Category: Latest

  • বদলে যাচ্ছে শিক্ষাব্যবস্থা : প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের পড়াশোনা

    বদলে যাচ্ছে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের শিক্ষাব্যবস্থা পড়াশোনা

    বদলে যাচ্ছে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের শিক্ষাব্যবস্থা পড়াশোনা

    ব্যাপক পরিবর্তনের মাধ্যমে বদলে যাচ্ছে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের শিক্ষাব্যবস্থা। নতুন শিক্ষাব্যবস্থায় পিইসিই ও সমমান এবং জেএসসি ও সমমানের পরীক্ষা বাতিল করে দিতে পারে সরকার। একই সঙ্গে মাধ্যমিকে বিজ্ঞান, মানবিক এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগগুলো বাতিল হতে পারে।

    ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে কার্যকর হতে যাওয়া একটি পাঠ্যক্রমের নতুন রূপরেখায় এ ছাড়াও রয়েছে আরো অনেক পরিবর্তনের প্রস্তাব। এতে শুধুমাত্র দশম শ্রেণির পাঠ্যক্রমের ভিত্তিতে মাত্র পাঁচটি বিষয়ে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এইচএসসি পরীক্ষা হবে দুটি ভাগে। একটি একাদশ শ্রেণিতে এবং অপরটি দ্বাদশ শ্রেণিতে।

    জাতীয় পাঠ্যক্রম এবং পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) খসড়াটিতে অষ্টম শ্রেণির জেএসসি বা সমমান এবং পঞ্চম শ্রেণির পিইসিই পরীক্ষা রাখার জন্য কোনো প্রস্তাব দেওয়া হয়নি।

    এনসিটিবি সদস্য (পাঠ্যক্রম) অধ্যাপক মশিউজ্জামান বলেন, আমরা দশম শ্রেণির আগে কোনো পাবলিক পরীক্ষার প্রস্তাব দিইনি। তবে সরকার যদি এর আগে কোনো পাবলিক পরীক্ষা নিতে চায় তো নিতে পারে। এনসিটিবির কর্মকর্তারা বলছেন, পিইসিই এবং জেএসসি পরীক্ষা কোমলমতী শিক্ষার্থীদের অনেক চাপের মধ্যে রাখে। এর পরিবর্তে বিদ্যালয়ে নিয়মিত মূল্যায়নের ওপর জোর দেওয়া হবে।

    পিইসিই পরীক্ষা চালু হয়েছিল ২০০৯ সালে এবং জেএসসি ২০১০ সালে। অনেক শিক্ষাবিদ এই পরীক্ষা দুটোকে অপ্রয়োজনীয় বলে অভিহিত করেছেন এবং শিক্ষার্থীদের ওপর বাড়তি চাপ দেওয়ার সমালোচনা করেছেন।

    ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক মনজুর আহমেদ বলেন, স্কুলের সব ক্লাস শেষ করে একটি পাবলিক পরীক্ষা হওয়া উচিত। অল্প বয়সি শিক্ষার্থীদের জন্য স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষাই যথেষ্ট।

    নতুন প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে, এসএসসি পরীক্ষা হবে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, সামাজিক বিজ্ঞান এবং বিজ্ঞানের ওপর। বাকি মূল্যায়ন হবে স্কুলেই।

    এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে দুটি দফায়। পরবর্তীতে দুটি ফলাফল সমন্বয় করে চূড়ান্ত ফলাফল প্রস্তুত করা হবে। নবম ও দশম শ্রেণিতে দুই বছর পড়ার পর ১০টি বিষয়ে শিক্ষার্থীরা এসএসসি পরীক্ষা দেয়। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর সিলেবাস শেষ করে মোট ১২টি বিষয়ে শিক্ষার্থীরা এইচএসসি পরীক্ষা দেয়।

    কয়েক দশক ধরে নবম শ্রেণি থেকেই শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞান, মানবিক এবং ব্যবসায় শিক্ষা থেকে একটি বিভাগ বেছে নিতে হয়। বোর্ড কর্মকর্তাদের মতে, এটি শিক্ষার্থীদের ওপর অপ্রয়োজনীয় চাপ সৃষ্টি করছে।

    একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা বাধ্যতামূলক বাংলা, ইংরেজি এবং আইসিটির পাশাপাশি বিজ্ঞান, মানবিক এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে অন্য তিনটি বিষয় বেছে নিতে পারবে। এর পাশাপাশি তারা ভোকেশনাল কোর্স থেকে একটি বিষয় বেছে নেবে। সর্বশেষ ২০১২ সালে কারিকুলাম সংশোধন করা হয়েছিল।

    এনসিটিবি চেয়ারম্যান অধ্যাপক নারায়ণ চন্দ্র সাহা জানান, বিশ্বের বেশির ভাগ দেশে স্কুল পর্যায়ে বিজ্ঞান, মানবিক এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ নেই। স্কুল লেভেলের সব শিক্ষার্থীর একই জ্ঞান থাকা উচিত। নতুন রূপরেখায় স্কুলের সাপ্তাহিক ছুটি শুধুমাত্র শুক্রবারের পরিবর্তে শুক্রবার ও শনিবার করা প্রস্তাব করা হয়েছে।

    গত বৃহস্পতিবার নিজেদের ওয়েবসাইটে খসড়া প্রস্তাবটি আপলোড করে স্টেকহোল্ডারদের কাছ থেকে মতামত চেয়েছে এনসিটিবি। এনসিটিবি চেয়ারম্যান জানান, যে কেউ ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত ই-মেইলের মাধ্যমে তাদের মতামত জানাতে পারবেন।

    তিনি বলেন, আমরা স্টেকহোল্ডারদের মতামত পাওয়ার পরে নতুন পাঠ্যক্রমটি চূড়ান্ত করব এবং জাতীয় পাঠ্যক্রমের সমন্বয় কমিটির (এনসিসিসি) কাছে দেব। অধ্যাপক মশিউজ্জামান জানান, নতুন পাঠ্যক্রমটিতে তাত্ত্বিক জ্ঞানের চেয়ে দক্ষতার ওপর বেশি জোর দেওয়া হবে। শিক্ষার আধুনিকীকরণের কোনো বিকল্প নেই বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

