Category: NEWS

  • ৬ষ্ঠ শ্রেণি থেকে ৯ম শ্রেণি বার্ষিক পরীক্ষা এবং ১০ম শ্রেণি নির্বাচনী পরীক্ষা

    ৬ষ্ঠ শ্রেণি থেকে ৯ম শ্রেণি বার্ষিক পরীক্ষা এবং ১০ম শ্রেণি নির্বাচনী পরীক্ষা ২০২১

    ৬ষ্ঠ শ্রেণি থেকে ৯ম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের বার্ষিক পরীক্ষা এবং ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নির্বাচনী পরীক্ষা ২০২১ গ্রহণ সংক্রান্ত।

    বার্ষিক পরীক্ষা 2021 : ৬ষ্ঠ শ্রেণি থেকে ৯ম শ্রেণি বার্ষিক পরীক্ষা এবং ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নির্বাচনী পরীক্ষা ২০২১ , Annual Exam 22021 in Bangladesh ,

    স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষা হবে ৩ বিষয়ে, শুরু ২৪ নভেম্বর ২০২১

    ২০২১ সালে স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষা হবে ৩ বিষয়ে, শুরু ২৪ নভেম্বর থেকে।

    ৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ৩টি বিষয়ের ওপর বার্ষিক পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে।

    ২৪ থেকে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সব স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষা ও ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নির্বাচনী পরীক্ষা নেয়া হবে।

    দেশের সব স্কুলকে ২৪ নভেম্বর থেকে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে বাংলা, ইংরেজি ও গণিত বিষয়ে বার্ষিক পরীক্ষা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।

    ১৩ অক্টোবর প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।করোনা মহামারির কারণে দেড় বছর বন্ধ থাকার পর গত ১২ সেপ্টেম্বর সব স্কুল-কলেজ খুলেছে। এ পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের বার্ষিক পরীক্ষা হবে কি না তা প্রশ্ন উঠেছিল। শিক্ষকরা বার্ষিক পরীক্ষা নেওয়ার পক্ষে মত দিয়েছিলেন। অবশেষে বার্ষিক পরীক্ষা নেওয়ার নির্দেশনা জারি করলো মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৬ষ্ঠ শ্রেণি থেকে ৯ম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের বার্ষিক পরীক্ষা এবং ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নির্বাচনী পরীক্ষা গ্রহণ করতে হবে।

    বার্ষিক ও নির্বাচনী পরীক্ষা সংক্রান্ত নির্দেশনা ২০২১

    ১. বাংলা, ইংরেজী ও সাধারণ গণিত বিষয়ে পরীক্ষা নিতে হবে;

    ২. পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের মান হবে ৫০ নম্বরের;

    ৩. প্রতিটি বিষয়ের পরীক্ষার সময় হবে ১.৩০ মিনিট;

    স্কুলের পরীক্ষা যে সিলেবাসে হবেযে সকল অধ্যায় থেকে অ্যাসাইনমেন্ট (বাংলা, ইংরেজী ও সাধারণ গণিত বিষয়) দেয়া হয়েছে সে সকল অধ্যায় এবং ১২/০১/২০২১ হতে শ্রেণি কক্ষে যে সকল অধ্যায়ের ওপর পাঠদান করা হয়েছে তা ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য সিলেবাস।

    বার্ষিক / নির্বাচনী পরীক্ষার নম্বর বিন্যাস হবে যেভাবে

    (ক) বাংলা (১ম ও ২য় পত্র) বিষয়ের নম্বর হবে-৫০ (লিখিত ৩৫ + এমসিকিউ ১৫)।

    (খ) ইংরেজী (১ম ও ২য় পত্র) বিষয়ের নম্বর হবে-৫০ (১ম পত্র ৩০ + ২য় পত্র ২০);

    (গ) সাধারণ গণিত বিষয়ের নম্বর হবে-৫০ (লিখিত ৩৫ + এমসিকিউ১৫)।

    (ঘ) প্রত্যেক শিক্ষার্থীর বার্ষিক পরীক্ষার নম্বরের সাথে চলমান সকল বিষয়ের অ্যাসাইনমেন্টের ওপর ৪০ নম্বর যোগ করতে হবে।

    (ঙ) বার্ষিক পরীক্ষায় ৭ম শ্রেণি থেকে ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ওপর আরও ১০ নম্বর যোগ করতে হবে।

    উল্লেখ্য, ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার সঙ্গে বৃক্ষরোপণ প্রকল্পে তাদের কর্মতৎপরতা যুক্ত করে। এই ১০ নম্বর যোগ করতে হবে।

    (চ) অর্থাৎ মোট ১০০ নম্বরের (৫০+৪০+১০) ওপর প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে মূল্যায়নপূর্বক বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফল তৈরি করে শিক্ষার্থীদের প্রগ্রেসিভ রিপোর্ট প্রদান করতে হবে।

    বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়েছে, ২০২১ শিক্ষাবর্ষে এ পরীক্ষা ছাড়া অন্য কোন পরীক্ষা নেয়া যাবে না এবং

    অবশ্যই যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে বার্ষিক ও নির্বাচনী পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে হবে।


    Download


    Home


    more

  • Student Unique ID online Registration Form pdf free download

    Student Unique ID online Registration Form pdf free download

    eSchoolbd.com

    Students (UID) ইউনিক আইডি ফরম পূরণ

    নতুন নিয়মে শিক্ষার্থীদের ইউনিক আইডি (UID) ফরম পূরণ

    ইউনিক আইডি ফরম ৬ষ্ঠ থেকে ১২শ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের পূরণের নিয়মাবলি বিস্তারিত

    সরকার সম্প্রতি দেশের সকল শিক্ষার্থীদের একই ডাটাবেজে অন্তর্ভূক্ত করে ইউনিক আইডি প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন। এর মাধ্যমে সকল শ্রেণির শিক্ষার্থীদের একটি আইডি নম্বর প্রদান করে একটি সফটওয়্যার প্রস্তুত করা হবে এবং পরর্তীদের বিভিন্ন স্তরে এই আইডি থেকেই কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের জন্য ৬ষ্ঠ থেকে ১২শ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ইউনিক আইডি ফরম ও পূরণের নিয়মাবলি দেওয়া হল।

    সরকারের গৃহিত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো BANBEIS ইতোমত্যে এস্টাবলিশমেন্ট অব ইন্টিগ্রেটেড এডুকেশনাল ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (IEIMS) প্রকল্পের আওতায় শিক্ষার্থীদের ইউনিক আইডি কার্যক্রম শুরু করেছে।

    শিক্ষার্থীরা প্রদানকৃত ইউনিক আইডি ফরমটি অভিভাবক ও শিক্ষকদের সহায়তা প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ নির্ধারিত সময়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকের নিকট জমা দিবে।

     eSchoolbd.com এর পাঠকদের জন্য এস্টাবলিশমেন্ট অব ইন্টিগ্রেটেড এডুকেশনাল ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (IEIMS) প্রকল্প শিক্ষার্থী তথ্যছক Student Unique ID ফরমটি দেওয়া হল।

    সেই সাথে শিক্ষার্থীরা কিভাবে এই তথ্যগুলো পূরণ করবে সেই সংক্রান্ত একটি পূর্ণাঙ্গ নির্দেশনা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। এখান থেকে শিক্ষার্থী তথ্যছক Student Unique ID ফরমটি ডাউনলোড করে নিয়ে নির্ধারিত নিয়ম অনুসরণ করে পূরণ সাপেক্ষ্যে জমা দিতে হবে।

    ধাপে ধাপে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য ব্যানবেইজ শিক্ষার্থী ইউনিক আইডি ফরম সংগ্রহ ও পূরণ সংক্রান্ত কার্যাবলী বর্ণণা করা হল।
    ধাপ-০১: শিক্ষার্থী তথ্যছক Student Unique ID ফরম সংগ্রহ;
    শিক্ষার্থী তথ্যছক পূরণ, ডেটা এন্ট্রি এবং UID নম্বর প্রদান সংক্রান্ত কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী মুদ্রিত তথ্যছক উপজেলা/ থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসে প্রেরণ করা হবে মার্চ ২০২১ এর ২য় ও ৩য় সপ্তাহে।

    উপজেলা শিক্ষা অফিস মার্চ ২০২১ এর ৩য় ও ৪র্থ সপ্তাহে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানের নিকট শিক্ষার্থী তথ্যছক বিতরণ করবেন এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো শ্রেণিশিক্ষকের মাধ্যমে শ্রেণিভিত্তিক শিক্ষার্থীদের মাঝে তথ্যছক বিতরণ করবেন মার্চের শেষ সপ্তাহ থেকে এপ্রিলের ১ম সপ্তাহের মধ্যে।

    কোনো কারণে ঐসকল ফরম না পেলে বা নষ্ট হয়ে গেলে বিনোদপুর মিডিয়া ডট কম-এ শিক্ষার্থী তথ্যছক Student Unique ID টি পাওয়া যাবে। এখান থেকে ডাউনলোড করেও তা ব্যবহার করা যাবে।

