Category: TOP STORIES

  • Driving Tips and Test

    Driving Tips and Test

    ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে চাচ্ছেন ?
    ড্রাইভিং লাইসেন্সের লিখিত পরীক্ষার স্ট্যান্ডার্ড ৮৫টি প্রশ্ন ব্যাংক ও উত্তর নিজে শিখুন এবং অন্যকে শেখার জন্য উৎসাহিত করুন।
    =====================================
    ০১. প্রশ্ন : মোটরযান কাকে বলে ?
    উত্তরঃ মোটরযান আইনে মোটরযান অর্থ কোনো যন্ত্রচালিত যান, যার চালিকাশক্তি বাইরের বা ভিতরের কোনো উৎস হতে সরবরাহ হয়ে থাকে।
    ০২. প্রশ্ন : গাড়ি চালনার আগে করণীয় কাজ কী কী ?
    উত্তরঃ ক. গাড়ির হালনাগাদ বৈধ কাগজপত্র (রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট, ফিটনেস সার্টিফিকেট, ট্যাক্সটোকেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ইনসিওরেন্স (বিমা) সার্টিফিকেট, রুট পারমিট ইত্যাদি) গাড়ির সঙ্গে রাখা।
    খ. গাড়িতে জ্বালানি আছে কি না পরীক্ষা করা, না থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।
    গ. রেডিয়েটর ও ব্যাটারিতে পানি আছে কি না পরীক্ষা করা, না থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।
    ঘ. ব্যাটারি কানেকশন পরীক্ষা করা।
    ঙ. লুব/ইঞ্জিন অয়েলের লেবেল ও ঘনত্ব পরীক্ষা করা, কম থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।
    চ. মাস্টার সিলিন্ডারের ব্রেকফ্লুইড, ব্রেকঅয়েল পরীক্ষা করা, কম থাকলে নেওয়া।
    ছ. গাড়ির ইঞ্জিন, লাইটিং সিস্টেম, ব্যাটারি, স্টিয়ারিং ইত্যাদি সঠিকভাবে কাজ করছে কি না, নাট-বোল্ট টাইট আছে কি না অর্থাৎ সার্বিকভাবে মোটরযানটি ত্র“টিমুক্ত আছে কি না পরীক্ষা করা।
    জ. ব্রেক ও ক্লাচের কার্যকারিতা পরীক্ষা করা।
    ঝ. অগ্নিনির্বাপকযন্ত্র এবং ফাস্টএইড বক্স গাড়িতে রাখা।
    ঞ. গাড়ির বাইরের এবং ভিতরের বাতির অবস্থা, চাকা (টায়ার কন্ডিশন/হাওয়া/নাট/এলাইমেন্ট/রোটেশন/স্পেয়ার চাকা) পরীক্ষা করা।
    ০৩. প্রশ্ন : মোটরযানের মেইনটেনেন্স বা রক্ষণাবেক্ষণ বলতে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ ত্রুটিমুক্ত অবস্থায় একটি গাড়ি হতে দীর্ঘদিন সার্ভিস পাওয়ার জন্য প্রতিদিন গাড়িতে যে-সমস্ত মেরামত কাজ করা হয়, তাকে মোটরযানের মেইনটেনেন্স বলে।
    ০৪. প্রশ্ন : একটি মোটরযানে প্রতিদিন কী কী মেইনটেনেন্স করতে হয় ?
    উত্তরঃ ২ নং প্রশ্নের উত্তরের খ থেকে ঞ পর্যন্ত।
    ০৫. প্রশ্ন : সার্ভিসিং বলতে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ মোটরযানের ইঞ্জিন ও বিভিন্ন যন্ত্রাংশের কার্যক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য নির্দিষ্ট সময় পরপর যে-কাজগুলো করা হয়, তাকে সার্ভিসিং বলে।
    ০৬. প্রশ্ন : গাড়ি সার্ভিসিংয়ে কী কী কাজ করা হয় ?
    উত্তরঃ ক. ইঞ্জিনের পুরাতন লুবঅয়েল (মবিল) ফেলে দিয়ে নতুন লুবঅয়েল দেওয়া। নতুন লুবঅয়েল দেওয়ার আগে ফ্লাশিং অয়েল দ্বারা ফ্লাশ করা।
    খ. ইঞ্জিন ও রেডিয়েটরের পানি ড্রেন আউট করে ডিটারজেন্ট ও ফ্লাশিংগান দিয়ে পরিষ্কার করা, অতঃপর পরিষ্কার পানি দিয়ে পূর্ণ করা।
    গ. ভারী মোটরযানের ক্ষেত্রে বিভিন্ন গ্রিজিং পয়েন্টে গ্রিজগান দিয়ে নতুন গ্রিজ দেওয়া।
    ঘ. গাড়ির স্পেয়ার হুইলসহ প্রতিটি চাকাতে পরিমাণমতো হাওয়া দেওয়া।
    ঙ. লুবঅয়েল (মবিল) ফিল্টার, ফুয়েল ফিল্টার ও এয়ারক্লিনার পরিবর্তন করা।
    ০৭. প্রশ্ন : গাড়ি চালনাকালে কী কী কাগজপত্র গাড়ির সঙ্গে রাখতে হয় ?
    উত্তরঃ ক. ড্রাইভিং লাইসেন্স, খ. রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট (ব্লু-বুক), গ. ট্যাক্সটোকেন, ঘ. ইনসিওরেন্স সার্টিফিকেট, ঙ.ফিটনেস সার্টিফিকেট (মোটরসাইকেলের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়) এবং চ. রুটপারমিট (মোটরসাইকেল এবং চালক ব্যতীত সর্বোচ্চ ৭ আসন বিশিষ্ট ব্যক্তিগত যাত্রীবাহী গাড়ির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)।
    ০৮. প্রশ্ন : রাস্তায় গাড়ির কাগজপত্র কে কে চেক করতে পারেন/কোন কোন ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তিগণকে গাড়ির কাগজ দেখাতে বাধ্য ?
    উত্তরঃ সার্জেন্ট বা সাব-ইনসপেক্টরের নিচে নয় এমন পুলিশ কর্মকর্তা, মোটরযান পরিদর্শকসহ বিআরটিএর কর্মকর্তা এবং মোবাইলকোর্টের কর্মকর্তা।
    ০৯. প্রশ্ন : মোটরসাইকেলে হেলমেট পরিধান ও আরোহী বহন সম্পর্কে আইন কী ?
    উত্তরঃ মোটরসাইকেলে চালক ব্যতীত ১ জন আরোহী বহন করা যাবে এবং উভয়কেই হেলমেট পরিধান করতে হবে (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১০০)।
    ১০. প্রশ্ন : সড়ক দুর্ঘটনার প্রধান কারণ কী কী?
