Category: Latest

  • Electronic Diversity Visa Program U S Department of State gov DV-2026

    Electronic Diversity Visa Program U S Department of State gov DV-2026

    US 00
    VISA Immigration interview 20 question in English

    DV-2026 Program: Online Registration

    DV-2026 Program: The online registration period for the DV-2026 Program begins on Wednesday, October 2, 2024, at 12:00 noon, Eastern Daylight Time (EDT) (GMT-4) and concludes on Tuesday, November 5, 2024, at 12:00 noon, Eastern Standard Time (EST) (GMT-5).  Submission of more than one entry for a person during the registration period will disqualify all entries for that person.

    DV-2026 Program Instructions

    The English version of the DV-2026 Program Instructions in PDF format is the only official version.  Unofficial translations in additional languages will be added to this webpage as they become available.
    Note: As indicated in the instructions, for the purposes of eligibility some countries include components and dependent areas overseas.  If you are a native of a dependency or overseas territory, please select the appropriate country of eligibility.  For example, natives of Macau S.A.R should select Portugal, and natives of Martinique should select France.

    Interview

    US 03
    US 02

  • VISA Immigration interview 20 questions in English

    VISA Immigration interview 20 questions in English

    VISA Immigration interview 20 question in English

    01. আপনি কেন এই দেশে আসতে চান?
    Why do you want to move to this country?

    ভাল চাকরির সুযোগ এবং নিরাপদ পরিবেশের জন্য।
    For better job opportunities and a safer environment.

    02. আপনার বর্তমান পেশা কী?
    What is your current occupation?

    আমি একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার।
    I am a software engineer.

    03. আপনি কি আগে কখনও এই দেশে এসেছেন?
    Have you ever visited this country before?

    না, এটি আমার প্রথমবার।
    No, this is my first time.

    04. আপনার কি এখানে পরিবার বা বন্ধু আছে?
    Do you have family or friends here?

    হ্যাঁ, আমার একজন চাচা এখানে থাকেন।
    Yes, I have an uncle living here.

    05. আপনি এখানে এসে কোথায় থাকবেন?
    Where will you be living once you arrive?

    আমি শহরে আমার চাচার সাথে থাকব।
    I will be living with my uncle in the city.

    06. আপনি কীভাবে আর্থিকভাবে নিজেকে সমর্থন করবেন?
    How do you plan to support yourself financially?

    আমার কাছে সঞ্চয় আছে এবং একটি চাকরির প্রস্তাব রয়েছে।
    I have savings and a job offer in hand.

    07. এই দেশে আপনার দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা কী?
    What are your long-term plans in this country?

    আমি এখানে স্থায়ী হতে এবং প্রযুক্তি খাতে অবদান রাখতে চাই।
    I plan to settle here and contribute to the tech industry.

    08. আপনি কি এই দেশের সরকারি ভাষা/ভাষাগুলি বলতে পারেন?
    Do you speak the official language(s)?

    হ্যাঁ, আমি ইংরেজি সাবলীলভাবে বলতে পারি।
    Yes, I speak English fluently.

    09. আপনি কি কখনও কোনও অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন?
    Have you ever been convicted of a crime?

    না, আমি কখনও দোষী সাব্যস্ত হইনি।
    No, I have never been convicted.

    10. আপনি কি আগে এই দেশে ভিসা বা বসবাসের জন্য আবেদন করেছেন?
    Have you applied for a visa or residency here before?

    না, এটি আমার প্রথম আবেদন।
    No, this is my first application.

    11. আপনার কি কোনও শারীরিক সমস্যা আছে?
    Do you have any medical conditions?

    না, আমি সুস্থ আছি।
    No, I am healthy.

    12. আপনি অন্যদের থেকে এই দেশটিকে কেন বেছে নিয়েছেন?
    Why did you choose this country over others?

    শক্তিশালী চাকরির বাজার এবং জীবনের মানের জন্য।
    Because of the strong job market and quality of life.

    13. আপনি কতদিন থাকার পরিকল্পনা করছেন?
    How long do you plan to stay?
    আমি স্থায়ীভাবে থাকতে চাই।

    I plan to stay permanently.

    14. আপনি কি বিবাহিত? যদি হ্যাঁ, তবে আপনার জীবনসঙ্গী কি আপনার সাথে যোগ দেবেন?
    Are you married? If yes, is your spouse joining you?
    হ্যাঁ, আমি বিবাহিত, এবং আমার স্ত্রী পরে আমার সাথে যোগ দেবেন।
    Yes, I am married, and my spouse will join me later.

    15. আপনার কি সন্তান আছে? যদি হ্যাঁ, তবে কতজন?
    Do you have children? If yes, how many?
    হ্যাঁ, আমার একটি সন্তান আছে।
    Yes, I have one child.

    16. যদি আপনার আবেদন বাতিল হয় তবে আপনি কী করবেন?
    What will you do if your application is denied?
    আমি আমার বিকল্পগুলি পর্যালোচনা করব এবং পুনরায় আবেদন করতে পারি।
    I will review my options and possibly reapply.

    17. আপনি কি অন্য দেশে গেছেন?
    Have you been to other countries?
    হ্যাঁ, আমি ভারত এবং থাইল্যান্ডে ভ্রমণ করেছি।
    Yes, I have traveled to India and Thailand.

    18. আপনার নিজের দেশের সাথে কী সম্পর্ক রয়েছে?
    What ties do you have to your home country?
    আমার সেখানে পরিবার এবং কিছু সম্পত্তি রয়েছে।
    I have family and some property there.

    19. আপনি এখানে কাজ করতে বা পড়াশোনা করতে চান?
    Do you plan to work or study here?

    আমি এখানে কাজ করার পরিকল্পনা করছি।
    I plan to work here.

    20. আপনি এই দেশে কীভাবে অবদান রাখবেন?
    How will you contribute to this country?

    আমি প্রযুক্তি এবং সমাজের সাথে জড়িত থাকার মাধ্যমে অবদান রাখব।
    I will contribute through my skills in technology and community involvement.

  • ৬ষ্ঠ শ্রেণি থেকে ৯ম শ্রেণি বার্ষিক পরীক্ষা এবং ১০ম শ্রেণি নির্বাচনী পরীক্ষা

    ৬ষ্ঠ শ্রেণি থেকে ৯ম শ্রেণি বার্ষিক পরীক্ষা এবং ১০ম শ্রেণি নির্বাচনী পরীক্ষা ২০২১

    ৬ষ্ঠ শ্রেণি থেকে ৯ম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের বার্ষিক পরীক্ষা এবং ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নির্বাচনী পরীক্ষা ২০২১ গ্রহণ সংক্রান্ত।

    বার্ষিক পরীক্ষা 2021 : ৬ষ্ঠ শ্রেণি থেকে ৯ম শ্রেণি বার্ষিক পরীক্ষা এবং ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নির্বাচনী পরীক্ষা ২০২১ , Annual Exam 22021 in Bangladesh ,

    স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষা হবে ৩ বিষয়ে, শুরু ২৪ নভেম্বর ২০২১

    ২০২১ সালে স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষা হবে ৩ বিষয়ে, শুরু ২৪ নভেম্বর থেকে।

    ৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ৩টি বিষয়ের ওপর বার্ষিক পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে।

    ২৪ থেকে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সব স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষা ও ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নির্বাচনী পরীক্ষা নেয়া হবে।

    দেশের সব স্কুলকে ২৪ নভেম্বর থেকে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে বাংলা, ইংরেজি ও গণিত বিষয়ে বার্ষিক পরীক্ষা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।

    ১৩ অক্টোবর প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।করোনা মহামারির কারণে দেড় বছর বন্ধ থাকার পর গত ১২ সেপ্টেম্বর সব স্কুল-কলেজ খুলেছে। এ পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের বার্ষিক পরীক্ষা হবে কি না তা প্রশ্ন উঠেছিল। শিক্ষকরা বার্ষিক পরীক্ষা নেওয়ার পক্ষে মত দিয়েছিলেন। অবশেষে বার্ষিক পরীক্ষা নেওয়ার নির্দেশনা জারি করলো মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৬ষ্ঠ শ্রেণি থেকে ৯ম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের বার্ষিক পরীক্ষা এবং ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নির্বাচনী পরীক্ষা গ্রহণ করতে হবে।

    বার্ষিক ও নির্বাচনী পরীক্ষা সংক্রান্ত নির্দেশনা ২০২১

    ১. বাংলা, ইংরেজী ও সাধারণ গণিত বিষয়ে পরীক্ষা নিতে হবে;

    ২. পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের মান হবে ৫০ নম্বরের;

    ৩. প্রতিটি বিষয়ের পরীক্ষার সময় হবে ১.৩০ মিনিট;

