গ-Perfect square,উৎপাদক-Factor,ক্রমিক সমানুপাতী—Continued proportion, ক্রয়মূল্য -Cost price, ক্ষতি-Loss, গড়-Average, গতিবেগ-Velocity, গুণফল-Product, গ,সা,গু-Highest Common Factor, ঘাত-Power, ঘনমূল—Cube root, ঘনক-Cube, ঘনফল-Volume, পূর্নসংখ্যা-Integer, চাপ-Arc, চোঙ-Cylinder, জ্যা-Chord, জোড় সংখ্যা-Even number, ধ্রুবক-Constant, পরিসীমা-Perimeter, বাস্তব-Real, বর্গমূল-Square root, ব্যস্ত অনুপাত—Inverse ratio, বিজোড়সংখ্যা—Odd number, বিক্রয়মূল্য -Selling price, বীজগণিত—Algebra, মূলদ Rational, মধ্য সমানুপাতী -Mean proportional, যােগফল=Sum
    ল,সা,গু-Lowest Common Multiple, লব-Numerator, শতকরা-Percentage, সমানুপাত-Proportion, সমানুপাতী-Proportional, সুদ-Interest, হর-Denominator,
    📷জ্যামিতি
    অতিভূজ—Hypotenuse, অন্তঃকোণ-Internal angle, অর্ধবৃত্ত-Semi-circle, অন্ত ব্যাসার্ধ-In-radius, আয়তক্ষেত্র-Rectangle, উচ্চতা-Height, কর্ণ–Diagonal, কোণ-Angle, কেন্দ্র-Centre, গােলক-Sphere, চতুর্ভুজ-Quadrilateral, চোঙ-Cylinder,জ্যামিতি-Geometry,দৈর্ঘ্য-Length, পঞ্চভূজ -Pentagon, প্রস্থ-Breadth
    পূরককোন-Complementary angles, বাহু-Side, বৃত্ত-Circle, ব্যাসার্ধ-Radius, ব্যাস-Diameter, বহুভূজ-Polygon, বর্গক্ষেত্র—Square, বহি:স্থ External, শঙ্কু-Cone, সমকোণ-Right angle, সমবাহু ত্রিভূজ-Equilateral triangle, অসমবাহু ত্রিভূজ—Scalene triangle, সমদ্বিবাহু ত্রিভূজ-isosceles Triangle,সমকোণী ত্রিভুজ Right angled triangle, সূক্ষ্মকোণী-Acute angled triangle, স্থূলকোণী ত্রিভুজ Obtuse angled triangle, সমান্তরাল—Parallel, সরলরেখা—Straight line, সম্পূরক কোণ—Supplementary angles, সদৃশকোণী-Equiangular
    📷রোমান সংখ্যা≠ Roman numerals )
    1:I
    2: II
    3: III
    4: IV
    5: V
    6: VI
    7: VII
    8: VIII
    9: IX
    10: X
    11: XI
    12: XII
    13: XIII
    14: XIV
    15: XV
    16: XVI
    17: XVII
    18: XVIII
    19: XIX
    20: XX,30: XXX,40: XL,50: L,60: LX,70: LXX,80: LXXX
    ,90: XC,100: C,200: CC,300: CCC,400: CD,500: D,600: DC
    , 700: DCC,800: DCCC,900: CM,1000:M
    📷📷1. জোড় সংখ্যা + জোড় সংখ্যা = জোড়
    সংখ্যা।
    যেমনঃ 2 + 6 = 8.
    📷2. জোড় সংখ্যা + বিজোড় সংখ্যা =
    বিজোড় সংখ্যা।
    যেমনঃ 6 + 7 = 13.
    📷3. বিজোড় সংখ্যা + বিজোড় সংখ্যা =
    জোড় সংখ্যা।
    যেমনঃ 3 + 5 = 8.
    📷4. জোড় সংখ্যা × জোড় সংখ্যা = জোড়
    সংখ্যা।
    যেমনঃ 6 × 8 = 48.
    📷5.জোড় সংখ্যা × বিজোড় সংখ্যা = জোড়
    সংখ্যা।
    যেমনঃ 6 × 7 = 42
    📷6.বিজোড় সংখ্যা × বিজোড় সংখ্যা =
    বিজোড় সংখ্যা।
    যেমনঃ 3 × 9 = 27
    📷📷ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে ভাগ করার একটি effective টেকনিক!
    📷 ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে 5 দিয়ে ভাগ করার একটি effective টেকনিক
    1.📷 13/5= 2.6 (ক্যালকুলেটর ছাড়া মাত্র ৩ সেকেন্ডে এটি সমাধান করা যায়)
    📷★টেকনিকঃ
    5 দিয়ে যে সংখ্যাকে ভাগ করবেন তাকে 2 দিয়ে গুণ করুন তারপর ডানদিক থেকে 1 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিন। কাজ শেষ!!! 13*2=26, তারপর থেকে 1 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিলে 2.6 ।
    2.📷 213/5=42.6 (213*2=426)
    0.03/5= 0.006 (0.03*2=0.06 যার একঘর আগে দশমিক বসালে হয় 0.006) 333,333,333/5= 66,666,666.6 (এই গুলা করতে আবার ক্যালকুলেটর লাগে না কি!)
    3.📷 12,121,212/5= 2,424,242.4
    এবার নিজে ইচ্ছেমত 5 দিয়ে যে কোন সংখ্যাকে ভাগ করে দেখুন
    📷📷 ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে 25 দিয়ে ভাগ করার একটি effective টেকনিক
    1.📷 13/25=0.52 (ক্যালকুলেটর ছাড়া এটিও সমাধান করা যায়)
    📷★টেকনিকঃ
    25 দিয়ে যে সংখ্যাকে ভাগ করবেন তাকে 4 দিয়ে গুণ করুন তারপর ডানদিক থেকে 2 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিন। 13*4=52, তারপর থেকে 2 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিলে 0.52 ।
    02.📷 210/25 = 8.40
    03.📷 0.03/25 = 0.0012
    04.📷 222,222/25 = 8,888.88
    05📷. 13,121,312/25 = 524,852.48
    📷📷 ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে 125 দিয়ে ভাগ করার একটি effective টেকনিক
    01.📷 7/125 = 0.056
    📷★টেকনিকঃ
    125 দিয়ে যে সংখ্যাকে ভাগ করবেন তাকে 8 দিয়ে গুণ করুন তারপর ডানদিক থেকে 3 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিন। কাজ শেষ! 7*8=56, তারপর থেকে 3 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিলে 0.056 ।
    02.📷 111/125 = 0.888
    03.📷 600/125 = 4.800
    📷📷📷আসুন সহজে করি
    টপিকঃ 10 সেকেন্ডে বর্গমূল নির্ণয়।
    বিঃদ্রঃ যে সংখ্যাগুলোর বর্গমূল 1 থেকে 99 এর মধ্যে এই পদ্ধতিতে তাদের বের করা যাবে খুব সহজেই। প্রশ্নে অবশ্যই পূর্ণবর্গ সংখ্যা থাকা লাগবে। অর্থাৎ উত্তর যদি দশমিক ভগ্নাংশ আসে তবে এই পদ্বতি কাজে আসবেনা।
    অবশ্যই মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে এবং প্র্যাকটিস করতে হবে। নয়ত ভুলে যাবেন।
    তবে আসুন শুরু করা যাক। শুরুতে 1 থেকে 9 পর্যন্ত সংখ্যার বর্গ মুখস্থ করে নিই। আশা করি এগুলো সবাই জানেন। সুবিধার জন্যে আমি নিচে লিখে দিচ্ছি-
    1 square = 1, 2 square = 4
    3 square = 9, 4 square = 16
    5 square = 25, 6 square = 36
    7 square = 49, 8 square = 64
    9 square = 81
    এখানে প্রত্যেকটা বর্গ সংখ্যার দিকে খেয়াল করলে দেখবেন, সবার শেষের অংকটির ক্ষেত্রে –
    ★1 আর 9 এর বর্গের শেষ অংক মিল আছে (1, 81)
    ★2 আর 8 এর বর্গের শেষ অংক মিল আছে(4, 64)
    ★3 আর 7 এর বর্গের শেষ অংক মিল আছে (9, 49);
    ★4 আর 6 এর বর্গের শেষ অংক মিল আছে(16, 36);
    এবং 5 একা frown emoticon
    এদ্দুর পর্যন্ত বুঝতে যদি কোন সমস্যা থাকে তবে আবার পড়ে নিন।
    📷উদাহরণ:- 576 এর বর্গমূল নির্ণয় করুন।
    📷প্রথম ধাপঃ যে সংখ্যার বর্গমূল নির্ণয় করতে হবে তার এককের ঘরের অংকটি দেখবেন। এক্ষেত্রে তা হচ্ছে ‘6’ ।
    📷 দ্বিতীয় ধাপঃ উপরের লিস্ট থেকে সে সংখ্যার বর্গের শেষ অংক 6 তাদের নিবেন। এক্ষেত্রে 4 এবং 6 । আবার বলি, খেয়াল করুন- 4 এবং 6 এর বর্গ যথাক্রমে 16 এবং 36; যাদের এককের ঘরের অংক কিনা ‘6’ । বুঝতে পেরেছেন? না বুঝলে আবার পড়ে দেখুন।
    📷 তৃতীয় ধাপঃ 4 / 6 লিখে রাখুন খাতায়। (আমরা উত্তরের এককের ঘরের অংক পেয়ে গেছি, যা হচ্ছে 4 অথবা 6; কিন্তু কোনটা? এর উত্তর পাবেন অষ্টম ধাপে, পড়তে থাকুন …)
    📷 চতুর্থ ধাপঃ প্রশ্নের একক আর দশকের অংক বাদ দিয়ে বাকি অংকের দিকে তাকান। এক্ষেত্রে এটি হচ্ছে 5 ।
    📷পঞ্চম ধাপঃ উপরের লিস্ট থেকে 5 এর কাছাকাছি যে বর্গ সংখ্যাটি আছে তার বর্গমূলটা নিন। এক্ষেত্রে 4, যা কিনা 2 এর বর্গ। (আমরা উত্তরের দশকের ঘরের অংক পেয়ে গেছি, যা হচ্ছে 2 )
    📷ষষ্ঠ ধাপঃ 2 এর সাথে তার পরের সংখ্যা গুন করুন। অর্থাৎ 2*3=6
    📷সপ্তম ধাপঃ চতুর্থ ধাপে পাওয়া সংখ্যাটা (5) ষষ্ঠ ধাপে পাওয়া সংখ্যার (6) চেয়ে ছোট নাকি বড় দেখুন। ছোট হলে তৃতীয় ধাপে পাওয়া সংখ্যার ছোটটি নেব, বড় হলে বড়টি। (বুঝতে পেরেছেন? নয়ত আবার পড়ুন)
    📷অষ্টম ধাপঃ আমাদের উদাহরণের ক্ষেত্রে 5 হচ্ছে 6 এর ছোট, তাই আমরা 4 / 6 মধ্যে ছোট সংখ্যা অর্থাৎ 4 নেব।
    📷নবম ধাপঃ মনে আছে, পঞ্চম ধাপে দশকের ঘরের অংক পেয়েছিলাম 2 এবার পেয়েছি এককের ঘরের অংক 4 । তাই উত্তর হবে 24
    কঠিন মনে হচ্ছে? একদমই না, কয়েকটা প্র্যাকটিস করে দেখুন। আমার মতে খুব বেশি সময় লাগার কথা না।
    📷উদাহরণ:- 4225 এর বর্গমূল বের করুন।
    মনে আছে 5 যে একা ছিল? সে একা থাকায় আপনার কাজ কিন্তু অনেক সোজা হয়ে গেছে। দেখুন কেনো প্রশ্নের শেষ অংক 5 হওয়ায় উত্তরের এককের ঘরের অংক হবে অবশ্যই 5 ।
    – প্রশ্নের একক ও দশকের ঘরের অংক বাদ দিয়ে দিলে বাকি থাকে 42 ।
    – 42 এর সবচেয়ে কাছের পূর্ণবর্গ সংখ্যা হচ্ছে 36, যার বর্গমূল হচ্ছে 6 । তাই উত্তর হচ্ছে 65

    গনিতের সূত্র #3 বীজগাণিতিক সূত্রাবলী

    ✪গণিতের সূত্রাবলি এক ঝলকে সম্পূর্ণ✪

    ( টাইমলাইনে রেখেদিন কাজে লাগবে)
    ▶️বীজগাণিতিক সূত্রাবলী
    1.📷 (a+b)²= a²+2ab+b²
    2.📷 (a+b)²= (a-b)²+4ab
    3.📷 (a-b)²= a²-2ab+b²
    4.📷 (a-b)²= (a+b)²-4ab
    5.📷 a² + b²= (a+b)²-2ab.
    6.📷 a² + b²= (a-b)²+2ab.
    7.📷 a²-b²= (a +b)(a -b)
    8.📷 2(a²+b²)= (a+b)²+(a-b)²
    9.📷 4ab = (a+b)²-(a-b)²
    10.📷 ab = {(a+b)/2}²-{(a-b)/2}²
    11.📷 (a+b+c)² = a²+b²+c²+2(ab+bc+ca)
    12.📷 (a+b)³ = a³+3a²b+3ab²+b³
    13.📷 (a+b)³ = a³+b³+3ab(a+b)
    14.📷 a-b)³= a³-3a²b+3ab²-b³
    15.📷 (a-b)³= a³-b³-3ab(a-b)
    16.📷 a³+b³= (a+b) (a²-ab+b²)
    17.📷 a³+b³= (a+b)³-3ab(a+b)
    18.📷 a³-b³ = (a-b) (a²+ab+b²)
    19.📷 a³-b³ = (a-b)³+3ab(a-b)
    20. (a² + b² + c²) = (a + b + c)² – 2(ab + bc + ca)
    21.📷 2 (ab + bc + ca) = (a + b + c)² – (a² + b² + c²)
    22.📷 (a + b + c)³ = a³ + b³ + c³ + 3 (a + b) (b + c) (c + a)
    23.📷 a³ + b³ + c³ – 3abc =(a+b+c)(a² + b²+ c²–ab–bc– ca)
    24.📷 a3 + b3 + c3 – 3abc =½ (a+b+c) { (a–b)²+(b–c)²+(c–a)²}
    25.📷(x + a) (x + b) = x² + (a + b) x + ab
    26.📷 (x + a) (x – b) = x² + (a – b) x – ab
    27.📷 (x – a) (x + b) = x² + (b – a) x – ab
    28.📷 (x – a) (x – b) = x² – (a + b) x + ab
    29.📷 (x+p) (x+q) (x+r) = x³ + (p+q+r) x² + (pq+qr+rp) x +pqr
    30.📷 bc (b-c) + ca (c- a) + ab (a – b) = – (b – c) (c- a) (a – b)
    31.📷 a² (b- c) + b² (c- a) + c² (a – b) = -(b-c) (c-a) (a – b)
    32.📷 a (b² – c²) + b (c² – a²) + c (a² – b²) = (b – c) (c- a) (a – b)
    33.📷 a³ (b – c) + b³ (c-a) +c³ (a -b) =- (b-c) (c-a) (a – b)(a + b + c)
    34.📷 b²-c² (b²-c²) + c²a²(c²-a²)+a²b²(a²-b²)=-(b-c) (c-a) (a-b) (b+c) (c+a) (a+b)
    35.📷 (ab + bc+ca) (a+b+c) – abc = (a + b)(b + c) (c+a)
    36.📷 (b + c)(c + a)(a + b) + abc = (a + b +c) (ab + bc + ca) 