    উত্তরঃ ক. অত্যধিক আত্মবিশ্বাস, খ. মাত্রাতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানো, গ. অননুমোদিত ওভারটেকিং এবং ঘ. অতিরিক্ত যাত্রী ও মালামাল বহন।
    ১১. প্রশ্ন : গাড়ি দুর্ঘটনায় পতিত হলে চালকের করনীয় কী ?
    উত্তরঃ আহত ব্যক্তির চিকিৎসা নিশ্চিত করা, প্রয়োজনে নিকটস্থ হাসপাতালে স্থানান্তর করা এবং ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নিকটবর্তী থানায় দুর্ঘটনার বিষয়ে রিপোর্ট করা।
    ১২. প্রশ্ন : আইন অনুযায়ী গাড়ির সর্বোচ্চ গতিসীমা কত ?
    উত্তরঃ হালকা মোটরযান ও মোটরসাইকেলের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৭০ মাইল, মাঝারি বা ভারী যাত্রীবাহী মোটরযানের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩৫ মাইল এবং মাঝারি বা ভারী মালবাহী মোটরযানের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩০ মাইল।
    ১৩. প্রশ্ন : মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স কী ?
    উত্তরঃ সর্বসাধারণের ব্যবহার্য স্থানে মোটরযান চালানোর জন্য লাইসেন্স কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ইস্যুকৃত বৈধ দলিলই মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স।
    ১৪. প্রশ্নঃ অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স কাকে বলে ?
    উত্তরঃ যে-লাইসেন্স দিয়ে একজন চালক কারো বেতনভোগী কর্মচারী না হয়ে মোটর সাইকেল, হালকা মোটরযান এবং অন্যান্য মোটরযান (পরিবহনযান ব্যতীত) চালাতে পারে, তাকে অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স বলে।
    ১৫. প্রশ্ন : ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বয়স কত ?
    উত্তরঃ পেশাদার চালকের ক্ষেত্রে ২০ বছর এবং অপেশাদার চালকের ক্ষেত্রে ১৮ বছর।
    ১৬. প্রশ্ন : কোন কোন ব্যক্তি ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে?
    উত্তরঃ মৃগীরোগী, উন্মাদ বা পাগল, রাতকানারোগী, কুষ্ঠরোগী, হৃদরোগী, অতিরিক্ত মদ্যপব্যক্তি, বধিরব্যক্তি এবং বাহু বা পা চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে অসুবিধা হয় এমন ব্যক্তি।
    ১৭. প্রশ্ন : হালকা মোটরযান কাকে বলে ?
    উত্তরঃ যে-মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাই ওজন ৬,০০০ পাউন্ড বা ২,৭২৭ কেজির অধিক নয়, তাকে হালকা মোটরযান বলে।
    ১৮. প্রশ্ন : মধ্যম বা মাঝারি মোটরযান কাকে বলে ?
    উত্তরঃ যে-মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাইওজন ৬,০০০ পাউন্ড বা ২,৭২৭ কেজির অধিক কিন্তু ১৪,৫০০ পাউন্ড বা ৬,৫৯০ কেজির অধিক নয়, তাকে মধ্যম বা মাঝারি মোটরযান বলে।
    ১৯. প্রশ্ন : ভারী মোটরযান কাকে বলে ?
    উত্তরঃ যে-মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাই ওজন ১৪,৫০০ পাউন্ড বা ৬,৫৯০ কেজির অধিক, তাকে ভারী মোটরযান বলে।
    ২০. প্রশ্ন : প্রাইভেট সার্ভিস মোটরযান কাকে বলে ?
    উত্তরঃ ড্রাইভার ব্যতীত আটজনের বেশি যাত্রী বহনের উপযোগী যে-মোটরযান মালিকের পক্ষে তার ব্যবসা সম্পর্কিত কাজে এবং বিনা ভাড়ায় যাত্রী বহনের জন্য ব্যবহৃত হয়, তাকে প্রাইভেট সার্ভিস মোটরযান বলে।
    ২১. প্র্রশ্নঃ ট্রাফিক সাইন বা রোড সাইন (চিহ্ন) প্রধানত কত প্রকার ও কী কী ?
    উত্তরঃ ট্রাফিক সাইন বা চিহ্ন প্রধানত তিন প্রকার। ক. বাধ্যতামূলক, যা প্রধানত বৃত্তাকৃতির হয়,
    খ. সতর্কতামূলক, যা প্রধানত ত্রিভুজাকৃতির হয় এবং গ. তথ্যমূলক, যা প্রধানত আয়তক্ষেত্রাকার হয়।
    ২২. প্রশ্ন : লাল বৃত্তাকার সাইন কী নির্দেশনা প্রদর্শন করে ?
    উত্তরঃ নিষেধ বা করা যাবে না বা অবশ্যবর্জনীয় নির্দেশনা প্রদর্শন করে।
    ২৩. প্রশ্ন : নীল বৃত্তাকার সাইন কী নির্দেশনা প্রদর্শন করে ?
    উত্তরঃ করতে হবে বা অবশ্যপালনীয় নির্দেশনা প্রদর্শন করে।
    ২৪. প্রশ্ন : লাল ত্রিভুজাকৃতির সাইন কী নিদের্শনা প্রদর্শন করে ?
    উত্তরঃ সতর্ক হওয়ার নির্দেশনা প্রদর্শন করে।
    ২৫. প্রশ্ন : নীল রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন ?
    উত্তরঃ সাধারণ তথ্যমূলক সাইন।
    ২৬. প্রশ্ন : সবুজ রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন?
    উত্তরঃ পথনির্দেশক তথ্যমূলক সাইন, যা জাতীয় মহাসড়কে ব্যবহৃত হয়।
    ২৭. প্রশ্ন : কালো বর্ডারের সাদা রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন?
    উত্তরঃ এটিও পথনির্দেশক তথ্যমূলক সাইন, যা মহাসড়ক ব্যতীত অন্যান্য সড়কে ব্যবহৃত হয়।
    ২৮. প্রশ্ন : ট্রাফিক সিগন্যাল বা সংকেত কত প্রকার ও কী কী ?
    উত্তরঃ ৩ (তিন) প্রকার। যেমন- ক. বাহুর সংকেত, খ. আলোর সংকেত ও গ. শব্দ সংকেত।
    ২৯. প্রশ্ন : ট্রাফিক লাইট সিগন্যালের চক্র বা অনুক্রমগুলি কী কী ?
