Category: Tech News

  • ICT MCQ – Digital -Tech idea

    ICT MCQ – Digital -Tech idea

    eSchoolbd.com

    Social Network Owners

    ✪ Google : প্রতিষ্ঠিত হয় Sept 4, 1998.
    ✪ Facebook : প্রতিষ্ঠিত হয় Feb 4,2004.
    ✪ YouTube : প্রতিষ্ঠিত হয় Feb 14, 2005.
    ✪ Yahoo! : প্রতিষ্ঠিত হয় March 1994.
    ✪ Baidu : প্রতিষ্ঠিত হয় Jan 1, 2000.
    ✪ Wikipedia : প্রতিষ্ঠিত হয় Jan 15, 2001.
    ✪ Windows Live : প্রতিষ্ঠিত হয় Nov 1, 2005.
    ✪ Amazon : প্রতিষ্ঠিত হয় 1994.
    ✪ Tencent QQ : প্রতিষ্ঠিত হয় February 1999.
    ✪ Twitter : প্রতিষ্ঠিত হয় March 21, 2006.
    ✪ Google এর প্রতিষ্ঠাতা Sergey brin & Larry page
    ✪ Yahoo এর প্রতিষ্ঠাতা David filo & Jerry yang
    ✪ Youtube এর প্রতিষ্ঠাতা Jawed karid, Steve chen & Chad Harley
    ✪ Facebook এর প্রতিষ্ঠাতা Mark Zucherberg, Chris Hughes,
    ✪ Wikipedia এর প্রতিষ্ঠাতা Jimmy Wales & Larry Sanger
    ✪ Twitter এর প্রতিষ্ঠাতা Evan Williams Biz Stone & Jack Dorsey
    ✪ ebay এর প্রতিষ্ঠাতা Pierre Omidyar
    ✪ Hotmail এর প্রতিষ্ঠাতা Sabeer Bhatia
    ✪ Myspace এর প্রতিষ্ঠাতা omanderson & Chris Dewolfe
    ✪ Friendster এর প্রতিষ্ঠাতা Jonathan Abrams

    01
    Uploading . . . 
    02
    Uploading . . . 
    Daily Talks 03 VDO

    [embedyt] https://www.youtube.com/embed?listType=playlist&list=

    &layout=gallery[/embedyt]