    গনিতের সূত্র #4

    1 ফুট = 12 ইঞ্চি
    1 গজ = 3 ফুট
    1 মাইল = ১৭৬০ গজ
    1 মাইল ≈ 1.61 কিলোমিটার
    1 ইঞ্চি = 2.54 সেন্টিমিটার
    1 ফুট = 0.3048 মিটার
    1 মিটার = 1,000 মিলিমিটার
    1 মিটার = 100 সেন্টিমিটার
    1 কিলোমিটার = 1,000 মিটার
    1 কিলোমিটার ≈ 0.62 মাইল
    # ক্ষেত্রঃ
    1 বর্গ ফুট = 144 বর্গ ইঞ্চি
    1 বর্গ গজ = 9 বর্গ ফুট
    1 একর = 43560 বর্গ ফুট
    # আয়তনঃ
    1 লিটার ≈ 0.264 গ্যালন
    1 ঘন ফুট = 1.728 ঘন ইঞ্চি
    1 ঘন গজ = 27 ঘন ফুট
    # ওজনঃ
    1 আউন্স ≈ 28.350 গ্রাম
    1 cvDÛ= 16 আউন্স
    1 cvDÛ ≈ 453.592 গ্রাম
    1 এক গ্রামের এক সহস্রাংশ = 0.001
    গ্রাম
    1 কিলোগ্রাম = 1,000 গ্রাম
    1 কিলোগ্রাম ≈ 2.2 পাউন্ড
    1 টন = 2,200 পাউন্ডের
    ===========================
    #যারা মিলিয়ন, বিলিয়ন, ট্রিলিয়ন হিসাব জানেন না।:-
    ১ মিলিয়ন=১০ লক্ষ
    ১০ মিলিয়ন=১ কোটি
    ১০০ মিলিয়ন=১০ কোটি
    ১,০০০ মিলিয়ন=১০০ কোটি
    আবার,
    ১,০০০ মিলিয়ন= ১ বিলিয়ন
    ১ বিলিয়ন=১০০ কোটি
    ১০ বিলিয়ন=১,০০০ কোটি
    ১০০ বিলিয়ন=১০,০০০ কোটি
    ১,০০০ বিলিয়ন=১ লক্ষ কোটি
    আবার,
    ১,০০০ বিলিয়ন=১ ট্রিলিয়ন
    ১ ট্রিলিয়ন=১ লক্ষ কোটি
    ১০ ট্রিলিয়ন=১০ লক্ষ কোটি
    ১০০ ট্রিলিয়ন=১০০ লক্ষ কোটি
    ১,০০০ ট্রিলিয়ন=১,০০০ লক্ষ কোটি।
    ===========================
    ১ কুড়ি = ২০টি
    ১ রিম = ২০ দিস্তা = ৫০০ তা
    ১ ভরি = ১৬ আনা ;
    ১ আনা = ৬ রতি
    ১ গজ = ৩ ফুট = ২ হাত
    ১ কেজি = ১০০০ গ্রাম
    ১ কুইন্টাল = ১০০ কেজি
    ১ মেট্রিক টন = ১০ কুইন্টাল = ১০০০ কেজি ১ লিটার = ১০০০ সিসি
    ১ মণ = ৪০ সের
    ১ বিঘা = ২০ কাঠা( ৩৩ শতাংশ) ;
    ১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট (৮০ বর্গ গজ) 1 মিলিয়ন = 10 লক্ষ
    1 মাইল = 1.61 কি.মি ;
    1 কি.মি. = 0..62
    1 ইঞ্চি = 2.54 সে..মি ;
    1 মিটার = 39.37 ইঞ্চি
    1 কে.জি = 2.20 পাউন্ড ;
    1 সের = 0.93 কিলোগ্রাম
    1 মে. টন = 1000 কিলোগ্রাম ;
    1 পাউন্ড = 16 আউন্স
    1 গজ= 3 ফুট ;
    1 একর = 100 শতক
    1 বর্গ কি.মি.= 247 একর
    ===========================
    ★#সুত্র-১)সমান্তর ধারার ক্রমিক সংখ্যার যোগফল-
    (যখন সংখ্যাটি1 থেকে শুরু)
    1+2+3+4+……+n হলে এরূপ ধারার সমষ্টি= [n(n+1)/2]
    n=শেষ সংখ্যা বা পদ সংখ্যা
    s=যোগফল
    #প্রশ্নঃ 1+2+3+4+…………+100 =?
    #সমাধানঃ[n(n+1)/2] = [100(100+1)/2] = 5050
    ★#সুত্রঃ2)সমান্তর ধারার বর্গ যোগ পদ্ধতির ক্ষেত্রে,-
    প্রথম n পদের বর্গের সমষ্টি
    S= [n(n+1)2n+1)/6]
    (যখন 1² + 2²+ 3² + 4²…….. +n²)
    #প্রশ্নঃ(1² + 3²+ 5² + ……. +31²) সমান কত?
    #সমাধানঃS=[n(n+1)2n+1)/6]
    = [31(31+1)2×31+1)/6] (এখানে n=শেষ সংখ্যা,31)
    ★#সুত্রঃ3)সমান্তর ধারার ঘনযোগ পদ্ধতির ক্ষেত্রে-
    প্রথম n পদের ঘনের সমষ্টি
    S= [n(n+1)/2]2
    (যখন 1³+2³+3³+………….+n³)
    #প্রশ্নঃ1³+2³+3³+4³+…………+10³=?
    #সমাধানঃ [n(n+1)/2]2 = [10(10+1)/2]2 = 3025(উঃ)
    ★#সুত্রঃ4)পদ সংখ্যা ও পদ সংখ্যার সমষ্টি নির্নয়ের ক্ষেত্রেঃ
    পদ সংখ্যা N= [(শেষ পদ – প্রথম পদ)/প্রতি পদে বৃদ্ধি] +১
    #প্রশ্নঃ5+10+15+…………+50=?
    #সমাধানঃ পদসংখ্যা = [(শেষ পদ – প্রথমপদ)/প্রতি পদে বৃদ্ধি]+ ১
    = [(50 – 5)/5] + 1 =10
    সুতরাং পদ সংখ্যার সমষ্টি = [(5 + 50)/2] x 10 = 275(উঃ)
    ★#সুত্রঃ৫)n তম পদ=a + (n-1)d
    এখানে, n =পদসংখ্যা, a = ১ম পদ, d= সাধারণ অন্তর
    #প্রশ্নঃ 5+8+11+14+…….ধারাটির কোন পদ 302?
    #সমাধানঃধরি, n তম পদ =302
    বা, a + (n-1)d=302
    বা, 5+(n-1)3 =302
    বা, 3n=300
    বা, n=100(উঃ)
    ★#সুত্রঃ6)সমান্তর ধারার ক্রমিক বিজোড় সংখ্যার যোগফল-S=M² এখানে,M=মধ্যেমা=(১ম সংখ্যা+শেষ সংখ্যা)/2
    #প্রশ্নঃ1+3+5+…….+19=কত?
    #সমাধানঃS=M²={(1+19)/2}²=(20/2)²=100(উঃ)
    ===========================
    ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে ভাগ করার একটি effective টেকনিক!
    ❖ ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে 5 দিয়ে ভাগ করার একটি effective টেকনিক
    (০১) 13/5= 2.6 (ক্যালকুলেটর ছাড়া মাত্র ৩ সেকেন্ডে এটি সমাধান করা যায়)
    টেকনিকঃ 5 দিয়ে যে সংখ্যাকে ভাগ করবেন তাকে 2 দিয়ে গুণ করুন তারপর ডানদিক থেকে 1 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিন। কাজ শেষ!!! 13*2=26, তারপর থেকে 1 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিলে 2.6 ।
    (০২) 213/5=42.6 (213*2=426)
    0.03/5= 0.006 (0.03*2=0.06 যার একঘর আগে দশমিক বসালে হয় 0.006) 333,333,333/5= 66,666,666.6 (এই গুলা করতে আবার ক্যালকুলেটর লাগে না কি!)
    (০৩) 12,121,212/5= 2,424,242.4
    এবার নিজে ইচ্ছেমত 5 দিয়ে যে কোন সংখ্যাকে ভাগ করে দেখুন, ৩.৫ সেকেন্ডের বেশি লাগবে না!!
    ❖ ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে 25 দিয়ে ভাগ করার একটি effective টেকনিক
    ০১. 13/25=0.52 (ক্যালকুলেটর ছাড়া মাত্র ৩ সেকেন্ডে এটিও সমাধান করা যায়)
    টেকনিকঃ 25 দিয়ে যে সংখ্যাকে ভাগ করবেন তাকে 4 দিয়ে গুণ করুন তারপর ডানদিক থেকে 2 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিন। কাজ শেষ!!! 13*4=52, তারপর থেকে 2 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিলে 0.52 ।
    ০২. 210/25 = 8.40
    ০৩. 0.03/25 = 0.0012
    ০৪. 222,222/25 = 8,888.88
    ০৫. 13,121,312/25 = 524,852.48
    ❖ ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে 125 দিয়ে ভাগ করার একটি effective টেকনিক
    ০১. 7/125 = 0.056
    টেকনিকঃ 125 দিয়ে যে সংখ্যাকে ভাগ করবেন তাকে 8 দিয়ে গুণ করুন তারপর ডানদিক থেকে 3 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিন। কাজ শেষ!!! 7*8=56, তারপর থেকে 3 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিলে 0.056 ।
    ০২. 111/125 = 0.888
    ০৩. 600/125 = 4.800
    =====================
    আসুন সহজে করি …
    টপিকঃ ১০ সেকেন্ডে বর্গমূল নির্ণয়।
    বিঃদ্রঃ যে সংখ্যাগুলোর বর্গমূল ১ থেকে ৯৯ এর মধ্যে এই পদ্বতিতে তাদের বের করা যাবে খুব সহজেই। প্রশ্নে অবশ্যই পূর্ণবর্গ সংখ্যা থাকা লাগবে। অর্থাৎ উত্তর যদি দশমিক ভগ্নাংশ আসে তবে এই পদ্বতি কাজে আসবেনা।
    ** অনেক বড় পোস্ট। অবশ্যই মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে এবং প্র্যাকটিস করতে হবে। নয়ত ৫ মিনিটের মাথায় ভুলে যাবেন।
    তবে আসুন শুরু করা যাক। শুরুতে ১ থেকে ৯ পর্যন্ত সংখ্যার বর্গ মুখস্থ করে নিই। আশা করি এগুলো সবাই জানেন। সুবিধার জন্যে আমি নিচে লিখে দিচ্ছি-
    1 square = 1
    2 square = 4
    3 square = 9
    4 square = 16
    5 square = 25
    6 square = 36
    7 square = 49
    8 square = 64
    9 square = 81
    এখানে প্রত্যেকটা বর্গ সংখ্যার দিকে খেয়াল করলে দেখবেন, সবার শেষের অংকটির ক্ষেত্রে –
    *১ আর ৯ এর বর্গের শেষ অংক মিল আছে (1, 81);
    *২ আর ৮ এর বর্গের শেষ অংক মিল আছে(4, 64);
    *৩ আর ৭ এর বর্গের শেষ অংক মিল আছে (9, 49);
    *৪ আর ৬ এর বর্গের শেষ অংক মিল আছে(16, 36);
    এবং ৫ একা frown emoticon
    এদ্দুর পর্যন্ত বুঝতে যদি কোন সমস্যা থাকে তবে আবার পড়ে নিন।
    উদাহরণ ১ঃ 576 এর বর্গমূল নির্ণয় করুন।
    ১ম ধাপঃ যে সংখ্যার বর্গমূল নির্ণয় করতে হবে তার এককের ঘরের অংকটি দেখবেন। এক্ষেত্রে তা হচ্ছে ‘6’ ।
    ২য় ধাপঃ উপরের লিস্ট থেকে সে সংখ্যার বর্গের শেষ অংক 6 তাদের নিবেন। এক্ষেত্রে 4 এবং 6 । আবার বলি, খেয়াল করুন- 4 এবং 6 এর বর্গ যথাক্রমে 16 এবং 36; যাদের এককের ঘরের অংক কিনা ‘6’ । বুঝতে পেরেছেন? না বুঝলে আবার পড়ে দেখুন।
    ৩য় ধাপঃ 4 / 6 লিখে রাখুন খাতায়। (আমরা উত্তরের এককের ঘরের অংক পেয়ে গেছি, যা হচ্ছে 4 অথবা 6; কিন্তু কোনটা? এর উত্তর পাবেন ৮ম ধাপে, পড়তে থাকুন …)
    ৪র্থ ধাপঃ প্রশ্নের একক আর দশকের অংক বাদ দিয়ে বাকি অংকের দিকে তাকান। এক্ষেত্রে এটি হচ্ছে 5 ।
    ৫ম ধাপঃ উপরের লিস্ট থেকে 5 এর কাছাকাছি যে বর্গ সংখ্যাটি আছে তার বর্গমূলটা নিন। এক্ষেত্রে 4, যা কিনা 2 এর বর্গ। (আমরা উত্তরের দশকের ঘরের অংক পেয়ে গেছি, যা হচ্ছে 2 )
    ৬ষ্ঠ ধাপঃ 2 এর সাথে তার পরের সংখ্যা গুন করুন। অর্থাৎ 2*3=6
    ৭ম ধাপঃ চতুর্থ ধাপে পাওয়া সংখ্যাটা (5) ষষ্ঠ ধাপে পাওয়া সংখ্যার (6) চেয়ে ছোট নাকি বড় দেখুন। ছোট হলে ৩য় ধাপে পাওয়া সংখ্যার ছোটটি নেব, বড় হলে বড়টি। (বুঝতে পেরেছেন? নয়ত আবার পড়ুন)
    ৮ম ধাপঃ আমাদের উদাহরণের ক্ষেত্রে 5 হচ্ছে 6 এর ছোট, তাই আমরা 4 / ৬ মধ্যে ছোট সংখ্যা অর্থাৎ 4 নেব।
    ৯ম ধাপঃ মনে আছে, ৫ম ধাপে দশকের ঘরের অংক পেয়েছিলাম 2? এবার পেয়েছি এককের ঘরের অংক 4 । তাই উত্তর হবে 24 !
    কঠিন মনে হচ্ছে? একদমই না, কয়েকটা প্র্যাকটিস করে দেখুন। আমার মতে ১০ সেকেন্ডের বেশি লাগার কথা না।
    উদাহরণ ২ঃ 4225 এর বর্গমূল বের করুন।
    মনে আছে 5 যে একা ছিল? সে একা থাকায় আপনার কাজ কিন্তু অনেক সোজা হয়ে গেছে। দেখুন কেন –
    – প্রশ্নের শেষ অংক 5 হওয়ায় উত্তরের এককের ঘরের অংক হবে অবশ্যই 5 ।
    – প্রশ্নের একক ও দশকের ঘরের অংক বাদ দিয়ে দিলে বাকি থাকে 42 ।
    – 42 এর সবচেয়ে কাছের পূর্ণবর্গ সংখ্যা হচ্ছে 36, যার বর্গমূল হচ্ছে 6 ।
    – তাই উত্তর হচ্ছে 65 !
    ===========================
    ১-১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা ২৫ টিঃ
    ২,৩,৫,৭,১১,১৩,১৭,১৯,২৩,২৯,৩১,৩
    ৭,৪১,৪৩,৪৭,৫৩,৫
    ৯,৬১,৬৭,৭১,৭৩,৭৯,৮৩,৮৯, এবং ৯৭।
    ১-১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যার যোগফল
    ১০৬০।
    ১-১০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা ৪ টি।
    এভাবে ১-১০,১১-২০…… ১০০ পর্যন্ত
    মৌলিক
    সংখ্যা হল ৪,৪,২,২,৩,২,২,৩,২,১

    প্রশ্নঃ ১ কিমি সমান কত মাইল ?
    উত্তরঃ ০.৬২ মাইল।
    প্রশ্নঃ ১ নেটিক্যাল মাইলে কত মিটার ?
    উত্তরঃ ১৮৫৩.২৮ মিটার।
    প্রশ্নঃ সমুদ্রের পানির গভীরতা মাপার
    একক ?
    উত্তরঃ ফ্যাদম।
    প্রশ্নঃ ১.৫ ইঞ্চি ১ ফুটের কত অংশ?
    উত্তরঃ ১/৮ অংশ।
    ১মাইল =১৭৬০ গজ।]
    প্রশ্নঃ এক বর্গ কিলোমিটার কত একর?
    উত্তরঃ ২৪৭ একর।
    প্রশ্নঃ একটি জমির পরিমান ৫ কাঠা হলে,
    তা কত বর্গফুট হবে?
    উত্তরঃ ৩৬০০ বর্গফুট।
    প্রশ্নঃ এক বর্গ ইঞ্চিতে কত বর্গ
    সেন্টিমিটার?
    উত্তরঃ ৬.৪৫ সেন্টিমিটার।
    প্রশ্নঃ ১ ঘন মিটার = কত লিটার?
    উত্তরঃ ১০০০ লিটার।
    প্রশ্নঃ এক গ্যালনে কয় লিটার?
    উত্তরঃ ৪.৫৫ লিটার।
    প্রশ্নঃ ১ সের সমান কত কেজি?
    উত্তরঃ ০.৯৩ কেজি।
    প্রশ্নঃ ১ মণে কত কেজি?
    উত্তরঃ ৩৭.৩২ কেজি।
    প্রশ্নঃ ১ টনে কত কেজি?
    উত্তরঃ ১০০০ কেজি।
    প্রশ্নঃ ১ কেজিতে কত পাউন্ড??
    উত্তরঃ ২.২০৪ পাউন্ড।
    প্রশ্নঃ ১ কুইন্টালে কত কেজি?
    উত্তরঃ ১০০কেজি।
    British & U.S British U.S
    1 gallons = 4.5434 litres = 4.404
    litres
    2 gallons = 1 peck = 9.8070 litres
    = 8.810 litres
    .
    ক্যারেট কি?
    .উত্তরঃ মূল্যবান পাথর ও ধাতুসামগ্রী
    পরিমাপের একক ক্যারেট ।
    .1 ক্যারেট = 2 গ্রাম
    .বেল কি?
    .উত্তরঃ পাট বা তুলা পরিমাপের সময় ‘বেল’
    একক হিসাবে ব্যবহৃত হয় ।
    .1 বেল = 3.5 মণ (প্রায়) ।
    জ্যামিতির সূত্রাবলিঃ-
    সূক্ষ্ণকোণ : এক সমকোণ (৯০º) অপেক্ষা ছোট
    কোণকে সূক্ষ্ণকোণ বলে।
    ০৩. স্থুলকোণ : ৯০º অপেক্ষা বড় কিন্তু ১৮০º
    অপেক্ষা ছোট কোণকে স্থুলকোণ বলে।
    ০৪. সমকোণ : একটি রেখা অপর একটি রেখার
    উপর লম্ব হলে সমকোণ সৃষ্টি হয়।
    ০৫. সরলকোণ : যে কোণের পরিমাণ ১৮০º
    কোণের সমান তাকে সরল কোণ বলে।
    ০৬. পূরক কোণ : দুটি কোণের সমষ্টি ৯০º
    এর সমান হয় তবে একটি কোণকে অপর কোণের
    পূরক কোণ বলে।
    ০৭. সম্পূরক কোণ : দুটি কোণের সমষ্টি
    ১৮০º এর সমান হলে, একটি কোণকে অপর কোণের
    সম্পূরক কোণ বলে।
    ০৮. পৃবৃদ্ধ কোণ : দুই সমকোণ (১৮০º)
    অপেক্ষা বড় কিন্তু চার সমকোণ (৩৬০º) অপেক্ষা
    ছোট কোণকে প্রবৃদ্ধ কোণ বলে।
    ===========================
    বৃত্ত সম্পর্কিত তথ্য:-
    1. পূর্ণ বক্ররেখার দৈর্ঘ্য কে বলা হয়? = পরিধি
    2. পরিধির যেকোন অংশকে বলা হয় = চাপ
    3. পরিধির যেকোন দুই বিন্দুর সংযোগ
    সরলরেখাকে বলা হয় = জ্যা ( বৃত্তের ব্যাস
    হচ্ছে বৃত্তের বৃহত্তম জ্যা)
    4. বৃত্তের কেন্দ্রগামী সকল জ্যা-ই = ব্যাস
    5. কেন্দ্র থেকে পরিধি পর্যন্ত দূরত্বকে
    বলা হয় = ব্যাসার্ধ
    বৃত্ত সম্পর্কিত কিছু সূত্র:
    1. বৃত্তের ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = πr²
    ( যেখানে r বৃত্তের ব্যাসার্ধ)
    2. বৃত্তের পরিধির সূত্র = 2πr
    3. গোলকের পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল = 4πr²
    4. গোলকের আয়তন = 4πr³÷3
    =======================
    ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল:-
    সাধারণ ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = ১/২ ভূমিXউচ্চতা
    .
    সমকোণী ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = ১/২
    সমকোণ সংলগ্ন বাহুদ্বয়ের গুণফল
    .
    সমদ্বিবাহু ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = a/4√
    (4b2-a2) যেখানে, a= ভূমি; b= অপর বাহু
    .
    সমবাহু ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = √(3/4)a2
    যেখানে, a = যে কোন বাহুর দৈর্ঘ্য
    .
    চতুর্ভূজের ক্ষেত্রফল
    =======================
    আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = দৈর্ঘ্য x প্রস্থ
    .
    বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (বাহু)২
    .
    সামন্তরিক ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = ভূমি x উচ্চতা
    .
    অন্যান্য সূত্রাবলী
    .
    আয়তক্ষেত্রের পরিসীমা = ২ (দৈর্ঘ্য + প্রস্থ)
    .
    বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা = 4 x এক বাহুর পরিমাণ
    ===========================
    সহজভাবে মনে রাখার কিছু সুত্রঃ
    .
    ১) জোড় সংখ্যা + জোড় সংখ্যা = জোড়
    সংখ্যা ; যেমনঃ ৪ + ৮ = ১২
    .
    ২) জোড় সংখ্যা + বিজোড় সংখ্যা =
    বিজোড় সংখ্যা ; যেমনঃ ৪ + ৭ = ১১
    .
    ৩) বিজোড় সংখ্যা + বিজোড় সংখ্যা =
    জোড় সংখ্যা ; যেমনঃ ৫ + ৭ = ১২
    .
    ৪) জোড় সংখ্যা × জোড় সংখ্যা = জোড়
    সংখ্যা ; যেমনঃ ৮ × ৪ = ৩২
    .
    ৫) জোড় সংখ্যা × বিজোড় সংখ্যা = জোড়
    সংখ্যা ; যেমনঃ ৮ × ৩ = ২৪
    .
    ৬) বিজোড় সংখ্যা × বিজোড় সংখ্যা =
    বিজোড় সংখ্যা ; যেমনঃ ৫ × ৭ = ৩৫
    #Information: Collected.