    স্কুলের পরীক্ষা যে সিলেবাসে হবেযে সকল অধ্যায় থেকে অ্যাসাইনমেন্ট (বাংলা, ইংরেজী ও সাধারণ গণিত বিষয়) দেয়া হয়েছে সে সকল অধ্যায় এবং ১২/০১/২০২১ হতে শ্রেণি কক্ষে যে সকল অধ্যায়ের ওপর পাঠদান করা হয়েছে তা ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য সিলেবাস।

    বার্ষিক / নির্বাচনী পরীক্ষার নম্বর বিন্যাস হবে যেভাবে

    (ক) বাংলা (১ম ও ২য় পত্র) বিষয়ের নম্বর হবে-৫০ (লিখিত ৩৫ + এমসিকিউ ১৫)।

    (খ) ইংরেজী (১ম ও ২য় পত্র) বিষয়ের নম্বর হবে-৫০ (১ম পত্র ৩০ + ২য় পত্র ২০);

    (গ) সাধারণ গণিত বিষয়ের নম্বর হবে-৫০ (লিখিত ৩৫ + এমসিকিউ১৫)।

    (ঘ) প্রত্যেক শিক্ষার্থীর বার্ষিক পরীক্ষার নম্বরের সাথে চলমান সকল বিষয়ের অ্যাসাইনমেন্টের ওপর ৪০ নম্বর যোগ করতে হবে।

    (ঙ) বার্ষিক পরীক্ষায় ৭ম শ্রেণি থেকে ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ওপর আরও ১০ নম্বর যোগ করতে হবে।

    উল্লেখ্য, ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার সঙ্গে বৃক্ষরোপণ প্রকল্পে তাদের কর্মতৎপরতা যুক্ত করে। এই ১০ নম্বর যোগ করতে হবে।

    (চ) অর্থাৎ মোট ১০০ নম্বরের (৫০+৪০+১০) ওপর প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে মূল্যায়নপূর্বক বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফল তৈরি করে শিক্ষার্থীদের প্রগ্রেসিভ রিপোর্ট প্রদান করতে হবে।

    বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়েছে, ২০২১ শিক্ষাবর্ষে এ পরীক্ষা ছাড়া অন্য কোন পরীক্ষা নেয়া যাবে না এবং

    অবশ্যই যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে বার্ষিক ও নির্বাচনী পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে হবে।


    Download


    Home


    more

  • Student Unique ID online Registration Form pdf free download

    Student Unique ID online Registration Form pdf free download

    eSchoolbd.com

    Students (UID) ইউনিক আইডি ফরম পূরণ

    নতুন নিয়মে শিক্ষার্থীদের ইউনিক আইডি (UID) ফরম পূরণ

    ইউনিক আইডি ফরম ৬ষ্ঠ থেকে ১২শ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের পূরণের নিয়মাবলি বিস্তারিত

    সরকার সম্প্রতি দেশের সকল শিক্ষার্থীদের একই ডাটাবেজে অন্তর্ভূক্ত করে ইউনিক আইডি প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন। এর মাধ্যমে সকল শ্রেণির শিক্ষার্থীদের একটি আইডি নম্বর প্রদান করে একটি সফটওয়্যার প্রস্তুত করা হবে এবং পরর্তীদের বিভিন্ন স্তরে এই আইডি থেকেই কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের জন্য ৬ষ্ঠ থেকে ১২শ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ইউনিক আইডি ফরম ও পূরণের নিয়মাবলি দেওয়া হল।

    সরকারের গৃহিত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো BANBEIS ইতোমত্যে এস্টাবলিশমেন্ট অব ইন্টিগ্রেটেড এডুকেশনাল ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (IEIMS) প্রকল্পের আওতায় শিক্ষার্থীদের ইউনিক আইডি কার্যক্রম শুরু করেছে।

    শিক্ষার্থীরা প্রদানকৃত ইউনিক আইডি ফরমটি অভিভাবক ও শিক্ষকদের সহায়তা প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ নির্ধারিত সময়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকের নিকট জমা দিবে।

     eSchoolbd.com এর পাঠকদের জন্য এস্টাবলিশমেন্ট অব ইন্টিগ্রেটেড এডুকেশনাল ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (IEIMS) প্রকল্প শিক্ষার্থী তথ্যছক Student Unique ID ফরমটি দেওয়া হল।

    সেই সাথে শিক্ষার্থীরা কিভাবে এই তথ্যগুলো পূরণ করবে সেই সংক্রান্ত একটি পূর্ণাঙ্গ নির্দেশনা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। এখান থেকে শিক্ষার্থী তথ্যছক Student Unique ID ফরমটি ডাউনলোড করে নিয়ে নির্ধারিত নিয়ম অনুসরণ করে পূরণ সাপেক্ষ্যে জমা দিতে হবে।

    ধাপে ধাপে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য ব্যানবেইজ শিক্ষার্থী ইউনিক আইডি ফরম সংগ্রহ ও পূরণ সংক্রান্ত কার্যাবলী বর্ণণা করা হল।
    ধাপ-০১: শিক্ষার্থী তথ্যছক Student Unique ID ফরম সংগ্রহ;
    শিক্ষার্থী তথ্যছক পূরণ, ডেটা এন্ট্রি এবং UID নম্বর প্রদান সংক্রান্ত কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী মুদ্রিত তথ্যছক উপজেলা/ থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসে প্রেরণ করা হবে মার্চ ২০২১ এর ২য় ও ৩য় সপ্তাহে।

    উপজেলা শিক্ষা অফিস মার্চ ২০২১ এর ৩য় ও ৪র্থ সপ্তাহে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানের নিকট শিক্ষার্থী তথ্যছক বিতরণ করবেন এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো শ্রেণিশিক্ষকের মাধ্যমে শ্রেণিভিত্তিক শিক্ষার্থীদের মাঝে তথ্যছক বিতরণ করবেন মার্চের শেষ সপ্তাহ থেকে এপ্রিলের ১ম সপ্তাহের মধ্যে।

    কোনো কারণে ঐসকল ফরম না পেলে বা নষ্ট হয়ে গেলে বিনোদপুর মিডিয়া ডট কম-এ শিক্ষার্থী তথ্যছক Student Unique ID টি পাওয়া যাবে। এখান থেকে ডাউনলোড করেও তা ব্যবহার করা যাবে।

    ধাপ-০২: ছাত্র/ছাত্রীদের ইউনিক আইডি ফরম পূরণ;
    প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্ত বা অনলাইন থেকে ডাউনলোডকৃত শিক্ষার্থীদের ইউনিক আইডি ফরম যথাযথ নিয়ম অনুসরণ করে শিক্ষক ও অভিভাবকদের সহায়তায় পূরণ করতে হবে।

    ফরম পূরণ করার সময় অবশ্যই শিক্ষার্থীদের পিতা/মাতা জাতীয় পরিচয়পত্র এবং শিক্ষার্থীর অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ অনুসরণ করে তথ্যাদি পূরণ করা লাগবে।

    পূরণকৃত তথ্য ফরমের সাথে শিক্ষার্থীদের নিন্মোক্ত ডকুমেন্ট সংযুক্ত করে দিতে হবে-

    (১) শিক্ষার্থীর সদ্য তােলা পাসপাের্ট সাইজের ২ কপি ছবি (সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড রঙ্গিন ছবি, যা সম্মুখভাগ থেকে তােলা যেন দুই চোখ একই সাথে দৃশ্যমান হয়);

    (২) শিক্ষার্থীর জন্ম নিবন্ধন সনদ (Birth Registration Certificate) এর অনুলিপি;

    (৩) শিক্ষার্থীর মাতা, পিতা এবং প্রযােজ্যক্ষেত্রে অভিভাবকের জাতীয় পরিচয়পত্রের অনুলিপি;

    (৪) শিক্ষার্থীর মাতা, পিতা এবং প্রযােজ্যক্ষেত্রে অভিভাবকের জন্ম নিবন্ধনের অনুলিপি(যদি থাকে);

     


    Download Student UID Form .pdf

    ফরম পূরণের প্রয়োজনীয় সতর্কতা:
    শিক্ষার্থীরা তাদের ইউনিক আইডি সংগ্রহের জন্য অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করে ফরমটি পূরণ করতে হবে। সেগুলো নিচে আলোচনা করা হল-

    ১. শিক্ষার্থীদের মৌলিক তথ্য প্রদান: শিক্ষার্থীরা তাদের ইউনিক আইডি ফরমে তাদের মৌলিক তথ্যাদি যেমন- নাম ও জন্ম তারিখ অবশ্যই তাদের অনলাইন জন্ম নিবন্ধন অনুসরণ করে প্রদান করতে হবে।

    কারও যদি অনলাইন জন্ম নিবন্ধন না থাকে তাহলে অবশ্যই রেজিষ্টারের কার্যালয় থেকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে জন্মনিবন্ধন সনদ সংশোধন করে নিতে হবে। যা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন পোর্টালে থাকবে।