    • See Next >>
    • Spoken English
    • FREE Courses


    Facebook


    Twitter


    Facebook


    Youtube


    Wordpress

    Welcome

    free education programme

    eSchoolbd.com provides FREE educational contents to the students of all stages

    Join UsYouTube

  • History of Mathematics

    eSchoolbd.com

    History of mathematics

    গণিতের ইতিহাস

    The study of mathematics as a “demonstrative discipline” begins in the 6th century BC with the Pythagoreans, who coined the term “mathematics” from the ancient Greek μάθημα (mathema), meaning “subject of instruction”. … Islamic mathematics, in turn, developed and expanded the mathematics known to these civilizations.💥 গণিতের ইতিহাস 💥🌿🥀ইংরেজি “mathematics” শব্দটি গ্রিক μάθημα (মাতেমা)থেকে এসেছে যার অর্থ “বিজ্ঞান, জ্ঞান, বা শিক্ষণ”; μαθηματικός (মাতেমাতিকোস) অর্থ “জ্ঞানপিপাসু”। বর্তমানে “mathematics” বা গণিত বলতে পরিমাণ, সংগঠন, স্থান ও পরিবর্তনের গবেষণাভিত্তিক বিশেষ ধরনের জ্ঞানকে বোঝায়। প্রাচীনতম গাণিতিক গ্রন্থগুলি মেসোপটেমিয়া এবং মিশর থেকে পাওয়া যায় – প্লিম্পটন ৩২২ (ব্যাবিলনীয় ১৯০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ), রিন্ড গাণিতিক পাপাইরাস (মিশরীয় খ্রি. ২০০০-১৮০০ বিসি)।১৭শ শতকের গণিত 🔴১৭শ শতক সম্পাদনাগ্যালিলিও জ্যোতির্বিজ্ঞান নিয়ে গবেষণা করেন এবং তাত্ত্বিক বলবিজ্ঞানের গাণিতিক কাঠামো দাঁড় করান। রনে দেকার্ত বিশ্লেষণী জ্যামিতি উদ্ভাবন করেন; স্থানাংক ব্যবস্থা ও সমীকরণের মাধ্যমে জ্যামিতিক চিত্রাবলীর বর্ণনা দেন তিনি। পিয়ের দ্য ফের্মা সংখ্যাতত্ত্বের ওপর কাজ করেন। ব্লেজ পাসকাল অভিক্ষেপী জ্যামিতির ওপর কাজ করেন। তারা দুজনে মিলে সম্ভাবনা তত্ত্বের আদি পর্যায়ের গবেষণাগুলো শুরু করেন।১৬৩৯ সালে ফরাসি প্রকৌশলী জেরার দেজার্গ অভিক্ষেপী জ্যামিতি উদ্ভাবন করেন। দেকার্ত ও পাসকাল এই আবিষ্কারের প্রশংসা করেন। কিন্তু অপরিচিত পরিভাষার ব্যবহার এবং দেকার্তের বিশ্লেষণী জ্যামিতি সংক্রান্ত গবেষণার জোয়ারে অভিক্ষেপী জ্যামিতির উন্নয়ন ১৯শ শতকের প্রথমার্ধ পর্যন্ত পিছিয়ে যায়।পাসকাল ও ফের্মা জুয়াখেলার একটি সমস্যার উপর ১৬৫৪ সালে পত্র আদানপ্রদান করতে গিয়ে সম্ভাবনার গাণিতিক গবেষণা আরম্ভ করেন। সমস্যাটি ছিল এরকম: যদি দুইজন জুয়ার খেলায় জেতার জন্য প্রয়োজনীয় { n} পয়েন্ট পাবার আগেই যদি জুয়ার টেবিল থেকে উঠে যেতে চায়, তবে তাদের দুইজনের মধ্যে ভাগবাটোয়ারা কীভাবে হবে। সমস্ত সম্ভাব্য ফলাফল এবং সংশ্লিষ্ট জেতা জিনিসের পরিমাণ গণনা করে সমস্যাটির সমাধান সম্ভব। পাসকাল দুইজন খেলোয়াড়ের জন্য সমস্যাটির সমাধান করেন। কিন্তু তিন বা তার বেশি খেলোয়াড়ের জন্য সমাধান বের করা তখন সম্ভব হয়নি। এছাড়া পাসকাল তার বাবাকে কর আদায়ের সুবিধার জন্য একটি যান্ত্রিক গণনাযন্ত্র বা ক্যালকুলেটর তৈরি করে দেন।পাসকাল স্পর্শক, ভারকেন্দ্র, উদস্থিতিবিজ্ঞানের ওপর কাজ করেন ও গাণিতিক আরোহী পদ্ধতি আবিষ্কার করেন (পাস্কালের ত্রিভুজ দেখুন)। আইজাক নিউটন ও গটফ্রিড লাইবনিৎস ক্যালকুলাস আবিষ্কার করেন। গণিতবিদেরা স্বচ্ছন্দে তাদের গবেষণায় অসীমের ব্যবহার শুরু করেন। প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের প্রধান হাতিয়ার হিসেবে গণিতের স্থান পাকাপোক্ত হয়।১৮শ শতক এর গণিত 🔴১৮শ শতকে ইউরোপ মহাদেশে ক্যালকুলাস গাণিতিক বিশ্লেষণের প্রধান হাতিয়ারে পরিণত হয়। গণিতবিদেরা পদার্থবিজ্ঞান, জ্যোতির্বিজ্ঞান ও প্রকৌশলের বিভিন্ন সমস্যার উপর ক্যালকুলাস প্রয়োগ করেন। এগুলি করতে গিয়ে তারা গণিতের নতুন নতুন শাখারও উদ্ভাবন করেন।