    তথ্যসূত্র >> fcnewz 

    Youtube

    SUBSCRIBE

    Website

    Button Text

    Facebook

    LIKE page

    FB Group

    Join Now

    Welcome

    free education programme

    eSchoolbd.com provides FREE educational contents to the students of all stages

    Join UsYouTube

    Click here


    Click here


    Click here

  • primary-assistant-teacher-circular-2020

    primary-assistant-teacher-circular-2020

    প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ 2020 : আবেদন করবেন যেভাবে

    প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের আবেদন করবেন যেভাবে
    প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের (ডিপিই) অধীন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে সাড়ে ৩২ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে বলে জানা গেছে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের নিয়োগ শাখার সহকারী পরিচালক আতিক বিন সাত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

    এ বিষয়ে ডিপিই থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাজস্বখাতভুক্ত ‘সহকারী শিক্ষক’র শূন্যপদ এবং জাতীয়করণ করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পিডিইপি-৪ এর আওতায় প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির জন্য রাজস্বখাতে সৃষ্ট ‘সহকারী শিক্ষক’ পদে জাতীয় বেতন স্কেল, ২০১৫ এর ১৩তম গ্রেডে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ করা হবে। তিন পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানের প্রার্থীরা এতে আবেদন করতে পারবেন না।

    আবেদন করবেন যেভাবে : বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২৫ অক্টোবর সকাল সাড়ে ১০টা থেকে অনলাইনে আবেদন গ্রহণ শুরু হবে। শেষ হবে ২৪ নভেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিটে।

    এ পদে প্রার্থীদের অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। http://dpe.telelalk.com.bd ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলে অনলাইনে আবেদনের ফরম পূরণের নির্দেশনা পাওয়া যাবে। সংশ্লিষ্ট নির্দেশনা অনুযায়ী অনলাইন আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে।

    অনলাইনে আবেদনপত্র পূরণ করে জমা করার পর অ্যাপ্লিকেশন কপি প্রিন্ট করতে হবে। সঠিকভাবে পূরণকৃত অ্যাপ্লিকেশন কপির ইউজার আইডি দিয়ে আবেদন ফি জমা দিতে হবে। একবার আবেদন ফি জমা দেওয়ার পর অ্যাপ্লিকেশন ফরম কোনো অবস্থায়ই সংশোধন বা প্রত্যাহার করা যাবে না। শুধু ইউজার আইডিপ্রাপ্ত প্রার্থীরা এই সময় পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত এসএমএসের মাধ্যমে ফি প্রদান করতে পারবেন।

    আবেদনকারীকে একটি ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড দেওয়া হবে। এই ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড সব সময়ের জন্য প্রার্থীকে সংরক্ষণ করতে হবে। প্রার্থীকে পরীক্ষার ফি বাবদ অফেরৎযোগ্য সার্ভিস চার্জসহ ১১০ টাকা যেকোনো টেলিটক প্রি-পেইড মোবাইল নম্বর থেকে এসএমএসের মাধ্যমে যথাসময়ে প্রেরণ করতে হবে।

    বয়সসীমা : প্রার্থীদের বয়স ২০ অক্টোবর ২০২০ তারিখে সর্বনিম্ন ২১ বছর এবং ২৫ মার্চ পর্যন্ত সর্বোচ্চ ৩০ বছর হতে হবে। মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে এ বয়সসীমা হবে ৩২ বছর। বয়স নিরূপণে এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য নয়।

    শিক্ষাগত যোগ্যতা : যে কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক বা সম্মান বা সমমানের ডিগ্রি থাকতে হবে।

    আবেদন ফি : ১১০ টাকা। যার মধ্যে অফেরৎযোগ্য ১০০ টাকা আবেদন ফি ও ১০ টাকা টেলিটকের সার্ভিস চার্জ।

    নির্বাচন পদ্ধতি : সহকারী শিক্ষক পদে এর আগে ৮০ নম্বরের এমসিকিউ পদ্ধতিতে লিখিত পরীক্ষা ও ২০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হতো। বাংলা, গণিত, ইংরেজি ও সাধারণ জ্ঞান বিষয়ে প্রশ্ন থাকত। তবে এবারের নিয়োগে কত নম্বরের পরীক্ষা হবে এ বিষয়টি এখনো চূড়ান্ত হয়নি। এসব পরীক্ষার তারিখ পরে অধিদফতরের ওয়েবসাইট ও বিভিন্ন পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হবে বলে অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে।

    যেসব কাগজপত্র লাগবে : প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর আবেদনপত্রের সঙ্গে অনলাইনে দাখিলকৃত আবেদনের ফটোকপি, পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি ছবি, প্রথম শ্রেণির গেজেটেড সরকারি কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পর্কিত সব মূল বা সাময়িক সনদপত্র এবং সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/পৌরসভার মেয়র/সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর কর্তৃক প্রদত্ত নাগরিকত্ব সনদপত্রসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে জমা দিতে হবে।

    বেতন : ১১০০০-২৬৫৯০ টাকা (গ্রেড-১৩) (জাতীয় বেতনস্কেল, ২০১৫ অনুযায়ী)।

    primary-assistant-teacher-circular-2020
    primary-assistant-teacher-circular-2020

  • Stop-RAPE : Rape is a violence and Rapist is a criminal.

    Stop-RAPE : Rape is a violence and Rapist is a criminal.

    Rape is a violence and Rapist is a criminal.

    Rape is a violence and Rapist is a criminal.

    পুরুষ হয় কোন মানবীর বাবা, ভাই, ছেলে, স্বামী, প্রেমিক, মামা, চাচা, নানা, দাদা, বন্ধু, সহকর্মী, প্রতিবেশী, পথযাত্রী ইত্যাদি। পুরুষ মাত্রই ধর্ষক নয়।

    ধর্ষকরা কখনো কখনো ছেলেদেরও ধর্ষণ করে। প্রাচীন জমিদারদের ঘেটুপুত্র চর্চা থেকে শুরু করে বাংলা বা ইংলিশ মিডিয়ামের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে, মাদ্রাসাগুলিতে, চার্চগুলিতে, মন্দিরগুলিতে খুঁজলে ভুরি ভুরি উদাহরণ পাওয়া যাবে।

    যারা ধর্ষক তারা মানসিকভাবে অসুস্থ। এদের কোনো স্বজন নেই, জাতি নেই, গোত্র নেই। এরা ঘৃণ্য। এরা দুর্জন। এদের কাজকে পাশবিক বললে পশুত্বের অপমান হবে।

    সুস্থ মনের, সুস্থ চিন্তার, সুস্থ অনুভূতির পুরুষরাও তীব্রভাবে ধর্ষকদের ঘৃণা করেন ঠিক যেমনটা নারীরা করেন।