    ২. পিতা ও মাতার তথ্য প্রদান: শিক্ষার্থীদের পিতা ও মাতার তথ্য অবশ্যই পিতা ও মাতার জাতীয়পরিচয়পত্র অনুসরণ করে লিপিবদ্ধ করতে হবে। যদি কারও তথ্য পিতা মাতার আইডি কার্ডের সাথে না মেলে তাহলে তা সংশ্লিষ্ট কার্যালয় থেকে সংশোধন করে নিতে হবে।

    ৩. শিক্ষা ও অন্যান্য তথ্যাদি: যথাযথ সতর্কতা অনুসরণ করে শিক্ষার্থীরা তাদের পূর্বর্বতী ও বর্তমান শিক্ষাগত তথ্য প্রদান করবেন। শ্রেণি শিক্ষক ও প্রতিষ্ঠান প্রধান তা দেখে সত্যায়ন করবেন।

    মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের শিক্ষাতথ্য ভিত্তিক ডেটাবেইজ তৈরি এবং ইউনিক আইডি প্রদান কার্যক্রম এবং ৬ষ্ঠ থেকে ১২শ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ইউনিক আইডি ফরম ও পূরণের নিয়মাবলি সংক্রান্ত আর কোনো তথ্য প্রয়োজন হলে বাংলা নোটিশ ডট কম এর ফেসবুক পেইজটি লাইক ও ফলো করে মেসেজ করুন এবং গ্রুপে যোগ দিন

    ফরমের সঙ্গে যা যা জমা দিতে হবে
    ১। শিক্ষার্থীর অনলাইন জন্মনিবন্ধনের এর ফটোকপি
    ২। পিত-মাতার ভোটার আইডির ফটোকপি
    ৩। শিক্ষার্থীর সদ্য তোলা সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড এর পাসপোর্ট সাইজ রঙিন ছবি
    ৪। ছবির পেছনের নাম+ রোল+শ্রেণি+সেকশন লিখা থাকতে হবে
    ৫। পিত-মাতার সচল মোবাইল নাম্বার

    ফরমটি ডাউনলোড লিংক : Click here


    Click here


    Click here


    Click here


    Download

    01
    Uploading . . . 
    02
    Uploading . . . 
    Daily Talks 03 VDO

    [embedyt] https://www.youtube.com/embed?listType=playlist&list=

    &layout=gallery[/embedyt]

    Daily Talks 04

    Updating every day … 

    Daily Talks 05

    Updating every day … 

    Daily Talks 06

    Updating every day … 

    • See Next >>
    • Spoken English
    • FREE Courses


    Facebook


    Twitter


    Facebook


    Youtube


    Wordpress

    Welcome

    free education programme

    eSchoolbd.com provides FREE educational contents to the students of all stages

    Join UsYouTube

  • History of Mathematics

    eSchoolbd.com

    History of mathematics

    গণিতের ইতিহাস

    The study of mathematics as a “demonstrative discipline” begins in the 6th century BC with the Pythagoreans, who coined the term “mathematics” from the ancient Greek μάθημα (mathema), meaning “subject of instruction”. … Islamic mathematics, in turn, developed and expanded the mathematics known to these civilizations.💥 গণিতের ইতিহাস 💥🌿🥀ইংরেজি “mathematics” শব্দটি গ্রিক μάθημα (মাতেমা)থেকে এসেছে যার অর্থ “বিজ্ঞান, জ্ঞান, বা শিক্ষণ”; μαθηματικός (মাতেমাতিকোস) অর্থ “জ্ঞানপিপাসু”। বর্তমানে “mathematics” বা গণিত বলতে পরিমাণ, সংগঠন, স্থান ও পরিবর্তনের গবেষণাভিত্তিক বিশেষ ধরনের জ্ঞানকে বোঝায়। প্রাচীনতম গাণিতিক গ্রন্থগুলি মেসোপটেমিয়া এবং মিশর থেকে পাওয়া যায় – প্লিম্পটন ৩২২ (ব্যাবিলনীয় ১৯০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ), রিন্ড গাণিতিক পাপাইরাস (মিশরীয় খ্রি. ২০০০-১৮০০ বিসি)।১৭শ শতকের গণিত 🔴১৭শ শতক সম্পাদনাগ্যালিলিও জ্যোতির্বিজ্ঞান নিয়ে গবেষণা করেন এবং তাত্ত্বিক বলবিজ্ঞানের গাণিতিক কাঠামো দাঁড় করান। রনে দেকার্ত বিশ্লেষণী জ্যামিতি উদ্ভাবন করেন; স্থানাংক ব্যবস্থা ও সমীকরণের মাধ্যমে জ্যামিতিক চিত্রাবলীর বর্ণনা দেন তিনি। পিয়ের দ্য ফের্মা সংখ্যাতত্ত্বের ওপর কাজ করেন। ব্লেজ পাসকাল অভিক্ষেপী জ্যামিতির ওপর কাজ করেন। তারা দুজনে মিলে সম্ভাবনা তত্ত্বের আদি পর্যায়ের গবেষণাগুলো শুরু করেন।১৬৩৯ সালে ফরাসি প্রকৌশলী জেরার দেজার্গ অভিক্ষেপী জ্যামিতি উদ্ভাবন করেন। দেকার্ত ও পাসকাল এই আবিষ্কারের প্রশংসা করেন। কিন্তু অপরিচিত পরিভাষার ব্যবহার এবং দেকার্তের বিশ্লেষণী জ্যামিতি সংক্রান্ত গবেষণার জোয়ারে অভিক্ষেপী জ্যামিতির উন্নয়ন ১৯শ শতকের প্রথমার্ধ পর্যন্ত পিছিয়ে যায়।পাসকাল ও ফের্মা জুয়াখেলার একটি সমস্যার উপর ১৬৫৪ সালে পত্র আদানপ্রদান করতে গিয়ে সম্ভাবনার গাণিতিক গবেষণা আরম্ভ করেন। সমস্যাটি ছিল এরকম: যদি দুইজন জুয়ার খেলায় জেতার জন্য প্রয়োজনীয় { n} পয়েন্ট পাবার আগেই যদি জুয়ার টেবিল থেকে উঠে যেতে চায়, তবে তাদের দুইজনের মধ্যে ভাগবাটোয়ারা কীভাবে হবে। সমস্ত সম্ভাব্য ফলাফল এবং সংশ্লিষ্ট জেতা জিনিসের পরিমাণ গণনা করে সমস্যাটির সমাধান সম্ভব। পাসকাল দুইজন খেলোয়াড়ের জন্য সমস্যাটির সমাধান করেন। কিন্তু তিন বা তার বেশি খেলোয়াড়ের জন্য সমাধান বের করা তখন সম্ভব হয়নি। এছাড়া পাসকাল তার বাবাকে কর আদায়ের সুবিধার জন্য একটি যান্ত্রিক গণনাযন্ত্র বা ক্যালকুলেটর তৈরি করে দেন।