    গনিতের সূত্র #5

    #১। গুনফল= গুন্য × গুনক
    #২। গুনক= গুণফল ÷ গুন্য
    #৩ গুন্য = গুনফল ÷ গুনক
    নিঃশেষে বিভাজ্য হলে–
    #৪। ভাগফল = ভাজ্য ÷ ভাজক
    #৫। ভাজক= ভাজ্য ÷ ভাগফল
    #৬। ভাজ্য = ভাজক× ভাগফল
    নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে–
    #৭। ভাজ্য= ভাজক × ভাগফল + ভাগশেষ
    #৮।ভাজক=( ভাজ্য – ভাগশেষ) + ভাগফল
    #৯। ভাগফল = (ভাজ্য – ভাগশেষ) ÷ ভাজক
    #১০। গড়= রাশিগুলোর যোগফল ÷ রাশিগুলোর সংখ্যা
    #১১।লাভ= বিক্রয়মূল্য – ক্রয়মূল্য
    #১২। ক্ষতি = ক্রয়মূল্য – বিক্রয়মূল্য
    #১৩। ১০ কুইন্টাল = ১ মেট্রিক টন
    #১৪। ১ কুইন্টাল = ১০০ কিলোগ্রাম (কেজি)
    #১৫। ১ এয়র = ১০০ বর্গ মিটার
    #১৬। ১ হেক্টর = ১০০০০ বর্গমিটার
    #১৭। ১ মেট্রিক টন= ১০০০ কিলোগ্রাম (কেজি)
    #১৮। আয়তক্ষেত্রের ক্ষেএফল= দৈর্ঘ্য × প্রস্হ
    #১৯। সামান্তরিকের ক্ষেএফল= ভুমি × উচ্চতা
    #২০। এিভুজের ক্ষেএফল 🙁 ভুমি × উচ্চতা) ÷ ২
    #২১। দৈর্ঘ্য = ক্ষেএফল ÷ প্রস্হ
    #২২। প্রস্হ= ক্ষেএফল ÷ দৈর্ঘ্য
    #২৩। ভুমি 🙁 ক্ষেএফল ÷ ২) ÷ উচ্চতা
    #২৪। উচ্চতা = (ক্ষেএফল × ২) ÷ ভুমি
    #২৫। পরিসীমা = ২ × (দৈর্ঘ্য + প্রস্হ)
    #২৬। জনসংখ্যার ঘনত্ব = জনসংখ্যা ÷ ঘনত্ব
    #২৭। ঘনত্ব = জনসংখ্যা ÷ আয়তন
    #২৮। আয়তন = জনসংখ্যা ÷ ঘনত্ব
    #২৯। জনসংখ্যা = ঘনত্ব × আয়তন
    #৩০। ভাগ কি
    উওরঃ ভাগ হলো পুনঃ পুনঃ বিয়োগ
    #৩১। খোলা বাক্য কাকে বলে?
    উওরঃ যখন কোন বাক্যের সত্য, মিথ্যা যাচাই করা যায় না,তাকে খোলস বাক্য বলে।
    #৩২। গানিতিক বাক্য কাকে বলে?
    উওরঃ যখন কোন বাক্যের সত্য না মিথ্যা যাচাই করা যায়, তাকে গানিতিক বাক্য বলে।
    #৩৩। অক্ষর প্রতীক কি?
    উওরঃ অজানা সংখ্যা নির্দেশ করতে যে বিশেষ প্রতীক বা অক্ষর ব্যবহার করা হয়, তাকে অক্ষর প্রতীক বলে।
    #৩৪। গানিতিক প্রতীক কি?
    উওরঃ গনিতে যে প্রতীক ব্যবহার করা হয়, তাই গানিতিক প্রতীক।
    #৩৫। সংখ্যার প্রতীক কয়টি?
    উত্তরঃ ১০টি
    #৩৬। সংখ্যা প্রতীক গুলো কিকি?
    উত্তরঃ ০,১,২,৩,৪,৫,৬,৭,৮,৯।
    #৩৭। প্রক্রিয়া প্রতীক কয়টি?
    উওরঃ ৪টি।
    #৩৮। প্রক্রিয়া প্রাতীক গুলো কি কি?
    #৩৯। +, -, ×, ÷
    #৪০। সম্পর্ক প্রতীক কয়টি?
    উত্তরঃ ৮টি
    #৪১। সম্পর্ক প্রতীক গুলো কিকি?
    উত্তরঃ <,>,<_,>_,=,#
    #৪১। গুনিতক কাকে বলে?
    উত্তরঃ কোন নির্দিষ্ট সংখ্যা দ্বারা যে সকল সংখ্যাকে নিঃশেষে

    গনিতের সূত্র #6 আয়তক্ষেত্র,বর্গক্ষেত্র, ত্রিভূজ

    📷📷আয়তক্ষেত্র📷
    1.আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (দৈর্ঘ্য × প্রস্থ) বর্গ একক
    2.আয়তক্ষেত্রের পরিসীমা = 2 (দৈর্ঘ্য+প্রস্থ)একক
    3.আয়তক্ষেত্রের কর্ণ = √(দৈর্ঘ্য²+প্রস্থ²)একক
    4.আয়তক্ষেত্রের দৈর্ঘ্য= ক্ষেত্রফল÷প্রস্ত একক
    5.আয়তক্ষেত্রের প্রস্ত= ক্ষেত্রফল÷দৈর্ঘ্য একক

    📷📷বর্গক্ষেত্র📷
    1.বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (যে কোন একটি বাহুর দৈর্ঘ্য)² বর্গ একক
    2.বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা = 4 × এক বাহুর দৈর্ঘ্য একক
    3.বর্গক্ষেত্রের কর্ণ=√2 × এক বাহুর দৈর্ঘ্য একক
    4.বর্গক্ষেত্রের বাহু=√ক্ষেত্রফল বা পরিসীমা÷4 একক

    📷📷ত্রিভূজ📷
    1.সমবাহু ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = √¾×(বাহু)²
    2.সমবাহু ত্রিভূজের উচ্চতা = √3/2×(বাহু)
    3.বিষমবাহু ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল = √s(s-a) (s-b) (s-c)
    এখানে a, b, c ত্রিভুজের তিনটি বাহুর দৈর্ঘ্য, s=অর্ধপরিসীমা
    ★পরিসীমা 2s=(a+b+c)
    4সাধারণ ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = ½
    (ভূমি×উচ্চতা) বর্গ একক
    5.সমকোণী ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = ½(a×b)
    এখানে ত্রিভুজের সমকোণ সংলগ্ন বাহুদ্বয় a এবং b.
    6.সমদ্বিবাহু ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = 2√4b²-a²/4 এখানে, a= ভূমি; b= অপর বাহু।
    7.ত্রিভুজের উচ্চতা = 2(ক্ষেত্রফল/ভূমি)
    8.সমকোণী ত্রিভুজের অতিভুজ =√ লম্ব²+ভূমি²
    9.লম্ব =√অতিভূজ²-ভূমি²
    10.ভূমি = √অতিভূজ²-লম্ব²
    11.সমদ্বিবাহু ত্রিভুজের উচ্চতা = √b² – a²/4
    এখানে a= ভূমি; b= সমান দুই বাহুর দৈর্ঘ্য।
    12.★ত্রিভুজের পরিসীমা=তিন বাহুর সমষ্টি

    📷📷রম্বস📷
    1.রম্বসের ক্ষেত্রফল = ½× (কর্ণদুইটির গুণফল)
    2.রম্বসের পরিসীমা = 4× এক বাহুর দৈর্ঘ্য

    📷📷সামান্তরিক📷
    1.সামান্তরিকের ক্ষেত্রফল = ভূমি × উচ্চতা =
    2.সামান্তরিকের পরিসীমা = 2×(সন্নিহিত বাহুদ্বয়ের সমষ্টি)

    📷📷ট্রাপিজিয়াম📷
    1. ট্রাপিজিয়ামের ক্ষেত্রফল =½×(সমান্তরাল বাহু দুইটির যােগফল)×উচ্চতা

    📷📷 ঘনক📷
    1.ঘনকের ঘনফল = (যেকোন বাহু)³ ঘন একক
    2.ঘনকের সমগ্রতলের ক্ষেত্রফল = 6× বাহু² বর্গ একক
    3.ঘনকের কর্ণ = √3×বাহু একক

    📷📷আয়তঘনক📷
    1.আয়তঘনকের ঘনফল = (দৈৰ্ঘা×প্রস্ত×উচ্চতা) ঘন একক
    2.আয়তঘনকের সমগ্রতলের ক্ষেত্রফল = 2(ab + bc + ca) বর্গ একক
    [ যেখানে a = দৈর্ঘ্য b = প্রস্ত c = উচ্চতা ]
    3.আয়তঘনকের কর্ণ = √a²+b²+c² একক
    4. চারি দেওয়ালের ক্ষেত্রফল = 2(দৈর্ঘ্য + প্রস্থ)×উচ্চতা

    📷📷বৃত্ত📷
    1.বৃত্তের ক্ষেত্রফল = πr²=22/7r² {এখানে π=ধ্রুবক 22/7, বৃত্তের ব্যাসার্ধ= r}
    2. বৃত্তের পরিধি = 2πr
    3. গোলকের পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল = 4πr² বর্গ একক
    4. গোলকের আয়তন = 4πr³÷3 ঘন একক
    5. h উচ্চতায় তলচ্চেদে উৎপন্ন বৃত্তের ব্যাসার্ধ = √r²-h² একক
    6.বৃত্তচাপের দৈর্ঘ্য s=πrθ/180° ,

    এখানে θ =কোণ
    📷সমবৃত্তভূমিক সিলিন্ডার / বেলন📷
    সমবৃত্তভূমিক সিলিন্ডারের ভূমির ব্যাসার্ধ r এবং উচ্চতা h আর হেলানো তলের উচ্চতা l হলে,
    1.সিলিন্ডারের আয়তন = πr²h
    2.সিলিন্ডারের বক্রতলের ক্ষেত্রফল (সিএসএ) = 2πrh।
    3.সিলিন্ডারের পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল (টিএসএ) = 2πr (h + r)

    📷সমবৃত্তভূমিক কোণক📷
    সমবৃত্তভূমিক ভূমির ব্যাসার্ধ r এবং উচ্চতা h আর হেলানো তলের উচ্চতা l হলে,
    1.কোণকের বক্রতলের ক্ষেত্রফল= πrl বর্গ একক
    2.কোণকের সমতলের ক্ষেত্রফল= πr(r+l) বর্গ একক
    3.কোণকের আয়তন= ⅓πr²h ঘন একক

    📷✮বহুভুজের কর্ণের সংখ্যা= n(n-3)/2
    ✮বহুভুজের কোণগুলির সমষ্টি=(2n-4)সমকোণ
    এখানে n=বাহুর সংখ্যা
    ★চতুর্ভুজের পরিসীমা=চার বাহুর সমষ্টি

    📷ত্রিকোণমিতির সূত্রাবলীঃ📷
    1. sinθ=लম্ব/অতিভূজ
    2. cosθ=ভূমি/অতিভূজ
    3. taneθ=लম্ব/ভূমি
    4. cotθ=ভূমি/লম্ব
    5. secθ=অতিভূজ/ভূমি
    6. cosecθ=অতিভূজ/লম্ব
    7. sinθ=1/cosecθ, cosecθ=1/sinθ
    8. cosθ=1/secθ, secθ=1/cosθ
    9. tanθ=1/cotθ, cotθ=1/tanθ
    10. sin²θ + cos²θ= 1
    11. sin²θ = 1 – cos²θ
    12. cos²θ = 1- sin²θ
    13. sec²θ – tan²θ = 1
    14. sec²θ = 1+ tan²θ
    15. tan²θ = sec²θ – 1
    16, cosec²θ – cot²θ = 1
    17. cosec²θ = cot²θ + 1
    18. cot²θ = cosec²θ – 1

    📷📷 বিয়ােগের সূত্রাবলি📷
    1. বিয়ােজন-বিয়োজ্য =বিয়োগফল।
    2.বিয়ােজন=বিয়ােগফ + বিয়ােজ্য
    3.বিয়ােজ্য=বিয়ােজন-বিয়ােগফল

    📷📷 গুণের সূত্রাবলি📷
    1.গুণফল =গুণ্য × গুণক
    2.গুণক = গুণফল ÷ গুণ্য
    3.গুণ্য= গুণফল ÷ গুণক

    📷📷 ভাগের সূত্রাবলি📷
    নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে।
    1.ভাজ্য= ভাজক × ভাগফল + ভাগশেষ।
    2.ভাজ্য= (ভাজ্য— ভাগশেষ) ÷ ভাগফল।
    3.ভাগফল = (ভাজ্য — ভাগশেষ)÷ ভাজক।
    *নিঃশেষে বিভাজ্য হলে।
    4.ভাজক= ভাজ্য÷ ভাগফল।
    5.ভাগফল = ভাজ্য ÷ ভাজক।
    6.ভাজ্য = ভাজক × ভাগফল।

    📷📷ভগ্নাংশের ল.সা.গু ও গ.সা.গু সূত্রাবলী 📷
    1.ভগ্নাংশের গ.সা.গু = লবগুলাের গ.সা.গু / হরগুলাের ল.সা.গু
    2.ভগ্নাংশের ল.সা.গু =লবগুলাের ল.সা.গু /হরগুলার গ.সা.গু
    3.ভগ্নাংশদ্বয়ের গুণফল = ভগ্নাংশদ্বয়ের ল.সা.গু × ভগ্নাংশদ্বয়ের গ.সা.গু.