জ্যামিতিতে ফরাসি গণিতবিদ গাসপার মোঁজ্‌ বর্ণনামূলক জ্যামিতি নামের শাখার উন্নয়ন ঘটান। মোঁজ যখন ড্রাফটসম্যান ছিলেন, তখন তাকে এমন একটি প্রতিরক্ষামূলক দেয়াল পরিকল্পনা করতে বলা হয়, যা শত্রুর অবস্থান নির্বিশেষে রক্ষা করা যাবে। মোঁজ তার নিজের উদ্ভাবিত জ্যামিতিক কলাকৌশলের উপর ভিত্তি করে শত্রুর আক্রমণ-রেখা নির্ণয় করেন এবং দেয়ালের পরিকল্পনাটি রচনা করেন। তার বর্ণনামূলক জ্যামিতির পদ্ধতি প্রকৌশল ও নির্মাণ-সংক্রান্ত নানা সমস্যা সমাধানে কাজে লাগে।আরেক ফরাসি গণিতবিদ জোসেফ লুই লাগ্রঁজ বিশুদ্ধ গণিতের প্রায় সকল ক্ষেত্রে অবদান রাখেন। এদের মধ্যে ছিল অন্তরক সমীকরণ, ভেদকলন, সম্ভাবনা তত্ত্ব, এবং সমীকরণ তত্ত্ব। এর বাইরে লাগ্রঁজ বলবিজ্ঞান ও জ্যোতির্বিজ্ঞানের ব্যবহারিক সমস্যার সমাধানেও তার গাণিতিক প্রতিভাকে কাজে লাগান। তার জীবনের সেরা কাজ ১৭৮৮ সালে প্রকাশিত Mechanique Analytique (বাংলায় বিশ্লেষণী বলবিজ্ঞান)। এই বইতে লাগ্রঁজ ভেদকলন ব্যবহার করে একটিমাত্র সরল অনুমানের উপর ভিত্তি করে প্রবাহী ও কঠিন পদার্থসমূহের বলবিজ্ঞান বর্ণনা করেন।১৮শ শতকের শ্রেষ্ঠ গণিতবিদ সুইজারল্যান্ডের লিওনার্ড অয়লারের মত আর কেউ এত বেশি গবেষণাকাজ প্রকাশ করেননি। বিশুদ্ধ ও ফলিত গণিতের সর্বত্র তার আনাগোনা ছিল। লাগ্রঁজের আগেই তিনি বলবিজ্ঞানের ওপর গুরুত্বপূর্ণ কাজ প্রকাশ করেন। ধূমকেতু ও গ্রহসমূহের কক্ষপথ সংক্রান্ত গবেষণার জন্য তিনি অনেক পুরস্কার পান। কিন্তু তার সেরা কাজ নিঃসন্দেহে বিশুদ্ধ গণিতের উপর। ১৭৪৮ সালে প্রকাশিত Introductio in analysin infinitorum-এ তিনি বক্ররেখার জ্যামিতির দিক থেকে নয়, বরং ফাংশনের দিক থেকে ক্যালকুলাস নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি সংখ্যাতত্ত্ব ও অন্তরক জ্যামিতিতেও (যেখানে বক্ররেখা ও বক্ররৈখিক জগতের বৈশিষ্ট্যাবলি অন্তরকলনেরবিংশ শতাব্দীর গণিত 🔴বিংশ শতাব্দীতে গণিতের সমস্ত ক্ষেত্রে দ্রুত উন্নয়ন ঘটে। একদিকে গণিতের ভিত্তিতে যুক্তিবিজ্ঞানের ব্যবহার আরও সুদৃঢ় হয়, অন্যদিকে দর্শনশাস্ত্রে প্রতীকী যুক্তিবিজ্ঞানের উন্নয়নে গণিত বড় ভূমিকা রাখে। কেবল দর্শন নয়, গণিত পদার্থবিজ্ঞানের আপেক্ষিকতা তত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তত্ত্বেও অবদান রাখে। গণনামূলক গণিত, ক্রীড়া তত্ত্ব ও বিশৃঙ্খলা তত্ত্বের মত নতুন নতুন শাখার আবির্ভাব ঘটে। পদার্থবিজ্ঞান ও অর্থশাস্ত্র গণিতের ব্যবহারের মাধ্যমে তাত্ত্বিক ভিত্তি সুদৃঢ় করে। গণিতের সবচেয়ে বিমূর্ত ধারণাগুলিও ব্যবহারিক কাজে লাগতে শুরু করে, এবং তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক গণিতের ভেতরে সীমারেখা টানা দুরূহ হয়ে পড়ে।🔴আর্কিমিডিস কে গণিতের জনক বলা হয়🔴আর্যভট্ট ছিলেন পাটিগণিতের জনক🔴বীজ গণিতের জনক আল খাওয়ারিজমি🔴আর্যভট্ট ছিলেন পাটিগণিতের জনক🔴১-৯ আবিষ্কার করে ফিলিপ ক্যান্টর🔴পরিমিতির জনক হলেন পিথাগোরাস ।🔴গ্রীক জ্যোতিবিজ্ঞানী ও গণিতবিদ Hipparchus of Nicaea (190 BCE – 120 BCE) ছিলেন ‘ত্রিকোণমিতি’ এর জনক🔴ইউক্লিড ছিলেন জ্যামিতির জনক🔴পরিসংখ্যানের জনক স্যার রোনাল্ড এলমার ফিশার FRS (১৭ ফেব্রুয়ারি ১৮৯০ – ২৯ জুলাই ১৯৬২) একজন ব্রিটিশ পরিসংখ্যানবিদ এবং প্রজনন বিজ্ঞান বিশেষজ্ঞ ছিলেন।🔴শূন্যের জনকঃ ভারতীয় আর্যভট্ট তাঁর গাণিতিক রচনায় শূন্যের ধারণাটি কাজে লাগিয়েছিলেন, তবে তিনি এর জন্য কোনও প্রতীক হিসাবে উল্লেখ করেননি। এর ৪৫০ বছর পরে প্রকৃত প্রতীক “0” এর প্রাচীনতম ডকুমেন্টেশন এবং শূন্য শব্দের উৎসটি এসেছে পার্সিয়ান Source : wiki