    কিছুদিন আগেই আমরা দেখেছি এই নির্যাতনের আগুনে যখন কন্যা পুড়ে যায় পিতা রেললাইনে ঝাঁপ দেন, ভাই ছুটে যান। মাথার চিন্তার ভেতরে বহু বছরের লালিত পুরুষতন্ত্রর সুবিধাবাদী চিন্তাটা থেকে আজ বহু নারী পুরুষ দূরে সরে গেছেন, তারা দেখেছেন পুরুষতন্ত্র কিভাবে নারী পুরুষের সম্পর্কের বৈষম্য সৃষ্টি করে।ফলে নারীরা যেমন কষ্ট পান পুরুষরাও কিন্তু কষ্ট পান। পুরুষকে কাঁদতে দেয়া হয় না, কারন পুরুষ মানুষের নাকি কাঁদতে নেই। পুরুষের হাতে শুধু তুলে দেওয়া হয় রাগ। কোমলতা, ভয় এগুলা নাকি পৌরুষের লক্ষণ না। ফলে ক্রমাগত পুরুষ হয়ে পড়ছে নিঃসঙ্গ।

    কাজেই মানুষের তৈরি করা এই পুরুষবাচক চিন্তাটা থেকে একবার দূরে সরে দাঁড়ালেই পুরুষরা আজ দেখবেন কিভাবে পুড়ে যাচ্ছে তার মা, তার বোন, তার সন্তান। একমাত্র নারী-পুরুষের সম্মিলিত নাগরিক উদ্যোগই পারে এই বিভীষিকা সমাজ থেকে দূর করতে।

     

    writer:  Diya Moni

  • Kings did nothing . ভেবেছেন কখনো ??? we are living better than a King

    Kings did nothing . ভেবেছেন কখনো ??? we are living better than a King

    ১.
    নিজের সম্পদ নিয়ে প্রচন্ড অহংকারী কারুণ যদি আমাদের পকেটে থাকা এটিএম কার্ডের কথা জানতেন, তবে তার ধনভাণ্ডারের চাবি বহনকারী চাকরের বহর নিয়ে দম্ভ করতেন না!
    ২.
    পারস্য সম্রাট কিসরা যদি আমাদের বাসার ড্রয়িং রুমের বিলাসী সোফায় বসার সুযোগ পেতেন, তবে আর নিজের সিংহাসনের চেয়ার নিয়ে গর্ব করতেন না!
    ৩.
    রোম সম্রাট কায়সার যদি আমাদের এয়ারকন্ডিশন দেখতেন, তবে মাথার উপর উটপাখির পালক দিয়ে কৃতদাসদের করা বাতাসকে আয়েশ ভাবতেও লজ্জা পেতেন!
    ৩.
    পাইক-পেয়াদাদের লোভাতুর দৃষ্টি উপক্ষা করে হেরাক্লিয়াস গ্রীষ্মকালে মাটির হাড়ি কাত করে আয়েশী ভঙ্গিতে ঠান্ডা পানি পান করতেন। আজ আমাদের সহজলভ্য ফ্রিজের ঠান্ডা পানি পানের স্বাভাবিক দৃশ্য দেখলে হয়তো নিজেকে সম্রাটই ভাবতেন না‍!
    ৪.
    শাহী ভঙ্গিমায় ঘোড়ার চড়া হালাকু খানের সামনে দিয়ে যদি আপনি চকচকা মার্সিটিজ, পারাডো, করোলা গাড়ি কিংবা ইসুজু বাইক হাঁকিয়ে যেতেন, তবে তিনি নিজের বাহন নিয়ে গর্ব করতে লজ্জাবোধ করতেন হয়তো!

    রাজা-মহারাজারাও মাসের পর মাস পায়ে হেঁটে কিংবা ক্লান্ত উট বা ঘোড়ায় চড়ে হজ্জে যেতেন। আর আমরা কয়েক ঘন্টায় বিলাসবহুল বাহনে উড়াল দিয়ে হাজার হাজার মাইল মাড়িয়ে এসে হাজ্জ করি!

    রাজা-বাদশারাও যে সুখভোগের সুযোগ পায়নি, বরং স্বপ্নেও কল্পনা করে নি, তা আমরা সহজেই উপভোগ করছি প্রতিনিয়ত!

    মহান রব অগণিত সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যে ডুবিয়ে রেখেছেন আমাদের।আপনি চোখ দুটো যতো বেশি মেলবেন ততো বেশি মাথাটা নিচু হয়ে আসবে…
    এরপরও আমরা অনেকে ভাগ্য নিয়ে বিলাপ করি!

    ‘হে প্রতিপালক, তুমি আমাকে সামর্থ্য দাও, যাতে আমি তোমার সেই নিয়ামতের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে পারি, যা তুমি আমাকে ও আমার পিতা-মাতাকে দান করেছ..’। (সুরা নামাল আয়াত ১৯)
    সংগৃহীত ও পরিমার্জিত
    কৃতজ্ঞতা য় শায়েখ আহমাদ উল্লাহ