    📷গড় নির্ণয় 📷
    1.গড় = রাশি সমষ্টি /রাশি সংখ্যা
    2.রাশির সমষ্টি = গড় ×রাশির সংখ্যা
    3.রাশির সংখ্যা = রাশির সমষ্টি ÷ গড়
    4.আয়ের গড় = মােট আয়ের পরিমাণ / মােট লােকের সংখ্যা
    5.সংখ্যার গড় = সংখ্যাগুলাের যােগফল /সংখ্যার পরিমান বা সংখ্যা
    6.ক্রমিক ধারার গড় =শেষ পদ +১ম পদ /2

    📷📷সুদকষার পরিমান নির্নয়ের সূত্রাবলী📷
    1. সুদ = (সুদের হার×আসল×সময়) ÷১০০
    2. সময় = (100× সুদ)÷ (আসল×সুদের হার)
    3. সুদের হার = (100×সুদ)÷(আসল×সময়)
    4. আসল = (100×সুদ)÷(সময়×সুদের হার)
    5. আসল = {100×(সুদ-মূল)}÷(100+সুদের হার×সময় )
    6. সুদাসল = আসল + সুদ
    7. সুদাসল = আসল ×(1+ সুদের হার)× সময় |[চক্রবৃদ্ধি সুদের ক্ষেত্রে]।

    📷📷লাভ-ক্ষতির এবং ক্রয়-বিক্রয়ের সূত্রাবলী📷
    1. লাভ = বিক্রয়মূল্য-ক্রয়মূল্য
    2.ক্ষতি = ক্রয়মূল্য-বিক্রয়মূল্য
    3.ক্রয়মূল্য = বিক্রয়মূল্য-লাভ
    অথবা
    ক্রয়মূল্য = বিক্রয়মূল্য + ক্ষতি
    4.বিক্রয়মূল্য = ক্রয়মূল্য + লাভ
    অথবা
    বিক্রয়মূল্য = ক্রয়মূল্য-ক্ষতি

    📷📷1-100 পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যামনে রাখার সহজ উপায়ঃ📷
    শর্টকাট :- 44 -22 -322-321
    ★1থেকে100পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=25টি
    ★1থেকে10পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=4টি 2,3,5,7
    ★11থেকে20পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=4টি 11,13,17,19
    ★21থেকে30পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি 23,29
    ★31থেকে40পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি 31,37
    ★41থেকে50পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=3টি 41,43,47
    ★51থেকে 60পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি 53,59
    ★61থেকে70পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি 61,67
    ★71থেকে80 পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=3টি 71,73,79
    ★81থেকে 90পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি 83,89
    ★91থেকে100পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=1টি 97
    📷1-100 পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা 25 টিঃ
    2,3,5,7,11,13,17,19,23,29,31,37,41,43,47,53,59,61,67,71,73,79,83,89,97
    📷1-100পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যার যোগফল
    1060।
    📷1.কোন কিছুর
    গতিবেগ= অতিক্রান্ত দূরত্ব/সময়
    2.অতিক্রান্ত দূরত্ব = গতিবেগ×সময়
    3.সময়= মোট দূরত্ব/বেগ
    4.স্রোতের অনুকূলে নৌকার কার্যকরী গতিবেগ = নৌকার প্রকৃত গতিবেগ + স্রোতের গতিবেগ।
    5.স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার কার্যকরী গতিবেগ = নৌকার প্রকৃত গতিবেগ – স্রোতের গতিবেগ

    📷সরল সুদ📷
    যদি আসল=P, সময়=T, সুদের হার=R, সুদ-আসল=A হয়, তাহলে
    1.সুদের পরিমাণ= PRT/100
    2.আসল= 100×সুদ-আসল(A)/100+TR
    📷📷নৌকার গতি স্রোতের অনুকূলে ঘন্টায় 10 কি.মি. এবং স্রোতের প্রতিকূলে 2 কি.মি.। স্রোতের বেগ কত?
    ★টেকনিক-
    স্রোতের বেগ = (স্রোতের অনুকূলে নৌকার বেগ – স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার বেগ) /2
    = (10 – 2)/2=
    = 4 কি.মি.
    📷একটি নৌকা স্রোতের অনুকূলে ঘন্টায় 8 কি.মি.এবং স্রোতের প্রতিকূলে ঘন্টায় 4 কি.মি.
    যায়। নৌকার বেগ কত?
    ★ টেকনিক-
    নৌকার বেগ = (স্রোতের অনুকূলে নৌকার বেগ+স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার বেগ)/2
    = (8 + 4)/2
    =6 কি.মি.
    📷নৌকা ও স্রোতের বেগ ঘন্টায় যথাক্রমে 10 কি.মি. ও 5 কি.মি.। নদীপথে 45 কি.মি. পথ একবার গিয়ে ফিরে আসতে কত সময় লাগবে?
    টেকনিক-
    ★মােট সময় = [(মােট দূরত্ব/ অনুকূলে বেগ) + (মােট দূরত্ব/প্রতিকূলে বেগ)]
    উত্তর:স্রোতের অনুকূলে নৌকারবেগ = (10+5) = 15 কি.মি.
    স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার বেগ = (10-5) = 5কি.মি.
    [(45/15) +(45/5)]
    = 3+9
    =12 ঘন্টা
    📷★সমান্তর ধারার ক্রমিক সংখ্যার যোগফল-
    (যখন সংখ্যাটি1 থেকে শুরু)1+2+3+4+……+n হলে এরূপ ধারার সমষ্টি= [n(n+1)/2]
    n=শেষ সংখ্যা বা পদ সংখ্যা s=যোগফল
    📷 প্রশ্নঃ 1+2+3+….+100 =?
    📷 সমাধানঃ[n(n+1)/2]
    = [100(100+1)/2]
    = 5050
    📷★সমান্তর ধারার বর্গ যোগ পদ্ধতির ক্ষেত্রে,-
    প্রথম n পদের বর্গের সমষ্টি
    S= [n(n+1)2n+1)/6]
    (যখন 1² + 2²+ 3² + 4²…….. +n²)
    📷প্রশ্নঃ(1² + 3²+ 5² + ……. +31²) সমান কত?
    📷সমাধানঃ S=[n(n+1)2n+1)/6]
    = [31(31+1)2×31+1)/6]
    =31
    📷★সমান্তর ধারার ঘনযোগ পদ্ধতির ক্ষেত্রে-
    প্রথম n পদের ঘনের সমষ্টি S= [n(n+1)/2]2
    (যখন 1³+2³+3³+………….+n³)
    📷প্রশ্নঃ1³+2³+3³+4³+…………+10³=?
    📷সমাধানঃ [n(n+1)/2]2
    = [10(10+1)/2]2
    = 3025
    📷★পদ সংখ্যা ও পদ সংখ্যার সমষ্টি নির্নয়ের ক্ষেত্রেঃ
    পদ সংখ্যা N= [(শেষ পদ – প্রথম পদ)/প্রতি পদে বৃদ্ধি] +1
    📷প্রশ্নঃ5+10+15+…………+50=?
    📷সমাধানঃ পদসংখ্যা = [(শেষ পদ – প্রথমপদ)/প্রতি পদে বৃদ্ধি]+1
    = [(50 – 5)/5] + 1
    =10
    সুতরাং পদ সংখ্যার সমষ্টি
    = [(5 + 50)/2] ×10
    = 275
    📷★ n তম পদ=a + (n-1)d
    এখানে, n =পদসংখ্যা, a = 1ম পদ, d= সাধারণ অন্তর
    📷প্রশ্নঃ 5+8+11+14+…….ধারাটির কোন পদ 302?
    📷 সমাধানঃ ধরি, n তম পদ =302
    বা, a + (n-1)d=302
    বা, 5+(n-1)3 =302
    বা, 3n=300
    বা, n=100
    📷★6)সমান্তর ধারার ক্রমিক বিজোড় সংখ্যার যোগফল-S=M² এখানে,M=মধ্যেমা=(1ম সংখ্যা+শেষ সংখ্যা)/2
    📷প্রশ্নঃ1+3+5+…….+19=কত?
    📷 সমাধানঃ S=M²
    ={(1+19)/2}²
    =(20/2)²
    =100
    📷📷 বর্গ📷
    (1)²=1,(11)²=121,(111)²=12321,(1111)²=1234321,(11111)²=123454321
    📷📷নিয়ম-যতগুলো 1 পাশাপাশি নিয়ে বর্গ করা হবে, বর্গ ফলে 1 থেকে শুরু করে পর পর সেই সংখ্যা পর্যন্ত লিখতে হবে এবং তারপর সেই সংখ্যার পর থেকে অধঃক্রমে পরপর সংখ্যাগুলো লিখে 1 সংখ্যায় শেষ করতে হবে।
    📷(3)²=9,(33)²=1089,(333)²=110889,(3333)²=11108889,(33333)²=1111088889
    📷যতগুলি 3 পাশাপাশি নিয়ে বর্গ করা হবে, বর্গ ফলে এককের ঘরে 9 এবং 9 এর বাঁদিকে তার চেয়ে (যতগুলো 3 থাকবে) একটি কম সংখ্যক 8, তার পর বাঁদিকে একটি 0 এবং বাঁদিকে 8 এর সমসংখ্যক 1 বসবে।
    📷(6)²=36,(66)²=4356,(666)²=443556,(6666)²=44435556,(66666)²=4444355556
    📷যতগুলি 6 পাশাপাশি নিয়ে বর্গ করা হবে, বর্গ ফলে এককের ঘরে 6 এবং 6 এর বাঁদিকে তার চেয়ে (যতগুলো 6 থাকবে) একটি কম সংখ্যক 5, তার পর বাঁদিকে একটি 3 এবং বাঁদিকে 5 এর সমসংখ্যক 4 বসবে।
    📷(9)²=81,(99)²=9801,(999)²=998001,(9999)²=99980001,(99999)²=9999800001
    📷যতগুলি 9 পাশাপাশি নিয়ে বর্গ করা হবে, বর্গ ফলে এককের ঘরে 1 এবং 1 এর বাঁদিকে তার চেয়ে (যতগুলো 9 থাকবে) একটি কম সংখ্যক 0, তার পর বাঁদিকে একটি 8 এবং বাঁদিকে 0 এর সমসংখ্যক 9 বসবে।
    📷📷📷জনক≠Father
    1)Numerology (সংখ্যাতত্ত্ব)- Pythagoras(পিথাগোরাস)
    2) Geometry(জ্যামিতি)- Euclid(ইউক্লিড)
    3) Calculus(ক্যালকুলাস)- Newton(নিউটন)
    4) Matrix(ম্যাট্রিক্স) – Arthur Cayley(অর্থার ক্যালে)
    5)Trigonometry(ত্রিকোণমিতি)Hipparchus(হিপ্পারচাস)
    6) Arithmetic(পাটিগণিত) Brahmagupta(ব্রহ্মগুপ্ত)
    7) Algebra(বীজগণিত)- Muhammad ibn Musa al-Khwarizmi(মােহাম্মদ মুসা আল খারিজমী)
    😎 Logarithm(লগারিদম)- John Napier(জন নেপিয়ার)
    9) Set theory(সেট তত্ত্ব)- George Cantor(জর্জ ক্যান্টর)
    10) Zero(শূন্য)- Brahmagupta(ব্রহ্মগুপ্ত)
    📷📷📷অঙ্কের ইংরেজি শব্দ
    পাটিগণিত ও পরিমিতি
    অঙ্ক-Digit, অনুপাত-Ratio, মৌলিক সংখ্যা—Prime number, পূর্ণবর্গ-Perfect square,উৎপাদক-Factor,ক্রমিক সমানুপাতী—Continued proportion, ক্রয়মূল্য -Cost price, ক্ষতি-Loss, গড়-Average, গতিবেগ-Velocity, গুণফল-Product, গ,সা,গু-Highest Common Factor, ঘাত-Power, ঘনমূল—Cube root, ঘনক-Cube, ঘনফল-Volume, পূর্নসংখ্যা-Integer, চাপ-Arc, চোঙ-Cylinder, জ্যা-Chord, জোড় সংখ্যা-Even number, ধ্রুবক-Constant, পরিসীমা-Perimeter, বাস্তব-Real, বর্গমূল-Square root, ব্যস্ত অনুপাত—Inverse ratio, বিজোড়সংখ্যা—Odd number, বিক্রয়মূল্য -Selling price, বীজগণিত—Algebra, মূলদ Rational, মধ্য সমানুপাতী -Mean proportional, যােগফল=Sum
    ল,সা,গু-Lowest Common Multiple, লব-Numerator, শতকরা-Percentage, সমানুপাত-Proportion, সমানুপাতী-Proportional, সুদ-Interest, হর-Denominator,
    📷জ্যামিতি
    অতিভূজ—Hypotenuse, অন্তঃকোণ-Internal angle, অর্ধবৃত্ত-Semi-circle, অন্ত ব্যাসার্ধ-In-radius, আয়তক্ষেত্র-Rectangle, উচ্চতা-Height, কর্ণ–Diagonal, কোণ-Angle, কেন্দ্র-Centre, গােলক-Sphere, চতুর্ভুজ-Quadrilateral, চোঙ-Cylinder,জ্যামিতি-Geometry,দৈর্ঘ্য-Length, পঞ্চভূজ -Pentagon, প্রস্থ-Breadth
    পূরককোন-Complementary angles, বাহু-Side, বৃত্ত-Circle, ব্যাসার্ধ-Radius, ব্যাস-Diameter, বহুভূজ-Polygon, বর্গক্ষেত্র—Square, বহি:স্থ External, শঙ্কু-Cone, সমকোণ-Right angle, সমবাহু ত্রিভূজ-Equilateral triangle, অসমবাহু ত্রিভূজ—Scalene triangle, সমদ্বিবাহু ত্রিভূজ-isosceles Triangle,সমকোণী ত্রিভুজ Right angled triangle, সূক্ষ্মকোণী-Acute angled triangle, স্থূলকোণী ত্রিভুজ Obtuse angled triangle, সমান্তরাল—Parallel, সরলরেখা—Straight line, সম্পূরক কোণ—Supplementary angles, সদৃশকোণী-Equiangular
    📷রোমান সংখ্যা≠ Roman numerals )
    1:I
    2: II
    3: III
    4: IV
    5: V
    6: VI
    7: VII
    8: VIII
    9: IX
    10: X
    11: XI
    12: XII
    13: XIII
    14: XIV
    15: XV
    16: XVI
    17: XVII
    18: XVIII
    19: XIX
    20: XX,30: XXX,40: XL,50: L,60: LX,70: LXX,80: LXXX
    ,90: XC,100: C,200: CC,300: CCC,400: CD,500: D,600: DC
    , 700: DCC,800: DCCC,900: CM,1000:M
    📷📷1. জোড় সংখ্যা + জোড় সংখ্যা = জোড়
    সংখ্যা।
    যেমনঃ 2 + 6 = 8.
    📷2. জোড় সংখ্যা + বিজোড় সংখ্যা =
    বিজোড় সংখ্যা।
    যেমনঃ 6 + 7 = 13.
    📷3. বিজোড় সংখ্যা + বিজোড় সংখ্যা =
    জোড় সংখ্যা।
    যেমনঃ 3 + 5 = 8.
    📷4. জোড় সংখ্যা × জোড় সংখ্যা = জোড়
    সংখ্যা।
    যেমনঃ 6 × 8 = 48.
    📷5.জোড় সংখ্যা × বিজোড় সংখ্যা = জোড়
    সংখ্যা।
    যেমনঃ 6 × 7 = 42
    📷6.বিজোড় সংখ্যা × বিজোড় সংখ্যা =
    বিজোড় সংখ্যা।
    যেমনঃ 3 × 9 = 27
    📷📷ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে ভাগ করার একটি effective টেকনিক!
    📷 ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে 5 দিয়ে ভাগ করার একটি effective টেকনিক
    1.📷 13/5= 2.6 (ক্যালকুলেটর ছাড়া মাত্র ৩ সেকেন্ডে এটি সমাধান করা যায়)
    📷★টেকনিকঃ
    5 দিয়ে যে সংখ্যাকে ভাগ করবেন তাকে 2 দিয়ে গুণ করুন তারপর ডানদিক থেকে 1 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিন। কাজ শেষ!!! 13*2=26, তারপর থেকে 1 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিলে 2.6 ।
    2.📷 213/5=42.6 (213*2=426)
    0.03/5= 0.006 (0.03*2=0.06 যার একঘর আগে দশমিক বসালে হয় 0.006) 333,333,333/5= 66,666,666.6 (এই গুলা করতে আবার ক্যালকুলেটর লাগে না কি!)
    3.📷 12,121,212/5= 2,424,242.4
    এবার নিজে ইচ্ছেমত 5 দিয়ে যে কোন সংখ্যাকে ভাগ করে দেখুন
    📷📷 ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে 25 দিয়ে ভাগ করার একটি effective টেকনিক
    1.📷 13/25=0.52 (ক্যালকুলেটর ছাড়া এটিও সমাধান করা যায়)
    📷★টেকনিকঃ
    25 দিয়ে যে সংখ্যাকে ভাগ করবেন তাকে 4 দিয়ে গুণ করুন তারপর ডানদিক থেকে 2 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিন। 13*4=52, তারপর থেকে 2 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিলে 0.52 ।
    02.📷 210/25 = 8.40
    03.📷 0.03/25 = 0.0012
    04.📷 222,222/25 = 8,888.88
    05📷. 13,121,312/25 = 524,852.48
    📷📷 ক্যালকুলেটর ছাড়া যে কোন সংখ্যাকে 125 দিয়ে ভাগ করার একটি effective টেকনিক
    01.📷 7/125 = 0.056
    📷★টেকনিকঃ
    125 দিয়ে যে সংখ্যাকে ভাগ করবেন তাকে 8 দিয়ে গুণ করুন তারপর ডানদিক থেকে 3 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিন। কাজ শেষ! 7*8=56, তারপর থেকে 3 ঘর আগে দশমিক বসিয়ে দিলে 0.056 ।
    02.📷 111/125 = 0.888
    03.📷 600/125 = 4.800
    📷📷📷আসুন সহজে করি
    টপিকঃ 10 সেকেন্ডে বর্গমূল নির্ণয়।
    বিঃদ্রঃ যে সংখ্যাগুলোর বর্গমূল 1 থেকে 99 এর মধ্যে এই পদ্ধতিতে তাদের বের করা যাবে খুব সহজেই। প্রশ্নে অবশ্যই পূর্ণবর্গ সংখ্যা থাকা লাগবে। অর্থাৎ উত্তর যদি দশমিক ভগ্নাংশ আসে তবে এই পদ্বতি কাজে আসবেনা।
    অবশ্যই মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে এবং প্র্যাকটিস করতে হবে। নয়ত ভুলে যাবেন।
    তবে আসুন শুরু করা যাক। শুরুতে 1 থেকে 9 পর্যন্ত সংখ্যার বর্গ মুখস্থ করে নিই। আশা করি এগুলো সবাই জানেন। সুবিধার জন্যে আমি নিচে লিখে দিচ্ছি-
    1 square = 1, 2 square = 4
    3 square = 9, 4 square = 16
    5 square = 25, 6 square = 36
    7 square = 49, 8 square = 64
    9 square = 81
    এখানে প্রত্যেকটা বর্গ সংখ্যার দিকে খেয়াল করলে দেখবেন, সবার শেষের অংকটির ক্ষেত্রে –
    ★1 আর 9 এর বর্গের শেষ অংক মিল আছে (1, 81)
    ★2 আর 8 এর বর্গের শেষ অংক মিল আছে(4, 64)
    ★3 আর 7 এর বর্গের শেষ অংক মিল আছে (9, 49);
    ★4 আর 6 এর বর্গের শেষ অংক মিল আছে(16, 36);
    এবং 5 একা frown emoticon
    এদ্দুর পর্যন্ত বুঝতে যদি কোন সমস্যা থাকে তবে আবার পড়ে নিন।
    📷উদাহরণ:- 576 এর বর্গমূল নির্ণয় করুন।
    📷প্রথম ধাপঃ যে সংখ্যার বর্গমূল নির্ণয় করতে হবে তার এককের ঘরের অংকটি দেখবেন। এক্ষেত্রে তা হচ্ছে ‘6’ ।
    📷 দ্বিতীয় ধাপঃ উপরের লিস্ট থেকে সে সংখ্যার বর্গের শেষ অংক 6 তাদের নিবেন। এক্ষেত্রে 4 এবং 6 । আবার বলি, খেয়াল করুন- 4 এবং 6 এর বর্গ যথাক্রমে 16 এবং 36; যাদের এককের ঘরের অংক কিনা ‘6’ । বুঝতে পেরেছেন? না বুঝলে আবার পড়ে দেখুন।
    📷 তৃতীয় ধাপঃ 4 / 6 লিখে রাখুন খাতায়। (আমরা উত্তরের এককের ঘরের অংক পেয়ে গেছি, যা হচ্ছে 4 অথবা 6; কিন্তু কোনটা? এর উত্তর পাবেন অষ্টম ধাপে, পড়তে থাকুন …)
    📷 চতুর্থ ধাপঃ প্রশ্নের একক আর দশকের অংক বাদ দিয়ে বাকি অংকের দিকে তাকান। এক্ষেত্রে এটি হচ্ছে 5 ।
    📷পঞ্চম ধাপঃ উপরের লিস্ট থেকে 5 এর কাছাকাছি যে বর্গ সংখ্যাটি আছে তার বর্গমূলটা নিন। এক্ষেত্রে 4, যা কিনা 2 এর বর্গ। (আমরা উত্তরের দশকের ঘরের অংক পেয়ে গেছি, যা হচ্ছে 2 )
    📷ষষ্ঠ ধাপঃ 2 এর সাথে তার পরের সংখ্যা গুন করুন। অর্থাৎ 2*3=6
    📷সপ্তম ধাপঃ চতুর্থ ধাপে পাওয়া সংখ্যাটা (5) ষষ্ঠ ধাপে পাওয়া সংখ্যার (6) চেয়ে ছোট নাকি বড় দেখুন। ছোট হলে তৃতীয় ধাপে পাওয়া সংখ্যার ছোটটি নেব, বড় হলে বড়টি। (বুঝতে পেরেছেন? নয়ত আবার পড়ুন)
    📷অষ্টম ধাপঃ আমাদের উদাহরণের ক্ষেত্রে 5 হচ্ছে 6 এর ছোট, তাই আমরা 4 / 6 মধ্যে ছোট সংখ্যা অর্থাৎ 4 নেব।
    📷নবম ধাপঃ মনে আছে, পঞ্চম ধাপে দশকের ঘরের অংক পেয়েছিলাম 2 এবার পেয়েছি এককের ঘরের অংক 4 । তাই উত্তর হবে 24
    কঠিন মনে হচ্ছে? একদমই না, কয়েকটা প্র্যাকটিস করে দেখুন। আমার মতে খুব বেশি সময় লাগার কথা না।
    📷উদাহরণ:- 4225 এর বর্গমূল বের করুন।
    মনে আছে 5 যে একা ছিল? সে একা থাকায় আপনার কাজ কিন্তু অনেক সোজা হয়ে গেছে। দেখুন কেনো প্রশ্নের শেষ অংক 5 হওয়ায় উত্তরের এককের ঘরের অংক হবে অবশ্যই 5 ।
    – প্রশ্নের একক ও দশকের ঘরের অংক বাদ দিয়ে দিলে বাকি থাকে 42 ।
    – 42 এর সবচেয়ে কাছের পূর্ণবর্গ সংখ্যা হচ্ছে 36, যার বর্গমূল হচ্ছে 6 । তাই উত্তর হচ্ছে 65    