    ধাপ-০২: ছাত্র/ছাত্রীদের ইউনিক আইডি ফরম পূরণ;
    প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্ত বা অনলাইন থেকে ডাউনলোডকৃত শিক্ষার্থীদের ইউনিক আইডি ফরম যথাযথ নিয়ম অনুসরণ করে শিক্ষক ও অভিভাবকদের সহায়তায় পূরণ করতে হবে।

    ফরম পূরণ করার সময় অবশ্যই শিক্ষার্থীদের পিতা/মাতা জাতীয় পরিচয়পত্র এবং শিক্ষার্থীর অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ অনুসরণ করে তথ্যাদি পূরণ করা লাগবে।

    পূরণকৃত তথ্য ফরমের সাথে শিক্ষার্থীদের নিন্মোক্ত ডকুমেন্ট সংযুক্ত করে দিতে হবে-

    (১) শিক্ষার্থীর সদ্য তােলা পাসপাের্ট সাইজের ২ কপি ছবি (সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড রঙ্গিন ছবি, যা সম্মুখভাগ থেকে তােলা যেন দুই চোখ একই সাথে দৃশ্যমান হয়);

    (২) শিক্ষার্থীর জন্ম নিবন্ধন সনদ (Birth Registration Certificate) এর অনুলিপি;

    (৩) শিক্ষার্থীর মাতা, পিতা এবং প্রযােজ্যক্ষেত্রে অভিভাবকের জাতীয় পরিচয়পত্রের অনুলিপি;

    (৪) শিক্ষার্থীর মাতা, পিতা এবং প্রযােজ্যক্ষেত্রে অভিভাবকের জন্ম নিবন্ধনের অনুলিপি(যদি থাকে);

     


    Download Student UID Form .pdf

    ফরম পূরণের প্রয়োজনীয় সতর্কতা:
    শিক্ষার্থীরা তাদের ইউনিক আইডি সংগ্রহের জন্য অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করে ফরমটি পূরণ করতে হবে। সেগুলো নিচে আলোচনা করা হল-

    ১. শিক্ষার্থীদের মৌলিক তথ্য প্রদান: শিক্ষার্থীরা তাদের ইউনিক আইডি ফরমে তাদের মৌলিক তথ্যাদি যেমন- নাম ও জন্ম তারিখ অবশ্যই তাদের অনলাইন জন্ম নিবন্ধন অনুসরণ করে প্রদান করতে হবে।

    কারও যদি অনলাইন জন্ম নিবন্ধন না থাকে তাহলে অবশ্যই রেজিষ্টারের কার্যালয় থেকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে জন্মনিবন্ধন সনদ সংশোধন করে নিতে হবে। যা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন পোর্টালে থাকবে।

    ২. পিতা ও মাতার তথ্য প্রদান: শিক্ষার্থীদের পিতা ও মাতার তথ্য অবশ্যই পিতা ও মাতার জাতীয়পরিচয়পত্র অনুসরণ করে লিপিবদ্ধ করতে হবে। যদি কারও তথ্য পিতা মাতার আইডি কার্ডের সাথে না মেলে তাহলে তা সংশ্লিষ্ট কার্যালয় থেকে সংশোধন করে নিতে হবে।

    ৩. শিক্ষা ও অন্যান্য তথ্যাদি: যথাযথ সতর্কতা অনুসরণ করে শিক্ষার্থীরা তাদের পূর্বর্বতী ও বর্তমান শিক্ষাগত তথ্য প্রদান করবেন। শ্রেণি শিক্ষক ও প্রতিষ্ঠান প্রধান তা দেখে সত্যায়ন করবেন।

    মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের শিক্ষাতথ্য ভিত্তিক ডেটাবেইজ তৈরি এবং ইউনিক আইডি প্রদান কার্যক্রম এবং ৬ষ্ঠ থেকে ১২শ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ইউনিক আইডি ফরম ও পূরণের নিয়মাবলি সংক্রান্ত আর কোনো তথ্য প্রয়োজন হলে বাংলা নোটিশ ডট কম এর ফেসবুক পেইজটি লাইক ও ফলো করে মেসেজ করুন এবং গ্রুপে যোগ দিন

    ফরমের সঙ্গে যা যা জমা দিতে হবে
    ১। শিক্ষার্থীর অনলাইন জন্মনিবন্ধনের এর ফটোকপি
    ২। পিত-মাতার ভোটার আইডির ফটোকপি
    ৩। শিক্ষার্থীর সদ্য তোলা সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড এর পাসপোর্ট সাইজ রঙিন ছবি
    ৪। ছবির পেছনের নাম+ রোল+শ্রেণি+সেকশন লিখা থাকতে হবে
    ৫। পিত-মাতার সচল মোবাইল নাম্বার

    ফরমটি ডাউনলোড লিংক : Click here


    Click here


    Click here


    Click here


    Download

    01
    Uploading . . . 
    02
    Uploading . . . 
    Daily Talks 03 VDO

    [embedyt] https://www.youtube.com/embed?listType=playlist&list=

    &layout=gallery[/embedyt]

    Daily Talks 04

    Updating every day … 

    Daily Talks 05

    Updating every day … 

    Daily Talks 06

    Updating every day … 

    • See Next >>
    • Spoken English
    • FREE Courses


    Facebook


    Twitter


    Facebook


    Youtube


    Wordpress

    Welcome

    free education programme

    eSchoolbd.com provides FREE educational contents to the students of all stages

    Join UsYouTube

  • Best universities in the world 2021 by location

    Best universities in the world 2021

    10. University of Chicago

    University of Chicago
    Down one place this year but remaining in the top 10, the US’ University of Chicago earns its best score for the academic reputation indicator.

    9. Imperial College London

    UK Universities
    The UK’s Imperial College London is also down one place this year, but continues to earn a very impressive score for the employer reputation indicator.

    8. UCL (University College London)

    top architecture schools
    Up two places this year, UCL (University College London) is now the highest-ranked institution in UK capital London, earning its highest score for academic reputation.

    7. University of Cambridge

    The University of Cambridge goes down a spot in the 2020 world university rankings, but remains one of the 10 best universities in the world, with perfect scores for its academic and employer reputations.

    6. ETH Zurich (Swiss Federal Institute of Technology)

    ETH Zurich
    Switzerland’s ETH Zurich is up one place this year and continues to be the highest-ranked institution in continental Europe, with its best score in the citations per faculty indicator (a measure of research impact).

    5. California Institute of Technology (Caltech)

    Caltech is down one place in 2020, but has the distinction of earning the best scores in the top 10 for the faculty/student ratio and citations per faculty member indicators.

    4. University of Oxford

    UK Universities
    The University of Oxford climbs one place in the world university rankings this year, and continues to be the highest-ranked in the UK, with perfect scores for its reputations among academics and graduate employers.

    3. Harvard University

    dental school
    Harvard retains its position of third in the world, as well as being first for the academic and employer reputation indicators

    2. Stanford University

    Stanford University, located near Silicon Valley, continues to rank second among the top universities in the world and earns its best score for its academic reputation (fourth).

    1. Massachusetts Institute of Technology (MIT)

    And finally, MIT is once again the leader in the world university rankings, taking the spot for the eighth year running, with top-10 scores for its academic reputation, employer reputation, and citations per faculty member.  

    Best universities in the world 2021 by location

    Best universities in the world 2021 by location

  • স্কুল-কলেজের-এমপিও-নীতিমালা-২০২১-MPO-Nitimala-2021

    MPO-Nitimala-2021

    স্কুল-কলেজের-এমপিও-নীতিমালা-২০২১

    বেসরকারি স্কুল কলেজের সংশোধিত এমপিও নীতিমালা ও জনবল কাঠামো জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে সোমবার (২৯ মার্চ) সন্ধ্যায় নীতিমালাটি প্রকাশ করা হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোমিনুর রশিদ আমিন দৈনিক শিক্ষাডটকমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

    মোট ৪৪ পাতার নীতিমালায় সহকারী শিক্ষকদের সিনিয়র শিক্ষক পদে পদোন্নতির সুযোগ রাখা হয়েছে। এর আগে সহকারী শিক্ষকদের পদোন্নতির সুযোগ ছিল না। অবশেষে শিক্ষকদের সে আক্ষেপ দূর হলো। সহকারী শিক্ষকরা যোগদানের ৫ বছরের মধ্যে বিএড ডিগ্রি অর্জন করলে ১০ম গ্রেডে বেতন পাবেন। ১০ম গ্রেড প্রাপ্তির ১০ বছর পূর্তিতে তারা সিনিয়র শিক্ষক পদে পদোন্নতি পাবেন। ১০ম গ্রেড পাওয়ার ১০ বছর পুর্তিতে সিনিয়র শিক্ষক পদে পদোন্নতি পাওয়া শিক্ষকরা ৯ম গ্রেডে বেতন পাবেন।