  • Use of Words

    Use of Words

    PRACTICE WORDs চেষ্টা করে দেখুন।

    1. Eat = ঈ্ট = খাওয়া 1. Feed = ফীড = খাওয়ানো
    2. Know = নো = জানা/ চেনা 2. Inform = ইনফ(র)ম = জানানো
    3. Learn = লা(র)ন = শিখা 3. Teach = টিচ = শিখানো
    4. Understand = আন্ডা(র)স্ট্যান্ড = বুঝা 4. Mean = মীন = বুঝানো
    5. See /watch = সী/ ওয়াচ = দেখা 5. Show = শো = দেখানো
    6. Fall = ফল = পরা 6. Fell = ফেল = ফালানো
    7. Rise = রাইজ = উঠা 7. Raise = রেইজ = উঠানো
    8. Sit = সিট = বসা 8. Seat = সীট = বসানো
    9. Dive = ডাইভ = ডুব দেওয়া 9. Dip = ডিপ = ডুবানো
    10. Remember = রিমে¤বা(র) = মনে রাখা
    10. Remind = রিমাইন্ড = মনে করিয়ে দেওয়া
    11. Lie = লাই = শুয়া 11. Lay = লেই = শুয়ানো
    12. Run = রান = চলা 12. Drive = ড্রাইভ = চালানো
    13. Fear = ফেয়া(র) = ভয় পাওয়া 13. Threaten = থ্রেটন = ভয় দেখানো
    14. Suck = সাক = চোষা 14. Suckle = সাকল = দুধ খাওয়নো
    15. Take bath = টেইক বাত = গোছল করা 15. Bathe = বেইদ = গোছল করানো
    16. Wear/dress up = অয়্যা(র) = কাপড় পড়া 16. Clothe = ক্লোদ = কাপড় পড়ানো
    17. Sleep = স্প্লীপ = ঘুমানো 17. Lull sleep = লাল স্লীপ = ঘুম পাড়ানো
    18. Die = ডাই = মরে যাওয়া 18. Kill = কিল = হত্যা করা
    19. Bear = বেয়া(র) = জন্ম গ্রহন করা 19. Grow = গ্রো = জন্মানো
    20. Be born = বী ব(র)ন = জন্ম হওয়া 20. Grow = গ্রো = জন্মানো
    21. Walk = ওয়াক = হাটা 21. Walk = ওয়াক = হাটানো
    22. Fly = ফ্লাই = উড়া 22. Fly = ফ্লাই = উড়ানো
    23. Grow = গ্রো = জন্ম হওয়া 23. Grow = গ্রো = জন্মানো
    24. Boil = বয়ল = সিদ্ধ হওয়া 24. Boil = বয়ল = সিদ্ধ করা
    25. Burn = বা(র)ন = পুড়ে যাওয়া 25. Burn = বা(র)ন = পুড়ানো
    26. Do = ডু = করা 26. Make/have do = মেইক ডু = করানো
    27. Bring = ব্রিং = আনা 27. Make/have bring = মেইক ব্রিং = আনানো
    28. Sell = সেল = বিক্রয় করা 28. Make/have sell = মেইক সেল = বিক্রি করানো
    29. Buy = বাই = কেনা 29. Make/have buy = মেইক বাই = কিনানো
    30. Want = ওয়ান্ট = চাওয়া 30. Make/have want = মেইক ওয়ান্ট = চাওয়ানো

    Spoken English Teaching - eSchoolbd.com
    Spoken English Teaching – eSchoolbd.com – Masudur Babu
  • G.K. সাধারণ বিজ্ঞান বিষয়ের “জীব বিজ্ঞান”

    G.K. সাধারণ বিজ্ঞান বিষয়ের “জীব বিজ্ঞান”

    বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য সাধারণ বিজ্ঞান বিষয়ের “জীব বিজ্ঞান” (পূর্ণমান ০৫ নম্বর) অংশ থেকে ১৫০টি প্রশ্নোত্তর