পাসকাল স্পর্শক, ভারকেন্দ্র, উদস্থিতিবিজ্ঞানের ওপর কাজ করেন ও গাণিতিক আরোহী পদ্ধতি আবিষ্কার করেন (পাস্কালের ত্রিভুজ দেখুন)। আইজাক নিউটন ও গটফ্রিড লাইবনিৎস ক্যালকুলাস আবিষ্কার করেন। গণিতবিদেরা স্বচ্ছন্দে তাদের গবেষণায় অসীমের ব্যবহার শুরু করেন। প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের প্রধান হাতিয়ার হিসেবে গণিতের স্থান পাকাপোক্ত হয়।১৮শ শতক এর গণিত 🔴১৮শ শতকে ইউরোপ মহাদেশে ক্যালকুলাস গাণিতিক বিশ্লেষণের প্রধান হাতিয়ারে পরিণত হয়। গণিতবিদেরা পদার্থবিজ্ঞান, জ্যোতির্বিজ্ঞান ও প্রকৌশলের বিভিন্ন সমস্যার উপর ক্যালকুলাস প্রয়োগ করেন। এগুলি করতে গিয়ে তারা গণিতের নতুন নতুন শাখারও উদ্ভাবন করেন।জ্যামিতিতে ফরাসি গণিতবিদ গাসপার মোঁজ্‌ বর্ণনামূলক জ্যামিতি নামের শাখার উন্নয়ন ঘটান। মোঁজ যখন ড্রাফটসম্যান ছিলেন, তখন তাকে এমন একটি প্রতিরক্ষামূলক দেয়াল পরিকল্পনা করতে বলা হয়, যা শত্রুর অবস্থান নির্বিশেষে রক্ষা করা যাবে। মোঁজ তার নিজের উদ্ভাবিত জ্যামিতিক কলাকৌশলের উপর ভিত্তি করে শত্রুর আক্রমণ-রেখা নির্ণয় করেন এবং দেয়ালের পরিকল্পনাটি রচনা করেন। তার বর্ণনামূলক জ্যামিতির পদ্ধতি প্রকৌশল ও নির্মাণ-সংক্রান্ত নানা সমস্যা সমাধানে কাজে লাগে।আরেক ফরাসি গণিতবিদ জোসেফ লুই লাগ্রঁজ বিশুদ্ধ গণিতের প্রায় সকল ক্ষেত্রে অবদান রাখেন। এদের মধ্যে ছিল অন্তরক সমীকরণ, ভেদকলন, সম্ভাবনা তত্ত্ব, এবং সমীকরণ তত্ত্ব। এর বাইরে লাগ্রঁজ বলবিজ্ঞান ও জ্যোতির্বিজ্ঞানের ব্যবহারিক সমস্যার সমাধানেও তার গাণিতিক প্রতিভাকে কাজে লাগান। তার জীবনের সেরা কাজ ১৭৮৮ সালে প্রকাশিত Mechanique Analytique (বাংলায় বিশ্লেষণী বলবিজ্ঞান)। এই বইতে লাগ্রঁজ ভেদকলন ব্যবহার করে একটিমাত্র সরল অনুমানের উপর ভিত্তি করে প্রবাহী ও কঠিন পদার্থসমূহের বলবিজ্ঞান বর্ণনা করেন।১৮শ শতকের শ্রেষ্ঠ গণিতবিদ সুইজারল্যান্ডের লিওনার্ড অয়লারের মত আর কেউ এত বেশি গবেষণাকাজ প্রকাশ করেননি। বিশুদ্ধ ও ফলিত গণিতের সর্বত্র তার আনাগোনা ছিল। লাগ্রঁজের আগেই তিনি বলবিজ্ঞানের ওপর গুরুত্বপূর্ণ কাজ প্রকাশ করেন। ধূমকেতু ও গ্রহসমূহের কক্ষপথ সংক্রান্ত গবেষণার জন্য তিনি অনেক পুরস্কার পান। কিন্তু তার সেরা কাজ নিঃসন্দেহে বিশুদ্ধ গণিতের উপর। ১৭৪৮ সালে প্রকাশিত Introductio in analysin infinitorum-এ তিনি বক্ররেখার জ্যামিতির দিক থেকে নয়, বরং ফাংশনের দিক থেকে ক্যালকুলাস নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি সংখ্যাতত্ত্ব ও অন্তরক জ্যামিতিতেও (যেখানে বক্ররেখা ও বক্ররৈখিক জগতের বৈশিষ্ট্যাবলি অন্তরকলনেরবিংশ শতাব্দীর গণিত 🔴বিংশ শতাব্দীতে গণিতের সমস্ত ক্ষেত্রে দ্রুত উন্নয়ন ঘটে। একদিকে গণিতের ভিত্তিতে যুক্তিবিজ্ঞানের ব্যবহার আরও সুদৃঢ় হয়, অন্যদিকে দর্শনশাস্ত্রে প্রতীকী যুক্তিবিজ্ঞানের উন্নয়নে গণিত বড় ভূমিকা রাখে। কেবল দর্শন নয়, গণিত পদার্থবিজ্ঞানের আপেক্ষিকতা তত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তত্ত্বেও অবদান রাখে। গণনামূলক গণিত, ক্রীড়া তত্ত্ব ও বিশৃঙ্খলা তত্ত্বের মত নতুন নতুন শাখার আবির্ভাব ঘটে। পদার্থবিজ্ঞান ও অর্থশাস্ত্র গণিতের ব্যবহারের মাধ্যমে তাত্ত্বিক ভিত্তি সুদৃঢ় করে। গণিতের সবচেয়ে বিমূর্ত ধারণাগুলিও ব্যবহারিক কাজে লাগতে শুরু করে, এবং তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক গণিতের ভেতরে সীমারেখা টানা দুরূহ হয়ে পড়ে।🔴আর্কিমিডিস কে গণিতের জনক বলা হয়🔴আর্যভট্ট ছিলেন পাটিগণিতের জনক🔴বীজ গণিতের জনক আল খাওয়ারিজমি🔴আর্যভট্ট ছিলেন পাটিগণিতের জনক🔴১-৯ আবিষ্কার করে ফিলিপ ক্যান্টর🔴পরিমিতির জনক হলেন পিথাগোরাস ।🔴গ্রীক জ্যোতিবিজ্ঞানী ও গণিতবিদ Hipparchus of Nicaea (190 BCE – 120 BCE) ছিলেন ‘ত্রিকোণমিতি’ এর জনক🔴ইউক্লিড ছিলেন জ্যামিতির জনক🔴পরিসংখ্যানের জনক স্যার রোনাল্ড এলমার ফিশার FRS (১৭ ফেব্রুয়ারি ১৮৯০ – ২৯ জুলাই ১৯৬২) একজন ব্রিটিশ পরিসংখ্যানবিদ এবং প্রজনন বিজ্ঞান বিশেষজ্ঞ ছিলেন।🔴শূন্যের জনকঃ ভারতীয় আর্যভট্ট তাঁর গাণিতিক রচনায় শূন্যের ধারণাটি কাজে লাগিয়েছিলেন, তবে তিনি এর জন্য কোনও প্রতীক হিসাবে উল্লেখ করেননি। এর ৪৫০ বছর পরে প্রকৃত প্রতীক “0” এর প্রাচীনতম ডকুমেন্টেশন এবং শূন্য শব্দের উৎসটি এসেছে পার্সিয়ান Source : wiki