    আর উচ্চমাধ্যমিক কলেজের প্রভাষকরা এমপিওভুক্তির ৮ বছর পুর্তিতে মোট প্রভাষকের মোট পদের ৫০ শতাংশ মূল্যায়নের ভিত্তিতে জ্যেষ্ঠ প্রভাষক পদে পদোন্নতি পাবেন। ১০০ নম্বরের মূল্যায়নের ভিত্তিতে পদোন্নতি পাবেন তারা। অপর দিকে ডিগ্রি কলেজের প্রভাষকরা চাকরির ৮ বছর পুর্তিতে মোট প্রভাষক পদের ৫০ শতাংশ নির্ধারিত সূচকে মোট ১০০ নম্বরের মূল্যায়নের ভিত্তিতে সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন।

    নতুন নীতিমালায় স্কুল ও কলেজে কর্মরত গ্রন্থাগারিক, সহকারি গ্রন্থাগারিক ও ক্যটালগারদের শিক্ষক মর্যাদা দেয়া হয়েছে। গ্রন্থাগারিকদের পদের নতুন নাম গ্রন্থাগার প্রভাষক এবং সহকারী গ্রন্থাগারিক কাম ক্যটালগারদের পদের নতুন নাম সহকারী শিক্ষক গ্রন্থাগার ও তথ্য বিজ্ঞান দেয়া হয়েছে।

    নতুন নীতিমালায় ডিগ্রি তৃতীয় শিক্ষক বা অনার্স মাস্টার্স শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে কিছুই বলা হয়নি।

    দৈনিক শিক্ষাডটকমের পাঠকদের জন্য সংশোধিত নীতিমালাটি তুলে ধরা হল।

    নীতিমালা দেখতে ক্লিক করুন : https://t.ly/zMn5

    Download MPO-Nitimala-2021​


    Download PDF

    Daily Talks 03 VDO

    [embedyt] https://www.youtube.com/embed?listType=playlist&list=UUkPWGehGbHj-70Z7uAM6Pwg[/embedyt]