    উদ্ভিদ বিজ্ঞান

    ১) উদ্ভিদ বিজ্ঞানের জনক – থিওফ্রাস্টাস।
    ২) উদ্ভিদের শ্রেণীবিন্যাসের জনক – ক্যারোলাস লিনিয়াস।
    ৩) শ্রেণীবিন্যাসের ক্ষুদ্রতম একক – প্রজাতি।
    ৪) সুগঠিত নিউক্লিয়াস বিশিষ্ঠ বিহীন কোষকে বলে – আদিকোষ ।
    ৫) সুগঠিত নিউক্লিয়াস বিশিষ্ঠ কোষকে বলে – প্রকৃত কোষ।
    ৬) জিব ও জড়ের সংযোগ রক্ষাকারী হিসাবে পরিচিত – ভাইরাস।
    ৭) কোষ আবিস্কার করেন – রবার্ট হুক।
    ৮) কোষে শক্তির আধার – মাইটোকন্ড্রিয়া ।
    ৯) কোষের বহিস্থ জড় প্রাচীরকে বলে – কোষ প্রাচীর।
    ১০) গাছের প্রাণ আছে প্রমাণ করেন – স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু।
    ১১) ছত্রাকের ক্লোরোফিল নেই।
    ১২) গাছের রং সবুজ হয় – ক্লোরোফিলের জন্য।
    ১৩) মিউকর, এগারিকাস, ব্যাঙের ছাতা, পেনিসিলিন হলো – ছত্রাক।
    ১৪) পেনিসিলিন একটি এন্টিবায়োটিক, যা তৈরী হয় – পেনিসিলিয়াম থেকে।
    ১৫) শৈবাল স্বভোজী, এদের কোষে নিউক্লিয়াস থাকে।
    ১৬) ব্যাকটেরিয়া আবিস্কার করেন – লিউয়েন হুক।
    ১৭) নরম কান্ড জাতীয় উদ্ভিককে বলে – বিরুৎ (যেমনঃ ধান, গম, সরিষা )।
    ১৮) ফার্ণ হলো মূল, কান্ড ও পাতায় বিভক্ত অপুস্পক উদ্ভিদ।
    ১৯) ফনিমনসা ফার্ণ জাতীয় উদ্ভিদ।
    ২০) ধানের পরাগায়ন ঘটে – বাতাসের সাহায্যে।
    ২১) কচু শাকে পাওয়া যায় – লৌহ।
    ২২) জলজ উদ্ভিদের কান্ড বাতাসে ভাসার কারন – কান্ডে বায়ু কুঠুরি থাকে।
    ২৩) এগারিকাস এর প্রচলিত নাম – মাশরুম।
    ২৪) বাতাসের নাইট্রোজেন পানিতে মিশে মাটিতে শোষিত হওয়ার ফলে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি পায়।
    ২৫) একবীজপত্রী উদ্ভিদের বীজপত্র থাকে – একটি ( যেমনঃ ধান, গম, নারিকেল, সুপারি, খেজুর, ভূট্টা ইত্যাদি)।
    ২৬) দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের বীজপত্র থাকে – দুইটি ( যেমনঃ ছোলা, সীম, মটর, আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু ইত্যাদি)।
    ২৭) উদ্ভিদের মূল অংশ – পাঁচটি ( মূল, কান্ড, পাতা, ফুল ও ফল)।
    ২৮) ফুলের মূল অংশ ৫ টি আর ফলের মূল অংশ ৩ টি।
    ২৯) সম্পুর্ণ ফুলের ৫ টি অংশই থাকে (যেমনঃ জবা, ধুতরা ইত্যাদি)।
    ৩০) অসম্পুর্ণ ফুলের ৫ টি অংশ থাকে না (যেমনঃ ঝিঙগা, লাউ, কুমড়া ইত্যাদি)।
    ৩১) সর্বাপেক্ষা বৃহত মুকুল – বাঁধা কপি।
    ৩২) সবুজ উদ্ভিদের খাদ্য তৈরী হয় – পাতায়।
    ৩৩) উদ্ভিদের কোষের উপাদান যা রং প্রস্তুত করে – প্লাস্টিড।
    ৩৪) সবুজ প্লাস্টিড – ক্লোরোপ্লাস্ট ও বর্ণহীন প্লাস্টিড – লিউকোপ্লাস্ট।
    ৩৫) উদ্ভিদের বিভিন্ন রং বিভিন্ন হওয়ার কারন – ক্রোমোপ্লাস্ট।
    ৩৬) কোন ফল সবুজ থেকে রঙিন হয় – ক্লোরোপ্লাস্ট উৎপাদন বন্ধ ও জ্যান্থফিলের প্রভাব পড়লে।
    ৩৭) দিনের আলো উদ্ভিদের ফুল ধারনের উপর প্রভাব বিস্তার করে যাকে বলে – ফটোপিরিওডিজম।
    ৩৮) ছোট দিন ও বড় রাতের উদ্ভিদ – সয়াবিন, আলু, আখ, শিম, তামাক, পাট ইত্যাদি।
    ৩৯) বড় দিন ও ছোট রাতের উদ্ভিদ – ঝিঙগা, যব, পালং শাক ইত্যাদি।
    ৪০) দেহ গঠনে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন – ভিটামিনের ।
    ৪১) প্রজননে সাহায্য করে – ভিটামিন ‘ই’ ।
    ৪২) পেনিসিলিন একটি – এন্টিবায়োটিক
    ৪৩) গাছের পাতা ঝরে যায় – প্রস্বেদন কমানোর জন্য।
    ৪৪) হার ও দাত তৈরীতে প্রয়োজন – ভিটামিন ‘ডি’।
    ৪৫) সবুজ তরকারীতে বেশি থাকে – খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন।
    ৪৬) রাতকানা রোগ হয় – ভিটামিন ‘এ’ এর অভাবে।
    ৪৭) কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি হলো – ক্যান্সার।
    ৪৮) জীব কোষের ধারক ও বাহক – জীন।
    ৪৯) মূল, কান্ড, পাতা নেই কিন্তু ক্লোরোরফিল আছে – ছত্রাকে।
    ৫০) পানিতে দ্রবনীয় ভিটামিন – ভিটামিন ‘সি’।
    ৫১) দুধ ও ডিমে পাওয়া যায় – ভিটামিন ‘ডি’।
    ৫২) চর্বিতে দ্রবনীয় ভিটামিন – ভিটামিন ‘এ’, ‘ডি’, ‘ই’ ও কে।
    ৫৩) কচু খেলে গলা চুলকায় যে কারনে – ক্যালসিয়াম অক্সালেট থাকে।
    ৫৪) উদ্ভিদ মাটি থেকে পানি ও খনিজ শোষণ করে – মূলরোম দ্বারা।
    ৫৫) গলগন্ড রোগ হয়- আয়োডিনের অভাবে।
    ৫৬) শিম জাতীয় উদ্ভিদ বাতাস থেকে ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে সংগ্রহ করে – নাইট্রোজেন ।
    ৫৭) গাছের বয়স নির্ণয় করা হয় – কান্ডের বলয় দেখে ।
    ৫৮) উন্নত জাতের গম – আকবর, বরকত, আনন্দ, সোনালিকা, সিংগাপুরী ।
    ৫৯) উন্নত জাতের পেয়ারা – কাজি, স্বরূপকাঠি, কাঞ্চননগর ।
    ৬০) উন্নত জাতের টমেটো – মানিক, রতন, বাহার ।
    ৬১) উন্নত জাতের কলা – অমৃত সাগর, মেহের সাগর, সবরী, বলাকা ।
    ৬২) উন্নত জাতের তরমুজ – পদ্মা ।
    ৬৩) উন্নত জাতের পেপে – শাহিন ।
    ৬৪) গ্রীন হাউস সৃষ্ঠিকারী গ্যাস – কার্বন-ডাই-অক্সাইড, মিথেন, ক্লোরোফ্লোরো কার্বন, নাইট্রাস অক্সাইড
    ৬৫) ভিটামিন ডি এর প্রধান উৎস – মাছের যকৃতের তেল ।
    ৬৬) আয়োডিনের প্রধান উৎস – সামুদ্রিক মাছ, পেঁয়াজ, রসুন ।
    ৬৭) জীব দেহের গঠন ও কাজের একক – কোষ ।
    ৬৮) হ্যাপ্লয়েড কোষ বলা হয় – জনন কোষকে ।
    ৬৯) অবস্থান ও কাজ অনুযায়ী জীব কোষকে প্রধানত ২ প্রকার – (১) দেহ কোষ ও (২) জনন কোষ ।
    ৭০) একটি আদর্শ উদ্ভিদ কোষ প্রধানত দুটি অংশ নিয়ে গঠিত – (১) কোষ প্রাচীর ও (২) প্রোটোপ্লাজম ।
    ৭১) প্লাস্টিড বা বর্ণাধার তিন প্রকার – (১) ক্লোরোপ্লাস্ট, (২) ক্রোমোপ্লাস্ট ও (৩) লিউকোপ্লাস্ট ।
    ৭২) কন্যা সন্তান জন্ম হওয়ার পেছনে জেনেটিক্যাল ভূমিকা নেই – মায়ের ।
    ৭৩) ভাইরাস অর্থ – বিষ ।
    ৭৪) মানুষের দেহ কোষে অটোজোম থাকে ২২ জোড়া ও সেক্সক্রোমোজোম থাকে ১ জোড়া
    ৭৫) ডাইবেটিসের জন্য উপকারী শৈবাল – স্পিরুলিনা ।
    ৭৬) ঘনত্ব সমান না হওয়া পর্যন্ত চলতে থাকে – ব্যাপন ।
    ৭৭) শতকরা ৮০-৯০ ভাগ প্রস্বেদন ঘটে – পত্ররন্ধের মাধ্যমে ।
    ৭৮) শর্করা উৎপাদনের প্রাকৃতিক কারখানা – পাতা ।
    ৭৯) সালোকসংশ্লেষণের দুটি পর্যায় – (১) আলোক পর্যায় ও (২) অন্ধকার পর্যায় ।
    ৮০) শ্বসন দুই প্রকার – (১) সবাত শ্বসন ও (২) অবাত শ্বসন ।