     


    Home


    Go up

    Mathematics Rules List all

    • See Next >>
    • Spoken English
    • FREE Courses


    Facebook


    Twitter


    Facebook


    Youtube


    Wordpress

    Welcome

    free education programme

    eSchoolbd.com provides FREE educational contents to the students of all stages

    Join UsYouTube

  • Computer and related devices

    Computer and related devices

    eSchoolbd.com

    computer and related devices

    কম্পিউটার কি কি কাজে ব্যবহার হয়?
    কম্পিউটারকম্পিউটার বলতে আমরা কী বুঝি ?
    এবং এটি কি কি কাজে ব্যবহার হয়?

    আপনি কি জানেন বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বিস্ময়কর আবিষ্কার কোনটি?
    একটু ভাবুন তো। কি হতে পারে? হ্যাঁ ঠিকই ধরেছেন। কম্পিউটারই হলো আজকের এই পৃথিবীর সবচেয়ে বিস্ময়কর আবিষ্কার।
    এখন কথা হলো, আপনি এই কম্পিউটার সম্বন্ধে কতটুকু জ্ঞান রাখেন??

    তাই আমাদের আজকের এই আলোচনায় থাকছে কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশের পরিচিতি এবং আমাদের জীবনকে আরো একধাপ সহজ করে নিতে আমরা কি কি কাজে কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারি? তবে চলুন প্রথমেই জেনে আসি:

    কম্পিউটার বলতে আমরা কী বুঝি
    কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশের পরিচিতি
    ইনপুট যন্ত্রাংশগুলো
    প্রক্রিয়াকরণ যন্ত্রাংশগুলোঃ
    আউটপুট যন্ত্রাংশগুলোঃ
    স্টোরেজ যন্ত্রাংশগুলোঃ
    কম্পিউটার কি কি কাজে ব্যবহার হয়?
    কম্পিউটার বলতে আমরা কী বুঝি
    ছোটবেলা থেকেই আমরা পড়ে এসেছি, কম্পিউটার হলো একটি গণনাকারী যন্ত্র । হ্যাঁ, ঠিক তাই। একজন সাদামাটা মানুষের কাছে এটি একটি ক্যালকুলেটর কিংবা স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করতে পারে এমন একটি যন্ত্র ছাড়া আর কিছুই নয়। তবে একজন ভালো প্রযুক্তিবিদের কাছে কিন্তু এটি কিন্তু সত্যিই একটি বিস্ময়কর যন্ত্র।

    তবে সকল কম্পিউটারের এলিমেন্টারি লেভেলের যে কাজ, তা কিন্তু গণনা করা ছাড়া আর কিছুই নয় । আপনি হয়তো জানেন যে, কম্পিউটারের ভাষা হল 0 এবং 1 । অর্থাৎ এটি এই অঙ্কগুলো ছাড়া আর কিছুই চিনতে পারে না। আর সবচেয়ে অবাক করা যে বিষয়টি তা হলো,কম্পিউটার কেবল এই অঙ্কগুলো ব্যবহার করেই এমন সব কঠিন এবং জটিল হিসাব মুহূর্তের মধ্যেই করতে পারে যা আমাদের মত মানুষের শত শত বছর লেগে যেতে পারে। এখন আপনি প্রশ্ন করতে পারেন, আমিতো কম্পিউটারে 0 এবং 1 ছাড়াও আরো অনেক কিছু লিখে সার্চ করি। তখন কম্পিউটার সেটা চিনতে পারে কিভাবে ? খুব ভালো প্রশ্ন, তবে এটা বোঝার জন্য আপনাকে এনকোডিং এবং ডিকোডিং এর মত কিছু বিষয় জানতে হবে।

    এখন মূল বিষয় হলো কম্পিউটারকে গণনাকারী যন্ত্র বলা হয় কেন? এর সঠিক উত্তর হলো ,কম্পিউটার (শূন্য এবং এক) এই দুইটি ডিজিট গণনা করেই তার সকল কার্যক্রম পরিচালনা করে। আর এই কারনেই কম্পিউটারকে গণনাকারী যন্ত্র হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। তবে এর আরেকটি যুক্তিতে বলা হয় যে, যখন কম্পিউটার তৈরি করা হয়েছিল তখন শুধু ছোটখাটো কিছু হিসাব করাই ছিল এর মূল উদ্দেশ্য। পরবর্তীতে বিভিন্ন পরিবর্তন এবং সংযোজনের ফল হিসেবে আমরা আজকের এই মর্ডান কম্পিউটারের রূপটি দেখতে পাই। আর এই পরিবর্তন এবং সংযোজন এখনো চলমান।

    খুব সহজ করে কম্পিউটারের একটি পূর্ণাঙ্গ সংজ্ঞা দিতে গেলে বলতে হয়ঃ এটি এমন একটি স্বয়ংক্রিয় ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্র যা কিছু ইনপুট এর উপর ভিত্তি করে অনেক জটিল এবং কঠিন হিসাব করার মাধ্যমে সহজ এবং ইউজারের বোধগম্য একটি আউটপুট প্রদান করে। আবার ইচ্ছে করলে সেই আউটপুট কিংবা ইনপুটকে সে তার মেমোরিতে সংরক্ষণও করে রাখতে পারে। এক কথায় কম্পিউটার হলো একটি প্রবলেম সলভিং মেশিন।

    কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশের পরিচিতি
    এখন কম্পিউটার যেহেতু একটি মেশিন তাই স্বাভাবিকভাবেই এর বেশকিছু যন্ত্রাংশ রয়েছে। কম্পিউটারের সকল প্রকার বাহ্যিক যন্ত্র যন্ত্রাংশকে বলা হয় হার্ডওয়ার এবং যে নির্দেশ নামা মেনে কম্পিউটারের এই হার্ডওয়ারের অংশগুলি কাজ করে সেগুলিকে একত্রে সফটওয়্যার বলা হয়। সফটওয়্যার কি, সে বিষয়ে না হয় আরেক দিন কথা বলব।

    আজকের এই অংশে চলুন আমরা কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশের সাথে পরিচিত হয়ে আসি।
    কম্পিউটারের সকল প্রকার যন্ত্রাংশগুলোকে আমরা মূলত চার ভাগে ভাগ করতে পারি ।

    ইনপুট যন্ত্রাংশ।
    প্রক্রিয়াকরণ যন্ত্রাংশ।
    আউটপুট যন্ত্রাংশ।
    স্টোরেজ যন্ত্রাংশ।
    ইনপুট যন্ত্রাংশগুলো
    যেসব হার্ডওয়ার বা যন্ত্রাংশের মাধ্যমে কম্পিউটারে কোন তথ্য ইনপুট দিতে হয় সেগুলো কে একত্রে ইনপুট ডিভাইস বা যন্ত্র বলা হয়। যেমনঃ

    কম্পিউটার মাউসঃ ইনপুট যন্ত্রাংশগুলোর মধ্যে প্রথমেই যেটির কথা বলতে হয় তা হলো মাউস। আপনারা যারা মোটামুটি কম্পিউটারের সাথে কিছুটা হলেও পরিচিত তাদেরকে মাউস কি নতুন করে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। তবুও বলি, কম্পিউটারের পাশে সিপিইউ এর সাথে একটি তার দিয়ে সংযুক্ত ইঁদুরের মতো দেখতে যে যন্ত্রাংশটি সেটিই হলো মাউস। স্ট্যানফোর্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের ডুগ এঙ্গেলবার্ট ১৯৬০ এর দশকের শেষ ভাগে এটি প্রথম আবিষ্কার করেন। বর্তমানে মাউসের বিভিন্ন প্রকার হিসেবে অপটিকাল মাউস, কর্ডলেস মাউস এবং মেকানিক্যাল মাউস পাওয়া যায়।

    কী-বোর্ডঃ কম্পিউটারে যে যন্ত্রাংশটি ব্যবহার করে আমরা লেখালেখির কাজ করি, তাকে কী-বোর্ড বলা হয়। কী-বোর্ডে বিভিন্ন তথ্য লিখে আমরা কম্পিউটারে ইনপুট দেই। কী-বোর্ড এরও বিভিন্ন প্রকারভেদ রয়েছে। যেমনঃ ইউএসবি কী-বোর্ড, ব্লুটুথ কী-বোর্ড, ইনফ্রারেড কী-বোর্ড, রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি কী-বোর্ড ইত্যাদি।

    জয়স্টিকঃ কম্পিউটারে গেম খেলার কাজে কিংবা বিমান পরিচালনায় জয়স্টিক এর ব্যবহার দেখা যায়। এটি লাঠির সাদৃশ্য এমন একটি যন্ত্র যা বিভিন্ন অভিমুখে ঘোরানোর মাধ্যমে কম্পিউটারে তথ্য ইনপুট দেয়া যায়।

    মাইক্রোফোনঃ এটি এমন একটি যন্ত্র যা শব্দ শক্তিকে তড়িৎ শক্তিতে রূপান্তর করার মাধ্যমে কম্পিউটারে বিভিন্ন তথ্য ইনপুট দিয়ে থাকে, অনেকে আবার এটিকে মাইকও বলে থাকেন।

    এগুলো ছাড়াও কম্পিউটারের আরো বেশ কিছু যন্ত্রাংশ রয়েছে। যেমনঃ ওয়েবক্যাম,টাচ স্ক্রিন, গেম কন্ট্রোলার, স্ক্যানার ইত্যাদি। যার সব গুলো এক একটি ইনপুট ডিভাইস।

    প্রক্রিয়াকরণ যন্ত্রাংশগুলোঃ
    কম্পিউটারে কোন তথ্য ইনপুট দেয়ার পর সেগুলো প্রক্রিয়াকরণ করার জন্য কম্পিউটারের যে অংশগুলো কাজ করে থাকে, সেগুলোকে একত্রে প্রক্রিয়াকরণ যন্ত্রাংশ বা প্রসেসিং ডিভাইস বলা হয়। যেমনঃ

    সিপিইউ বা প্রসেসরঃ সিপিইউ মানে হল সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট। আপনার ডেক্সটপ মনিটরের পাশেই যে বড় বাক্সের মতো যন্ত্রটি দেখতে পান সেটিই সিপিইউ। সিপিইউ এর মধ্যে থাকে প্রসেসর, মাদারবোর্ড, র‌্যাম এর মত কিছু গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রাংশ যেগুলো কম্পিউটারের তথ্য প্রক্রিয়াকরণের কাজে নিয়োজিত থাকে।

    আউটপুট যন্ত্রাংশগুলোঃ
    কম্পিউটার তথ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ করার পর কাঙ্খিত ফলাফল গুলো যে ডিভাইসের মাধ্যমে ইউজার এর কাছে প্রদর্শিত করে, সেগুলোকে একত্রে আউটপুট ডিভাইস বা যন্ত্র বলা হয়। যেমনঃ

    মনিটর: আপনার কম্পিউটারে স্ক্রিনের মত যে বড় অংশটি দেখতে পান সেটিকেই মনিটর বলা হয়। আমাদের মধ্যে ভুল করে অনেকেই আবার শুধু মনিটরকেই কম্পিউটার বলে থাকি। যা সম্পূর্ণ ভুল। ইনপুট,আউটপুট, প্রসেসিং এবং মেমোরিসহ সকল যন্ত্রাবলি মিলেই একটি পূর্ণাঙ্গ কম্পিউটার গঠিত হয়। প্রথম দিকের মনিটর গুলো ছিল সিআরটি বা ক্যাথোড রে টিউব দ্বারা গঠিত। এরপর এলসিডি এবং পরবর্তীতে এলইডি মনিটর বাজারে এসেছে ।

    স্পিকার: স্পিকার তড়িৎ শক্তিকে শব্দ শক্তিতে রুপান্তর করার মাধ্যমে কম্পিউটারের বিভিন্ন তথ্য প্রদর্শিত করে থাকে। মাইক্রোফোন এর বিপরীত কাজই হলো স্পিকারের। এর মাধ্যমে আমরা গান শুনতে পারি।