    Daily Talks 04

    Updating every day … 

    Daily Talks 05

    Updating every day … 

    Daily Talks 06

    Updating every day … 

    • See Next >>
    • Spoken English
    • FREE Courses


    Facebook


    Twitter


    Facebook


    Youtube


    Wordpress

    Welcome

    free education programme

    eSchoolbd.com provides FREE educational contents to the students of all stages

    Join UsYouTube

  • Driving Tips and Test

    Driving Tips and Test

    ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে চাচ্ছেন ?
    ড্রাইভিং লাইসেন্সের লিখিত পরীক্ষার স্ট্যান্ডার্ড ৮৫টি প্রশ্ন ব্যাংক ও উত্তর নিজে শিখুন এবং অন্যকে শেখার জন্য উৎসাহিত করুন।
    =====================================
    ০১. প্রশ্ন : মোটরযান কাকে বলে ?
    উত্তরঃ মোটরযান আইনে মোটরযান অর্থ কোনো যন্ত্রচালিত যান, যার চালিকাশক্তি বাইরের বা ভিতরের কোনো উৎস হতে সরবরাহ হয়ে থাকে।
    ০২. প্রশ্ন : গাড়ি চালনার আগে করণীয় কাজ কী কী ?
    উত্তরঃ ক. গাড়ির হালনাগাদ বৈধ কাগজপত্র (রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট, ফিটনেস সার্টিফিকেট, ট্যাক্সটোকেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ইনসিওরেন্স (বিমা) সার্টিফিকেট, রুট পারমিট ইত্যাদি) গাড়ির সঙ্গে রাখা।
    খ. গাড়িতে জ্বালানি আছে কি না পরীক্ষা করা, না থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।
    গ. রেডিয়েটর ও ব্যাটারিতে পানি আছে কি না পরীক্ষা করা, না থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।
    ঘ. ব্যাটারি কানেকশন পরীক্ষা করা।
    ঙ. লুব/ইঞ্জিন অয়েলের লেবেল ও ঘনত্ব পরীক্ষা করা, কম থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।
    চ. মাস্টার সিলিন্ডারের ব্রেকফ্লুইড, ব্রেকঅয়েল পরীক্ষা করা, কম থাকলে নেওয়া।
    ছ. গাড়ির ইঞ্জিন, লাইটিং সিস্টেম, ব্যাটারি, স্টিয়ারিং ইত্যাদি সঠিকভাবে কাজ করছে কি না, নাট-বোল্ট টাইট আছে কি না অর্থাৎ সার্বিকভাবে মোটরযানটি ত্র“টিমুক্ত আছে কি না পরীক্ষা করা।
    জ. ব্রেক ও ক্লাচের কার্যকারিতা পরীক্ষা করা।
    ঝ. অগ্নিনির্বাপকযন্ত্র এবং ফাস্টএইড বক্স গাড়িতে রাখা।
    ঞ. গাড়ির বাইরের এবং ভিতরের বাতির অবস্থা, চাকা (টায়ার কন্ডিশন/হাওয়া/নাট/এলাইমেন্ট/রোটেশন/স্পেয়ার চাকা) পরীক্ষা করা।
    ০৩. প্রশ্ন : মোটরযানের মেইনটেনেন্স বা রক্ষণাবেক্ষণ বলতে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ ত্রুটিমুক্ত অবস্থায় একটি গাড়ি হতে দীর্ঘদিন সার্ভিস পাওয়ার জন্য প্রতিদিন গাড়িতে যে-সমস্ত মেরামত কাজ করা হয়, তাকে মোটরযানের মেইনটেনেন্স বলে।
    ০৪. প্রশ্ন : একটি মোটরযানে প্রতিদিন কী কী মেইনটেনেন্স করতে হয় ?
    উত্তরঃ ২ নং প্রশ্নের উত্তরের খ থেকে ঞ পর্যন্ত।
    ০৫. প্রশ্ন : সার্ভিসিং বলতে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ মোটরযানের ইঞ্জিন ও বিভিন্ন যন্ত্রাংশের কার্যক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য নির্দিষ্ট সময় পরপর যে-কাজগুলো করা হয়, তাকে সার্ভিসিং বলে।
    ০৬. প্রশ্ন : গাড়ি সার্ভিসিংয়ে কী কী কাজ করা হয় ?
    উত্তরঃ ক. ইঞ্জিনের পুরাতন লুবঅয়েল (মবিল) ফেলে দিয়ে নতুন লুবঅয়েল দেওয়া। নতুন লুবঅয়েল দেওয়ার আগে ফ্লাশিং অয়েল দ্বারা ফ্লাশ করা।
    খ. ইঞ্জিন ও রেডিয়েটরের পানি ড্রেন আউট করে ডিটারজেন্ট ও ফ্লাশিংগান দিয়ে পরিষ্কার করা, অতঃপর পরিষ্কার পানি দিয়ে পূর্ণ করা।
    গ. ভারী মোটরযানের ক্ষেত্রে বিভিন্ন গ্রিজিং পয়েন্টে গ্রিজগান দিয়ে নতুন গ্রিজ দেওয়া।
    ঘ. গাড়ির স্পেয়ার হুইলসহ প্রতিটি চাকাতে পরিমাণমতো হাওয়া দেওয়া।
    ঙ. লুবঅয়েল (মবিল) ফিল্টার, ফুয়েল ফিল্টার ও এয়ারক্লিনার পরিবর্তন করা।
    ০৭. প্রশ্ন : গাড়ি চালনাকালে কী কী কাগজপত্র গাড়ির সঙ্গে রাখতে হয় ?
    উত্তরঃ ক. ড্রাইভিং লাইসেন্স, খ. রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট (ব্লু-বুক), গ. ট্যাক্সটোকেন, ঘ. ইনসিওরেন্স সার্টিফিকেট, ঙ.ফিটনেস সার্টিফিকেট (মোটরসাইকেলের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়) এবং চ. রুটপারমিট (মোটরসাইকেল এবং চালক ব্যতীত সর্বোচ্চ ৭ আসন বিশিষ্ট ব্যক্তিগত যাত্রীবাহী গাড়ির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)।
    ০৮. প্রশ্ন : রাস্তায় গাড়ির কাগজপত্র কে কে চেক করতে পারেন/কোন কোন ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তিগণকে গাড়ির কাগজ দেখাতে বাধ্য ?
    উত্তরঃ সার্জেন্ট বা সাব-ইনসপেক্টরের নিচে নয় এমন পুলিশ কর্মকর্তা, মোটরযান পরিদর্শকসহ বিআরটিএর কর্মকর্তা এবং মোবাইলকোর্টের কর্মকর্তা।
    ০৯. প্রশ্ন : মোটরসাইকেলে হেলমেট পরিধান ও আরোহী বহন সম্পর্কে আইন কী ?
    উত্তরঃ মোটরসাইকেলে চালক ব্যতীত ১ জন আরোহী বহন করা যাবে এবং উভয়কেই হেলমেট পরিধান করতে হবে (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১০০)।
    ১০. প্রশ্ন : সড়ক দুর্ঘটনার প্রধান কারণ কী কী?
    উত্তরঃ ক. অত্যধিক আত্মবিশ্বাস, খ. মাত্রাতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানো, গ. অননুমোদিত ওভারটেকিং এবং ঘ. অতিরিক্ত যাত্রী ও মালামাল বহন।
    ১১. প্রশ্ন : গাড়ি দুর্ঘটনায় পতিত হলে চালকের করনীয় কী ?
    উত্তরঃ আহত ব্যক্তির চিকিৎসা নিশ্চিত করা, প্রয়োজনে নিকটস্থ হাসপাতালে স্থানান্তর করা এবং ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নিকটবর্তী থানায় দুর্ঘটনার বিষয়ে রিপোর্ট করা।
    ১২. প্রশ্ন : আইন অনুযায়ী গাড়ির সর্বোচ্চ গতিসীমা কত ?
    উত্তরঃ হালকা মোটরযান ও মোটরসাইকেলের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৭০ মাইল, মাঝারি বা ভারী যাত্রীবাহী মোটরযানের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩৫ মাইল এবং মাঝারি বা ভারী মালবাহী মোটরযানের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩০ মাইল।
    ১৩. প্রশ্ন : মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স কী ?
    উত্তরঃ সর্বসাধারণের ব্যবহার্য স্থানে মোটরযান চালানোর জন্য লাইসেন্স কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ইস্যুকৃত বৈধ দলিলই মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স।
    ১৪. প্রশ্নঃ অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স কাকে বলে ?
    উত্তরঃ যে-লাইসেন্স দিয়ে একজন চালক কারো বেতনভোগী কর্মচারী না হয়ে মোটর সাইকেল, হালকা মোটরযান এবং অন্যান্য মোটরযান (পরিবহনযান ব্যতীত) চালাতে পারে, তাকে অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স বলে।
    ১৫. প্রশ্ন : ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বয়স কত ?
    উত্তরঃ পেশাদার চালকের ক্ষেত্রে ২০ বছর এবং অপেশাদার চালকের ক্ষেত্রে ১৮ বছর।
    ১৬. প্রশ্ন : কোন কোন ব্যক্তি ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে?
    উত্তরঃ মৃগীরোগী, উন্মাদ বা পাগল, রাতকানারোগী, কুষ্ঠরোগী, হৃদরোগী, অতিরিক্ত মদ্যপব্যক্তি, বধিরব্যক্তি এবং বাহু বা পা চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে অসুবিধা হয় এমন ব্যক্তি।
    ১৭. প্রশ্ন : হালকা মোটরযান কাকে বলে ?
    উত্তরঃ যে-মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাই ওজন ৬,০০০ পাউন্ড বা ২,৭২৭ কেজির অধিক নয়, তাকে হালকা মোটরযান বলে।
    ১৮. প্রশ্ন : মধ্যম বা মাঝারি মোটরযান কাকে বলে ?
    উত্তরঃ যে-মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাইওজন ৬,০০০ পাউন্ড বা ২,৭২৭ কেজির অধিক কিন্তু ১৪,৫০০ পাউন্ড বা ৬,৫৯০ কেজির অধিক নয়, তাকে মধ্যম বা মাঝারি মোটরযান বলে।
    ১৯. প্রশ্ন : ভারী মোটরযান কাকে বলে ?
    উত্তরঃ যে-মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাই ওজন ১৪,৫০০ পাউন্ড বা ৬,৫৯০ কেজির অধিক, তাকে ভারী মোটরযান বলে।
    ২০. প্রশ্ন : প্রাইভেট সার্ভিস মোটরযান কাকে বলে ?
    উত্তরঃ ড্রাইভার ব্যতীত আটজনের বেশি যাত্রী বহনের উপযোগী যে-মোটরযান মালিকের পক্ষে তার ব্যবসা সম্পর্কিত কাজে এবং বিনা ভাড়ায় যাত্রী বহনের জন্য ব্যবহৃত হয়, তাকে প্রাইভেট সার্ভিস মোটরযান বলে।
    ২১. প্র্রশ্নঃ ট্রাফিক সাইন বা রোড সাইন (চিহ্ন) প্রধানত কত প্রকার ও কী কী ?
    উত্তরঃ ট্রাফিক সাইন বা চিহ্ন প্রধানত তিন প্রকার। ক. বাধ্যতামূলক, যা প্রধানত বৃত্তাকৃতির হয়,
    খ. সতর্কতামূলক, যা প্রধানত ত্রিভুজাকৃতির হয় এবং গ. তথ্যমূলক, যা প্রধানত আয়তক্ষেত্রাকার হয়।
    ২২. প্রশ্ন : লাল বৃত্তাকার সাইন কী নির্দেশনা প্রদর্শন করে ?
    উত্তরঃ নিষেধ বা করা যাবে না বা অবশ্যবর্জনীয় নির্দেশনা প্রদর্শন করে।
    ২৩. প্রশ্ন : নীল বৃত্তাকার সাইন কী নির্দেশনা প্রদর্শন করে ?
    উত্তরঃ করতে হবে বা অবশ্যপালনীয় নির্দেশনা প্রদর্শন করে।
    ২৪. প্রশ্ন : লাল ত্রিভুজাকৃতির সাইন কী নিদের্শনা প্রদর্শন করে ?
    উত্তরঃ সতর্ক হওয়ার নির্দেশনা প্রদর্শন করে।
    ২৫. প্রশ্ন : নীল রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন ?
    উত্তরঃ সাধারণ তথ্যমূলক সাইন।
    ২৬. প্রশ্ন : সবুজ রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন?
    উত্তরঃ পথনির্দেশক তথ্যমূলক সাইন, যা জাতীয় মহাসড়কে ব্যবহৃত হয়।
    ২৭. প্রশ্ন : কালো বর্ডারের সাদা রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন?