    Important Abbreviation and Elaboration

    Important Abbreviation and Elaboration


    admin

    Important Abbreviation and Elaboration


    How to learn spoken English within 10 minutes, super fast, and Easy Way - eSchoolbd.com

    How to learn spoken English within 10 minutes, super-fast, and Easy Way?


    admin

    Do you want to learn spoken English within 10 minutes, super fast and Easy Way? The following tips are just


    how-to-introduce-yourself-at-a-job-interview-eSchoolbd.com

    How to Introduce in English


    admin

    Format _ 1 Introduce Yourself :Format_1:I am Md. Mahfuzul Alam, the son of Mr. Md. Lokman Hakim & Mrs. Mosssammat

    Voice Change


    admin

    Exclusive video lesson on how to Active to passive Exercise : Active to passive


    nctb-books-2021-pdf-download-School-books-Madrasa-book-all class-eSchoolbd.com

    NCTB All Books 2021 pdf download


    admin

    Download pdf Books 2021 All Class (NCTB) ২০২০ শিক্ষাবর্ষের মাদরাসা দাখিল স্তরের বইয়ের তালিকা Facebook Twitter Facebook Youtube WordPress Welcome


    Click here


    Click here


    Click here


    Click here


    Facebook


    Twitter


    Facebook


    Youtube


    Wordpress

    Welcome

    free education programme

    eSchoolbd.com provides FREE educational contents to the students of all stages

    Join UsYouTube

  • Driving Tips and Test

    Driving Tips and Test

    ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে চাচ্ছেন ?
    ড্রাইভিং লাইসেন্সের লিখিত পরীক্ষার স্ট্যান্ডার্ড ৮৫টি প্রশ্ন ব্যাংক ও উত্তর নিজে শিখুন এবং অন্যকে শেখার জন্য উৎসাহিত করুন।
    =====================================
    ০১. প্রশ্ন : মোটরযান কাকে বলে ?
    উত্তরঃ মোটরযান আইনে মোটরযান অর্থ কোনো যন্ত্রচালিত যান, যার চালিকাশক্তি বাইরের বা ভিতরের কোনো উৎস হতে সরবরাহ হয়ে থাকে।
    ০২. প্রশ্ন : গাড়ি চালনার আগে করণীয় কাজ কী কী ?
    উত্তরঃ ক. গাড়ির হালনাগাদ বৈধ কাগজপত্র (রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট, ফিটনেস সার্টিফিকেট, ট্যাক্সটোকেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ইনসিওরেন্স (বিমা) সার্টিফিকেট, রুট পারমিট ইত্যাদি) গাড়ির সঙ্গে রাখা।
    খ. গাড়িতে জ্বালানি আছে কি না পরীক্ষা করা, না থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।
    গ. রেডিয়েটর ও ব্যাটারিতে পানি আছে কি না পরীক্ষা করা, না থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।
    ঘ. ব্যাটারি কানেকশন পরীক্ষা করা।
    ঙ. লুব/ইঞ্জিন অয়েলের লেবেল ও ঘনত্ব পরীক্ষা করা, কম থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।
    চ. মাস্টার সিলিন্ডারের ব্রেকফ্লুইড, ব্রেকঅয়েল পরীক্ষা করা, কম থাকলে নেওয়া।
    ছ. গাড়ির ইঞ্জিন, লাইটিং সিস্টেম, ব্যাটারি, স্টিয়ারিং ইত্যাদি সঠিকভাবে কাজ করছে কি না, নাট-বোল্ট টাইট আছে কি না অর্থাৎ সার্বিকভাবে মোটরযানটি ত্র“টিমুক্ত আছে কি না পরীক্ষা করা।
    জ. ব্রেক ও ক্লাচের কার্যকারিতা পরীক্ষা করা।
    ঝ. অগ্নিনির্বাপকযন্ত্র এবং ফাস্টএইড বক্স গাড়িতে রাখা।
    ঞ. গাড়ির বাইরের এবং ভিতরের বাতির অবস্থা, চাকা (টায়ার কন্ডিশন/হাওয়া/নাট/এলাইমেন্ট/রোটেশন/স্পেয়ার চাকা) পরীক্ষা করা।
    ০৩. প্রশ্ন : মোটরযানের মেইনটেনেন্স বা রক্ষণাবেক্ষণ বলতে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ ত্রুটিমুক্ত অবস্থায় একটি গাড়ি হতে দীর্ঘদিন সার্ভিস পাওয়ার জন্য প্রতিদিন গাড়িতে যে-সমস্ত মেরামত কাজ করা হয়, তাকে মোটরযানের মেইনটেনেন্স বলে।
    ০৪. প্রশ্ন : একটি মোটরযানে প্রতিদিন কী কী মেইনটেনেন্স করতে হয় ?
    উত্তরঃ ২ নং প্রশ্নের উত্তরের খ থেকে ঞ পর্যন্ত।
    ০৫. প্রশ্ন : সার্ভিসিং বলতে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ মোটরযানের ইঞ্জিন ও বিভিন্ন যন্ত্রাংশের কার্যক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য নির্দিষ্ট সময় পরপর যে-কাজগুলো করা হয়, তাকে সার্ভিসিং বলে।
    ০৬. প্রশ্ন : গাড়ি সার্ভিসিংয়ে কী কী কাজ করা হয় ?
    উত্তরঃ ক. ইঞ্জিনের পুরাতন লুবঅয়েল (মবিল) ফেলে দিয়ে নতুন লুবঅয়েল দেওয়া। নতুন লুবঅয়েল দেওয়ার আগে ফ্লাশিং অয়েল দ্বারা ফ্লাশ করা।
    খ. ইঞ্জিন ও রেডিয়েটরের পানি ড্রেন আউট করে ডিটারজেন্ট ও ফ্লাশিংগান দিয়ে পরিষ্কার করা, অতঃপর পরিষ্কার পানি দিয়ে পূর্ণ করা।
    গ. ভারী মোটরযানের ক্ষেত্রে বিভিন্ন গ্রিজিং পয়েন্টে গ্রিজগান দিয়ে নতুন গ্রিজ দেওয়া।
    ঘ. গাড়ির স্পেয়ার হুইলসহ প্রতিটি চাকাতে পরিমাণমতো হাওয়া দেওয়া।
    ঙ. লুবঅয়েল (মবিল) ফিল্টার, ফুয়েল ফিল্টার ও এয়ারক্লিনার পরিবর্তন করা।
    ০৭. প্রশ্ন : গাড়ি চালনাকালে কী কী কাগজপত্র গাড়ির সঙ্গে রাখতে হয় ?
    উত্তরঃ ক. ড্রাইভিং লাইসেন্স, খ. রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট (ব্লু-বুক), গ. ট্যাক্সটোকেন, ঘ. ইনসিওরেন্স সার্টিফিকেট, ঙ.ফিটনেস সার্টিফিকেট (মোটরসাইকেলের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়) এবং চ. রুটপারমিট (মোটরসাইকেল এবং চালক ব্যতীত সর্বোচ্চ ৭ আসন বিশিষ্ট ব্যক্তিগত যাত্রীবাহী গাড়ির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)।
    ০৮. প্রশ্ন : রাস্তায় গাড়ির কাগজপত্র কে কে চেক করতে পারেন/কোন কোন ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তিগণকে গাড়ির কাগজ দেখাতে বাধ্য ?
    উত্তরঃ সার্জেন্ট বা সাব-ইনসপেক্টরের নিচে নয় এমন পুলিশ কর্মকর্তা, মোটরযান পরিদর্শকসহ বিআরটিএর কর্মকর্তা এবং মোবাইলকোর্টের কর্মকর্তা।
    ০৯. প্রশ্ন : মোটরসাইকেলে হেলমেট পরিধান ও আরোহী বহন সম্পর্কে আইন কী ?
    উত্তরঃ মোটরসাইকেলে চালক ব্যতীত ১ জন আরোহী বহন করা যাবে এবং উভয়কেই হেলমেট পরিধান করতে হবে (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১০০)।
    ১০. প্রশ্ন : সড়ক দুর্ঘটনার প্রধান কারণ কী কী?
    উত্তরঃ ক. অত্যধিক আত্মবিশ্বাস, খ. মাত্রাতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানো, গ. অননুমোদিত ওভারটেকিং এবং ঘ. অতিরিক্ত যাত্রী ও মালামাল বহন।
    ১১. প্রশ্ন : গাড়ি দুর্ঘটনায় পতিত হলে চালকের করনীয় কী ?
    উত্তরঃ আহত ব্যক্তির চিকিৎসা নিশ্চিত করা, প্রয়োজনে নিকটস্থ হাসপাতালে স্থানান্তর করা এবং ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নিকটবর্তী থানায় দুর্ঘটনার বিষয়ে রিপোর্ট করা।
    ১২. প্রশ্ন : আইন অনুযায়ী গাড়ির সর্বোচ্চ গতিসীমা কত ?
    উত্তরঃ হালকা মোটরযান ও মোটরসাইকেলের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৭০ মাইল, মাঝারি বা ভারী যাত্রীবাহী মোটরযানের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩৫ মাইল এবং মাঝারি বা ভারী মালবাহী মোটরযানের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩০ মাইল।
    ১৩. প্রশ্ন : মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স কী ?
    উত্তরঃ সর্বসাধারণের ব্যবহার্য স্থানে মোটরযান চালানোর জন্য লাইসেন্স কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ইস্যুকৃত বৈধ দলিলই মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স।