    প্রিন্টার: এটি একটি পেরিফেরাল যন্ত্র। যার মাধ্যমে মানুষের বোধগম্য বিভিন্ন ছবি, গ্রাফ বা শব্দ কাগজে ছাপানো হয়। কম্পিউটারের বিভিন্ন তথ্য আমরা লিখিত আকারে প্রিন্টারের মাধ্যমে পেয়ে থাকি। নিচে বিভিন্ন রকম প্রিন্টারের নাম দেয়া হলোঃ

    লাইন প্রিন্টার(Line Printer)
    ডেইজি হুইল (Daisy Wheel)
    ডট মেট্রিক্স প্রিন্টার (Dot Matrix Printers)
    ইন্কজেট প্রিন্টার (Inkjet Printers)
    লেজার প্রিন্টার (Laser Printers)
    স্ন্যাপশট প্রিন্টার (Snapshot Printer)
    থার্মাল ওয়েক্স (Thermal Wax Printer)
    প্রজেক্টর: প্রজেক্টর হলো একটি মাল্টিমিডিয়া ডিভাইস। এটি কম্পিউটারের বিভিন্ন তথ্যকে মানুষের বোধগম্য সাউন্ড ,চিত্র কিংবা ভিডিও আকারে প্রদর্শন করতে পারে। আজকাল ডিজিটাল ক্লাসরুম কিংবা অফিস অথবা সরকারি অনেক কাজে প্রজেক্টরের ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়।

    স্টোরেজ যন্ত্রাংশগুলোঃ
    কম্পিউটারের যে যন্ত্রাংশগুলোর মাধ্যমে বিভিন্ন তথ্য সংরক্ষণ করে রাখা হয় সেগুলো কে একত্রে স্টোরেজ ডিভাইস বলা হয়। যেমনঃ

    র‍্যাম (RAM): এটি কম্পিউটারের তথ্য সংরক্ষণের একটি মাধ্যম। একে বলা হয় রেনডম এক্সেস মেমোরি।অর্থাৎ যেকোনো ক্রমে এই মেমোরি থেকে তথ্য অ্যাক্সেস করা যায়।রেনডম বলতে বোঝানো হয়েছে এখানে তথ্য তার অবস্থানের ওপর নির্ভর করে না।

    রোম (ROM): এটিও র‌্যামের মত কম্পিউটারের একটি তথ্য সংরক্ষণের মাধ্যম। তবে রোমে বিদ্যমান কোন তথ্য সহজে পরিবর্তন করা যায় না। তাই একে বলা হয় read-only মেমোরি। সাধারণত কোন তথ্য স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করার জন্য আমরা রোম মেমোরি ব্যবহার করে থাকি ।

    ইউএসবি ফ্লাশ ড্রাইভ: এর সবচেয়ে ভালো উদাহরণ হল আমাদের সুপরিচিত পেনড্রাইভ। একটি ইউএসবি পোর্টের মাধ্যমে কম্পিউটারের সাথে এর সংযোগ দেয়া হয়। কম্পিউটারের এক্সটার্নাল মেমোরি হিসেবে ইউএসবি ফ্লাশ ড্রাইভ ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

    হার্ড ডিস্ক: এটি হল কম্পিউটারের একটি ফিক্সড মেমোরি। যার মাধ্যমে আমরা কম্পিউটারের বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করে থাকি।

    কম্পিউটার কি কি কাজে ব্যবহার হয়?
    সত্যি কথা বলতে কি, বর্তমান বিশ্ব হলো কম্পিউটার নির্ভর। তাই শিক্ষা, চিকিৎসা, বিনোদন, গবেষণা কিংবা যে সেক্টরেই যান না কেন কম্পিউটারের বিপুল ব্যবহার আপনার চোখে পড়বেই। নিচে কম্পিউটারের তেমনি কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ নিয়ে আলোচনা করা হলোঃ

    যোগাযোগ ক্ষেত্রে: কম্পিউটার প্রযুক্তির সবচেয়ে বড় ব্যবহার লক্ষ্য করা যায় যোগাযোগ ক্ষেত্রে। কেননা সারাবিশ্ব আজ গ্লোবাল ভিলেজে পরিণত হয়েছে কেবল মাত্র এই কম্পিউটার প্রযুক্তি ব্যবহার করেই।

    অনলাইন ব্যবসা বাণিজ্য: বর্তমানে অনেক প্রতিষ্ঠান তাদের ব্যবসা ক্ষেত্রে অনলাইনের মাধ্যমে নিয়ে এসেছে । যার ফলে ঘরে বসেই এখন হাজার হাজার মানুষ তাদের প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে পারছে। এছাড়াও বিভিন্ন আধুনিক যন্ত্রপাতির সাহায্যে তাদের প্রডাক্টিভিটিও বৃদ্ধি পাচ্ছে। আবার কিছু মানুষ তো শুধু অনলাইনেই তাদের ব্যবসা খুলে হাজার হাজার ডলার আয় করছেন।

    শিক্ষা ক্ষেত্রে: বর্তমানে শিক্ষার অনেক অংশই কম্পিউটার নির্ভর হয়ে উঠেছে। এক্ষেত্রে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের কথা না বললেই নয়। তাছাড়া শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন জানা-অজানা তথ্য অন্বেষণে গুগোল বা উইকিপিডিয়ার কোনোবিকল্প নেই। আবার বর্তমানে অনলাইনে খান একাডেমি কিংবা টেন মিনিট স্কুল এর মত অনেক প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীদের ক্লাস নিয়ে থাকেন। যা সত্যিই অভাবনীয়।

    চিকিৎসা ক্ষেত্রে একসময় যেসব রোগে মানুষ মারা যেত বাঁচানোর কোনো উপায় ছিল না, আজ চিকিতসাক্ষেত্রে কম্পিউটার-আইসিটির প্রভাবে সেসব দুরারোগ্য রোগ থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া সম্ভব হচ্ছে। সিটি স্ক্যান, আলট্রাসনোগ্রাফি ছাড়াও বিভিন্ন কম্পিউটার পরিচালিত যন্ত্রপাতি চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।

    গবেষণার ক্ষেত্রে: বর্তমানে গবেষণার কাজে কম্পিউটার প্রযুক্তির জন্য অনেক সহজ হয়ে গেছে। অনেক জটিল এবং কঠিন হিসাব নিকাশ কম্পিউটারের মাধ্যমে সহজেই করা সম্ভব।তাই কম্পিউটার প্রযুক্তি গবেষণা ক্ষেত্রে এনে দিয়েছে এক নতুন মাত্রা।

    বিনোদনের ক্ষেত্রে: বিনোদন জগতেও কম্পিউটার প্রযুক্তি এনে দিয়েছে আরেক মাত্রা। বর্তমানে কম্পিউটারের মাধ্যমে সিনেমা, ভিডিও এডিটিং, ভিডিও গেম এবং গান শোনার মত আরো অনেক বিষয় বিনোদন জগতে নতুন ক্ষেত্র সৃষ্টি করেছে।

    উপরের আলোচিত ক্ষেত্রগুলো ছাড়াও কম্পিউটার প্রযুক্তির আরো নানা রকম ব্যবহার রয়েছে যা আমাদের নিত্যদিনের কাজগুলোকে করেছে আরো সহজ এবং সুন্দর।

    কম্পিউটার প্রযুক্তির এমন প্রবল প্রভাবের কারণে আজকের এই বিশ্বকে বলা হয় ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড। আর এই ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডের একজন সিটিজেন হিসেবে আপনার এবং আমাদের উচিত কম্পিউটারের এই দুনিয়ার সাথে পরিচিত হওয়া এবং খারাপ দিক গুলি বর্জন করে ভালো দিক গুলো গ্রহন করার মাধ্যমে আমাদের জীবনকে এবং আমাদের এই পৃথিবীকে আরো সুন্দর একটি বাসস্থানের পরিণত করা

    01
    Uploading . . .
    02
    Uploading . . .
    Daily Talks 03 VDO

    [embedyt] https://www.youtube.com/embed?listType=playlist&list=

    &layout=gallery[/embedyt]

    • See Next >>
    • Spoken English
    • FREE Courses


    Facebook


    Twitter


    Facebook


    Youtube


    Wordpress

    Welcome

    free education programme

    eSchoolbd.com provides FREE educational contents to the students of all stages

    Join UsYouTube

  • বাংলাদেশের জাতীয় দিবস সমূহ – National Days in Bangladesh

    বাংলাদেশের জাতীয় দিবস সমূহ – National Days in Bangladesh

    বাংলাদেশের সমগ্র জাতীয় দিবস সমূহ
    জানুয়ারি
    ————–
    ১ জানুয়ারি= পাঠ্যপুস্তুক উৎসব দিবস/ জাতীয় গ্রন্থ দিবস।
    ২ জানুয়ারি= জাতীয় সমাজসেবা দিবস।
    ৪ জানুয়ারি= তে-ভাগা দিবস।
    ১০ জানুয়ারি= বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস।
    ১২ জানুয়ারি= জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় দিবস।
    ১৬ জানুয়ারি= জাতীয় যুব দিবস।
    ১৯ জানুয়ারি= জাতীয় শিক্ষক দিবস।
    ২০ জানুয়ারি= শহীদ আসাদ দিবস।
    ২৩ জানুয়ারি= জাতীয় প্রশিক্ষণ দিবস।
    ২৪ জানুয়ারি= ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থান দিবস।
    ২৮ জানুয়ারি= সলঙ্গা দিবস।
    ফেব্রুয়ারি /জাতীয় দিবসঃ
    ————–
    ২ ফেব্রুয়ারি= জনসংখ্যা দিবস।
    ১৩ ফেব্রুয়ারি= কৃষিবিদ দিবস।
    ১৪ ফেব্রুয়ারি= কোস্টগার্ড দিবস/ সুন্দরবন দিবস।
    ২১ ফেব্রুয়ারি= শহীদ দিবস।
    ২৮ ফেব্রুয়ারি= জাতীয় ডায়াবেটিস সচেতনতা দিবস।
    মার্চ /জাতীয় দিবসঃ
    ————–
    ২ মার্চ= জাতীয় পতাকা উত্তোলন দিবস।
    ১৭ মার্চ= বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন/ জাতীয় শিশু দিবস।
    ২৩ মার্চ= ছয় দফা দিবস/ জাতীয় পতাকা দিবস।
    ২৬ মার্চ= বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস বা জাতীয় দিবস।
    ৩১ মার্চ= জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস।
    এপ্রিল /জাতীয় দিবসঃ
    ————–
    ১ এপ্রিল= জাতীয় প্রতিবন্ধি দিবস।
    ৩ এপ্রিল= জাতীয় চলচ্চিত্র দিবস।
    ১০ এপ্রিল= স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার গঠন দিবস।
    ১৭ এপ্রিল= ঐতিহাসিক মুজবনগর দিবস।
    ২৪ এপ্রিল= খাপড়া ওয়ার্ড দিবস।
    ২৫ এপ্রিল= বন্দর দিবস।
    ২৮ এপ্রিল= জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস।
    মে /জাতীয় দিবসঃ
    ————–
    ২৮ মে= নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস।
    জুন /জাতীয় দিবসঃ
    ————–
    ৩ জুন= অগ্নি সচেতনতা দিবস।
    ৭ জুন= ঐতিহাসিক ছয়দফা দিবস।
    ২৩ জুন= ঐতিহাসিক পলাশী দিবস।
    ২৮ জুন= সামাজিক ব্যবসা দিবস।
    ৩০ জুন= সাঁওতাল বিদ্রোহ দিবস।
    জুলাই /জাতীয় দিবসঃ
    ————–
    ১ জুলাই= ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস।
    ৩‌ জুলাই= জাতীয় জন্ম নিয়ন্ত্রণ দিবস।
    ১০ জুলাই= জাতীয় মূসক দিবস।
    আগস্ট /জাতীয় দিবসঃ
    ————–
    ৯ আগস্ট= জাতীয় জ্বালানি নিরাপত্তা দিবস।
    ১৫ আগস্ট= জাতীয় শোক দিবস।
    সেপ্টেম্বর /জাতীয় দিবসঃ
    ————–
    ২৪ সেপ্টেম্বর= মীনা দিবস।
    ১৭ সেপ্টেম্বর= ঐতিহাসিক শিক্ষা দিবস।
    ১৫ সেপ্টেম্বর= জাতীয় আয়কর দিবস।
    অক্টোবর /জাতীয় দিবসঃ
    ————–
    ২ অক্টোবর= জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবস।
    ৯ অক্টোবর= জাতীয় তামাকমুক্ত দিবস।
    ১৬ অক্টোবর= বঙ্গবঙ্গ দিবস।
    ২১ অক্টোবর= সরীসৃপ সচেতনতা দিবস।
    ২২ অক্টোবর= জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস।
    নভেম্বর /জাতীয় দিবসঃ
    ————–
    নভেম্বর মাসের প্রথম শনিবার= জাতীয় সমবায় দিবস।
    ১ নভেম্বর= বিচার বিভাগ পৃথক্‌করণ দিবস/ জাতীয় যুব দিবস।
    ২ নভেম্বর= জাতীয় স্বেচ্ছায় রক্তদান/ মরণোত্তর চক্ষুদান দিবস।
    ৩ নভেম্বর= জেল হত্যা দিবস।
    ৪ নভেম্বর= সংবিধান দিবস।
    ৬ নভেম্বর= যুদ্ধ এবং সশস্ত্র সংঘাত প্রতিরোধ দিবস।
    ৭ নভেম্বর= জাতীয় দিবস ও সংহতি দিবস।
    ১০ নভেম্বর= শহীদ নূর হোসেন দিবস।
    ১৫ নভেম্বর= (পহেলা অগ্রহায়ণ) জাতীয় কৃষি দিবস।
    ২১ নভেম্বর= সশস্ত্র বাহিনী দিবস।
    ডিসেম্বর /জাতীয় দিবসঃ
    ————–
    ১ ডিসেম্বর= মুক্তিযুদ্ধ দিবস।
    ৩ ডিসেম্বর= বাংলা একাডেমি দিবস/ জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস।
    ৬ ডিসেম্বর= স্বৈরচার পতন দিবস।
    ৮ ডিসেম্বর= জাতীয় যুব দিবস/ সার্ক সনদ দিবস।
    ৯ ডিসেম্বর= বেগম রোকেয়া দিবস।
    ১৪ ডিসেম্বর= শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস।
    ১৬ ডিসেম্বর= বিজয় দিবস।
    ১৯ ডিসেম্বর= বাংলা ব্লগ দিবস।
    ২০ ডিসেম্বর= বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিডিবি) দিবস।
    (বি:দ্র: বাংলাদেশ সরকার ঘোষিত জাতীয় দিবস সমূহ হলঃ ২১ ফেব্রুয়ারী= শহীদ দিবস, ২৬ মার্চ= স্বাধীনতা দিবস, ১৫ আগস্ট= জাতীয় শোক দিবস, ২১ নভেম্বর= সশস্র বাহিনী দিবস, ১৪ ডিসেম্বর= শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস, ১৬ ডিসেম্বর= বিজয় দিবস, এছাড়া সকল বাংলাদেশের সকল জাতীয় দিবস সমূহ সরকার অঘোষিত জাতীয় দিবস বলে বিবেচিত।)