    উত্তরঃ এটিও পথনির্দেশক তথ্যমূলক সাইন, যা মহাসড়ক ব্যতীত অন্যান্য সড়কে ব্যবহৃত হয়।
    ২৮. প্রশ্ন : ট্রাফিক সিগন্যাল বা সংকেত কত প্রকার ও কী কী ?
    উত্তরঃ ৩ (তিন) প্রকার। যেমন- ক. বাহুর সংকেত, খ. আলোর সংকেত ও গ. শব্দ সংকেত।
    ২৯. প্রশ্ন : ট্রাফিক লাইট সিগন্যালের চক্র বা অনুক্রমগুলি কী কী ?
    উত্তরঃ লাল-সবুজ-হলুদ এবং পুনরায় লাল।
    ৩০. প্রশ্ন : লাল, সবুজ ও হলুদ বাতি কী নির্দেশনা প্রদশন করে ?
    উত্তরঃ লালবাতি জ্বললে গাড়িকে ‘থামুনলাইন’এর পেছনে থামায়ে অপেক্ষা করতে হবে, সুবজবাতি জ্বললে গাড়ি নিয়ে অগ্রসর হওয়া যাবে এবং হলুদবাতি জ্বললে গাড়িকে থামানোর জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।
    ৩১. প্রশ্নঃ নিরাপদ দূরত্ব বলতে কী বুঝায়?
    উত্তরঃ সামনের গাড়ির সাথে সংঘর্ষ এড়াতে পেছনের গাড়িকে নিরাপদে থামানোর জন্য যে পরিমাণ দূরত্ব বজায় রেখে গাড়ি চালাতে হয় সেই পরিমাণ নিরাপদ দূরত্ব বলে।
    ৩২. প্রশ্ন : পাকা ও ভালো রাস্তায় ৫০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চললে নিরাপদ দূরত্ব কত হবে?
    উত্তরঃ ২৫ মিটার।
    ৩৩. প্রশ্ন : পাকা ও ভালো রাস্তায় ৫০ মাইল গতিতে গাড়ি চললে নিরাপদ দূরত্ব কত হবে ?
    উত্তরঃ ৫০ গজ বা ১৫০ ফুট।
    ৩৪. প্রশ্ন : লাল বৃত্তে ৫০ কি.মি. লেখা থাকলে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ গাড়ির সর্বোচ্চ গতিসীমা ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. অর্থাৎ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটারের বেশি গতিতে গাড়ি চালানো যাবে না।
    ৩৫. প্রশ্ন : নীল বৃত্তে ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. লেখা থাকলে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ সর্বনিম্ন গতিসীমা ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. অর্থাৎ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটারের কম গতিতে গাড়ি চালানো যাবে না।
    ৩৬. প্রশ্ন : লাল বৃত্তের মধ্যে হর্ন আঁকা থাকলে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ হর্ন বাজানো নিষেধ।
    ৩৭. প্রশ্ন : লাল বৃত্তের ভিতরে একটি বড় বাসের ছবি থাকলে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ বড় বাস প্রবেশ নিষেধ।
    ৩৮. প্রশ্ন : লাল বৃত্তে একজন চলমান মানুষের ছবি আঁকা থাকলে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ পথচারী পারাপার নিষেধ।
    ৩৯. প্রশ্ন : লাল ত্রিভুজে একজন চলমান মানুষের ছবি আঁকা থাকলে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ সামনে পথচারী পারাপার, তাই সাবধান হতে হবে।
    ৪০. প্রশ্ন : লাল বৃত্তের ভিতর একটি লাল ও একটি কালো গাড়ি থাকলে কী বুঝায়?
    উত্তরঃ ওভারটেকিং নিষেধ।
    ৪১. প্রশ্ন : আয়তক্ষেত্রে ‘চ’ লেখা থাকলে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ পার্কিংয়ের জন্য নির্ধারিত স্থান।
    ৪২. প্রশ্ন : কোন কোন স্থানে গাড়ির হর্ন বাজানো নিষেধ ?
    উত্তরঃ নীরব এলাকায় গাড়ির হর্ন বাজানো নিষেধ। হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালত বা অনুরূপ প্রতিষ্ঠানসমূহের চতুর্দিকে ১০০ মিটার পর্যন্ত এলাকা নীরব এলাকা হিসাবে চিহ্নিত।
    ৪৩. প্রশ্ন : কোন কোন স্থানে ওভারটেক করা নিষেধ ?
    উত্তরঃ ক. ওয়ারটেকিং নিষেধ সম্বলিত সাইন থাকে এমন স্থানে, খ. জাংশনে, গ. ব্রিজ/কালভার্ট ও তার আগে পরে নির্দিষ্ট দূরত্ব, ঘ. সরু রাস্তায়, ঙ. হাসপাতাল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এলাকায়।
    ৪৪. প্রশ্ন : কোন কোন স্থানে গাড়ি পার্ক করা নিষেধ ?
    উত্তরঃ ক. যেখানে পার্কিং নিষেধ বোর্ড আছে এমন স্থানে, খ. জাংশনে, গ. ব্রিজ/কালভার্টের ওপর, ঘ. সরু রাস্তায়,
    ঙ. হাসপাতাল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এলাকায়, চ. পাহাড়ের ঢালে ও ঢালু রাস্তায়, ফুটপাত, পথচারী পারাপার এবং তার আশেপাশে, ছ. বাস স্টপেজ ও তার আশেপাশে এবং জ. রেলক্রসিং ও তার আশেপাশে।
    ৪৫. প্রশ্ন : গাড়ি রাস্তার কোনপাশ দিয়ে চলাচল করবে ?
    উত্তরঃ গাড়ি রাস্তার বামপাশ দিয়ে চলাচল করবে। যে-রাস্তায় একাধিক লেন থাকবে সেখানে বামপাশের লেনে ধীর গতির গাড়ি, আর ডানপাশের লেনে দ্রুত গাতির গাড়ি চলাচল করবে।
    ৪৬. প্রশ্ন : কখন বামদিক দিয়ে ওভারটেক করা যায় ?
    উত্তরঃ যখন সামনের গাড়ি চালক ডানদিকে মোড় নেওয়ার ইচ্ছায় যথাযথ সংকেত দিয়ে রাস্তার মাঝামাঝি স্থানে যেতে থাকবেন তখনই পেছনের গাড়ির চালক বামদিক দিয়ে ওভারটেক করবেন।
    ৪৭. প্রশ্ন : চলন্ত অবস্থায় সামনের গাড়িকে অনুসরণ করার সময় কী কী বিষয় লক্ষ্য রাখা উচিত ?
    উত্তরঃ (ক) সামনের গাড়ির গতি (স্পিড) ও গতিবিধি, (খ) সামনের গাড়ি থামার সংকেত দিচ্ছে কি না, (গ) সামনের গাড়ি ডানে/বামে ঘুরার সংকেত দিচ্ছে কি না, (ঘ) সামনের গাড়ি হতে নিরাপদ দূরত্ব বজায় থাকছে কি না।
    ৪৮. প্রশ্ন : রাস্তারপাশে সতর্কতামূলক ‘‘স্কুল/শিশু” সাইন বোর্ড থাকলে চালকের করণীয় কী ?
    উত্তরঃ (ক) গাড়ির গতি কমিয়ে রাস্তার দু-পাশে ভালোভাবে দেখে-শুনে সতর্কতার সাথে অগ্রসর হতে হবে।
    (খ) রাস্তা পারাপারের অপেক্ষায় কোনো শিশু থাকলে তাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।
    ৪৯. প্রশ্ন : গাড়ির গতি কমানোর জন্য চালক হাত দিয়ে কীভাবে সংকেত দিবেন ?
    উত্তরঃ চালক তার ডানহাত গাড়ির জানালা দিয়ে সোজাসুজি বের করে ধীরে ধীরে উপরে-নীচে উঠানামা করাতে থাকবেন।
    ৫০. প্রশ্ন : লেভেলক্রসিং বা রেলক্রসিং কত প্রকার ও কী কী ?
    উত্তরঃ লেভেলক্রসিং বা রেলক্রসিং ২ প্রকার। ক. রক্ষিত রেলক্রসিং বা পাহারাদার নিয়ন্ত্রিত রেলক্রসিং, খ. অরক্ষিত রেলক্রসিং বা পাহারাদারবিহীন রেলক্রসিং।
    ৫১. প্রশ্নঃ রক্ষিত লেভেলক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য কী ?
    উত্তরঃ গাড়ির গতি কমিয়ে সতর্কতার সাথে সামনে আগাতে হবে। যদি রাস্তা বন্ধ থাকে তাহলে গাড়ি থামাতে হবে, আর খোলা থাকলে ডানেবামে ভালোভাবে দেখে অতিক্রম করতে হবে।
    ৫২. প্রশ্নঃ অরক্ষিত লেভেলক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য কী ?
    উত্তরঃ গাড়ির গতি একদম কমিয়ে সতর্কতার সাথে সামনে আগাতে হবে, প্রয়োজনে লেভেলক্রসিংয়ের নিকট থামাতে হবে। এরপর ডানেবামে দেখে নিরাপদ মনে হলে অতিক্রম করতে হবে।
    ৫৩. প্রশ্ন : বিমানবন্দরের কাছে চালককে সতর্ক থাকতে হবে কেন ?
    উত্তরঃ (ক) বিমানের প্রচণ্ড শব্দে গাড়ির চালক হঠাৎ বিচলিত হতে পারেন, (খ) সাধারণ শ্রবণ ক্ষমতার ব্যাঘাত ঘটতে পারে, (গ) বিমানবন্দরে ভিভিআইপি/ভিআইপি বেশি চলাচল করে বিধায় এই বিষয়ে সতর্ক থাকতে হয়।
    ৫৪. প্রশ্নঃ মোটরসাইকেল চালক ও আরোহীর হেলমেট ব্যবহার করা উচিত কেন ?
    উত্তরঃ মানুষের মাথা শরীরের অন্যান্য অঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে বেশি স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। এখানে সামান্য আঘাত লাগলেই মানুষের মৃত্যু ঘটতে পারে।
    তাই দুর্ঘটনায় মানুষের মাথাকে রক্ষা করার জন্য হেলমেট ব্যবহার করা উচিত।
    ৫৫. প্রশ্ন : গাড়ির পেছনের অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য কতক্ষণ পর পর লুকিং গ্লাস দেখতে হবে ?
    উত্তরঃ প্রতিমিনিটে ৬ থেকে ৮ বার।
    ৫৬. প্রশ্নঃ পাহাড়ি রাস্তায় কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয় ?
    উত্তরঃ সামনের গাড়ি থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে ১ নং গিয়ারে বা ফার্স্ট গিয়ারে সতর্কতার সাথে ধীরে ধীরে ওপরে উঠতে হবে। পাহাড়ের চূড়ার কাছে গিয়ে আরো ধীরে উঠতে হবে, কারণ চূড়ায় দৃষ্টিসীমা অত্যন্ত সীমিত। নিচে নামার সময় গাড়ির গতি ক্রমে বাড়তে থাকে বিধায় সামনের গাড়ি থেকে বাড়তি দূরত্ব বজায় রেখে নামতে হবে। ওঠা-নামার সময় কোনোক্রমেই ওভারটেকিং করা যাবে না।
    ৫৭. প্রশ্নঃ বৃষ্টির মধ্যে গাড়ি চালনার বিষয়ে কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়?
    উত্তরঃ বৃষ্টির সময় রাস্তা পিচ্ছিল থাকায় ব্রেক কম কাজ করে। এই কারণে বাড়তি সতর্কতা হিসাবে ধীর গতিতে (সাধারণ গতির চেয়ে অর্ধেক গতিতে) গাড়ি চালাতে হবে, যাতে ব্রেক প্রয়োগ করে অতি সহজেই গাড়ি থামানো যায়। অর্থাৎ ব্রেক প্রয়োগ করে গাড়ি যাতে অতি সহজেই থামানো বা নিয়ন্ত্রণ করা যায়, সেইরূপ ধীর গতিতে বৃষ্টির মধ্যে গাড়ি চালাতে হবে।
    ৫৮. প্রশ্ন : ব্রিজে ওঠার পূর্বে একজন চালকের করণীয় কী ?
    উত্তরঃ ব্রিজ বিশেষকরে উঁচু ব্রিজের অপরপ্রান্ত থেকে আগত গাড়ি সহজে দৃষ্টিগোচর হয় না বিধায় ব্রিজে ওঠার পূর্বে সতর্কতার সাথে গাড়ির গতি কমিয়ে উঠতে হবে। তাছাড়া, রাস্তার তুলনায় ব্রিজের প্রস্থ অনেক কম হয় বিধায় ব্রিজে কখনো ওভারটেকিং করা যাবে না।
    ৫৯. প্রশ্ন : পার্শ্বরাস্তা থেকে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করার সময় কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয় ?
    উত্তরঃ পার্শ্বরাস্তা বা ছোট রাস্তা থেকে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করার আগে গাড়ির গতি কমায়ে, প্রয়োজনে থামায়ে, প্রধান রাস্তার গাড়িকে নির্বিঘেœ আগে যেতে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। প্রধান সড়কে গাড়ির গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে সুযোগমত সতর্কতার সাথে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করতে হবে।
    ৬০. প্রশ্ন : রাস্তার ওপর প্রধানত কী কী ধরনের রোডমার্কিং অঙ্কিত থাকে ?