    Important Abbreviation and Elaboration

    Important Abbreviation and Elaboration


    admin

    Important Abbreviation and Elaboration


    How to learn spoken English within 10 minutes, super fast, and Easy Way - eSchoolbd.com

    How to learn spoken English within 10 minutes, super-fast, and Easy Way?


    admin

    Do you want to learn spoken English within 10 minutes, super fast and Easy Way? The following tips are just


    how-to-introduce-yourself-at-a-job-interview-eSchoolbd.com

    How to Introduce in English


    admin

    Format _ 1 Introduce Yourself :Format_1:I am Md. Mahfuzul Alam, the son of Mr. Md. Lokman Hakim & Mrs. Mosssammat

    Voice Change


    admin

    Exclusive video lesson on how to Active to passive Exercise : Active to passive


    nctb-books-2021-pdf-download-School-books-Madrasa-book-all class-eSchoolbd.com

    NCTB All Books 2021 pdf download


    admin

    Download pdf Books 2021 All Class (NCTB) ২০২০ শিক্ষাবর্ষের মাদরাসা দাখিল স্তরের বইয়ের তালিকা Facebook Twitter Facebook Youtube WordPress Welcome


    Click here


    Click here


    Click here


    Click here


    Facebook


    Twitter


    Facebook


    Youtube


    Wordpress

    Welcome

    free education programme

    eSchoolbd.com provides FREE educational contents to the students of all stages

    Join UsYouTube

  • Computer and related devices

    Computer and related devices

    eSchoolbd.com

    computer and related devices

    কম্পিউটার কি কি কাজে ব্যবহার হয়?
    কম্পিউটারকম্পিউটার বলতে আমরা কী বুঝি ?
    এবং এটি কি কি কাজে ব্যবহার হয়?

    আপনি কি জানেন বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বিস্ময়কর আবিষ্কার কোনটি?
    একটু ভাবুন তো। কি হতে পারে? হ্যাঁ ঠিকই ধরেছেন। কম্পিউটারই হলো আজকের এই পৃথিবীর সবচেয়ে বিস্ময়কর আবিষ্কার।
    এখন কথা হলো, আপনি এই কম্পিউটার সম্বন্ধে কতটুকু জ্ঞান রাখেন??

    তাই আমাদের আজকের এই আলোচনায় থাকছে কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশের পরিচিতি এবং আমাদের জীবনকে আরো একধাপ সহজ করে নিতে আমরা কি কি কাজে কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারি? তবে চলুন প্রথমেই জেনে আসি:

    কম্পিউটার বলতে আমরা কী বুঝি
    কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশের পরিচিতি
    ইনপুট যন্ত্রাংশগুলো
    প্রক্রিয়াকরণ যন্ত্রাংশগুলোঃ
    আউটপুট যন্ত্রাংশগুলোঃ
    স্টোরেজ যন্ত্রাংশগুলোঃ
    কম্পিউটার কি কি কাজে ব্যবহার হয়?
    কম্পিউটার বলতে আমরা কী বুঝি
    ছোটবেলা থেকেই আমরা পড়ে এসেছি, কম্পিউটার হলো একটি গণনাকারী যন্ত্র । হ্যাঁ, ঠিক তাই। একজন সাদামাটা মানুষের কাছে এটি একটি ক্যালকুলেটর কিংবা স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করতে পারে এমন একটি যন্ত্র ছাড়া আর কিছুই নয়। তবে একজন ভালো প্রযুক্তিবিদের কাছে কিন্তু এটি কিন্তু সত্যিই একটি বিস্ময়কর যন্ত্র।

    তবে সকল কম্পিউটারের এলিমেন্টারি লেভেলের যে কাজ, তা কিন্তু গণনা করা ছাড়া আর কিছুই নয় । আপনি হয়তো জানেন যে, কম্পিউটারের ভাষা হল 0 এবং 1 । অর্থাৎ এটি এই অঙ্কগুলো ছাড়া আর কিছুই চিনতে পারে না। আর সবচেয়ে অবাক করা যে বিষয়টি তা হলো,কম্পিউটার কেবল এই অঙ্কগুলো ব্যবহার করেই এমন সব কঠিন এবং জটিল হিসাব মুহূর্তের মধ্যেই করতে পারে যা আমাদের মত মানুষের শত শত বছর লেগে যেতে পারে। এখন আপনি প্রশ্ন করতে পারেন, আমিতো কম্পিউটারে 0 এবং 1 ছাড়াও আরো অনেক কিছু লিখে সার্চ করি। তখন কম্পিউটার সেটা চিনতে পারে কিভাবে ? খুব ভালো প্রশ্ন, তবে এটা বোঝার জন্য আপনাকে এনকোডিং এবং ডিকোডিং এর মত কিছু বিষয় জানতে হবে।

    এখন মূল বিষয় হলো কম্পিউটারকে গণনাকারী যন্ত্র বলা হয় কেন? এর সঠিক উত্তর হলো ,কম্পিউটার (শূন্য এবং এক) এই দুইটি ডিজিট গণনা করেই তার সকল কার্যক্রম পরিচালনা করে। আর এই কারনেই কম্পিউটারকে গণনাকারী যন্ত্র হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। তবে এর আরেকটি যুক্তিতে বলা হয় যে, যখন কম্পিউটার তৈরি করা হয়েছিল তখন শুধু ছোটখাটো কিছু হিসাব করাই ছিল এর মূল উদ্দেশ্য। পরবর্তীতে বিভিন্ন পরিবর্তন এবং সংযোজনের ফল হিসেবে আমরা আজকের এই মর্ডান কম্পিউটারের রূপটি দেখতে পাই। আর এই পরিবর্তন এবং সংযোজন এখনো চলমান।