    ১৪. প্রশ্নঃ অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স কাকে বলে ?
    উত্তরঃ যে-লাইসেন্স দিয়ে একজন চালক কারো বেতনভোগী কর্মচারী না হয়ে মোটর সাইকেল, হালকা মোটরযান এবং অন্যান্য মোটরযান (পরিবহনযান ব্যতীত) চালাতে পারে, তাকে অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স বলে।
    ১৫. প্রশ্ন : ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বয়স কত ?
    উত্তরঃ পেশাদার চালকের ক্ষেত্রে ২০ বছর এবং অপেশাদার চালকের ক্ষেত্রে ১৮ বছর।
    ১৬. প্রশ্ন : কোন কোন ব্যক্তি ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে?
    উত্তরঃ মৃগীরোগী, উন্মাদ বা পাগল, রাতকানারোগী, কুষ্ঠরোগী, হৃদরোগী, অতিরিক্ত মদ্যপব্যক্তি, বধিরব্যক্তি এবং বাহু বা পা চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে অসুবিধা হয় এমন ব্যক্তি।
    ১৭. প্রশ্ন : হালকা মোটরযান কাকে বলে ?
    উত্তরঃ যে-মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাই ওজন ৬,০০০ পাউন্ড বা ২,৭২৭ কেজির অধিক নয়, তাকে হালকা মোটরযান বলে।
    ১৮. প্রশ্ন : মধ্যম বা মাঝারি মোটরযান কাকে বলে ?
    উত্তরঃ যে-মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাইওজন ৬,০০০ পাউন্ড বা ২,৭২৭ কেজির অধিক কিন্তু ১৪,৫০০ পাউন্ড বা ৬,৫৯০ কেজির অধিক নয়, তাকে মধ্যম বা মাঝারি মোটরযান বলে।
    ১৯. প্রশ্ন : ভারী মোটরযান কাকে বলে ?
    উত্তরঃ যে-মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাই ওজন ১৪,৫০০ পাউন্ড বা ৬,৫৯০ কেজির অধিক, তাকে ভারী মোটরযান বলে।
    ২০. প্রশ্ন : প্রাইভেট সার্ভিস মোটরযান কাকে বলে ?
    উত্তরঃ ড্রাইভার ব্যতীত আটজনের বেশি যাত্রী বহনের উপযোগী যে-মোটরযান মালিকের পক্ষে তার ব্যবসা সম্পর্কিত কাজে এবং বিনা ভাড়ায় যাত্রী বহনের জন্য ব্যবহৃত হয়, তাকে প্রাইভেট সার্ভিস মোটরযান বলে।
    ২১. প্র্রশ্নঃ ট্রাফিক সাইন বা রোড সাইন (চিহ্ন) প্রধানত কত প্রকার ও কী কী ?
    উত্তরঃ ট্রাফিক সাইন বা চিহ্ন প্রধানত তিন প্রকার। ক. বাধ্যতামূলক, যা প্রধানত বৃত্তাকৃতির হয়,
    খ. সতর্কতামূলক, যা প্রধানত ত্রিভুজাকৃতির হয় এবং গ. তথ্যমূলক, যা প্রধানত আয়তক্ষেত্রাকার হয়।
    ২২. প্রশ্ন : লাল বৃত্তাকার সাইন কী নির্দেশনা প্রদর্শন করে ?
    উত্তরঃ নিষেধ বা করা যাবে না বা অবশ্যবর্জনীয় নির্দেশনা প্রদর্শন করে।
    ২৩. প্রশ্ন : নীল বৃত্তাকার সাইন কী নির্দেশনা প্রদর্শন করে ?
    উত্তরঃ করতে হবে বা অবশ্যপালনীয় নির্দেশনা প্রদর্শন করে।
    ২৪. প্রশ্ন : লাল ত্রিভুজাকৃতির সাইন কী নিদের্শনা প্রদর্শন করে ?
    উত্তরঃ সতর্ক হওয়ার নির্দেশনা প্রদর্শন করে।
    ২৫. প্রশ্ন : নীল রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন ?
    উত্তরঃ সাধারণ তথ্যমূলক সাইন।
    ২৬. প্রশ্ন : সবুজ রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন?
    উত্তরঃ পথনির্দেশক তথ্যমূলক সাইন, যা জাতীয় মহাসড়কে ব্যবহৃত হয়।
    ২৭. প্রশ্ন : কালো বর্ডারের সাদা রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন?
    উত্তরঃ এটিও পথনির্দেশক তথ্যমূলক সাইন, যা মহাসড়ক ব্যতীত অন্যান্য সড়কে ব্যবহৃত হয়।
    ২৮. প্রশ্ন : ট্রাফিক সিগন্যাল বা সংকেত কত প্রকার ও কী কী ?
    উত্তরঃ ৩ (তিন) প্রকার। যেমন- ক. বাহুর সংকেত, খ. আলোর সংকেত ও গ. শব্দ সংকেত।
    ২৯. প্রশ্ন : ট্রাফিক লাইট সিগন্যালের চক্র বা অনুক্রমগুলি কী কী ?
    উত্তরঃ লাল-সবুজ-হলুদ এবং পুনরায় লাল।
    ৩০. প্রশ্ন : লাল, সবুজ ও হলুদ বাতি কী নির্দেশনা প্রদশন করে ?
    উত্তরঃ লালবাতি জ্বললে গাড়িকে ‘থামুনলাইন’এর পেছনে থামায়ে অপেক্ষা করতে হবে, সুবজবাতি জ্বললে গাড়ি নিয়ে অগ্রসর হওয়া যাবে এবং হলুদবাতি জ্বললে গাড়িকে থামানোর জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।
    ৩১. প্রশ্নঃ নিরাপদ দূরত্ব বলতে কী বুঝায়?
    উত্তরঃ সামনের গাড়ির সাথে সংঘর্ষ এড়াতে পেছনের গাড়িকে নিরাপদে থামানোর জন্য যে পরিমাণ দূরত্ব বজায় রেখে গাড়ি চালাতে হয় সেই পরিমাণ নিরাপদ দূরত্ব বলে।
    ৩২. প্রশ্ন : পাকা ও ভালো রাস্তায় ৫০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চললে নিরাপদ দূরত্ব কত হবে?
    উত্তরঃ ২৫ মিটার।
    ৩৩. প্রশ্ন : পাকা ও ভালো রাস্তায় ৫০ মাইল গতিতে গাড়ি চললে নিরাপদ দূরত্ব কত হবে ?
    উত্তরঃ ৫০ গজ বা ১৫০ ফুট।
    ৩৪. প্রশ্ন : লাল বৃত্তে ৫০ কি.মি. লেখা থাকলে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ গাড়ির সর্বোচ্চ গতিসীমা ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. অর্থাৎ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটারের বেশি গতিতে গাড়ি চালানো যাবে না।
    ৩৫. প্রশ্ন : নীল বৃত্তে ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. লেখা থাকলে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ সর্বনিম্ন গতিসীমা ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. অর্থাৎ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটারের কম গতিতে গাড়ি চালানো যাবে না।
    ৩৬. প্রশ্ন : লাল বৃত্তের মধ্যে হর্ন আঁকা থাকলে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ হর্ন বাজানো নিষেধ।
    ৩৭. প্রশ্ন : লাল বৃত্তের ভিতরে একটি বড় বাসের ছবি থাকলে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ বড় বাস প্রবেশ নিষেধ।
    ৩৮. প্রশ্ন : লাল বৃত্তে একজন চলমান মানুষের ছবি আঁকা থাকলে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ পথচারী পারাপার নিষেধ।
    ৩৯. প্রশ্ন : লাল ত্রিভুজে একজন চলমান মানুষের ছবি আঁকা থাকলে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ সামনে পথচারী পারাপার, তাই সাবধান হতে হবে।
    ৪০. প্রশ্ন : লাল বৃত্তের ভিতর একটি লাল ও একটি কালো গাড়ি থাকলে কী বুঝায়?
    উত্তরঃ ওভারটেকিং নিষেধ।
    ৪১. প্রশ্ন : আয়তক্ষেত্রে ‘চ’ লেখা থাকলে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ পার্কিংয়ের জন্য নির্ধারিত স্থান।
    ৪২. প্রশ্ন : কোন কোন স্থানে গাড়ির হর্ন বাজানো নিষেধ ?
    উত্তরঃ নীরব এলাকায় গাড়ির হর্ন বাজানো নিষেধ। হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালত বা অনুরূপ প্রতিষ্ঠানসমূহের চতুর্দিকে ১০০ মিটার পর্যন্ত এলাকা নীরব এলাকা হিসাবে চিহ্নিত।
    ৪৩. প্রশ্ন : কোন কোন স্থানে ওভারটেক করা নিষেধ ?
    উত্তরঃ ক. ওয়ারটেকিং নিষেধ সম্বলিত সাইন থাকে এমন স্থানে, খ. জাংশনে, গ. ব্রিজ/কালভার্ট ও তার আগে পরে নির্দিষ্ট দূরত্ব, ঘ. সরু রাস্তায়, ঙ. হাসপাতাল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এলাকায়।
    ৪৪. প্রশ্ন : কোন কোন স্থানে গাড়ি পার্ক করা নিষেধ ?
    উত্তরঃ ক. যেখানে পার্কিং নিষেধ বোর্ড আছে এমন স্থানে, খ. জাংশনে, গ. ব্রিজ/কালভার্টের ওপর, ঘ. সরু রাস্তায়,
    ঙ. হাসপাতাল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এলাকায়, চ. পাহাড়ের ঢালে ও ঢালু রাস্তায়, ফুটপাত, পথচারী পারাপার এবং তার আশেপাশে, ছ. বাস স্টপেজ ও তার আশেপাশে এবং জ. রেলক্রসিং ও তার আশেপাশে।
    ৪৫. প্রশ্ন : গাড়ি রাস্তার কোনপাশ দিয়ে চলাচল করবে ?