    উত্তরঃ লাল-সবুজ-হলুদ এবং পুনরায় লাল।
    ৩০. প্রশ্ন : লাল, সবুজ ও হলুদ বাতি কী নির্দেশনা প্রদশন করে ?
    উত্তরঃ লালবাতি জ্বললে গাড়িকে ‘থামুনলাইন’এর পেছনে থামায়ে অপেক্ষা করতে হবে, সুবজবাতি জ্বললে গাড়ি নিয়ে অগ্রসর হওয়া যাবে এবং হলুদবাতি জ্বললে গাড়িকে থামানোর জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।
    ৩১. প্রশ্নঃ নিরাপদ দূরত্ব বলতে কী বুঝায়?
    উত্তরঃ সামনের গাড়ির সাথে সংঘর্ষ এড়াতে পেছনের গাড়িকে নিরাপদে থামানোর জন্য যে পরিমাণ দূরত্ব বজায় রেখে গাড়ি চালাতে হয় সেই পরিমাণ নিরাপদ দূরত্ব বলে।
    ৩২. প্রশ্ন : পাকা ও ভালো রাস্তায় ৫০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চললে নিরাপদ দূরত্ব কত হবে?
    উত্তরঃ ২৫ মিটার।
    ৩৩. প্রশ্ন : পাকা ও ভালো রাস্তায় ৫০ মাইল গতিতে গাড়ি চললে নিরাপদ দূরত্ব কত হবে ?
    উত্তরঃ ৫০ গজ বা ১৫০ ফুট।
    ৩৪. প্রশ্ন : লাল বৃত্তে ৫০ কি.মি. লেখা থাকলে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ গাড়ির সর্বোচ্চ গতিসীমা ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. অর্থাৎ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটারের বেশি গতিতে গাড়ি চালানো যাবে না।
    ৩৫. প্রশ্ন : নীল বৃত্তে ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. লেখা থাকলে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ সর্বনিম্ন গতিসীমা ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. অর্থাৎ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটারের কম গতিতে গাড়ি চালানো যাবে না।
    ৩৬. প্রশ্ন : লাল বৃত্তের মধ্যে হর্ন আঁকা থাকলে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ হর্ন বাজানো নিষেধ।
    ৩৭. প্রশ্ন : লাল বৃত্তের ভিতরে একটি বড় বাসের ছবি থাকলে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ বড় বাস প্রবেশ নিষেধ।
    ৩৮. প্রশ্ন : লাল বৃত্তে একজন চলমান মানুষের ছবি আঁকা থাকলে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ পথচারী পারাপার নিষেধ।
    ৩৯. প্রশ্ন : লাল ত্রিভুজে একজন চলমান মানুষের ছবি আঁকা থাকলে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ সামনে পথচারী পারাপার, তাই সাবধান হতে হবে।
    ৪০. প্রশ্ন : লাল বৃত্তের ভিতর একটি লাল ও একটি কালো গাড়ি থাকলে কী বুঝায়?
    উত্তরঃ ওভারটেকিং নিষেধ।
    ৪১. প্রশ্ন : আয়তক্ষেত্রে ‘চ’ লেখা থাকলে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ পার্কিংয়ের জন্য নির্ধারিত স্থান।
    ৪২. প্রশ্ন : কোন কোন স্থানে গাড়ির হর্ন বাজানো নিষেধ ?
    উত্তরঃ নীরব এলাকায় গাড়ির হর্ন বাজানো নিষেধ। হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালত বা অনুরূপ প্রতিষ্ঠানসমূহের চতুর্দিকে ১০০ মিটার পর্যন্ত এলাকা নীরব এলাকা হিসাবে চিহ্নিত।
    ৪৩. প্রশ্ন : কোন কোন স্থানে ওভারটেক করা নিষেধ ?
    উত্তরঃ ক. ওয়ারটেকিং নিষেধ সম্বলিত সাইন থাকে এমন স্থানে, খ. জাংশনে, গ. ব্রিজ/কালভার্ট ও তার আগে পরে নির্দিষ্ট দূরত্ব, ঘ. সরু রাস্তায়, ঙ. হাসপাতাল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এলাকায়।
    ৪৪. প্রশ্ন : কোন কোন স্থানে গাড়ি পার্ক করা নিষেধ ?
    উত্তরঃ ক. যেখানে পার্কিং নিষেধ বোর্ড আছে এমন স্থানে, খ. জাংশনে, গ. ব্রিজ/কালভার্টের ওপর, ঘ. সরু রাস্তায়,
    ঙ. হাসপাতাল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এলাকায়, চ. পাহাড়ের ঢালে ও ঢালু রাস্তায়, ফুটপাত, পথচারী পারাপার এবং তার আশেপাশে, ছ. বাস স্টপেজ ও তার আশেপাশে এবং জ. রেলক্রসিং ও তার আশেপাশে।
    ৪৫. প্রশ্ন : গাড়ি রাস্তার কোনপাশ দিয়ে চলাচল করবে ?
    উত্তরঃ গাড়ি রাস্তার বামপাশ দিয়ে চলাচল করবে। যে-রাস্তায় একাধিক লেন থাকবে সেখানে বামপাশের লেনে ধীর গতির গাড়ি, আর ডানপাশের লেনে দ্রুত গাতির গাড়ি চলাচল করবে।
    ৪৬. প্রশ্ন : কখন বামদিক দিয়ে ওভারটেক করা যায় ?
    উত্তরঃ যখন সামনের গাড়ি চালক ডানদিকে মোড় নেওয়ার ইচ্ছায় যথাযথ সংকেত দিয়ে রাস্তার মাঝামাঝি স্থানে যেতে থাকবেন তখনই পেছনের গাড়ির চালক বামদিক দিয়ে ওভারটেক করবেন।
    ৪৭. প্রশ্ন : চলন্ত অবস্থায় সামনের গাড়িকে অনুসরণ করার সময় কী কী বিষয় লক্ষ্য রাখা উচিত ?
    উত্তরঃ (ক) সামনের গাড়ির গতি (স্পিড) ও গতিবিধি, (খ) সামনের গাড়ি থামার সংকেত দিচ্ছে কি না, (গ) সামনের গাড়ি ডানে/বামে ঘুরার সংকেত দিচ্ছে কি না, (ঘ) সামনের গাড়ি হতে নিরাপদ দূরত্ব বজায় থাকছে কি না।
    ৪৮. প্রশ্ন : রাস্তারপাশে সতর্কতামূলক ‘‘স্কুল/শিশু” সাইন বোর্ড থাকলে চালকের করণীয় কী ?