    প্রাণী বিজ্ঞান

    ১) আদি প্রাণী –এ্যামিবা ।
    ২) মানুষের হাড়ের সংখ্যা – ২০৬ টি ।
    ৩) মানুষের ক্রোমোজোম সংখ্যা – ২৩ জোড়া বা ৪৬ টি ।
    ৪) মানবদেহে মোট কশেরুকা – ৩৩ টি ।
    ৫) মানবদেহে হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ঠ সংখ্যা – ৪ টি ।
    ৬) ভিটামিন এ এর অভাবে – রাতকানা রোগ হয় ।
    ৭) রক্ত সংবহন তন্ত্র আবিস্কার করেন – উইলিয়াম হার্ভে ।
    ৮) রক্তের গ্রুপ আবিস্কার করেন – ল্যান্ড স্টীনার ।
    ৯) রক্তের সার্বজনীন গ্রহীতা – ‘AB’ গ্রুপ ।
    ১০) রক্তের সার্বজনীন দাতা – ‘O’ গ্রুপ ।
    ১১) রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গেলে – রক্ত শুন্যতা সৃষ্টি হয় ।
    ১২) ডায়াবেটিস রোগ হয় – ইনসুলিনের অভাবে ।
    ১৩) হৃদপিন্ডের বন্ধ শিরা বেলুনের সাহায্যে ফুলানোকে বলে – এনজিওপ্লাস্ট ।
    ১৪) মানবদেহে রক্তের অক্সিজেন পরিবহন ক্ষমতা খর্ব করে – কার্বন-ডাই-অক্সাইড ।
    ১৫) ডায়াবেটিস রোগির রক্তে বৃদ্ধি পায় – গ্লুকোজ ।
    ১৬) ক্লোনিং পদ্ধতিতে প্রথম জন্মগ্রহণকারী প্রাণীর নাম – ডলি ।
    ১৭) পাকস্থলীতে দুগ্ধ জমাট বাধায় – রেনিন ।
    ১৮) ঝিনুকের প্রদাহের ফল – মুক্তা ।
    ১৯) মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণ ও রক্ত বাঁধাকে বলে – স্ট্রোক ।
    ২০) নাড়ীর স্পন্দন প্রবাহিত হয় – ধমণীর মধ্য দিয়ে ।
    ২১) সর্বাধিক স্নেহজাতীয় খাদ্য পাওয়া যায় – দুধে।
    ২২) ব্যকটেরিয় কর্তৃক সৃষ্ট রোগ – কলেরা, টায়ফয়েড, যক্ষা ।
    ২৩) এইডস একটি – ভাইরাস ঘটিত রোগ ।
    ২৪) বাংলাদেশের একজন পূর্ন বয়স্ক ব্যক্তির প্রতিদিনের শক্তি প্রয়োজন – ২৫০০ ক্যালোরি
    ২৫) শব্দ দুষনের ফলে সৃষ্টি হয় – উচ্চ রক্তচাপ ।
    ২৬) ব্যাকটেরিয়া কোষ বিভাজন ঘটায় – মাইটোসিস প্রক্রিয়ায় ।
    ২৭) মানুষের মস্তিস্কের ওজন – ১.৫০ কেজি ।
    ২৮) মানবদেহে প্রতিদিন পানির প্রয়োজন – ৪-৫ লিটার ।
    ২৯) হৃদপিন্ডের সংকোচন ও প্রসারণকে যথাক্রমে বলে – সিস্টোল ও ডায়াস্টোল ।
    ৩০) প্রজননে সাহায্য করে – ভিটামিন ‘ই’ ।
    ৩১) DNA এর মূল মজ্জাকে সুবিন্যাস্ত করাকে বলে – জিন থেরাপি ।
    ৩২) DNA এর অর্থ ডি অক্সিরাইবো নিউক্লিক এসিড ।
    ৩৩) জিনতত্ত্বের জনক – ভাইজম্যান ।
    ৩৪) হিমোফিলিয়া একটি – বংশগত রোগ ।
    ৩৫) হারের মধ্যে পানি থাকে – ৪০-৪৫ % ।
    ৩৬) অন্ত্র দুই প্রকার – ১) ক্ষুদ্রান্ত ও ২) বৃহদান্ত ।
    ৩৭) জীবিত কোষের মধ্যে তৈরী হয় – এনজাইম ।
    ৩৮) এনজাইম কাজ করে মূলত – অনুঘটক হিসাবে ।
    ৩৯) রক্ত এক প্রকার – যোজক কলা ।
    ৪০) রক্ত দুই প্রকার উপাদান দিয়ে গঠিত – ১) রক্ত রস ও ২) রক্ত কনিকা ।
    ৪১) পূর্ণ বয়স্ক মানুষের হৃদস্পন্দন প্রতি মিনিটে – ৭২ বার ।
    ৪২) রেচন অঙ্গগুলি হলো – ত্বক, ফুসফুস, যকৃত ও বৃক্ক ।
    ৪৩) প্রধান রেচন অঙ্গ – বৃক্ক (প্রায় ৭৫% নিষ্কাষন করে)।
    ৪৪) বৃক্ক দেখতে অনেকটা – সীমের বীজের মতো ।
    ৪৫) পিটুইটারি গ্রন্থকে বলে – রাজ গ্রন্থি ।
    ৪৬) পুংজনন গ্রন্থিতে পাওয়া যায় – টেস্টোসটেরন ।
    ৪৭) স্ত্রীজনন গ্রন্থিতে পাওয়া যায় – ইস্ট্রোজেন ।
    ৪৮) ত্বক তিনটি স্তর দিয়ে গঠিত – ১)বহি:ত্বক, ২) ডার্মিস ও ৩) হাইপোডার্মিস ।
    ৪৯) কঙ্কালতন্ত্রের রোগ – রিকেটস, গেঁটে বাত ।
    ৫০) পরিপাক তন্ত্রের রোগ – আমাশয়, গ্যাস্টাইটিস ।
    ৫১) রক্ত সংবহন তন্ত্রের রোগ – রক্তচাপ, হার্ট এ্যাটাক, স্ট্রোক, বাতজ্বর, রক্ত শুন্যতা ।
    ৫২) শ্বসন তন্ত্রের রোগ – নিউমোনিয়া, যক্ষা, ব্রঙ্কাইটিস ।
    ৫৩) দীর্ঘজীবী প্রাণী – নীল তিমি (প্রায় ৫০০ বছর) ।
    ৫৪) সবচেয়ে বড় স্থলচর প্রাণী – আফ্রিকার হাতি ।
    ৫৫) সবচেয়ে বড় জলচর প্রাণী – নীল তিমি ।
    ৫৬) সবচেয়ে বড় সরীসৃপ – কুমির ।
    ৫৭) সবচেয়ে দ্রুততম পশু – চিতাবাঘ (ঘন্টায় ৪৫ মাইল) ।
    ৫৮) সবচেয়ে দ্রুততম পাখি – সুইফ্ট (ঘন্টায় ২০০ মাইল) ।
    ৫৯) আরশোলার হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ট – ১৩ টি ।
    ৬০) মানুষের হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ট – ৪ টি ।
    ৬১) হাঙ্গরের হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ট – ৩ টি ।
    ৬২) তেলাপোকার রক্তের রং – বর্ণহীন ।
    ৬৩) মাছ পানিতে ভাসা নিয়ন্ত্রণ করে – দেহের ভেতরের বায়ু থলির বাতাস কমিয়ে বাড়িয়ে ।
    ৬৪) সবচেয়ে লম্বা ও ভারী সাপ – আনাকোন্ডা ।
    ৬৫) স্বাদু পানির সবচেয়ে ক্ষুদ্র মাছ – ডুয়ার্ফ পিগমী গোবী ।
    ৬৬) সাপ শুনতে পায় – ত্বকের সাহায্যে ।
    ৬৭) রাজ কাকড়ার অপর নাম – লিমুলাস ।
    ৬৮) সমুদ্রে তেল অপসারণের জন্য ব্যবহৃত হয় – সুপার বাগ বা মাইক্রোবিয়াল ইনক্যকট্যান্ট ।
    ৬৯) কুকুর পাগল হয়ে থাকে – জলাতংক রোগ হলে ।