    খুব সহজ করে কম্পিউটারের একটি পূর্ণাঙ্গ সংজ্ঞা দিতে গেলে বলতে হয়ঃ এটি এমন একটি স্বয়ংক্রিয় ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্র যা কিছু ইনপুট এর উপর ভিত্তি করে অনেক জটিল এবং কঠিন হিসাব করার মাধ্যমে সহজ এবং ইউজারের বোধগম্য একটি আউটপুট প্রদান করে। আবার ইচ্ছে করলে সেই আউটপুট কিংবা ইনপুটকে সে তার মেমোরিতে সংরক্ষণও করে রাখতে পারে। এক কথায় কম্পিউটার হলো একটি প্রবলেম সলভিং মেশিন।

    কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশের পরিচিতি
    এখন কম্পিউটার যেহেতু একটি মেশিন তাই স্বাভাবিকভাবেই এর বেশকিছু যন্ত্রাংশ রয়েছে। কম্পিউটারের সকল প্রকার বাহ্যিক যন্ত্র যন্ত্রাংশকে বলা হয় হার্ডওয়ার এবং যে নির্দেশ নামা মেনে কম্পিউটারের এই হার্ডওয়ারের অংশগুলি কাজ করে সেগুলিকে একত্রে সফটওয়্যার বলা হয়। সফটওয়্যার কি, সে বিষয়ে না হয় আরেক দিন কথা বলব।

    আজকের এই অংশে চলুন আমরা কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশের সাথে পরিচিত হয়ে আসি।
    কম্পিউটারের সকল প্রকার যন্ত্রাংশগুলোকে আমরা মূলত চার ভাগে ভাগ করতে পারি ।

    ইনপুট যন্ত্রাংশ।
    প্রক্রিয়াকরণ যন্ত্রাংশ।
    আউটপুট যন্ত্রাংশ।
    স্টোরেজ যন্ত্রাংশ।
    ইনপুট যন্ত্রাংশগুলো
    যেসব হার্ডওয়ার বা যন্ত্রাংশের মাধ্যমে কম্পিউটারে কোন তথ্য ইনপুট দিতে হয় সেগুলো কে একত্রে ইনপুট ডিভাইস বা যন্ত্র বলা হয়। যেমনঃ

    কম্পিউটার মাউসঃ ইনপুট যন্ত্রাংশগুলোর মধ্যে প্রথমেই যেটির কথা বলতে হয় তা হলো মাউস। আপনারা যারা মোটামুটি কম্পিউটারের সাথে কিছুটা হলেও পরিচিত তাদেরকে মাউস কি নতুন করে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। তবুও বলি, কম্পিউটারের পাশে সিপিইউ এর সাথে একটি তার দিয়ে সংযুক্ত ইঁদুরের মতো দেখতে যে যন্ত্রাংশটি সেটিই হলো মাউস। স্ট্যানফোর্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের ডুগ এঙ্গেলবার্ট ১৯৬০ এর দশকের শেষ ভাগে এটি প্রথম আবিষ্কার করেন। বর্তমানে মাউসের বিভিন্ন প্রকার হিসেবে অপটিকাল মাউস, কর্ডলেস মাউস এবং মেকানিক্যাল মাউস পাওয়া যায়।

    কী-বোর্ডঃ কম্পিউটারে যে যন্ত্রাংশটি ব্যবহার করে আমরা লেখালেখির কাজ করি, তাকে কী-বোর্ড বলা হয়। কী-বোর্ডে বিভিন্ন তথ্য লিখে আমরা কম্পিউটারে ইনপুট দেই। কী-বোর্ড এরও বিভিন্ন প্রকারভেদ রয়েছে। যেমনঃ ইউএসবি কী-বোর্ড, ব্লুটুথ কী-বোর্ড, ইনফ্রারেড কী-বোর্ড, রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি কী-বোর্ড ইত্যাদি।

    জয়স্টিকঃ কম্পিউটারে গেম খেলার কাজে কিংবা বিমান পরিচালনায় জয়স্টিক এর ব্যবহার দেখা যায়। এটি লাঠির সাদৃশ্য এমন একটি যন্ত্র যা বিভিন্ন অভিমুখে ঘোরানোর মাধ্যমে কম্পিউটারে তথ্য ইনপুট দেয়া যায়।