    উত্তরঃ (ক) গাড়ির গতি কমিয়ে রাস্তার দু-পাশে ভালোভাবে দেখে-শুনে সতর্কতার সাথে অগ্রসর হতে হবে।
    (খ) রাস্তা পারাপারের অপেক্ষায় কোনো শিশু থাকলে তাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।
    ৪৯. প্রশ্ন : গাড়ির গতি কমানোর জন্য চালক হাত দিয়ে কীভাবে সংকেত দিবেন ?
    উত্তরঃ চালক তার ডানহাত গাড়ির জানালা দিয়ে সোজাসুজি বের করে ধীরে ধীরে উপরে-নীচে উঠানামা করাতে থাকবেন।
    ৫০. প্রশ্ন : লেভেলক্রসিং বা রেলক্রসিং কত প্রকার ও কী কী ?
    উত্তরঃ লেভেলক্রসিং বা রেলক্রসিং ২ প্রকার। ক. রক্ষিত রেলক্রসিং বা পাহারাদার নিয়ন্ত্রিত রেলক্রসিং, খ. অরক্ষিত রেলক্রসিং বা পাহারাদারবিহীন রেলক্রসিং।
    ৫১. প্রশ্নঃ রক্ষিত লেভেলক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য কী ?
    উত্তরঃ গাড়ির গতি কমিয়ে সতর্কতার সাথে সামনে আগাতে হবে। যদি রাস্তা বন্ধ থাকে তাহলে গাড়ি থামাতে হবে, আর খোলা থাকলে ডানেবামে ভালোভাবে দেখে অতিক্রম করতে হবে।
    ৫২. প্রশ্নঃ অরক্ষিত লেভেলক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য কী ?
    উত্তরঃ গাড়ির গতি একদম কমিয়ে সতর্কতার সাথে সামনে আগাতে হবে, প্রয়োজনে লেভেলক্রসিংয়ের নিকট থামাতে হবে। এরপর ডানেবামে দেখে নিরাপদ মনে হলে অতিক্রম করতে হবে।
    ৫৩. প্রশ্ন : বিমানবন্দরের কাছে চালককে সতর্ক থাকতে হবে কেন ?
    উত্তরঃ (ক) বিমানের প্রচণ্ড শব্দে গাড়ির চালক হঠাৎ বিচলিত হতে পারেন, (খ) সাধারণ শ্রবণ ক্ষমতার ব্যাঘাত ঘটতে পারে, (গ) বিমানবন্দরে ভিভিআইপি/ভিআইপি বেশি চলাচল করে বিধায় এই বিষয়ে সতর্ক থাকতে হয়।
    ৫৪. প্রশ্নঃ মোটরসাইকেল চালক ও আরোহীর হেলমেট ব্যবহার করা উচিত কেন ?
    উত্তরঃ মানুষের মাথা শরীরের অন্যান্য অঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে বেশি স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। এখানে সামান্য আঘাত লাগলেই মানুষের মৃত্যু ঘটতে পারে।
    তাই দুর্ঘটনায় মানুষের মাথাকে রক্ষা করার জন্য হেলমেট ব্যবহার করা উচিত।
    ৫৫. প্রশ্ন : গাড়ির পেছনের অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য কতক্ষণ পর পর লুকিং গ্লাস দেখতে হবে ?
    উত্তরঃ প্রতিমিনিটে ৬ থেকে ৮ বার।
    ৫৬. প্রশ্নঃ পাহাড়ি রাস্তায় কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয় ?
    উত্তরঃ সামনের গাড়ি থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে ১ নং গিয়ারে বা ফার্স্ট গিয়ারে সতর্কতার সাথে ধীরে ধীরে ওপরে উঠতে হবে। পাহাড়ের চূড়ার কাছে গিয়ে আরো ধীরে উঠতে হবে, কারণ চূড়ায় দৃষ্টিসীমা অত্যন্ত সীমিত। নিচে নামার সময় গাড়ির গতি ক্রমে বাড়তে থাকে বিধায় সামনের গাড়ি থেকে বাড়তি দূরত্ব বজায় রেখে নামতে হবে। ওঠা-নামার সময় কোনোক্রমেই ওভারটেকিং করা যাবে না।
    ৫৭. প্রশ্নঃ বৃষ্টির মধ্যে গাড়ি চালনার বিষয়ে কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়?
    উত্তরঃ বৃষ্টির সময় রাস্তা পিচ্ছিল থাকায় ব্রেক কম কাজ করে। এই কারণে বাড়তি সতর্কতা হিসাবে ধীর গতিতে (সাধারণ গতির চেয়ে অর্ধেক গতিতে) গাড়ি চালাতে হবে, যাতে ব্রেক প্রয়োগ করে অতি সহজেই গাড়ি থামানো যায়। অর্থাৎ ব্রেক প্রয়োগ করে গাড়ি যাতে অতি সহজেই থামানো বা নিয়ন্ত্রণ করা যায়, সেইরূপ ধীর গতিতে বৃষ্টির মধ্যে গাড়ি চালাতে হবে।
    ৫৮. প্রশ্ন : ব্রিজে ওঠার পূর্বে একজন চালকের করণীয় কী ?
    উত্তরঃ ব্রিজ বিশেষকরে উঁচু ব্রিজের অপরপ্রান্ত থেকে আগত গাড়ি সহজে দৃষ্টিগোচর হয় না বিধায় ব্রিজে ওঠার পূর্বে সতর্কতার সাথে গাড়ির গতি কমিয়ে উঠতে হবে। তাছাড়া, রাস্তার তুলনায় ব্রিজের প্রস্থ অনেক কম হয় বিধায় ব্রিজে কখনো ওভারটেকিং করা যাবে না।
    ৫৯. প্রশ্ন : পার্শ্বরাস্তা থেকে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করার সময় কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয় ?
    উত্তরঃ পার্শ্বরাস্তা বা ছোট রাস্তা থেকে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করার আগে গাড়ির গতি কমায়ে, প্রয়োজনে থামায়ে, প্রধান রাস্তার গাড়িকে নির্বিঘেœ আগে যেতে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। প্রধান সড়কে গাড়ির গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে সুযোগমত সতর্কতার সাথে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করতে হবে।
    ৬০. প্রশ্ন : রাস্তার ওপর প্রধানত কী কী ধরনের রোডমার্কিং অঙ্কিত থাকে ?
    উত্তরঃ রাস্তার ওপর প্রধানত ০৩ ধরনের রোডমাকিং অঙ্কিত থাকে।
    ক. ভাঙালাইন, যা অতিক্রম করা যায়।