  • Driving Tips and Test

    Driving Tips and Test

    ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে চাচ্ছেন ?
    ড্রাইভিং লাইসেন্সের লিখিত পরীক্ষার স্ট্যান্ডার্ড ৮৫টি প্রশ্ন ব্যাংক ও উত্তর নিজে শিখুন এবং অন্যকে শেখার জন্য উৎসাহিত করুন।
    =====================================
    ০১. প্রশ্ন : মোটরযান কাকে বলে ?
    উত্তরঃ মোটরযান আইনে মোটরযান অর্থ কোনো যন্ত্রচালিত যান, যার চালিকাশক্তি বাইরের বা ভিতরের কোনো উৎস হতে সরবরাহ হয়ে থাকে।
    ০২. প্রশ্ন : গাড়ি চালনার আগে করণীয় কাজ কী কী ?
    উত্তরঃ ক. গাড়ির হালনাগাদ বৈধ কাগজপত্র (রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট, ফিটনেস সার্টিফিকেট, ট্যাক্সটোকেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ইনসিওরেন্স (বিমা) সার্টিফিকেট, রুট পারমিট ইত্যাদি) গাড়ির সঙ্গে রাখা।
    খ. গাড়িতে জ্বালানি আছে কি না পরীক্ষা করা, না থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।
    গ. রেডিয়েটর ও ব্যাটারিতে পানি আছে কি না পরীক্ষা করা, না থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।
    ঘ. ব্যাটারি কানেকশন পরীক্ষা করা।
    ঙ. লুব/ইঞ্জিন অয়েলের লেবেল ও ঘনত্ব পরীক্ষা করা, কম থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।
    চ. মাস্টার সিলিন্ডারের ব্রেকফ্লুইড, ব্রেকঅয়েল পরীক্ষা করা, কম থাকলে নেওয়া।
    ছ. গাড়ির ইঞ্জিন, লাইটিং সিস্টেম, ব্যাটারি, স্টিয়ারিং ইত্যাদি সঠিকভাবে কাজ করছে কি না, নাট-বোল্ট টাইট আছে কি না অর্থাৎ সার্বিকভাবে মোটরযানটি ত্র“টিমুক্ত আছে কি না পরীক্ষা করা।
    জ. ব্রেক ও ক্লাচের কার্যকারিতা পরীক্ষা করা।
    ঝ. অগ্নিনির্বাপকযন্ত্র এবং ফাস্টএইড বক্স গাড়িতে রাখা।
    ঞ. গাড়ির বাইরের এবং ভিতরের বাতির অবস্থা, চাকা (টায়ার কন্ডিশন/হাওয়া/নাট/এলাইমেন্ট/রোটেশন/স্পেয়ার চাকা) পরীক্ষা করা।
    ০৩. প্রশ্ন : মোটরযানের মেইনটেনেন্স বা রক্ষণাবেক্ষণ বলতে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ ত্রুটিমুক্ত অবস্থায় একটি গাড়ি হতে দীর্ঘদিন সার্ভিস পাওয়ার জন্য প্রতিদিন গাড়িতে যে-সমস্ত মেরামত কাজ করা হয়, তাকে মোটরযানের মেইনটেনেন্স বলে।
    ০৪. প্রশ্ন : একটি মোটরযানে প্রতিদিন কী কী মেইনটেনেন্স করতে হয় ?
    উত্তরঃ ২ নং প্রশ্নের উত্তরের খ থেকে ঞ পর্যন্ত।
    ০৫. প্রশ্ন : সার্ভিসিং বলতে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ মোটরযানের ইঞ্জিন ও বিভিন্ন যন্ত্রাংশের কার্যক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য নির্দিষ্ট সময় পরপর যে-কাজগুলো করা হয়, তাকে সার্ভিসিং বলে।
    ০৬. প্রশ্ন : গাড়ি সার্ভিসিংয়ে কী কী কাজ করা হয় ?
    উত্তরঃ ক. ইঞ্জিনের পুরাতন লুবঅয়েল (মবিল) ফেলে দিয়ে নতুন লুবঅয়েল দেওয়া। নতুন লুবঅয়েল দেওয়ার আগে ফ্লাশিং অয়েল দ্বারা ফ্লাশ করা।
    খ. ইঞ্জিন ও রেডিয়েটরের পানি ড্রেন আউট করে ডিটারজেন্ট ও ফ্লাশিংগান দিয়ে পরিষ্কার করা, অতঃপর পরিষ্কার পানি দিয়ে পূর্ণ করা।
    গ. ভারী মোটরযানের ক্ষেত্রে বিভিন্ন গ্রিজিং পয়েন্টে গ্রিজগান দিয়ে নতুন গ্রিজ দেওয়া।
    ঘ. গাড়ির স্পেয়ার হুইলসহ প্রতিটি চাকাতে পরিমাণমতো হাওয়া দেওয়া।
    ঙ. লুবঅয়েল (মবিল) ফিল্টার, ফুয়েল ফিল্টার ও এয়ারক্লিনার পরিবর্তন করা।
    ০৭. প্রশ্ন : গাড়ি চালনাকালে কী কী কাগজপত্র গাড়ির সঙ্গে রাখতে হয় ?
    উত্তরঃ ক. ড্রাইভিং লাইসেন্স, খ. রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট (ব্লু-বুক), গ. ট্যাক্সটোকেন, ঘ. ইনসিওরেন্স সার্টিফিকেট, ঙ.ফিটনেস সার্টিফিকেট (মোটরসাইকেলের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়) এবং চ. রুটপারমিট (মোটরসাইকেল এবং চালক ব্যতীত সর্বোচ্চ ৭ আসন বিশিষ্ট ব্যক্তিগত যাত্রীবাহী গাড়ির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)।
    ০৮. প্রশ্ন : রাস্তায় গাড়ির কাগজপত্র কে কে চেক করতে পারেন/কোন কোন ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তিগণকে গাড়ির কাগজ দেখাতে বাধ্য ?
    উত্তরঃ সার্জেন্ট বা সাব-ইনসপেক্টরের নিচে নয় এমন পুলিশ কর্মকর্তা, মোটরযান পরিদর্শকসহ বিআরটিএর কর্মকর্তা এবং মোবাইলকোর্টের কর্মকর্তা।
    ০৯. প্রশ্ন : মোটরসাইকেলে হেলমেট পরিধান ও আরোহী বহন সম্পর্কে আইন কী ?
    উত্তরঃ মোটরসাইকেলে চালক ব্যতীত ১ জন আরোহী বহন করা যাবে এবং উভয়কেই হেলমেট পরিধান করতে হবে (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১০০)।
    ১০. প্রশ্ন : সড়ক দুর্ঘটনার প্রধান কারণ কী কী?
    উত্তরঃ ক. অত্যধিক আত্মবিশ্বাস, খ. মাত্রাতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানো, গ. অননুমোদিত ওভারটেকিং এবং ঘ. অতিরিক্ত যাত্রী ও মালামাল বহন।
    ১১. প্রশ্ন : গাড়ি দুর্ঘটনায় পতিত হলে চালকের করনীয় কী ?
    উত্তরঃ আহত ব্যক্তির চিকিৎসা নিশ্চিত করা, প্রয়োজনে নিকটস্থ হাসপাতালে স্থানান্তর করা এবং ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নিকটবর্তী থানায় দুর্ঘটনার বিষয়ে রিপোর্ট করা।
    ১২. প্রশ্ন : আইন অনুযায়ী গাড়ির সর্বোচ্চ গতিসীমা কত ?
    উত্তরঃ হালকা মোটরযান ও মোটরসাইকেলের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৭০ মাইল, মাঝারি বা ভারী যাত্রীবাহী মোটরযানের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩৫ মাইল এবং মাঝারি বা ভারী মালবাহী মোটরযানের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩০ মাইল।
    ১৩. প্রশ্ন : মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স কী ?
    উত্তরঃ সর্বসাধারণের ব্যবহার্য স্থানে মোটরযান চালানোর জন্য লাইসেন্স কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ইস্যুকৃত বৈধ দলিলই মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স।
    ১৪. প্রশ্নঃ অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স কাকে বলে ?
    উত্তরঃ যে-লাইসেন্স দিয়ে একজন চালক কারো বেতনভোগী কর্মচারী না হয়ে মোটর সাইকেল, হালকা মোটরযান এবং অন্যান্য মোটরযান (পরিবহনযান ব্যতীত) চালাতে পারে, তাকে অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স বলে।
    ১৫. প্রশ্ন : ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বয়স কত ?
    উত্তরঃ পেশাদার চালকের ক্ষেত্রে ২০ বছর এবং অপেশাদার চালকের ক্ষেত্রে ১৮ বছর।
    ১৬. প্রশ্ন : কোন কোন ব্যক্তি ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে?
    উত্তরঃ মৃগীরোগী, উন্মাদ বা পাগল, রাতকানারোগী, কুষ্ঠরোগী, হৃদরোগী, অতিরিক্ত মদ্যপব্যক্তি, বধিরব্যক্তি এবং বাহু বা পা চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে অসুবিধা হয় এমন ব্যক্তি।
    ১৭. প্রশ্ন : হালকা মোটরযান কাকে বলে ?
    উত্তরঃ যে-মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাই ওজন ৬,০০০ পাউন্ড বা ২,৭২৭ কেজির অধিক নয়, তাকে হালকা মোটরযান বলে।
    ১৮. প্রশ্ন : মধ্যম বা মাঝারি মোটরযান কাকে বলে ?
    উত্তরঃ যে-মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাইওজন ৬,০০০ পাউন্ড বা ২,৭২৭ কেজির অধিক কিন্তু ১৪,৫০০ পাউন্ড বা ৬,৫৯০ কেজির অধিক নয়, তাকে মধ্যম বা মাঝারি মোটরযান বলে।
    ১৯. প্রশ্ন : ভারী মোটরযান কাকে বলে ?
    উত্তরঃ যে-মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাই ওজন ১৪,৫০০ পাউন্ড বা ৬,৫৯০ কেজির অধিক, তাকে ভারী মোটরযান বলে।
    ২০. প্রশ্ন : প্রাইভেট সার্ভিস মোটরযান কাকে বলে ?
    উত্তরঃ ড্রাইভার ব্যতীত আটজনের বেশি যাত্রী বহনের উপযোগী যে-মোটরযান মালিকের পক্ষে তার ব্যবসা সম্পর্কিত কাজে এবং বিনা ভাড়ায় যাত্রী বহনের জন্য ব্যবহৃত হয়, তাকে প্রাইভেট সার্ভিস মোটরযান বলে।
    ২১. প্র্রশ্নঃ ট্রাফিক সাইন বা রোড সাইন (চিহ্ন) প্রধানত কত প্রকার ও কী কী ?
    উত্তরঃ ট্রাফিক সাইন বা চিহ্ন প্রধানত তিন প্রকার। ক. বাধ্যতামূলক, যা প্রধানত বৃত্তাকৃতির হয়,
    খ. সতর্কতামূলক, যা প্রধানত ত্রিভুজাকৃতির হয় এবং গ. তথ্যমূলক, যা প্রধানত আয়তক্ষেত্রাকার হয়।
    ২২. প্রশ্ন : লাল বৃত্তাকার সাইন কী নির্দেশনা প্রদর্শন করে ?
    উত্তরঃ নিষেধ বা করা যাবে না বা অবশ্যবর্জনীয় নির্দেশনা প্রদর্শন করে।
    ২৩. প্রশ্ন : নীল বৃত্তাকার সাইন কী নির্দেশনা প্রদর্শন করে ?
    উত্তরঃ করতে হবে বা অবশ্যপালনীয় নির্দেশনা প্রদর্শন করে।
    ২৪. প্রশ্ন : লাল ত্রিভুজাকৃতির সাইন কী নিদের্শনা প্রদর্শন করে ?
    উত্তরঃ সতর্ক হওয়ার নির্দেশনা প্রদর্শন করে।
    ২৫. প্রশ্ন : নীল রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন ?
    উত্তরঃ সাধারণ তথ্যমূলক সাইন।
    ২৬. প্রশ্ন : সবুজ রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন?
    উত্তরঃ পথনির্দেশক তথ্যমূলক সাইন, যা জাতীয় মহাসড়কে ব্যবহৃত হয়।
    ২৭. প্রশ্ন : কালো বর্ডারের সাদা রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন?
    উত্তরঃ এটিও পথনির্দেশক তথ্যমূলক সাইন, যা মহাসড়ক ব্যতীত অন্যান্য সড়কে ব্যবহৃত হয়।
    ২৮. প্রশ্ন : ট্রাফিক সিগন্যাল বা সংকেত কত প্রকার ও কী কী ?
    উত্তরঃ ৩ (তিন) প্রকার। যেমন- ক. বাহুর সংকেত, খ. আলোর সংকেত ও গ. শব্দ সংকেত।
    ২৯. প্রশ্ন : ট্রাফিক লাইট সিগন্যালের চক্র বা অনুক্রমগুলি কী কী ?
    উত্তরঃ লাল-সবুজ-হলুদ এবং পুনরায় লাল।
    ৩০. প্রশ্ন : লাল, সবুজ ও হলুদ বাতি কী নির্দেশনা প্রদশন করে ?
    উত্তরঃ লালবাতি জ্বললে গাড়িকে ‘থামুনলাইন’এর পেছনে থামায়ে অপেক্ষা করতে হবে, সুবজবাতি জ্বললে গাড়ি নিয়ে অগ্রসর হওয়া যাবে এবং হলুদবাতি জ্বললে গাড়িকে থামানোর জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।
    ৩১. প্রশ্নঃ নিরাপদ দূরত্ব বলতে কী বুঝায়?
    উত্তরঃ সামনের গাড়ির সাথে সংঘর্ষ এড়াতে পেছনের গাড়িকে নিরাপদে থামানোর জন্য যে পরিমাণ দূরত্ব বজায় রেখে গাড়ি চালাতে হয় সেই পরিমাণ নিরাপদ দূরত্ব বলে।
    ৩২. প্রশ্ন : পাকা ও ভালো রাস্তায় ৫০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চললে নিরাপদ দূরত্ব কত হবে?
    উত্তরঃ ২৫ মিটার।
    ৩৩. প্রশ্ন : পাকা ও ভালো রাস্তায় ৫০ মাইল গতিতে গাড়ি চললে নিরাপদ দূরত্ব কত হবে ?
    উত্তরঃ ৫০ গজ বা ১৫০ ফুট।
    ৩৪. প্রশ্ন : লাল বৃত্তে ৫০ কি.মি. লেখা থাকলে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ গাড়ির সর্বোচ্চ গতিসীমা ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. অর্থাৎ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটারের বেশি গতিতে গাড়ি চালানো যাবে না।
    ৩৫. প্রশ্ন : নীল বৃত্তে ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. লেখা থাকলে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ সর্বনিম্ন গতিসীমা ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. অর্থাৎ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটারের কম গতিতে গাড়ি চালানো যাবে না।
    ৩৬. প্রশ্ন : লাল বৃত্তের মধ্যে হর্ন আঁকা থাকলে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ হর্ন বাজানো নিষেধ।
    ৩৭. প্রশ্ন : লাল বৃত্তের ভিতরে একটি বড় বাসের ছবি থাকলে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ বড় বাস প্রবেশ নিষেধ।
    ৩৮. প্রশ্ন : লাল বৃত্তে একজন চলমান মানুষের ছবি আঁকা থাকলে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ পথচারী পারাপার নিষেধ।
    ৩৯. প্রশ্ন : লাল ত্রিভুজে একজন চলমান মানুষের ছবি আঁকা থাকলে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ সামনে পথচারী পারাপার, তাই সাবধান হতে হবে।
    ৪০. প্রশ্ন : লাল বৃত্তের ভিতর একটি লাল ও একটি কালো গাড়ি থাকলে কী বুঝায়?
    উত্তরঃ ওভারটেকিং নিষেধ।
    ৪১. প্রশ্ন : আয়তক্ষেত্রে ‘চ’ লেখা থাকলে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ পার্কিংয়ের জন্য নির্ধারিত স্থান।
    ৪২. প্রশ্ন : কোন কোন স্থানে গাড়ির হর্ন বাজানো নিষেধ ?
    উত্তরঃ নীরব এলাকায় গাড়ির হর্ন বাজানো নিষেধ। হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালত বা অনুরূপ প্রতিষ্ঠানসমূহের চতুর্দিকে ১০০ মিটার পর্যন্ত এলাকা নীরব এলাকা হিসাবে চিহ্নিত।
    ৪৩. প্রশ্ন : কোন কোন স্থানে ওভারটেক করা নিষেধ ?
    উত্তরঃ ক. ওয়ারটেকিং নিষেধ সম্বলিত সাইন থাকে এমন স্থানে, খ. জাংশনে, গ. ব্রিজ/কালভার্ট ও তার আগে পরে নির্দিষ্ট দূরত্ব, ঘ. সরু রাস্তায়, ঙ. হাসপাতাল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এলাকায়।
    ৪৪. প্রশ্ন : কোন কোন স্থানে গাড়ি পার্ক করা নিষেধ ?
    উত্তরঃ ক. যেখানে পার্কিং নিষেধ বোর্ড আছে এমন স্থানে, খ. জাংশনে, গ. ব্রিজ/কালভার্টের ওপর, ঘ. সরু রাস্তায়,
    ঙ. হাসপাতাল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এলাকায়, চ. পাহাড়ের ঢালে ও ঢালু রাস্তায়, ফুটপাত, পথচারী পারাপার এবং তার আশেপাশে, ছ. বাস স্টপেজ ও তার আশেপাশে এবং জ. রেলক্রসিং ও তার আশেপাশে।
    ৪৫. প্রশ্ন : গাড়ি রাস্তার কোনপাশ দিয়ে চলাচল করবে ?
    উত্তরঃ গাড়ি রাস্তার বামপাশ দিয়ে চলাচল করবে। যে-রাস্তায় একাধিক লেন থাকবে সেখানে বামপাশের লেনে ধীর গতির গাড়ি, আর ডানপাশের লেনে দ্রুত গাতির গাড়ি চলাচল করবে।
    ৪৬. প্রশ্ন : কখন বামদিক দিয়ে ওভারটেক করা যায় ?
    উত্তরঃ যখন সামনের গাড়ি চালক ডানদিকে মোড় নেওয়ার ইচ্ছায় যথাযথ সংকেত দিয়ে রাস্তার মাঝামাঝি স্থানে যেতে থাকবেন তখনই পেছনের গাড়ির চালক বামদিক দিয়ে ওভারটেক করবেন।
    ৪৭. প্রশ্ন : চলন্ত অবস্থায় সামনের গাড়িকে অনুসরণ করার সময় কী কী বিষয় লক্ষ্য রাখা উচিত ?
    উত্তরঃ (ক) সামনের গাড়ির গতি (স্পিড) ও গতিবিধি, (খ) সামনের গাড়ি থামার সংকেত দিচ্ছে কি না, (গ) সামনের গাড়ি ডানে/বামে ঘুরার সংকেত দিচ্ছে কি না, (ঘ) সামনের গাড়ি হতে নিরাপদ দূরত্ব বজায় থাকছে কি না।
    ৪৮. প্রশ্ন : রাস্তারপাশে সতর্কতামূলক ‘‘স্কুল/শিশু” সাইন বোর্ড থাকলে চালকের করণীয় কী ?