    উত্তরঃ রাস্তার ওপর প্রধানত ০৩ ধরনের রোডমাকিং অঙ্কিত থাকে।
    ক. ভাঙালাইন, যা অতিক্রম করা যায়।
    খ. একক অখন্ডলাইন, যা অতিক্রম করা নিষেধ, তবে প্রয়োজনবিশেষ অতিক্রম করা যায়।
    গ. দ্বৈত অখন্ডলাইন, যা অতিক্রম করা নিষেধ এবং আইনত দণ্ডনীয়। এই ধরনের লাইন দিয়ে ট্রাফিকআইল্যান্ড বা রাস্তার বিভক্তি বুঝায়।
    ৬১. প্রশ্ন : জেব্রাক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য কী ?
    উত্তরঃ জেব্রাক্রসিংয়ে পথচারীদের অবশ্যই আগে যেতে দিতে হবে এবং পথচারী যখন জেব্রাক্রসিং দিয়ে পারাপার হবে তখন গাড়িকে অবশ্যই তার আগে থামাতে হবে। জেব্রাক্রসিংয়ের ওপর গাড়িকে থামানো যাবে না বা রাখা যাবে না।
    ৬২. প্রশ্ন : কোন কোন গাড়িকে ওভারটেক করার সুযোগ দিতে হবে ?
    উত্তরঃ যে-গাড়ির গতি বেশি, এ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস ইত্যাদি জরুরি সার্ভিস, ভিভিআইপি গাড়ি ইত্যাদিকে।
    ৬৩. প্রশ্ন : হেড লাইট ফ্ল্যাশিং বা আপার ডিপার ব্যবহারের নিয়ম কী ?
    উত্তরঃ শহরের মধ্যে সাধারণত ‘লো-বিম বা ডিপার বা মৃদুবিম’ ব্যবহার করা হয়। রাতে কাছাকাছি গাড়ি না থাকলে অর্থাৎ বেশিদূর পর্যন্ত দেখার জন্য হাইওয়ে ও শহরের বাইরের রাস্তায় ‘হাই বা আপার বা তীক্ষ্ম বিম’ ব্যবহার করা হয়। তবে, বিপরীতদিক থেকে আগত গাড়ি ১৫০ মিটারের মধ্যে চলে আসলে হাইবিম নিভিয়ে লো-বিম জ্বালাতে হবে। অর্থাৎ বিপরীতদিক হতে আগত কোনো গাড়িকে পাস/পার হওয়ার সময় লো-বিম জ্বালাতে হবে।
    ৬৪. প্রশ্ন : গাড়ির ব্রেক ফেল করলে করণীয় কী ?
    উত্তরঃ গাড়ির ব্রেক ফেল করলে প্রথমে অ্যাক্সিলারেটর থেকে পা সরিয়ে নিতে হবে। ম্যানুয়াল গিয়ার গাড়ির ক্ষেত্রে গিয়ার পরিবর্তন করে প্রথমে দ্বিতীয় গিয়ার ও পরে প্রথম গিয়ার ব্যবহার করতে হবে। এর ফলে গাড়ির গতি অনেক কমে যাবে। এই পদ্ধতিতে গাড়ি থামানো সম্ভব না হলে রাস্তার আইল্যান্ড, ডিভাইডার, ফুটপাত বা সুবিধামত অন্যকিছুর সাথে ঠেকিয়ে গাড়ি থামাতে হবে। ঠেকানোর সময় যানমালের ক্ষয়ক্ষতি যেনো না হয় বা কম হয় সেইদিকে সজাগ থাকতে হবে।
    ৬৫. প্রশ্ন : গাড়ির চাকা ফেটে গেলে করণীয় কী ?
    উত্তরঃ গাড়ির চাকা ফেটে গেলে গাড়ি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে। এই সময় গাড়ির চালককে স্টিয়ারিং দৃঢ়ভাবে ধরে রাখতে হবে এবং অ্যাক্সিলারেটর থেকে পা সরিয়ে ক্রমান্বয়ে গতি কমিয়ে আস্তে আস্তে ব্রেক করে গাড়ি থামাতে হবে। চলন্ত অবস্থায় গাড়ির চাকা ফেটে গেলে সাথে সাথে ব্রেক করবেন না। এতে গাড়ি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে।
    ৬৬. প্রশ্ন : হ্যাজার্ড বা বিপদ সংকেত বাতি কী ?
    উত্তরঃ প্রতিটি গাড়ির সামনে ও পিছনে উভয়পাশের কর্ণারে একজোড়া করে মোট দু-জোড়া ইন্ডিকেটর বাতি থাকে। এই চারটি ইন্ডিকেটর বাতি সবগুলো একসাথে জ্বললে এবং নিভলে তাকে হ্যাজার্ড বা বিপদ সংকেত বাতি বলে। বিপজ্জনক মুহূর্তে, গাড়ি বিকল হলে এবং দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় এই বাতিগুলো ব্যবহার করা হয়।
    ৬৭. প্রশ্ন : গাড়ির ড্যাশবোর্ডে কী কী ইন্সট্রুমেন্ট থাকে ?
    উত্তরঃ ক. স্পিডোমিটার- গাড়ি কত বেগে চলছে তা দেখায়।
    খ. ওডোমিটার – তৈরির প্রথম থেকে গাড়ি কত কিলোমিটার বা মাইল চলছে তা দেখায়।
    গ. ট্রিপমিটার- এক ট্রিপে গাড়ি কত কিলোমিটার/মাইল চলে তা দেখায়।
    ঘ. টেম্পারেচার গেজ- ইঞ্জিনের তাপমাত্রা দেখায়।
    ঙ. ফুয়েল গেজ- গাড়ির তেলের পরিমাণ দেখায়।
    ৬৮. প্রশ্ন : গাড়িতে কী কী লাইট থাকে ?
    উত্তরঃ ক. হেডলাইট, খ. পার্কলাইট, গ. ব্রেকলাইট, ঘ. রিভার্সলাইট ঙ. ইন্ডিকেটরলাইট, চ. ফগলাইট এবং ছ. নাম্বারপ্লেট লাইট।
    ৬৯. প্রশ্ন : পাহাড়ি ও ঢাল/চূড়ায় রাস্তায় গাড়ি কোন গিয়ারে চালাতে হয় ?
    উত্তরঃ ফার্স্ট গিয়ারে। কারণ ফার্স্ট গিয়ারে গাড়ি চালানোর জন্য ইঞ্জিনের শক্তি বেশি প্রয়োজন হয়।
    ৭০. প্রশ্ন : গাড়ির সামনে ও পিছনে লাল রঙের ইংরেজি “খ” অক্ষরটি বড় আকারে লেখা থাকলে এরদ্বারা কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ এটি একটি শিক্ষানবিশ ড্রাইভারচালিত গাড়ি। এই গাড়ি হতে সাবধান থাকতে হবে।
    ৭১. প্রশ্ন : শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে গাড়ি চালানো বৈধ কী ?
    উত্তরঃ ইনসট্রাক্টরের উপস্থিতিতে ডুয়েল সিস্টেম (ডাবল স্টিয়ারিং ও ব্রেক) সম্বলিত গাড়ি নিয়ে সামনে ও পিছনে “খ” লেখা প্রদর্শন করে নির্ধারিত এলাকায় চালানো বৈধ।
    ৭২. প্রশ্ন : ফোরহুইলড্রাইভ গাড়ি বলতে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ সাধারণত ইঞ্জিন হতে গাড়ির পেছনের দু-চাকায় পাওয়ার (ক্ষমতা) সরবরাহ হয়ে থাকে। বিশেষ প্রয়োজনে যে-গাড়ির চারটি চাকায় (সামনের ও পিছনের) পাওয়ার সরবরাহ করা হয়, তাকে ফোরহুইলড্রাইভ গাড়ি বলে।
    ৭৩. প্রশ্ন : ফোরহুইলড্রাইভ কখন প্রয়োগ করতে হয় ?
    উত্তরঃ ভালো রাস্তাতে চলার সময় শুধুমাত্র পেছনের দু-চাকাতে ড্রাইভ দেওয়া হয়। কিন্তু পিচ্ছিল, কর্দমাক্ত রাস্তায় চলার সময় চার চাকাতে ড্রাইভ দিতে হয়।
    ৭৪. প্রশ্ন : টুলবক্স কী ?
    উত্তরঃ টুলবক্স হচ্ছে যন্ত্রপাতির বাক্স, যা গাড়ির সঙ্গে রাখা হয়। মোটরযান জরুরি মেরামতের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও মালামাল টুলবক্সে রাখা হয়।
    ৭৫. প্রশ্ন : ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যতীত গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৪ মাস কারাদণ্ড অথবা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৩৮ ধারা)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দণ্ডিত হতে পারেন।
    ৭৬. প্রশ্ন : গাড়িতে গাড়িতে নিষিদ্ধ হর্ন কিংবা উচ্চশব্দ উৎপাদনকারী যন্ত্র সংযোজন ও তা ব্যবহার করলে শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ ১০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৩৯ ধারা)।
    ৭৭. প্রশ্ন : রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট, ফিটনেস সার্টিফিকেট ও রুটপারমিট ব্যতীত গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী?
    উত্তরঃ প্রথমবার অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদণ্ড অথবা ২০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দণ্ড। দ্বিতীয়বার বা পরবর্তী সময়ের জন্য সর্বোচ্চ ৬ মাস কারাদণ্ড অথবা ৫০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দণ্ড (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৫২ ধারা)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দণ্ডিত হতে পারেন।
    ৭৮. প্রশ্ন : মদ্যপ বা মাতাল অবস্থায় গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদণ্ড বা ১০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড। পরবর্তী সময়ে প্রতিবারের জন্য সর্বোচ্চ ২ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা ১০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড এবং নির্দিষ্ট মেয়াদে ড্রাইভিং লাইসেন্স বাতিল (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪৪ ধারা)।
    ৭৯. প্রশ্ন : নির্ধারিত গতির চেয়ে অধিক বা দ্রুত গতিতে গাড়ি চালনার শাস্তি কী?
    উত্তরঃ প্রথমবার অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ ৩০ দিন কারাদণ্ড বা ৩০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড। পরবর্তীতে একই অপরাধ করলে সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদণ্ড বা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড এবং ড্রাইভিং লাইসেন্সের কার্যকারিতা ১ মাসের জন্য স্থগিত (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪২ ধারা)।
    ৮০. প্রশ্ন : বেপরোয়া ও বিপজ্জনকভাবে গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৬ মাস কারাদণ্ড বা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা এবং যে-কোনো মেয়াদের জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্সের কার্যকারিতা স্থগিত (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪৩ ধারা)।
    ৮১. প্রশ্ন : ক্ষতিকর ধোঁয়া নির্গত গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ ২০০ টাকা জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১৫০)।
    ৮২. প্রশ্ন : নির্ধারিত ওজন সীমার অধিক ওজন বহন করে গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ প্রথমবার ১,০০০ পর্যন্ত জরিমানা এবং পরবর্তী সময়ে ৬ মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড অথবা ২,০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দণ্ড (ধারা-১৫৪)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দণ্ডিত হতে পারেন ।
    ৮৩. প্রশ্ন : ইনসিওরেন্স বিহীন অবস্থায় গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ ২,০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১৫৫)।
    ৮৪. প্রশ্ন : প্রকাশ্য সড়কে অথবা প্রকাশ্য স্থানে মোটরযান রেখে মেরামত করলে বা কোনো যন্ত্রাংশ বা দ্রব্য বিক্রয়ের জন্য সড়কে রেখে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করলে শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা জরিমানা। অনুরূপ মোটরযান অথবা খুচরা যন্ত্র বা জিনিসপত্র বাজেয়াপ্ত করা যাবে (ধারা-১৫৭)।
    ৮৫. প্রশ্ন : ফুয়েল গেজের কাজ কী ?
    উত্তরঃ ফুয়েল বা জ্বালানি ট্যাংকে কী পরিমাণ জ্বালনি আছে তা ফুয়েল গেজের মাধ্যমে জানা যায়।