    খ. একক অখন্ডলাইন, যা অতিক্রম করা নিষেধ, তবে প্রয়োজনবিশেষ অতিক্রম করা যায়।
    গ. দ্বৈত অখন্ডলাইন, যা অতিক্রম করা নিষেধ এবং আইনত দণ্ডনীয়। এই ধরনের লাইন দিয়ে ট্রাফিকআইল্যান্ড বা রাস্তার বিভক্তি বুঝায়।
    ৬১. প্রশ্ন : জেব্রাক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য কী ?
    উত্তরঃ জেব্রাক্রসিংয়ে পথচারীদের অবশ্যই আগে যেতে দিতে হবে এবং পথচারী যখন জেব্রাক্রসিং দিয়ে পারাপার হবে তখন গাড়িকে অবশ্যই তার আগে থামাতে হবে। জেব্রাক্রসিংয়ের ওপর গাড়িকে থামানো যাবে না বা রাখা যাবে না।
    ৬২. প্রশ্ন : কোন কোন গাড়িকে ওভারটেক করার সুযোগ দিতে হবে ?
    উত্তরঃ যে-গাড়ির গতি বেশি, এ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস ইত্যাদি জরুরি সার্ভিস, ভিভিআইপি গাড়ি ইত্যাদিকে।
    ৬৩. প্রশ্ন : হেড লাইট ফ্ল্যাশিং বা আপার ডিপার ব্যবহারের নিয়ম কী ?
    উত্তরঃ শহরের মধ্যে সাধারণত ‘লো-বিম বা ডিপার বা মৃদুবিম’ ব্যবহার করা হয়। রাতে কাছাকাছি গাড়ি না থাকলে অর্থাৎ বেশিদূর পর্যন্ত দেখার জন্য হাইওয়ে ও শহরের বাইরের রাস্তায় ‘হাই বা আপার বা তীক্ষ্ম বিম’ ব্যবহার করা হয়। তবে, বিপরীতদিক থেকে আগত গাড়ি ১৫০ মিটারের মধ্যে চলে আসলে হাইবিম নিভিয়ে লো-বিম জ্বালাতে হবে। অর্থাৎ বিপরীতদিক হতে আগত কোনো গাড়িকে পাস/পার হওয়ার সময় লো-বিম জ্বালাতে হবে।
    ৬৪. প্রশ্ন : গাড়ির ব্রেক ফেল করলে করণীয় কী ?
    উত্তরঃ গাড়ির ব্রেক ফেল করলে প্রথমে অ্যাক্সিলারেটর থেকে পা সরিয়ে নিতে হবে। ম্যানুয়াল গিয়ার গাড়ির ক্ষেত্রে গিয়ার পরিবর্তন করে প্রথমে দ্বিতীয় গিয়ার ও পরে প্রথম গিয়ার ব্যবহার করতে হবে। এর ফলে গাড়ির গতি অনেক কমে যাবে। এই পদ্ধতিতে গাড়ি থামানো সম্ভব না হলে রাস্তার আইল্যান্ড, ডিভাইডার, ফুটপাত বা সুবিধামত অন্যকিছুর সাথে ঠেকিয়ে গাড়ি থামাতে হবে। ঠেকানোর সময় যানমালের ক্ষয়ক্ষতি যেনো না হয় বা কম হয় সেইদিকে সজাগ থাকতে হবে।
    ৬৫. প্রশ্ন : গাড়ির চাকা ফেটে গেলে করণীয় কী ?
    উত্তরঃ গাড়ির চাকা ফেটে গেলে গাড়ি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে। এই সময় গাড়ির চালককে স্টিয়ারিং দৃঢ়ভাবে ধরে রাখতে হবে এবং অ্যাক্সিলারেটর থেকে পা সরিয়ে ক্রমান্বয়ে গতি কমিয়ে আস্তে আস্তে ব্রেক করে গাড়ি থামাতে হবে। চলন্ত অবস্থায় গাড়ির চাকা ফেটে গেলে সাথে সাথে ব্রেক করবেন না। এতে গাড়ি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে।
    ৬৬. প্রশ্ন : হ্যাজার্ড বা বিপদ সংকেত বাতি কী ?
    উত্তরঃ প্রতিটি গাড়ির সামনে ও পিছনে উভয়পাশের কর্ণারে একজোড়া করে মোট দু-জোড়া ইন্ডিকেটর বাতি থাকে। এই চারটি ইন্ডিকেটর বাতি সবগুলো একসাথে জ্বললে এবং নিভলে তাকে হ্যাজার্ড বা বিপদ সংকেত বাতি বলে। বিপজ্জনক মুহূর্তে, গাড়ি বিকল হলে এবং দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় এই বাতিগুলো ব্যবহার করা হয়।
    ৬৭. প্রশ্ন : গাড়ির ড্যাশবোর্ডে কী কী ইন্সট্রুমেন্ট থাকে ?
    উত্তরঃ ক. স্পিডোমিটার- গাড়ি কত বেগে চলছে তা দেখায়।
    খ. ওডোমিটার – তৈরির প্রথম থেকে গাড়ি কত কিলোমিটার বা মাইল চলছে তা দেখায়।
    গ. ট্রিপমিটার- এক ট্রিপে গাড়ি কত কিলোমিটার/মাইল চলে তা দেখায়।
    ঘ. টেম্পারেচার গেজ- ইঞ্জিনের তাপমাত্রা দেখায়।
    ঙ. ফুয়েল গেজ- গাড়ির তেলের পরিমাণ দেখায়।
    ৬৮. প্রশ্ন : গাড়িতে কী কী লাইট থাকে ?
    উত্তরঃ ক. হেডলাইট, খ. পার্কলাইট, গ. ব্রেকলাইট, ঘ. রিভার্সলাইট ঙ. ইন্ডিকেটরলাইট, চ. ফগলাইট এবং ছ. নাম্বারপ্লেট লাইট।
    ৬৯. প্রশ্ন : পাহাড়ি ও ঢাল/চূড়ায় রাস্তায় গাড়ি কোন গিয়ারে চালাতে হয় ?
    উত্তরঃ ফার্স্ট গিয়ারে। কারণ ফার্স্ট গিয়ারে গাড়ি চালানোর জন্য ইঞ্জিনের শক্তি বেশি প্রয়োজন হয়।
    ৭০. প্রশ্ন : গাড়ির সামনে ও পিছনে লাল রঙের ইংরেজি “খ” অক্ষরটি বড় আকারে লেখা থাকলে এরদ্বারা কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ এটি একটি শিক্ষানবিশ ড্রাইভারচালিত গাড়ি। এই গাড়ি হতে সাবধান থাকতে হবে।
    ৭১. প্রশ্ন : শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে গাড়ি চালানো বৈধ কী ?
    উত্তরঃ ইনসট্রাক্টরের উপস্থিতিতে ডুয়েল সিস্টেম (ডাবল স্টিয়ারিং ও ব্রেক) সম্বলিত গাড়ি নিয়ে সামনে ও পিছনে “খ” লেখা প্রদর্শন করে নির্ধারিত এলাকায় চালানো বৈধ।
    ৭২. প্রশ্ন : ফোরহুইলড্রাইভ গাড়ি বলতে কী বুঝায় ?
    উত্তরঃ সাধারণত ইঞ্জিন হতে গাড়ির পেছনের দু-চাকায় পাওয়ার (ক্ষমতা) সরবরাহ হয়ে থাকে। বিশেষ প্রয়োজনে যে-গাড়ির চারটি চাকায় (সামনের ও পিছনের) পাওয়ার সরবরাহ করা হয়, তাকে ফোরহুইলড্রাইভ গাড়ি বলে।