    মাইক্রোফোনঃ এটি এমন একটি যন্ত্র যা শব্দ শক্তিকে তড়িৎ শক্তিতে রূপান্তর করার মাধ্যমে কম্পিউটারে বিভিন্ন তথ্য ইনপুট দিয়ে থাকে, অনেকে আবার এটিকে মাইকও বলে থাকেন।

    এগুলো ছাড়াও কম্পিউটারের আরো বেশ কিছু যন্ত্রাংশ রয়েছে। যেমনঃ ওয়েবক্যাম,টাচ স্ক্রিন, গেম কন্ট্রোলার, স্ক্যানার ইত্যাদি। যার সব গুলো এক একটি ইনপুট ডিভাইস।

    প্রক্রিয়াকরণ যন্ত্রাংশগুলোঃ
    কম্পিউটারে কোন তথ্য ইনপুট দেয়ার পর সেগুলো প্রক্রিয়াকরণ করার জন্য কম্পিউটারের যে অংশগুলো কাজ করে থাকে, সেগুলোকে একত্রে প্রক্রিয়াকরণ যন্ত্রাংশ বা প্রসেসিং ডিভাইস বলা হয়। যেমনঃ

    সিপিইউ বা প্রসেসরঃ সিপিইউ মানে হল সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট। আপনার ডেক্সটপ মনিটরের পাশেই যে বড় বাক্সের মতো যন্ত্রটি দেখতে পান সেটিই সিপিইউ। সিপিইউ এর মধ্যে থাকে প্রসেসর, মাদারবোর্ড, র‌্যাম এর মত কিছু গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রাংশ যেগুলো কম্পিউটারের তথ্য প্রক্রিয়াকরণের কাজে নিয়োজিত থাকে।

    আউটপুট যন্ত্রাংশগুলোঃ
    কম্পিউটার তথ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ করার পর কাঙ্খিত ফলাফল গুলো যে ডিভাইসের মাধ্যমে ইউজার এর কাছে প্রদর্শিত করে, সেগুলোকে একত্রে আউটপুট ডিভাইস বা যন্ত্র বলা হয়। যেমনঃ

    মনিটর: আপনার কম্পিউটারে স্ক্রিনের মত যে বড় অংশটি দেখতে পান সেটিকেই মনিটর বলা হয়। আমাদের মধ্যে ভুল করে অনেকেই আবার শুধু মনিটরকেই কম্পিউটার বলে থাকি। যা সম্পূর্ণ ভুল। ইনপুট,আউটপুট, প্রসেসিং এবং মেমোরিসহ সকল যন্ত্রাবলি মিলেই একটি পূর্ণাঙ্গ কম্পিউটার গঠিত হয়। প্রথম দিকের মনিটর গুলো ছিল সিআরটি বা ক্যাথোড রে টিউব দ্বারা গঠিত। এরপর এলসিডি এবং পরবর্তীতে এলইডি মনিটর বাজারে এসেছে ।

    স্পিকার: স্পিকার তড়িৎ শক্তিকে শব্দ শক্তিতে রুপান্তর করার মাধ্যমে কম্পিউটারের বিভিন্ন তথ্য প্রদর্শিত করে থাকে। মাইক্রোফোন এর বিপরীত কাজই হলো স্পিকারের। এর মাধ্যমে আমরা গান শুনতে পারি।

    প্রিন্টার: এটি একটি পেরিফেরাল যন্ত্র। যার মাধ্যমে মানুষের বোধগম্য বিভিন্ন ছবি, গ্রাফ বা শব্দ কাগজে ছাপানো হয়। কম্পিউটারের বিভিন্ন তথ্য আমরা লিখিত আকারে প্রিন্টারের মাধ্যমে পেয়ে থাকি। নিচে বিভিন্ন রকম প্রিন্টারের নাম দেয়া হলোঃ

    লাইন প্রিন্টার(Line Printer)
    ডেইজি হুইল (Daisy Wheel)
    ডট মেট্রিক্স প্রিন্টার (Dot Matrix Printers)
    ইন্কজেট প্রিন্টার (Inkjet Printers)
    লেজার প্রিন্টার (Laser Printers)
    স্ন্যাপশট প্রিন্টার (Snapshot Printer)
    থার্মাল ওয়েক্স (Thermal Wax Printer)
    প্রজেক্টর: প্রজেক্টর হলো একটি মাল্টিমিডিয়া ডিভাইস। এটি কম্পিউটারের বিভিন্ন তথ্যকে মানুষের বোধগম্য সাউন্ড ,চিত্র কিংবা ভিডিও আকারে প্রদর্শন করতে পারে। আজকাল ডিজিটাল ক্লাসরুম কিংবা অফিস অথবা সরকারি অনেক কাজে প্রজেক্টরের ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়।

    স্টোরেজ যন্ত্রাংশগুলোঃ
    কম্পিউটারের যে যন্ত্রাংশগুলোর মাধ্যমে বিভিন্ন তথ্য সংরক্ষণ করে রাখা হয় সেগুলো কে একত্রে স্টোরেজ ডিভাইস বলা হয়। যেমনঃ