  • ২০০ টি গুরুত্বপূর্ণ ইংলিশ শব্দার্থ

    ২০০ টি গুরুত্বপূর্ণ ইংলিশ শব্দার্থ

    Word meaning Analogy based ( যে কোন Relation চিন্তা করতে হলে শব্দের অর্থ জানাটা জরুরী।) তাই এখানে ক্যাটাগরি আকারে ২০০ টি গুরুত্বপূর্ণ ইংলিশ শব্দার্থ দেওয়া হল

    বিভিন্ন পেশা অধিকারী ব্যক্তি:
    Architect (স্থপতি),
    Carpenter (কাঠ মিসি),
    Chef (পাচক),
    Cobbler (মুচি),
    Composer (সুরকার),
    Courier (বার্তাবহ),
    Quack (হাতুড়ে ডাক্তার),
    Refugee (শরনার্থী),
    Surgeon (শল্য চিকিৎসক),
    Archaeologist (প্রত্নতত্ত্ববিদ),
    Brick-Layer (রাজমিস্ত্রি),
    Mason (রাজমিস্ত্রি),
    Sculptor (ভাস্কর),
    Acrobat (সার্কাসে দড়াবাজিকর),
    Advocate (সমর্থক),
    Detective (গোয়েন্দা),
    Heir (উত্তরাধিকারী ব্যক্তি),
    Journalist (সাংবাদিক),
    Linguist (ভাষাবিদ),
    Moderator (মধ্যস্থতাকারী),
    Optician (চশমা নির্মাতা/বিক্রেতা),
    Auditor (নিরীক্ষক),
    Butcher (কসাই),
    Colleague (একই পেশায় সহকর্মী),
    Dramatist (নাট্যকার),
    Pedlar (ফেরিওয়ালা),
    Tenant (ভাড়াটিয়া)।

    বিভিন্ন ধরণের যন্ত্র:
    Adze (বাটালি),
    Auger (তুরপুন),
    Baton (পুলিশের ছোট লাঠি),
    Batter (ময়দা),
    Goggles (ধলা থেকে রক্ষাকারী কালো চশমা),
    Palette (চিত্রকরের রং মেশানোর জন্য ক্ষুদ্র তক্তাবিশেষ),
    Saddle (ঘোড়ার পৃষ্ঠে বসার জন্য গদি),
    Thimble (সেলাইয়ের সময় সুইয়ের খোঁচা এড়ানোর জন্য আঙ্গুলে যে আবরণ পড়া হয়),
    Tourniquet (রক্তপাত বন্ধ করার জন্য যে যম দিয়ে শিরা চেপে ধরা হয়),
    Trowel (রাজমিসী যে যম দিয়ে দেয়ালে প্রলেপ লাগায়),
    Wrench (নাট দিয়ে লাগানোর যম),
    Paddle (বৈঠা),
    Scalpel (শল্য চিকিৎসকের ক্ষুদ্র ছুরি),
    Shears (কাঁচি),
    Cleaver (কসাইয়ের ছুরি),
    Gavel (বিচারকের হাতুড়ি),
    Scissors (কাঁচি),
    Radar (যে যম দিয়ে পে­ন/জাহাজের দিক ও অবস্থান নির্ণয় হয়),
    Armor (বর্ম),
    Club (গলফ খেলার ব্যাট),
    Violin (বেহালা জাতীয় বাদ্যযম)।

    বিভিন্ন জিনিসের আবরণ:
    Chaff (ভূসি),
    Mould (বাসী রুটিতে যে ছাতা পড়ে),
    Pod (মোটর শুটির খোসা),
    Plumage (পাখির পালক),
    Rust (জং পড়ে), Scale (মাছের আঁশ),
    Carapace (কাকড়া/কচ্ছপের খোল),
    Husk (ফলের / শষ্যের খোসা/ তুষ/ভুসি।

    বিভিন্ন ধরণের (দল/ঝাঁক):
    Anthology (সংকলন),
    Convoy (সামরিক জাহাজের বহর),
    Galaxy (নক্ষত্রের ঝাঁক),
    Archipelago (দ্বীপপুঞ্জ),
    Constellation (নক্ষত্রপুঞ্জ),
    School (মাছের ঝাঁক)
    Chorus গায়ক/নর্তক দল ঈৎব((নাবিকের দল)
    Fleet (নৌবহর)
    Poultry (হাঁস-মুরগীর ঝাঁক)
    Range (পর্বত শ্রেণী)
    Regiment (সৈন্যদল)
    Stack (খড়/শস্য/কাঠের গাদা)
    Faculty (শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকবর্গ)
    Orchestra (বাদ্যযমী দল)
    Troop (সৈন্যদল)।