    ৭৩. প্রশ্ন : ফোরহুইলড্রাইভ কখন প্রয়োগ করতে হয় ?
    উত্তরঃ ভালো রাস্তাতে চলার সময় শুধুমাত্র পেছনের দু-চাকাতে ড্রাইভ দেওয়া হয়। কিন্তু পিচ্ছিল, কর্দমাক্ত রাস্তায় চলার সময় চার চাকাতে ড্রাইভ দিতে হয়।
    ৭৪. প্রশ্ন : টুলবক্স কী ?
    উত্তরঃ টুলবক্স হচ্ছে যন্ত্রপাতির বাক্স, যা গাড়ির সঙ্গে রাখা হয়। মোটরযান জরুরি মেরামতের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও মালামাল টুলবক্সে রাখা হয়।
    ৭৫. প্রশ্ন : ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যতীত গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৪ মাস কারাদণ্ড অথবা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৩৮ ধারা)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দণ্ডিত হতে পারেন।
    ৭৬. প্রশ্ন : গাড়িতে গাড়িতে নিষিদ্ধ হর্ন কিংবা উচ্চশব্দ উৎপাদনকারী যন্ত্র সংযোজন ও তা ব্যবহার করলে শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ ১০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৩৯ ধারা)।
    ৭৭. প্রশ্ন : রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট, ফিটনেস সার্টিফিকেট ও রুটপারমিট ব্যতীত গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী?
    উত্তরঃ প্রথমবার অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদণ্ড অথবা ২০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দণ্ড। দ্বিতীয়বার বা পরবর্তী সময়ের জন্য সর্বোচ্চ ৬ মাস কারাদণ্ড অথবা ৫০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দণ্ড (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৫২ ধারা)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দণ্ডিত হতে পারেন।
    ৭৮. প্রশ্ন : মদ্যপ বা মাতাল অবস্থায় গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদণ্ড বা ১০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড। পরবর্তী সময়ে প্রতিবারের জন্য সর্বোচ্চ ২ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা ১০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড এবং নির্দিষ্ট মেয়াদে ড্রাইভিং লাইসেন্স বাতিল (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪৪ ধারা)।
    ৭৯. প্রশ্ন : নির্ধারিত গতির চেয়ে অধিক বা দ্রুত গতিতে গাড়ি চালনার শাস্তি কী?
    উত্তরঃ প্রথমবার অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ ৩০ দিন কারাদণ্ড বা ৩০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড। পরবর্তীতে একই অপরাধ করলে সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদণ্ড বা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড এবং ড্রাইভিং লাইসেন্সের কার্যকারিতা ১ মাসের জন্য স্থগিত (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪২ ধারা)।
    ৮০. প্রশ্ন : বেপরোয়া ও বিপজ্জনকভাবে গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৬ মাস কারাদণ্ড বা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা এবং যে-কোনো মেয়াদের জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্সের কার্যকারিতা স্থগিত (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪৩ ধারা)।
    ৮১. প্রশ্ন : ক্ষতিকর ধোঁয়া নির্গত গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ ২০০ টাকা জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১৫০)।
    ৮২. প্রশ্ন : নির্ধারিত ওজন সীমার অধিক ওজন বহন করে গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ প্রথমবার ১,০০০ পর্যন্ত জরিমানা এবং পরবর্তী সময়ে ৬ মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড অথবা ২,০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দণ্ড (ধারা-১৫৪)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দণ্ডিত হতে পারেন ।
    ৮৩. প্রশ্ন : ইনসিওরেন্স বিহীন অবস্থায় গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ ২,০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১৫৫)।
    ৮৪. প্রশ্ন : প্রকাশ্য সড়কে অথবা প্রকাশ্য স্থানে মোটরযান রেখে মেরামত করলে বা কোনো যন্ত্রাংশ বা দ্রব্য বিক্রয়ের জন্য সড়কে রেখে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করলে শাস্তি কী ?
    উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা জরিমানা। অনুরূপ মোটরযান অথবা খুচরা যন্ত্র বা জিনিসপত্র বাজেয়াপ্ত করা যাবে (ধারা-১৫৭)।
    ৮৫. প্রশ্ন : ফুয়েল গেজের কাজ কী ?
    উত্তরঃ ফুয়েল বা জ্বালানি ট্যাংকে কী পরিমাণ জ্বালনি আছে তা ফুয়েল গেজের মাধ্যমে জানা যায়।