    র‍্যাম (RAM): এটি কম্পিউটারের তথ্য সংরক্ষণের একটি মাধ্যম। একে বলা হয় রেনডম এক্সেস মেমোরি।অর্থাৎ যেকোনো ক্রমে এই মেমোরি থেকে তথ্য অ্যাক্সেস করা যায়।রেনডম বলতে বোঝানো হয়েছে এখানে তথ্য তার অবস্থানের ওপর নির্ভর করে না।

    রোম (ROM): এটিও র‌্যামের মত কম্পিউটারের একটি তথ্য সংরক্ষণের মাধ্যম। তবে রোমে বিদ্যমান কোন তথ্য সহজে পরিবর্তন করা যায় না। তাই একে বলা হয় read-only মেমোরি। সাধারণত কোন তথ্য স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করার জন্য আমরা রোম মেমোরি ব্যবহার করে থাকি ।

    ইউএসবি ফ্লাশ ড্রাইভ: এর সবচেয়ে ভালো উদাহরণ হল আমাদের সুপরিচিত পেনড্রাইভ। একটি ইউএসবি পোর্টের মাধ্যমে কম্পিউটারের সাথে এর সংযোগ দেয়া হয়। কম্পিউটারের এক্সটার্নাল মেমোরি হিসেবে ইউএসবি ফ্লাশ ড্রাইভ ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

    হার্ড ডিস্ক: এটি হল কম্পিউটারের একটি ফিক্সড মেমোরি। যার মাধ্যমে আমরা কম্পিউটারের বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করে থাকি।

    কম্পিউটার কি কি কাজে ব্যবহার হয়?
    সত্যি কথা বলতে কি, বর্তমান বিশ্ব হলো কম্পিউটার নির্ভর। তাই শিক্ষা, চিকিৎসা, বিনোদন, গবেষণা কিংবা যে সেক্টরেই যান না কেন কম্পিউটারের বিপুল ব্যবহার আপনার চোখে পড়বেই। নিচে কম্পিউটারের তেমনি কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ নিয়ে আলোচনা করা হলোঃ

    যোগাযোগ ক্ষেত্রে: কম্পিউটার প্রযুক্তির সবচেয়ে বড় ব্যবহার লক্ষ্য করা যায় যোগাযোগ ক্ষেত্রে। কেননা সারাবিশ্ব আজ গ্লোবাল ভিলেজে পরিণত হয়েছে কেবল মাত্র এই কম্পিউটার প্রযুক্তি ব্যবহার করেই।

    অনলাইন ব্যবসা বাণিজ্য: বর্তমানে অনেক প্রতিষ্ঠান তাদের ব্যবসা ক্ষেত্রে অনলাইনের মাধ্যমে নিয়ে এসেছে । যার ফলে ঘরে বসেই এখন হাজার হাজার মানুষ তাদের প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে পারছে। এছাড়াও বিভিন্ন আধুনিক যন্ত্রপাতির সাহায্যে তাদের প্রডাক্টিভিটিও বৃদ্ধি পাচ্ছে। আবার কিছু মানুষ তো শুধু অনলাইনেই তাদের ব্যবসা খুলে হাজার হাজার ডলার আয় করছেন।

    শিক্ষা ক্ষেত্রে: বর্তমানে শিক্ষার অনেক অংশই কম্পিউটার নির্ভর হয়ে উঠেছে। এক্ষেত্রে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের কথা না বললেই নয়। তাছাড়া শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন জানা-অজানা তথ্য অন্বেষণে গুগোল বা উইকিপিডিয়ার কোনোবিকল্প নেই। আবার বর্তমানে অনলাইনে খান একাডেমি কিংবা টেন মিনিট স্কুল এর মত অনেক প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীদের ক্লাস নিয়ে থাকেন। যা সত্যিই অভাবনীয়।

    চিকিৎসা ক্ষেত্রে একসময় যেসব রোগে মানুষ মারা যেত বাঁচানোর কোনো উপায় ছিল না, আজ চিকিতসাক্ষেত্রে কম্পিউটার-আইসিটির প্রভাবে সেসব দুরারোগ্য রোগ থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া সম্ভব হচ্ছে। সিটি স্ক্যান, আলট্রাসনোগ্রাফি ছাড়াও বিভিন্ন কম্পিউটার পরিচালিত যন্ত্রপাতি চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।

    গবেষণার ক্ষেত্রে: বর্তমানে গবেষণার কাজে কম্পিউটার প্রযুক্তির জন্য অনেক সহজ হয়ে গেছে। অনেক জটিল এবং কঠিন হিসাব নিকাশ কম্পিউটারের মাধ্যমে সহজেই করা সম্ভব।তাই কম্পিউটার প্রযুক্তি গবেষণা ক্ষেত্রে এনে দিয়েছে এক নতুন মাত্রা।