    বসবাস করার জায়গা:
    Barn (গোলাঘর),
    Silo (শস্য সংরক্ষণের ঘর),
    Hangar (বিমান রাখার জন্য আচ্ছাদিত স্থান),
    Stable (ঘোড়ার আসাবল),
    Aviary (পাখির বড় খাঁচা/ঘর),
    Den (হিংস্র জন্তুর বাসগুহা),
    Igloo (এস্কিমোদের বাসের ঘর)।

    বিভিন্ন ধরণের অভিব্যক্তি:
    Beam (হাসিতে- উদ্ভাসিত হওয়া),
    Nod (সম্মতিসচক- মাথা নোয়ান),
    Yawn (ঘুমের প্রাবল্যে- হাই তোলা),
    Blush (লজ্জায়- লাল হওয়া),
    Grin (ভেঙ্চি- কাটিয়া হাসা),
    Snore (নাকডাকা),
    Wince (ব্যথায়-সংঙ্কুচিত),
    Squirm/Writhe (ব্যথায়- দেহ মোচড়ান),
    Groan (আর্তনাদ করা),
    Sob (ফুঁপিয়ে কাঁদা)।

    বৈজ্ঞানিক যন্ত্রের কাজ:
    Ammeter (বিদ্যুৎ প্রবাহ মাপার যম),
    Chronometer (সময় মাপার যম),
    Geiger Counter (তেজক্রিয়তা মাপার যম),
    Speedometer (গাড়ির বেগ মাপার যম),
    Barometer (বায়ুচাপ মাপার যম),
    Manometer (গ্যাসের চাপ মাপার যম),
    Thermometer (তাপ-মাপার যম),
    Odometer (ভ্রমণে অতিক্রাম দুরতব মাপার যম),
    Seismograph (ভূমিকমঙ পরিমাপের যম)।

    বিভিন্ন ধরণের গতি:
    Blink (চোখ পিটপিট করা),
    Hum (গুঞ্জন করা),
    Mumble (অসঙষ্টভাবে বলা),
    Guffaw (অট্ট হাসি হাসা),
    Stammer (তোতলান),
    Stumble (হোচট খাওয়া),
    Whisper (কানে কানে বলা),
    Whine (নালিশ করা),
    Chatter (অনর্থক বক বক করা),
    Sprint (পর্ণবেগে দেŠড়ান),
    Bustle (তাড়াহুড়ো করা)।

    বিভিন্ন জীবজন্তুর আওয়াজ:
    Bark (কুকুরের ডাক),
    Buzz (মৌমাছির গুঞ্জন),
    Caterwaul (বিড়ালের ত্রুদ্ধ গর্জন),
    Neigh (ঘোড়ার হ্রেষা ধ্বনি),
    Roar (সিংহের গর্জন),
    Trumpet (হাতির ডাক),
    Moo (গরুর হাম্বা রব),
    Snarl (কুকুরের দাঁত খিচিয়ে ত্রুদ্ধ শব্দ)
    Howl (নেকড়ে/কুকুরের গর্জন)।

    বিভিন্ন জিনিসের শেষাংশ / প্রথমাংশ:
    Appendix (দলিলের শেষে অতিরিক্ত ভাবে সংযুক্ত অংশ),
    Glossary (এই শব্দকোষ বইয়ের শেষে থেকে),
    Preface (কোন পুসকে ব্যবহৃত দুর্বোদ্ধ শব্দের ব্যাখ্যা সম্বলিত তালিকা),
    Codicil (সংযুক্ত উইল),
    Epilogue (গ্রন্থের উপসংহার/শেষ পরিচছদ),
    Preamble (শাসনতম / আইনের ভূমিকা),
    Prelude (নাটকের/ সঙ্গীতের ভূমিকা স্বরূপ অংশ),
    Epilogue (গ্রন্থের উপসংহার/শেষ পরিচ্ছদ)

    বিভিন্ন জীব-জন্তুর বাচ্চা/শাবক:
    Calf (গরু, হাতি, তিমির বাচ্ছা),
    Chicken (হাঁস-মুরগীর ছানা),
    Lamb (ভেড়ার বাচ্চা),
    Kid (ছাগল ছানা),
    Pullet (কুকুর ছানা)।

    বিভিন্ন বিজ্ঞান:
    Anthropology (নৃবিজ্ঞান),
    Archaeology (প্রত্নতত্ত্ববিদ্যা),
    Botany (উদ্ভিদ বিদ্যা),
    Pharmacology (ঔষধ সংক্রাম বিদ্যা),
    Astronomy (জ্যোতিবিদ্যা),
    Biology (জীববিদ্যা),
    Cardiology (হৃদবিজ্ঞান),
    Psychology (মনোবিজ্ঞান),
    Calliography (সুন্দর হসাক্ষর বিদ্যা),
    Entomology (পতঙ্গবিজ্ঞান),
    Meteorology (আবহাওয়া বিদ্যা),
    Horticultural (উদ্যান পালন সংক্রাম),
    Metallurgy (ধাতুবিদ্যা)।

    বিভিন্ন পশুর গোস:
    Beef (গরুর গোস),
    Pork (শুকুরের গোস),
    Veal (বাছুরের গোস),
    Mutton (ভেড়ার গোস),
    Venison (হরিণের গোস)।

    বিবিধ শব্দ:
    Amphibian (উভচর জীব),
    Blizzard (প্রবল তুষার ঝড়),
    Decade (এক দশক),
    Dias (মঞ্চ),
    Embezzle (আত্মসাৎ করা),
    Glacier (হিমবাহ),
    Ladder (মই),
    Stanza (কবিতার সবক),
    Bucket (বালতি),
    Drought (অনাবৃষ্টি),
    Elegy (শোকসঙ্গীত),
    Quarry (পাথরের খনি),
    Recipe (খাদ্য/পানীয় প্রস্ত্তত প্রণালী),
    Rung (মইয়ের ধাপ),
    Oasis (মরুদ্যান),
    Usury (চড়া সুদ),
    Royalty (লেখক/উদ্ভাবককে তার বই/উদ্ভাবনের জন্য দেয় সম্মানী)।


    “Let’s Learn English (বাংলায়)” চ্যানেলে সবাইকে আমন্ত্রন,[ https://goo.gl/L3aoTF ]
    আমাদের youtube ভিত্তিক লাইভ ক্লাশ, এখনি SUBSCRIBE করে রাখুন, যেন যথা সময়ে নোটিফিকেশন পেয়ে যান, ইংলিশ বেসিক স্কিলস এর টিপসের জন্য Group জয়েন করুন । ইনভাইট ও শেয়ার করুন আপনার বন্ধুকে …