  • primary-assistant-teacher-circular-2020

    primary-assistant-teacher-circular-2020

    প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ 2020 : আবেদন করবেন যেভাবে

    প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের আবেদন করবেন যেভাবে
    প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের (ডিপিই) অধীন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে সাড়ে ৩২ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে বলে জানা গেছে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের নিয়োগ শাখার সহকারী পরিচালক আতিক বিন সাত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

    এ বিষয়ে ডিপিই থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাজস্বখাতভুক্ত ‘সহকারী শিক্ষক’র শূন্যপদ এবং জাতীয়করণ করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পিডিইপি-৪ এর আওতায় প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির জন্য রাজস্বখাতে সৃষ্ট ‘সহকারী শিক্ষক’ পদে জাতীয় বেতন স্কেল, ২০১৫ এর ১৩তম গ্রেডে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ করা হবে। তিন পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানের প্রার্থীরা এতে আবেদন করতে পারবেন না।

    আবেদন করবেন যেভাবে : বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২৫ অক্টোবর সকাল সাড়ে ১০টা থেকে অনলাইনে আবেদন গ্রহণ শুরু হবে। শেষ হবে ২৪ নভেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিটে।

    এ পদে প্রার্থীদের অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। http://dpe.telelalk.com.bd ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলে অনলাইনে আবেদনের ফরম পূরণের নির্দেশনা পাওয়া যাবে। সংশ্লিষ্ট নির্দেশনা অনুযায়ী অনলাইন আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে।

    অনলাইনে আবেদনপত্র পূরণ করে জমা করার পর অ্যাপ্লিকেশন কপি প্রিন্ট করতে হবে। সঠিকভাবে পূরণকৃত অ্যাপ্লিকেশন কপির ইউজার আইডি দিয়ে আবেদন ফি জমা দিতে হবে। একবার আবেদন ফি জমা দেওয়ার পর অ্যাপ্লিকেশন ফরম কোনো অবস্থায়ই সংশোধন বা প্রত্যাহার করা যাবে না। শুধু ইউজার আইডিপ্রাপ্ত প্রার্থীরা এই সময় পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত এসএমএসের মাধ্যমে ফি প্রদান করতে পারবেন।

    আবেদনকারীকে একটি ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড দেওয়া হবে। এই ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড সব সময়ের জন্য প্রার্থীকে সংরক্ষণ করতে হবে। প্রার্থীকে পরীক্ষার ফি বাবদ অফেরৎযোগ্য সার্ভিস চার্জসহ ১১০ টাকা যেকোনো টেলিটক প্রি-পেইড মোবাইল নম্বর থেকে এসএমএসের মাধ্যমে যথাসময়ে প্রেরণ করতে হবে।

    বয়সসীমা : প্রার্থীদের বয়স ২০ অক্টোবর ২০২০ তারিখে সর্বনিম্ন ২১ বছর এবং ২৫ মার্চ পর্যন্ত সর্বোচ্চ ৩০ বছর হতে হবে। মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে এ বয়সসীমা হবে ৩২ বছর। বয়স নিরূপণে এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য নয়।

    শিক্ষাগত যোগ্যতা : যে কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক বা সম্মান বা সমমানের ডিগ্রি থাকতে হবে।

    আবেদন ফি : ১১০ টাকা। যার মধ্যে অফেরৎযোগ্য ১০০ টাকা আবেদন ফি ও ১০ টাকা টেলিটকের সার্ভিস চার্জ।