    উত্তরঃ (ক) গাড়ির গতি কমিয়ে রাস্তার দু-পাশে ভালোভাবে দেখে-শুনে সতর্কতার সাথে অগ্রসর হতে হবে।
    (খ) রাস্তা পারাপারের অপেক্ষায় কোনো শিশু থাকলে তাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।
    ৪৯. প্রশ্ন : গাড়ির গতি কমানোর জন্য চালক হাত দিয়ে কীভাবে সংকেত দিবেন ?
    উত্তরঃ চালক তার ডানহাত গাড়ির জানালা দিয়ে সোজাসুজি বের করে ধীরে ধীরে উপরে-নীচে উঠানামা করাতে থাকবেন।
    ৫০. প্রশ্ন : লেভেলক্রসিং বা রেলক্রসিং কত প্রকার ও কী কী ?
    উত্তরঃ লেভেলক্রসিং বা রেলক্রসিং ২ প্রকার। ক. রক্ষিত রেলক্রসিং বা পাহারাদার নিয়ন্ত্রিত রেলক্রসিং, খ. অরক্ষিত রেলক্রসিং বা পাহারাদারবিহীন রেলক্রসিং।
    ৫১. প্রশ্নঃ রক্ষিত লেভেলক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য কী ?
    উত্তরঃ গাড়ির গতি কমিয়ে সতর্কতার সাথে সামনে আগাতে হবে। যদি রাস্তা বন্ধ থাকে তাহলে গাড়ি থামাতে হবে, আর খোলা থাকলে ডানেবামে ভালোভাবে দেখে অতিক্রম করতে হবে।
    ৫২. প্রশ্নঃ অরক্ষিত লেভেলক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য কী ?
    উত্তরঃ গাড়ির গতি একদম কমিয়ে সতর্কতার সাথে সামনে আগাতে হবে, প্রয়োজনে লেভেলক্রসিংয়ের নিকট থামাতে হবে। এরপর ডানেবামে দেখে নিরাপদ মনে হলে অতিক্রম করতে হবে।
    ৫৩. প্রশ্ন : বিমানবন্দরের কাছে চালককে সতর্ক থাকতে হবে কেন ?
    উত্তরঃ (ক) বিমানের প্রচণ্ড শব্দে গাড়ির চালক হঠাৎ বিচলিত হতে পারেন, (খ) সাধারণ শ্রবণ ক্ষমতার ব্যাঘাত ঘটতে পারে, (গ) বিমানবন্দরে ভিভিআইপি/ভিআইপি বেশি চলাচল করে বিধায় এই বিষয়ে সতর্ক থাকতে হয়।
    ৫৪. প্রশ্নঃ মোটরসাইকেল চালক ও আরোহীর হেলমেট ব্যবহার করা উচিত কেন ?
    উত্তরঃ মানুষের মাথা শরীরের অন্যান্য অঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে বেশি স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। এখানে সামান্য আঘাত লাগলেই মানুষের মৃত্যু ঘটতে পারে।
    তাই দুর্ঘটনায় মানুষের মাথাকে রক্ষা করার জন্য হেলমেট ব্যবহার করা উচিত।
    ৫৫. প্রশ্ন : গাড়ির পেছনের অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য কতক্ষণ পর পর লুকিং গ্লাস দেখতে হবে ?
    উত্তরঃ প্রতিমিনিটে ৬ থেকে ৮ বার।
    ৫৬. প্রশ্নঃ পাহাড়ি রাস্তায় কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয় ?
    উত্তরঃ সামনের গাড়ি থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে ১ নং গিয়ারে বা ফার্স্ট গিয়ারে সতর্কতার সাথে ধীরে ধীরে ওপরে উঠতে হবে। পাহাড়ের চূড়ার কাছে গিয়ে আরো ধীরে উঠতে হবে, কারণ চূড়ায় দৃষ্টিসীমা অত্যন্ত সীমিত। নিচে নামার সময় গাড়ির গতি ক্রমে বাড়তে থাকে বিধায় সামনের গাড়ি থেকে বাড়তি দূরত্ব বজায় রেখে নামতে হবে। ওঠা-নামার সময় কোনোক্রমেই ওভারটেকিং করা যাবে না।
    ৫৭. প্রশ্নঃ বৃষ্টির মধ্যে গাড়ি চালনার বিষয়ে কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়?
    উত্তরঃ বৃষ্টির সময় রাস্তা পিচ্ছিল থাকায় ব্রেক কম কাজ করে। এই কারণে বাড়তি সতর্কতা হিসাবে ধীর গতিতে (সাধারণ গতির চেয়ে অর্ধেক গতিতে) গাড়ি চালাতে হবে, যাতে ব্রেক প্রয়োগ করে অতি সহজেই গাড়ি থামানো যায়। অর্থাৎ ব্রেক প্রয়োগ করে গাড়ি যাতে অতি সহজেই থামানো বা নিয়ন্ত্রণ করা যায়, সেইরূপ ধীর গতিতে বৃষ্টির মধ্যে গাড়ি চালাতে হবে।
    ৫৮. প্রশ্ন : ব্রিজে ওঠার পূর্বে একজন চালকের করণীয় কী ?
    উত্তরঃ ব্রিজ বিশেষকরে উঁচু ব্রিজের অপরপ্রান্ত থেকে আগত গাড়ি সহজে দৃষ্টিগোচর হয় না বিধায় ব্রিজে ওঠার পূর্বে সতর্কতার সাথে গাড়ির গতি কমিয়ে উঠতে হবে। তাছাড়া, রাস্তার তুলনায় ব্রিজের প্রস্থ অনেক কম হয় বিধায় ব্রিজে কখনো ওভারটেকিং করা যাবে না।
    ৫৯. প্রশ্ন : পার্শ্বরাস্তা থেকে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করার সময় কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয় ?
    উত্তরঃ পার্শ্বরাস্তা বা ছোট রাস্তা থেকে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করার আগে গাড়ির গতি কমায়ে, প্রয়োজনে থামায়ে, প্রধান রাস্তার গাড়িকে নির্বিঘেœ আগে যেতে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। প্রধান সড়কে গাড়ির গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে সুযোগমত সতর্কতার সাথে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করতে হবে।
    ৬০. প্রশ্ন : রাস্তার ওপর প্রধানত কী কী ধরনের রোডমার্কিং অঙ্কিত থাকে ?
    উত্তরঃ রাস্তার ওপর প্রধানত ০৩ ধরনের রোডমাকিং অঙ্কিত থাকে।
    ক. ভাঙালাইন, যা অতিক্রম করা যায়।
    খ. একক অখন্ডলাইন, যা অতিক্রম করা নিষেধ, তবে প্রয়োজনবিশেষ অতিক্রম করা যায়।
    গ. দ্বৈত অখন্ডলাইন, যা অতিক্রম করা নিষেধ এবং আইনত দণ্ডনীয়। এই ধরনের লাইন দিয়ে ট্রাফিকআইল্যান্ড বা রাস্তার বিভক্তি বুঝায়।
    ৬১. প্রশ্ন : জেব্রাক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য কী ?
    উত্তরঃ জেব্রাক্রসিংয়ে পথচারীদের অবশ্যই আগে যেতে দিতে হবে এবং পথচারী যখন জেব্রাক্রসিং দিয়ে পারাপার হবে তখন গাড়িকে অবশ্যই তার আগে থামাতে হবে। জেব্রাক্রসিংয়ের ওপর গাড়িকে থামানো যাবে না বা রাখা যাবে না।
    ৬২. প্রশ্ন : কোন কোন গাড়িকে ওভারটেক করার সুযোগ দিতে হবে ?
    উত্তরঃ যে-গাড়ির গতি বেশি, এ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস ইত্যাদি জরুরি সার্ভিস, ভিভিআইপি গাড়ি ইত্যাদিকে।
    ৬৩. প্রশ্ন : হেড লাইট ফ্ল্যাশিং বা আপার ডিপার ব্যবহারের নিয়ম কী ?
    উত্তরঃ শহরের মধ্যে সাধারণত ‘লো-বিম বা ডিপার বা মৃদুবিম’ ব্যবহার করা হয়। রাতে কাছাকাছি গাড়ি না থাকলে অর্থাৎ বেশিদূর পর্যন্ত দেখার জন্য হাইওয়ে ও শহরের বাইরের রাস্তায় ‘হাই বা আপার বা তীক্ষ্ম বিম’ ব্যবহার করা হয়। তবে, বিপরীতদিক থেকে আগত গাড়ি ১৫০ মিটারের মধ্যে চলে আসলে হাইবিম নিভিয়ে লো-বিম জ্বালাতে হবে। অর্থাৎ বিপরীতদিক হতে আগত কোনো গাড়িকে পাস/পার হওয়ার সময় লো-বিম জ্বালাতে হবে।
    ৬৪. প্রশ্ন : গাড়ির ব্রেক ফেল করলে করণীয় কী ?
    উত্তরঃ গাড়ির ব্রেক ফেল করলে প্রথমে অ্যাক্সিলারেটর থেকে পা সরিয়ে নিতে হবে। ম্যানুয়াল গিয়ার গাড়ির ক্ষেত্রে গিয়ার পরিবর্তন করে প্রথমে দ্বিতীয় গিয়ার ও পরে প্রথম গিয়ার ব্যবহার করতে হবে। এর ফলে গাড়ির গতি অনেক কমে যাবে। এই পদ্ধতিতে গাড়ি থামানো সম্ভব না হলে রাস্তার আইল্যান্ড, ডিভাইডার, ফুটপাত বা সুবিধামত অন্যকিছুর সাথে ঠেকিয়ে গাড়ি থামাতে হবে। ঠেকানোর সময় যানমালের ক্ষয়ক্ষতি যেনো না হয় বা কম হয় সেইদিকে সজাগ থাকতে হবে।
    ৬৫. প্রশ্ন : গাড়ির চাকা ফেটে গেলে করণীয় কী ?
    উত্তরঃ গাড়ির চাকা ফেটে গেলে গাড়ি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে। এই সময় গাড়ির চালককে স্টিয়ারিং দৃঢ়ভাবে ধরে রাখতে হবে এবং অ্যাক্সিলারেটর থেকে পা সরিয়ে ক্রমান্বয়ে গতি কমিয়ে আস্তে আস্তে ব্রেক করে গাড়ি থামাতে হবে। চলন্ত অবস্থায় গাড়ির চাকা ফেটে গেলে সাথে সাথে ব্রেক করবেন না। এতে গাড়ি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে।
    ৬৬. প্রশ্ন : হ্যাজার্ড বা বিপদ সংকেত বাতি কী ?
    উত্তরঃ প্রতিটি গাড়ির সামনে ও পিছনে উভয়পাশের কর্ণারে একজোড়া করে মোট দু-জোড়া ইন্ডিকেটর বাতি থাকে। এই চারটি ইন্ডিকেটর বাতি সবগুলো একসাথে জ্বললে এবং নিভলে তাকে হ্যাজার্ড বা বিপদ সংকেত বাতি বলে। বিপজ্জনক মুহূর্তে, গাড়ি বিকল হলে এবং দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় এই বাতিগুলো ব্যবহার করা হয়।
    ৬৭. প্রশ্ন : গাড়ির ড্যাশবোর্ডে কী কী ইন্সট্রুমেন্ট থাকে ?
    উত্তরঃ ক. স্পিডোমিটার- গাড়ি কত বেগে চলছে তা দেখায়।
    খ. ওডোমিটার – তৈরির প্রথম থেকে গাড়ি কত কিলোমিটার বা মাইল চলছে তা দেখায়।
    গ. ট্রিপমিটার- এক ট্রিপে গাড়ি কত কিলোমিটার/মাইল চলে তা দেখায়।
    ঘ. টেম্পারেচার গেজ- ইঞ্জিনের তাপমাত্রা দেখায়।
    ঙ. ফুয়েল গেজ- গাড়ির তেলের পরিমাণ দেখায়।
    ৬৮. প্রশ্ন : গাড়িতে কী কী লাইট থাকে ?
    উত্তরঃ ক. হেডলাইট, খ. পার্কলাইট, গ. ব্রেকলাইট, ঘ. রিভার্সলাইট ঙ. ইন্ডিকেটরলাইট, চ. ফগলাইট এবং ছ. নাম্বারপ্লেট লাইট।
    ৬৯. প্রশ্ন : পাহাড়ি ও ঢাল/চূড়ায় রাস্তায় গাড়ি কোন গিয়ারে চালাতে হয় ?
    উত্তরঃ ফার্স্ট গিয়ারে। কারণ ফার্স্ট গিয়ারে গাড়ি চালানোর জন্য ইঞ্জিনের শক্তি বেশি প্রয়োজন হয়।
    ৭০. প্রশ্ন : গাড়ির সামনে ও পিছনে লাল রঙের ইংরেজি “খ” অক্ষরটি বড় আকারে লেখা থাকলে এরদ্বারা কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ এটি একটি শিক্ষানবিশ ড্রাইভারচালিত গাড়ি। এই গাড়ি হতে সাবধান থাকতে হবে।
    ৭১. প্রশ্ন : শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে গাড়ি চালানো বৈধ কী ?
    উত্তরঃ ইনসট্রাক্টরের উপস্থিতিতে ডুয়েল সিস্টেম (ডাবল স্টিয়ারিং ও ব্রেক) সম্বলিত গাড়ি নিয়ে সামনে ও পিছনে “খ” লেখা প্রদর্শন করে নির্ধারিত এলাকায় চালানো বৈধ।
    ৭২. প্রশ্ন : ফোরহুইলড্রাইভ গাড়ি বলতে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ সাধারণত ইঞ্জিন হতে গাড়ির পেছনের দু-চাকায় পাওয়ার (ক্ষমতা) সরবরাহ হয়ে থাকে। বিশেষ প্রয়োজনে যে-গাড়ির চারটি চাকায় (সামনের ও পিছনের) পাওয়ার সরবরাহ করা হয়, তাকে ফোরহুইলড্রাইভ গাড়ি বলে।
    ৭৩. প্রশ্ন : ফোরহুইলড্রাইভ কখন প্রয়োগ করতে হয় ?
    উত্তরঃ ভালো রাস্তাতে চলার সময় শুধুমাত্র পেছনের দু-চাকাতে ড্রাইভ দেওয়া হয়। কিন্তু পিচ্ছিল, কর্দমাক্ত রাস্তায় চলার সময় চার চাকাতে ড্রাইভ দিতে হয়।
    ৭৪. প্রশ্ন : টুলবক্স কী ?
    উত্তরঃ টুলবক্স হচ্ছে যন্ত্রপাতির বাক্স, যা গাড়ির সঙ্গে রাখা হয়। মোটরযান জরুরি মেরামতের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও মালামাল টুলবক্সে রাখা হয়।
    ৭৫. প্রশ্ন : ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যতীত গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৪ মাস কারাদণ্ড অথবা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৩৮ ধারা)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দণ্ডিত হতে পারেন।
    ৭৬. প্রশ্ন : গাড়িতে গাড়িতে নিষিদ্ধ হর্ন কিংবা উচ্চশব্দ উৎপাদনকারী যন্ত্র সংযোজন ও তা ব্যবহার করলে শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ ১০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৩৯ ধারা)।
    ৭৭. প্রশ্ন : রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট, ফিটনেস সার্টিফিকেট ও রুটপারমিট ব্যতীত গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী?
    উত্তরঃ প্রথমবার অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদণ্ড অথবা ২০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দণ্ড। দ্বিতীয়বার বা পরবর্তী সময়ের জন্য সর্বোচ্চ ৬ মাস কারাদণ্ড অথবা ৫০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দণ্ড (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৫২ ধারা)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দণ্ডিত হতে পারেন।
    ৭৮. প্রশ্ন : মদ্যপ বা মাতাল অবস্থায় গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদণ্ড বা ১০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড। পরবর্তী সময়ে প্রতিবারের জন্য সর্বোচ্চ ২ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা ১০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড এবং নির্দিষ্ট মেয়াদে ড্রাইভিং লাইসেন্স বাতিল (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪৪ ধারা)।
    ৭৯. প্রশ্ন : নির্ধারিত গতির চেয়ে অধিক বা দ্রুত গতিতে গাড়ি চালনার শাস্তি কী?
    উত্তরঃ প্রথমবার অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ ৩০ দিন কারাদণ্ড বা ৩০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড। পরবর্তীতে একই অপরাধ করলে সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদণ্ড বা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড এবং ড্রাইভিং লাইসেন্সের কার্যকারিতা ১ মাসের জন্য স্থগিত (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪২ ধারা)।
    ৮০. প্রশ্ন : বেপরোয়া ও বিপজ্জনকভাবে গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৬ মাস কারাদণ্ড বা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা এবং যে-কোনো মেয়াদের জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্সের কার্যকারিতা স্থগিত (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪৩ ধারা)।
    ৮১. প্রশ্ন : ক্ষতিকর ধোঁয়া নির্গত গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ ২০০ টাকা জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১৫০)।
    ৮২. প্রশ্ন : নির্ধারিত ওজন সীমার অধিক ওজন বহন করে গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ প্রথমবার ১,০০০ পর্যন্ত জরিমানা এবং পরবর্তী সময়ে ৬ মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড অথবা ২,০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দণ্ড (ধারা-১৫৪)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দণ্ডিত হতে পারেন ।
    ৮৩. প্রশ্ন : ইনসিওরেন্স বিহীন অবস্থায় গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ ২,০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১৫৫)।
    ৮৪. প্রশ্ন : প্রকাশ্য সড়কে অথবা প্রকাশ্য স্থানে মোটরযান রেখে মেরামত করলে বা কোনো যন্ত্রাংশ বা দ্রব্য বিক্রয়ের জন্য সড়কে রেখে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করলে শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা জরিমানা। অনুরূপ মোটরযান অথবা খুচরা যন্ত্র বা জিনিসপত্র বাজেয়াপ্ত করা যাবে (ধারা-১৫৭)।
    ৮৫. প্রশ্ন : ফুয়েল গেজের কাজ কী ?
    উত্তরঃ ফুয়েল বা জ্বালানি ট্যাংকে কী পরিমাণ জ্বালনি আছে তা ফুয়েল গেজের মাধ্যমে জানা যায়।