  • বদলে যাচ্ছে শিক্ষাব্যবস্থা : প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের পড়াশোনা

    বদলে যাচ্ছে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের শিক্ষাব্যবস্থা পড়াশোনা

    বদলে যাচ্ছে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের শিক্ষাব্যবস্থা পড়াশোনা

    ব্যাপক পরিবর্তনের মাধ্যমে বদলে যাচ্ছে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের শিক্ষাব্যবস্থা। নতুন শিক্ষাব্যবস্থায় পিইসিই ও সমমান এবং জেএসসি ও সমমানের পরীক্ষা বাতিল করে দিতে পারে সরকার। একই সঙ্গে মাধ্যমিকে বিজ্ঞান, মানবিক এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগগুলো বাতিল হতে পারে।

    ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে কার্যকর হতে যাওয়া একটি পাঠ্যক্রমের নতুন রূপরেখায় এ ছাড়াও রয়েছে আরো অনেক পরিবর্তনের প্রস্তাব। এতে শুধুমাত্র দশম শ্রেণির পাঠ্যক্রমের ভিত্তিতে মাত্র পাঁচটি বিষয়ে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এইচএসসি পরীক্ষা হবে দুটি ভাগে। একটি একাদশ শ্রেণিতে এবং অপরটি দ্বাদশ শ্রেণিতে।

    জাতীয় পাঠ্যক্রম এবং পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) খসড়াটিতে অষ্টম শ্রেণির জেএসসি বা সমমান এবং পঞ্চম শ্রেণির পিইসিই পরীক্ষা রাখার জন্য কোনো প্রস্তাব দেওয়া হয়নি।

    এনসিটিবি সদস্য (পাঠ্যক্রম) অধ্যাপক মশিউজ্জামান বলেন, আমরা দশম শ্রেণির আগে কোনো পাবলিক পরীক্ষার প্রস্তাব দিইনি। তবে সরকার যদি এর আগে কোনো পাবলিক পরীক্ষা নিতে চায় তো নিতে পারে। এনসিটিবির কর্মকর্তারা বলছেন, পিইসিই এবং জেএসসি পরীক্ষা কোমলমতী শিক্ষার্থীদের অনেক চাপের মধ্যে রাখে। এর পরিবর্তে বিদ্যালয়ে নিয়মিত মূল্যায়নের ওপর জোর দেওয়া হবে।

    পিইসিই পরীক্ষা চালু হয়েছিল ২০০৯ সালে এবং জেএসসি ২০১০ সালে। অনেক শিক্ষাবিদ এই পরীক্ষা দুটোকে অপ্রয়োজনীয় বলে অভিহিত করেছেন এবং শিক্ষার্থীদের ওপর বাড়তি চাপ দেওয়ার সমালোচনা করেছেন।

    ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক মনজুর আহমেদ বলেন, স্কুলের সব ক্লাস শেষ করে একটি পাবলিক পরীক্ষা হওয়া উচিত। অল্প বয়সি শিক্ষার্থীদের জন্য স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষাই যথেষ্ট।

    নতুন প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে, এসএসসি পরীক্ষা হবে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, সামাজিক বিজ্ঞান এবং বিজ্ঞানের ওপর। বাকি মূল্যায়ন হবে স্কুলেই।

    এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে দুটি দফায়। পরবর্তীতে দুটি ফলাফল সমন্বয় করে চূড়ান্ত ফলাফল প্রস্তুত করা হবে। নবম ও দশম শ্রেণিতে দুই বছর পড়ার পর ১০টি বিষয়ে শিক্ষার্থীরা এসএসসি পরীক্ষা দেয়। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর সিলেবাস শেষ করে মোট ১২টি বিষয়ে শিক্ষার্থীরা এইচএসসি পরীক্ষা দেয়।

    কয়েক দশক ধরে নবম শ্রেণি থেকেই শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞান, মানবিক এবং ব্যবসায় শিক্ষা থেকে একটি বিভাগ বেছে নিতে হয়। বোর্ড কর্মকর্তাদের মতে, এটি শিক্ষার্থীদের ওপর অপ্রয়োজনীয় চাপ সৃষ্টি করছে।

    একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা বাধ্যতামূলক বাংলা, ইংরেজি এবং আইসিটির পাশাপাশি বিজ্ঞান, মানবিক এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে অন্য তিনটি বিষয় বেছে নিতে পারবে। এর পাশাপাশি তারা ভোকেশনাল কোর্স থেকে একটি বিষয় বেছে নেবে। সর্বশেষ ২০১২ সালে কারিকুলাম সংশোধন করা হয়েছিল।

    এনসিটিবি চেয়ারম্যান অধ্যাপক নারায়ণ চন্দ্র সাহা জানান, বিশ্বের বেশির ভাগ দেশে স্কুল পর্যায়ে বিজ্ঞান, মানবিক এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ নেই। স্কুল লেভেলের সব শিক্ষার্থীর একই জ্ঞান থাকা উচিত। নতুন রূপরেখায় স্কুলের সাপ্তাহিক ছুটি শুধুমাত্র শুক্রবারের পরিবর্তে শুক্রবার ও শনিবার করা প্রস্তাব করা হয়েছে।

    গত বৃহস্পতিবার নিজেদের ওয়েবসাইটে খসড়া প্রস্তাবটি আপলোড করে স্টেকহোল্ডারদের কাছ থেকে মতামত চেয়েছে এনসিটিবি। এনসিটিবি চেয়ারম্যান জানান, যে কেউ ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত ই-মেইলের মাধ্যমে তাদের মতামত জানাতে পারবেন।