    উত্তরঃ গাড়ি রাস্তার বামপাশ দিয়ে চলাচল করবে। যে-রাস্তায় একাধিক লেন থাকবে সেখানে বামপাশের লেনে ধীর গতির গাড়ি, আর ডানপাশের লেনে দ্রুত গাতির গাড়ি চলাচল করবে।
    ৪৬. প্রশ্ন : কখন বামদিক দিয়ে ওভারটেক করা যায় ?
    উত্তরঃ যখন সামনের গাড়ি চালক ডানদিকে মোড় নেওয়ার ইচ্ছায় যথাযথ সংকেত দিয়ে রাস্তার মাঝামাঝি স্থানে যেতে থাকবেন তখনই পেছনের গাড়ির চালক বামদিক দিয়ে ওভারটেক করবেন।
    ৪৭. প্রশ্ন : চলন্ত অবস্থায় সামনের গাড়িকে অনুসরণ করার সময় কী কী বিষয় লক্ষ্য রাখা উচিত ?
    উত্তরঃ (ক) সামনের গাড়ির গতি (স্পিড) ও গতিবিধি, (খ) সামনের গাড়ি থামার সংকেত দিচ্ছে কি না, (গ) সামনের গাড়ি ডানে/বামে ঘুরার সংকেত দিচ্ছে কি না, (ঘ) সামনের গাড়ি হতে নিরাপদ দূরত্ব বজায় থাকছে কি না।
    ৪৮. প্রশ্ন : রাস্তারপাশে সতর্কতামূলক ‘‘স্কুল/শিশু” সাইন বোর্ড থাকলে চালকের করণীয় কী ?
    উত্তরঃ (ক) গাড়ির গতি কমিয়ে রাস্তার দু-পাশে ভালোভাবে দেখে-শুনে সতর্কতার সাথে অগ্রসর হতে হবে।
    (খ) রাস্তা পারাপারের অপেক্ষায় কোনো শিশু থাকলে তাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।
    ৪৯. প্রশ্ন : গাড়ির গতি কমানোর জন্য চালক হাত দিয়ে কীভাবে সংকেত দিবেন ?
    উত্তরঃ চালক তার ডানহাত গাড়ির জানালা দিয়ে সোজাসুজি বের করে ধীরে ধীরে উপরে-নীচে উঠানামা করাতে থাকবেন।
    ৫০. প্রশ্ন : লেভেলক্রসিং বা রেলক্রসিং কত প্রকার ও কী কী ?
    উত্তরঃ লেভেলক্রসিং বা রেলক্রসিং ২ প্রকার। ক. রক্ষিত রেলক্রসিং বা পাহারাদার নিয়ন্ত্রিত রেলক্রসিং, খ. অরক্ষিত রেলক্রসিং বা পাহারাদারবিহীন রেলক্রসিং।
    ৫১. প্রশ্নঃ রক্ষিত লেভেলক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য কী ?
    উত্তরঃ গাড়ির গতি কমিয়ে সতর্কতার সাথে সামনে আগাতে হবে। যদি রাস্তা বন্ধ থাকে তাহলে গাড়ি থামাতে হবে, আর খোলা থাকলে ডানেবামে ভালোভাবে দেখে অতিক্রম করতে হবে।
    ৫২. প্রশ্নঃ অরক্ষিত লেভেলক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য কী ?
    উত্তরঃ গাড়ির গতি একদম কমিয়ে সতর্কতার সাথে সামনে আগাতে হবে, প্রয়োজনে লেভেলক্রসিংয়ের নিকট থামাতে হবে। এরপর ডানেবামে দেখে নিরাপদ মনে হলে অতিক্রম করতে হবে।
    ৫৩. প্রশ্ন : বিমানবন্দরের কাছে চালককে সতর্ক থাকতে হবে কেন ?
    উত্তরঃ (ক) বিমানের প্রচণ্ড শব্দে গাড়ির চালক হঠাৎ বিচলিত হতে পারেন, (খ) সাধারণ শ্রবণ ক্ষমতার ব্যাঘাত ঘটতে পারে, (গ) বিমানবন্দরে ভিভিআইপি/ভিআইপি বেশি চলাচল করে বিধায় এই বিষয়ে সতর্ক থাকতে হয়।
    ৫৪. প্রশ্নঃ মোটরসাইকেল চালক ও আরোহীর হেলমেট ব্যবহার করা উচিত কেন ?
    উত্তরঃ মানুষের মাথা শরীরের অন্যান্য অঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে বেশি স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। এখানে সামান্য আঘাত লাগলেই মানুষের মৃত্যু ঘটতে পারে।
    তাই দুর্ঘটনায় মানুষের মাথাকে রক্ষা করার জন্য হেলমেট ব্যবহার করা উচিত।
    ৫৫. প্রশ্ন : গাড়ির পেছনের অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য কতক্ষণ পর পর লুকিং গ্লাস দেখতে হবে ?
    উত্তরঃ প্রতিমিনিটে ৬ থেকে ৮ বার।
    ৫৬. প্রশ্নঃ পাহাড়ি রাস্তায় কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয় ?
    উত্তরঃ সামনের গাড়ি থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে ১ নং গিয়ারে বা ফার্স্ট গিয়ারে সতর্কতার সাথে ধীরে ধীরে ওপরে উঠতে হবে। পাহাড়ের চূড়ার কাছে গিয়ে আরো ধীরে উঠতে হবে, কারণ চূড়ায় দৃষ্টিসীমা অত্যন্ত সীমিত। নিচে নামার সময় গাড়ির গতি ক্রমে বাড়তে থাকে বিধায় সামনের গাড়ি থেকে বাড়তি দূরত্ব বজায় রেখে নামতে হবে। ওঠা-নামার সময় কোনোক্রমেই ওভারটেকিং করা যাবে না।
    ৫৭. প্রশ্নঃ বৃষ্টির মধ্যে গাড়ি চালনার বিষয়ে কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়?
    উত্তরঃ বৃষ্টির সময় রাস্তা পিচ্ছিল থাকায় ব্রেক কম কাজ করে। এই কারণে বাড়তি সতর্কতা হিসাবে ধীর গতিতে (সাধারণ গতির চেয়ে অর্ধেক গতিতে) গাড়ি চালাতে হবে, যাতে ব্রেক প্রয়োগ করে অতি সহজেই গাড়ি থামানো যায়। অর্থাৎ ব্রেক প্রয়োগ করে গাড়ি যাতে অতি সহজেই থামানো বা নিয়ন্ত্রণ করা যায়, সেইরূপ ধীর গতিতে বৃষ্টির মধ্যে গাড়ি চালাতে হবে।
    ৫৮. প্রশ্ন : ব্রিজে ওঠার পূর্বে একজন চালকের করণীয় কী ?
    উত্তরঃ ব্রিজ বিশেষকরে উঁচু ব্রিজের অপরপ্রান্ত থেকে আগত গাড়ি সহজে দৃষ্টিগোচর হয় না বিধায় ব্রিজে ওঠার পূর্বে সতর্কতার সাথে গাড়ির গতি কমিয়ে উঠতে হবে। তাছাড়া, রাস্তার তুলনায় ব্রিজের প্রস্থ অনেক কম হয় বিধায় ব্রিজে কখনো ওভারটেকিং করা যাবে না।
    ৫৯. প্রশ্ন : পার্শ্বরাস্তা থেকে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করার সময় কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয় ?
    উত্তরঃ পার্শ্বরাস্তা বা ছোট রাস্তা থেকে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করার আগে গাড়ির গতি কমায়ে, প্রয়োজনে থামায়ে, প্রধান রাস্তার গাড়িকে নির্বিঘেœ আগে যেতে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। প্রধান সড়কে গাড়ির গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে সুযোগমত সতর্কতার সাথে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করতে হবে।
    ৬০. প্রশ্ন : রাস্তার ওপর প্রধানত কী কী ধরনের রোডমার্কিং অঙ্কিত থাকে ?
    উত্তরঃ রাস্তার ওপর প্রধানত ০৩ ধরনের রোডমাকিং অঙ্কিত থাকে।
    ক. ভাঙালাইন, যা অতিক্রম করা যায়।
    খ. একক অখন্ডলাইন, যা অতিক্রম করা নিষেধ, তবে প্রয়োজনবিশেষ অতিক্রম করা যায়।
    গ. দ্বৈত অখন্ডলাইন, যা অতিক্রম করা নিষেধ এবং আইনত দণ্ডনীয়। এই ধরনের লাইন দিয়ে ট্রাফিকআইল্যান্ড বা রাস্তার বিভক্তি বুঝায়।
    ৬১. প্রশ্ন : জেব্রাক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য কী ?
    উত্তরঃ জেব্রাক্রসিংয়ে পথচারীদের অবশ্যই আগে যেতে দিতে হবে এবং পথচারী যখন জেব্রাক্রসিং দিয়ে পারাপার হবে তখন গাড়িকে অবশ্যই তার আগে থামাতে হবে। জেব্রাক্রসিংয়ের ওপর গাড়িকে থামানো যাবে না বা রাখা যাবে না।
    ৬২. প্রশ্ন : কোন কোন গাড়িকে ওভারটেক করার সুযোগ দিতে হবে ?
    উত্তরঃ যে-গাড়ির গতি বেশি, এ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস ইত্যাদি জরুরি সার্ভিস, ভিভিআইপি গাড়ি ইত্যাদিকে।
    ৬৩. প্রশ্ন : হেড লাইট ফ্ল্যাশিং বা আপার ডিপার ব্যবহারের নিয়ম কী ?
    উত্তরঃ শহরের মধ্যে সাধারণত ‘লো-বিম বা ডিপার বা মৃদুবিম’ ব্যবহার করা হয়। রাতে কাছাকাছি গাড়ি না থাকলে অর্থাৎ বেশিদূর পর্যন্ত দেখার জন্য হাইওয়ে ও শহরের বাইরের রাস্তায় ‘হাই বা আপার বা তীক্ষ্ম বিম’ ব্যবহার করা হয়। তবে, বিপরীতদিক থেকে আগত গাড়ি ১৫০ মিটারের মধ্যে চলে আসলে হাইবিম নিভিয়ে লো-বিম জ্বালাতে হবে। অর্থাৎ বিপরীতদিক হতে আগত কোনো গাড়িকে পাস/পার হওয়ার সময় লো-বিম জ্বালাতে হবে।
    ৬৪. প্রশ্ন : গাড়ির ব্রেক ফেল করলে করণীয় কী ?
    উত্তরঃ গাড়ির ব্রেক ফেল করলে প্রথমে অ্যাক্সিলারেটর থেকে পা সরিয়ে নিতে হবে। ম্যানুয়াল গিয়ার গাড়ির ক্ষেত্রে গিয়ার পরিবর্তন করে প্রথমে দ্বিতীয় গিয়ার ও পরে প্রথম গিয়ার ব্যবহার করতে হবে। এর ফলে গাড়ির গতি অনেক কমে যাবে। এই পদ্ধতিতে গাড়ি থামানো সম্ভব না হলে রাস্তার আইল্যান্ড, ডিভাইডার, ফুটপাত বা সুবিধামত অন্যকিছুর সাথে ঠেকিয়ে গাড়ি থামাতে হবে। ঠেকানোর সময় যানমালের ক্ষয়ক্ষতি যেনো না হয় বা কম হয় সেইদিকে সজাগ থাকতে হবে।