    বিনোদনের ক্ষেত্রে: বিনোদন জগতেও কম্পিউটার প্রযুক্তি এনে দিয়েছে আরেক মাত্রা। বর্তমানে কম্পিউটারের মাধ্যমে সিনেমা, ভিডিও এডিটিং, ভিডিও গেম এবং গান শোনার মত আরো অনেক বিষয় বিনোদন জগতে নতুন ক্ষেত্র সৃষ্টি করেছে।

    উপরের আলোচিত ক্ষেত্রগুলো ছাড়াও কম্পিউটার প্রযুক্তির আরো নানা রকম ব্যবহার রয়েছে যা আমাদের নিত্যদিনের কাজগুলোকে করেছে আরো সহজ এবং সুন্দর।

    কম্পিউটার প্রযুক্তির এমন প্রবল প্রভাবের কারণে আজকের এই বিশ্বকে বলা হয় ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড। আর এই ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডের একজন সিটিজেন হিসেবে আপনার এবং আমাদের উচিত কম্পিউটারের এই দুনিয়ার সাথে পরিচিত হওয়া এবং খারাপ দিক গুলি বর্জন করে ভালো দিক গুলো গ্রহন করার মাধ্যমে আমাদের জীবনকে এবং আমাদের এই পৃথিবীকে আরো সুন্দর একটি বাসস্থানের পরিণত করা

    01
    Uploading . . .
    02
    Uploading . . .
    Daily Talks 03 VDO

    [embedyt] https://www.youtube.com/embed?listType=playlist&list=

    &layout=gallery[/embedyt]

    • See Next >>
    • Spoken English
    • FREE Courses


    Facebook


    Twitter


    Facebook


    Youtube


    Wordpress

    Welcome

    free education programme

    eSchoolbd.com provides FREE educational contents to the students of all stages

    Join UsYouTube

  • Functions key of a computer keyboard

    Functions key of a computer keyboard

    কম্পিউটারের বা ল্যাপটপের কিবোর্ডের ফাংশন Key এর ব্যাবহার

    F1: প্রায় সব প্রোগ্রামেরই হেল্প স্ক্রিন খুলে যায় এই Key টিপলে। অর্থাৎ, ধরুন আপনি কোনও একটি প্রোগ্রাম সম্পর্কে জানেন না। F1 টিপলেই সংশ্লিষ্ট প্রোগ্রাম
    সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য ও প্রশ্নোত্তর সমেত একটি স্ক্রিন খুলে যাবে আপনার ডেস্কটপে।
    F2: কোনও একটি ফাইল বা ফোল্ডারের rename দিতে গেলে, অনেকেই মাউজের সাহায্য নেন। শর্টকাটটা হল F2। মাউজের প্রয়োজনই পড়বে না।
    F3: কোনও একটি অ্যাপ্লিকেশনের (সেই মুহূর্তে যে অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহার করছেন) সার্চ ফিচার খুলে যায় এই Key টিপলে।
    F4: উইন্ডো বন্ধ করার জন্য F4 দারুণ শর্টকাট। Alt+F4 টিপলে অ্যাক্টিভ উইন্ডো বন্ধ হয়ে যাবে।
    F5: কোনও একটি পেজ রিফ্রেশ বা রিলোড করতে গেলে খামোখা মাউজ নাড়াচাড়ায় সময় নষ্ট না করে F5 টিপে দিন।
    F6: এই Key টিপলে ইন্টারনেট ব্রাউজারে কারসার সোজা চলে যায় অ্যাডড্রেস বার-এ।
    F7: মাইক্রোসফট ওয়ার্ড বা কোনও অ্যাপ্লিকেশনে কিছু লেখার পর বানান ও ব্যাকরণগত কোনও ভুল থাকলে ধরিয়ে দেবে F7।
    F8: উইন্ডোজের বুট মেনুকে ব্যবহার করতে পারবেন এই Key-এর মাধ্যমে।
    F9: মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে কোনও ডকুমেন্ট রিফ্রেশ করতে চাইলে ও
    মাইক্রোসফট আউটলুকে ই-মেল পাঠানো ও রিসিভের কাজ মিটে যায় এই শর্টকাট Key-এর সাহায্যে।
    F10: কোনও একটি অ্যাপ্লিকেশনে মেনু বার আনতে গেলে বেশির ভাগ মানুষই রাইট ক্লিক করেন মাউজে। দরকারই পড়ে না যদি আপনি shift+F10 ব্যবহার করেন। রাইট ক্লিকেরই কাজ করে।
    F11: ইন্টারনেট ব্রাউজারে ফুলস্ক্রিন মোডে ঢুকতে ও বেরতে কাজ করে F11 Key।
    F12: মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে ডকুমেন্ট Save as করতে গেলে মাউসের সাহায্য না নিয়ে এই Key-এ শর্টকাটে সেরে ফেলুন।
    ©