    তিনি বলেন, আমরা স্টেকহোল্ডারদের মতামত পাওয়ার পরে নতুন পাঠ্যক্রমটি চূড়ান্ত করব এবং জাতীয় পাঠ্যক্রমের সমন্বয় কমিটির (এনসিসিসি) কাছে দেব। অধ্যাপক মশিউজ্জামান জানান, নতুন পাঠ্যক্রমটিতে তাত্ত্বিক জ্ঞানের চেয়ে দক্ষতার ওপর বেশি জোর দেওয়া হবে। শিক্ষার আধুনিকীকরণের কোনো বিকল্প নেই বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

    তথ্যসূত্র >> fcnewz 

    Youtube

    SUBSCRIBE

    Website

    Button Text

    Facebook

    LIKE page

    FB Group

    Join Now

    Welcome

    free education programme

    eSchoolbd.com provides FREE educational contents to the students of all stages

    Join UsYouTube

    Click here


    Click here


    Click here

  • primary-assistant-teacher-circular-2020

    primary-assistant-teacher-circular-2020

    প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ 2020 : আবেদন করবেন যেভাবে

    প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের আবেদন করবেন যেভাবে
    প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের (ডিপিই) অধীন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে সাড়ে ৩২ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে বলে জানা গেছে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের নিয়োগ শাখার সহকারী পরিচালক আতিক বিন সাত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

    এ বিষয়ে ডিপিই থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাজস্বখাতভুক্ত ‘সহকারী শিক্ষক’র শূন্যপদ এবং জাতীয়করণ করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পিডিইপি-৪ এর আওতায় প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির জন্য রাজস্বখাতে সৃষ্ট ‘সহকারী শিক্ষক’ পদে জাতীয় বেতন স্কেল, ২০১৫ এর ১৩তম গ্রেডে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ করা হবে। তিন পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানের প্রার্থীরা এতে আবেদন করতে পারবেন না।

    আবেদন করবেন যেভাবে : বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২৫ অক্টোবর সকাল সাড়ে ১০টা থেকে অনলাইনে আবেদন গ্রহণ শুরু হবে। শেষ হবে ২৪ নভেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিটে।

    এ পদে প্রার্থীদের অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। http://dpe.telelalk.com.bd ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলে অনলাইনে আবেদনের ফরম পূরণের নির্দেশনা পাওয়া যাবে। সংশ্লিষ্ট নির্দেশনা অনুযায়ী অনলাইন আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে।

    অনলাইনে আবেদনপত্র পূরণ করে জমা করার পর অ্যাপ্লিকেশন কপি প্রিন্ট করতে হবে। সঠিকভাবে পূরণকৃত অ্যাপ্লিকেশন কপির ইউজার আইডি দিয়ে আবেদন ফি জমা দিতে হবে। একবার আবেদন ফি জমা দেওয়ার পর অ্যাপ্লিকেশন ফরম কোনো অবস্থায়ই সংশোধন বা প্রত্যাহার করা যাবে না। শুধু ইউজার আইডিপ্রাপ্ত প্রার্থীরা এই সময় পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত এসএমএসের মাধ্যমে ফি প্রদান করতে পারবেন।

    আবেদনকারীকে একটি ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড দেওয়া হবে। এই ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড সব সময়ের জন্য প্রার্থীকে সংরক্ষণ করতে হবে। প্রার্থীকে পরীক্ষার ফি বাবদ অফেরৎযোগ্য সার্ভিস চার্জসহ ১১০ টাকা যেকোনো টেলিটক প্রি-পেইড মোবাইল নম্বর থেকে এসএমএসের মাধ্যমে যথাসময়ে প্রেরণ করতে হবে।

    বয়সসীমা : প্রার্থীদের বয়স ২০ অক্টোবর ২০২০ তারিখে সর্বনিম্ন ২১ বছর এবং ২৫ মার্চ পর্যন্ত সর্বোচ্চ ৩০ বছর হতে হবে। মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে এ বয়সসীমা হবে ৩২ বছর। বয়স নিরূপণে এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য নয়।

    শিক্ষাগত যোগ্যতা : যে কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক বা সম্মান বা সমমানের ডিগ্রি থাকতে হবে।

    আবেদন ফি : ১১০ টাকা। যার মধ্যে অফেরৎযোগ্য ১০০ টাকা আবেদন ফি ও ১০ টাকা টেলিটকের সার্ভিস চার্জ।

    নির্বাচন পদ্ধতি : সহকারী শিক্ষক পদে এর আগে ৮০ নম্বরের এমসিকিউ পদ্ধতিতে লিখিত পরীক্ষা ও ২০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হতো। বাংলা, গণিত, ইংরেজি ও সাধারণ জ্ঞান বিষয়ে প্রশ্ন থাকত। তবে এবারের নিয়োগে কত নম্বরের পরীক্ষা হবে এ বিষয়টি এখনো চূড়ান্ত হয়নি। এসব পরীক্ষার তারিখ পরে অধিদফতরের ওয়েবসাইট ও বিভিন্ন পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হবে বলে অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে।

    যেসব কাগজপত্র লাগবে : প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর আবেদনপত্রের সঙ্গে অনলাইনে দাখিলকৃত আবেদনের ফটোকপি, পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি ছবি, প্রথম শ্রেণির গেজেটেড সরকারি কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পর্কিত সব মূল বা সাময়িক সনদপত্র এবং সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/পৌরসভার মেয়র/সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর কর্তৃক প্রদত্ত নাগরিকত্ব সনদপত্রসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে জমা দিতে হবে।

    বেতন : ১১০০০-২৬৫৯০ টাকা (গ্রেড-১৩) (জাতীয় বেতনস্কেল, ২০১৫ অনুযায়ী)।

    primary-assistant-teacher-circular-2020
    primary-assistant-teacher-circular-2020

  • Stop-RAPE : Rape is a violence and Rapist is a criminal.

    Stop-RAPE : Rape is a violence and Rapist is a criminal.

    Rape is a violence and Rapist is a criminal.

    Rape is a violence and Rapist is a criminal.

    পুরুষ হয় কোন মানবীর বাবা, ভাই, ছেলে, স্বামী, প্রেমিক, মামা, চাচা, নানা, দাদা, বন্ধু, সহকর্মী, প্রতিবেশী, পথযাত্রী ইত্যাদি। পুরুষ মাত্রই ধর্ষক নয়।

    ধর্ষকরা কখনো কখনো ছেলেদেরও ধর্ষণ করে। প্রাচীন জমিদারদের ঘেটুপুত্র চর্চা থেকে শুরু করে বাংলা বা ইংলিশ মিডিয়ামের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে, মাদ্রাসাগুলিতে, চার্চগুলিতে, মন্দিরগুলিতে খুঁজলে ভুরি ভুরি উদাহরণ পাওয়া যাবে।

    যারা ধর্ষক তারা মানসিকভাবে অসুস্থ। এদের কোনো স্বজন নেই, জাতি নেই, গোত্র নেই। এরা ঘৃণ্য। এরা দুর্জন। এদের কাজকে পাশবিক বললে পশুত্বের অপমান হবে।

    সুস্থ মনের, সুস্থ চিন্তার, সুস্থ অনুভূতির পুরুষরাও তীব্রভাবে ধর্ষকদের ঘৃণা করেন ঠিক যেমনটা নারীরা করেন।

    কিছুদিন আগেই আমরা দেখেছি এই নির্যাতনের আগুনে যখন কন্যা পুড়ে যায় পিতা রেললাইনে ঝাঁপ দেন, ভাই ছুটে যান। মাথার চিন্তার ভেতরে বহু বছরের লালিত পুরুষতন্ত্রর সুবিধাবাদী চিন্তাটা থেকে আজ বহু নারী পুরুষ দূরে সরে গেছেন, তারা দেখেছেন পুরুষতন্ত্র কিভাবে নারী পুরুষের সম্পর্কের বৈষম্য সৃষ্টি করে।ফলে নারীরা যেমন কষ্ট পান পুরুষরাও কিন্তু কষ্ট পান। পুরুষকে কাঁদতে দেয়া হয় না, কারন পুরুষ মানুষের নাকি কাঁদতে নেই। পুরুষের হাতে শুধু তুলে দেওয়া হয় রাগ। কোমলতা, ভয় এগুলা নাকি পৌরুষের লক্ষণ না। ফলে ক্রমাগত পুরুষ হয়ে পড়ছে নিঃসঙ্গ।

    কাজেই মানুষের তৈরি করা এই পুরুষবাচক চিন্তাটা থেকে একবার দূরে সরে দাঁড়ালেই পুরুষরা আজ দেখবেন কিভাবে পুড়ে যাচ্ছে তার মা, তার বোন, তার সন্তান। একমাত্র নারী-পুরুষের সম্মিলিত নাগরিক উদ্যোগই পারে এই বিভীষিকা সমাজ থেকে দূর করতে।

     

    writer:  Diya Moni