    ৬৫. প্রশ্ন : গাড়ির চাকা ফেটে গেলে করণীয় কী ?
    উত্তরঃ গাড়ির চাকা ফেটে গেলে গাড়ি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে। এই সময় গাড়ির চালককে স্টিয়ারিং দৃঢ়ভাবে ধরে রাখতে হবে এবং অ্যাক্সিলারেটর থেকে পা সরিয়ে ক্রমান্বয়ে গতি কমিয়ে আস্তে আস্তে ব্রেক করে গাড়ি থামাতে হবে। চলন্ত অবস্থায় গাড়ির চাকা ফেটে গেলে সাথে সাথে ব্রেক করবেন না। এতে গাড়ি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে।
    ৬৬. প্রশ্ন : হ্যাজার্ড বা বিপদ সংকেত বাতি কী ?
    উত্তরঃ প্রতিটি গাড়ির সামনে ও পিছনে উভয়পাশের কর্ণারে একজোড়া করে মোট দু-জোড়া ইন্ডিকেটর বাতি থাকে। এই চারটি ইন্ডিকেটর বাতি সবগুলো একসাথে জ্বললে এবং নিভলে তাকে হ্যাজার্ড বা বিপদ সংকেত বাতি বলে। বিপজ্জনক মুহূর্তে, গাড়ি বিকল হলে এবং দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় এই বাতিগুলো ব্যবহার করা হয়।
    ৬৭. প্রশ্ন : গাড়ির ড্যাশবোর্ডে কী কী ইন্সট্রুমেন্ট থাকে ?
    উত্তরঃ ক. স্পিডোমিটার- গাড়ি কত বেগে চলছে তা দেখায়।
    খ. ওডোমিটার – তৈরির প্রথম থেকে গাড়ি কত কিলোমিটার বা মাইল চলছে তা দেখায়।
    গ. ট্রিপমিটার- এক ট্রিপে গাড়ি কত কিলোমিটার/মাইল চলে তা দেখায়।
    ঘ. টেম্পারেচার গেজ- ইঞ্জিনের তাপমাত্রা দেখায়।
    ঙ. ফুয়েল গেজ- গাড়ির তেলের পরিমাণ দেখায়।
    ৬৮. প্রশ্ন : গাড়িতে কী কী লাইট থাকে ?
    উত্তরঃ ক. হেডলাইট, খ. পার্কলাইট, গ. ব্রেকলাইট, ঘ. রিভার্সলাইট ঙ. ইন্ডিকেটরলাইট, চ. ফগলাইট এবং ছ. নাম্বারপ্লেট লাইট।
    ৬৯. প্রশ্ন : পাহাড়ি ও ঢাল/চূড়ায় রাস্তায় গাড়ি কোন গিয়ারে চালাতে হয় ?
    উত্তরঃ ফার্স্ট গিয়ারে। কারণ ফার্স্ট গিয়ারে গাড়ি চালানোর জন্য ইঞ্জিনের শক্তি বেশি প্রয়োজন হয়।
    ৭০. প্রশ্ন : গাড়ির সামনে ও পিছনে লাল রঙের ইংরেজি “খ” অক্ষরটি বড় আকারে লেখা থাকলে এরদ্বারা কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ এটি একটি শিক্ষানবিশ ড্রাইভারচালিত গাড়ি। এই গাড়ি হতে সাবধান থাকতে হবে।
    ৭১. প্রশ্ন : শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে গাড়ি চালানো বৈধ কী ?
    উত্তরঃ ইনসট্রাক্টরের উপস্থিতিতে ডুয়েল সিস্টেম (ডাবল স্টিয়ারিং ও ব্রেক) সম্বলিত গাড়ি নিয়ে সামনে ও পিছনে “খ” লেখা প্রদর্শন করে নির্ধারিত এলাকায় চালানো বৈধ।
    ৭২. প্রশ্ন : ফোরহুইলড্রাইভ গাড়ি বলতে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ সাধারণত ইঞ্জিন হতে গাড়ির পেছনের দু-চাকায় পাওয়ার (ক্ষমতা) সরবরাহ হয়ে থাকে। বিশেষ প্রয়োজনে যে-গাড়ির চারটি চাকায় (সামনের ও পিছনের) পাওয়ার সরবরাহ করা হয়, তাকে ফোরহুইলড্রাইভ গাড়ি বলে।
    ৭৩. প্রশ্ন : ফোরহুইলড্রাইভ কখন প্রয়োগ করতে হয় ?
    উত্তরঃ ভালো রাস্তাতে চলার সময় শুধুমাত্র পেছনের দু-চাকাতে ড্রাইভ দেওয়া হয়। কিন্তু পিচ্ছিল, কর্দমাক্ত রাস্তায় চলার সময় চার চাকাতে ড্রাইভ দিতে হয়।
    ৭৪. প্রশ্ন : টুলবক্স কী ?
    উত্তরঃ টুলবক্স হচ্ছে যন্ত্রপাতির বাক্স, যা গাড়ির সঙ্গে রাখা হয়। মোটরযান জরুরি মেরামতের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও মালামাল টুলবক্সে রাখা হয়।
    ৭৫. প্রশ্ন : ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যতীত গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৪ মাস কারাদণ্ড অথবা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৩৮ ধারা)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দণ্ডিত হতে পারেন।
    ৭৬. প্রশ্ন : গাড়িতে গাড়িতে নিষিদ্ধ হর্ন কিংবা উচ্চশব্দ উৎপাদনকারী যন্ত্র সংযোজন ও তা ব্যবহার করলে শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ ১০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৩৯ ধারা)।
    ৭৭. প্রশ্ন : রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট, ফিটনেস সার্টিফিকেট ও রুটপারমিট ব্যতীত গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী?
    উত্তরঃ প্রথমবার অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদণ্ড অথবা ২০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দণ্ড। দ্বিতীয়বার বা পরবর্তী সময়ের জন্য সর্বোচ্চ ৬ মাস কারাদণ্ড অথবা ৫০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দণ্ড (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৫২ ধারা)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দণ্ডিত হতে পারেন।
    ৭৮. প্রশ্ন : মদ্যপ বা মাতাল অবস্থায় গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদণ্ড বা ১০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড। পরবর্তী সময়ে প্রতিবারের জন্য সর্বোচ্চ ২ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা ১০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড এবং নির্দিষ্ট মেয়াদে ড্রাইভিং লাইসেন্স বাতিল (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪৪ ধারা)।
    ৭৯. প্রশ্ন : নির্ধারিত গতির চেয়ে অধিক বা দ্রুত গতিতে গাড়ি চালনার শাস্তি কী?
    উত্তরঃ প্রথমবার অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ ৩০ দিন কারাদণ্ড বা ৩০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড। পরবর্তীতে একই অপরাধ করলে সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদণ্ড বা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড এবং ড্রাইভিং লাইসেন্সের কার্যকারিতা ১ মাসের জন্য স্থগিত (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪২ ধারা)।
    ৮০. প্রশ্ন : বেপরোয়া ও বিপজ্জনকভাবে গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৬ মাস কারাদণ্ড বা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা এবং যে-কোনো মেয়াদের জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্সের কার্যকারিতা স্থগিত (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪৩ ধারা)।
    ৮১. প্রশ্ন : ক্ষতিকর ধোঁয়া নির্গত গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ ২০০ টাকা জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১৫০)।
    ৮২. প্রশ্ন : নির্ধারিত ওজন সীমার অধিক ওজন বহন করে গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ প্রথমবার ১,০০০ পর্যন্ত জরিমানা এবং পরবর্তী সময়ে ৬ মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড অথবা ২,০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দণ্ড (ধারা-১৫৪)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দণ্ডিত হতে পারেন ।
    ৮৩. প্রশ্ন : ইনসিওরেন্স বিহীন অবস্থায় গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ ২,০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১৫৫)।
    ৮৪. প্রশ্ন : প্রকাশ্য সড়কে অথবা প্রকাশ্য স্থানে মোটরযান রেখে মেরামত করলে বা কোনো যন্ত্রাংশ বা দ্রব্য বিক্রয়ের জন্য সড়কে রেখে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করলে শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা জরিমানা। অনুরূপ মোটরযান অথবা খুচরা যন্ত্র বা জিনিসপত্র বাজেয়াপ্ত করা যাবে (ধারা-১৫৭)।
    ৮৫. প্রশ্ন : ফুয়েল গেজের কাজ কী ?
    উত্তরঃ ফুয়েল বা জ্বালানি ট্যাংকে কী পরিমাণ জ্বালনি আছে তা ফুয়েল গেজের মাধ্যমে জানা যায়।