    নির্বাচন পদ্ধতি : সহকারী শিক্ষক পদে এর আগে ৮০ নম্বরের এমসিকিউ পদ্ধতিতে লিখিত পরীক্ষা ও ২০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হতো। বাংলা, গণিত, ইংরেজি ও সাধারণ জ্ঞান বিষয়ে প্রশ্ন থাকত। তবে এবারের নিয়োগে কত নম্বরের পরীক্ষা হবে এ বিষয়টি এখনো চূড়ান্ত হয়নি। এসব পরীক্ষার তারিখ পরে অধিদফতরের ওয়েবসাইট ও বিভিন্ন পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হবে বলে অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে।

    যেসব কাগজপত্র লাগবে : প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর আবেদনপত্রের সঙ্গে অনলাইনে দাখিলকৃত আবেদনের ফটোকপি, পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি ছবি, প্রথম শ্রেণির গেজেটেড সরকারি কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পর্কিত সব মূল বা সাময়িক সনদপত্র এবং সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/পৌরসভার মেয়র/সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর কর্তৃক প্রদত্ত নাগরিকত্ব সনদপত্রসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে জমা দিতে হবে।

    বেতন : ১১০০০-২৬৫৯০ টাকা (গ্রেড-১৩) (জাতীয় বেতনস্কেল, ২০১৫ অনুযায়ী)।

    primary-assistant-teacher-circular-2020
    primary-assistant-teacher-circular-2020

  • Stop-RAPE : Rape is a violence and Rapist is a criminal.

    Stop-RAPE : Rape is a violence and Rapist is a criminal.

    Rape is a violence and Rapist is a criminal.

    Rape is a violence and Rapist is a criminal.

    পুরুষ হয় কোন মানবীর বাবা, ভাই, ছেলে, স্বামী, প্রেমিক, মামা, চাচা, নানা, দাদা, বন্ধু, সহকর্মী, প্রতিবেশী, পথযাত্রী ইত্যাদি। পুরুষ মাত্রই ধর্ষক নয়।

    ধর্ষকরা কখনো কখনো ছেলেদেরও ধর্ষণ করে। প্রাচীন জমিদারদের ঘেটুপুত্র চর্চা থেকে শুরু করে বাংলা বা ইংলিশ মিডিয়ামের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে, মাদ্রাসাগুলিতে, চার্চগুলিতে, মন্দিরগুলিতে খুঁজলে ভুরি ভুরি উদাহরণ পাওয়া যাবে।

    যারা ধর্ষক তারা মানসিকভাবে অসুস্থ। এদের কোনো স্বজন নেই, জাতি নেই, গোত্র নেই। এরা ঘৃণ্য। এরা দুর্জন। এদের কাজকে পাশবিক বললে পশুত্বের অপমান হবে।

    সুস্থ মনের, সুস্থ চিন্তার, সুস্থ অনুভূতির পুরুষরাও তীব্রভাবে ধর্ষকদের ঘৃণা করেন ঠিক যেমনটা নারীরা করেন।

    কিছুদিন আগেই আমরা দেখেছি এই নির্যাতনের আগুনে যখন কন্যা পুড়ে যায় পিতা রেললাইনে ঝাঁপ দেন, ভাই ছুটে যান। মাথার চিন্তার ভেতরে বহু বছরের লালিত পুরুষতন্ত্রর সুবিধাবাদী চিন্তাটা থেকে আজ বহু নারী পুরুষ দূরে সরে গেছেন, তারা দেখেছেন পুরুষতন্ত্র কিভাবে নারী পুরুষের সম্পর্কের বৈষম্য সৃষ্টি করে।ফলে নারীরা যেমন কষ্ট পান পুরুষরাও কিন্তু কষ্ট পান। পুরুষকে কাঁদতে দেয়া হয় না, কারন পুরুষ মানুষের নাকি কাঁদতে নেই। পুরুষের হাতে শুধু তুলে দেওয়া হয় রাগ। কোমলতা, ভয় এগুলা নাকি পৌরুষের লক্ষণ না। ফলে ক্রমাগত পুরুষ হয়ে পড়ছে নিঃসঙ্গ।

    কাজেই মানুষের তৈরি করা এই পুরুষবাচক চিন্তাটা থেকে একবার দূরে সরে দাঁড়ালেই পুরুষরা আজ দেখবেন কিভাবে পুড়ে যাচ্ছে তার মা, তার বোন, তার সন্তান। একমাত্র নারী-পুরুষের সম্মিলিত নাগরিক উদ্যোগই পারে এই বিভীষিকা সমাজ থেকে দূর করতে।

     

    writer:  Diya Moni

  • Kings did nothing . ভেবেছেন কখনো ??? we are living better than a King

    Kings did nothing . ভেবেছেন কখনো ??? we are living better than a King

    ১.
    নিজের সম্পদ নিয়ে প্রচন্ড অহংকারী কারুণ যদি আমাদের পকেটে থাকা এটিএম কার্ডের কথা জানতেন, তবে তার ধনভাণ্ডারের চাবি বহনকারী চাকরের বহর নিয়ে দম্ভ করতেন না!
    ২.
    পারস্য সম্রাট কিসরা যদি আমাদের বাসার ড্রয়িং রুমের বিলাসী সোফায় বসার সুযোগ পেতেন, তবে আর নিজের সিংহাসনের চেয়ার নিয়ে গর্ব করতেন না!
    ৩.
    রোম সম্রাট কায়সার যদি আমাদের এয়ারকন্ডিশন দেখতেন, তবে মাথার উপর উটপাখির পালক দিয়ে কৃতদাসদের করা বাতাসকে আয়েশ ভাবতেও লজ্জা পেতেন!
    ৩.
    পাইক-পেয়াদাদের লোভাতুর দৃষ্টি উপক্ষা করে হেরাক্লিয়াস গ্রীষ্মকালে মাটির হাড়ি কাত করে আয়েশী ভঙ্গিতে ঠান্ডা পানি পান করতেন। আজ আমাদের সহজলভ্য ফ্রিজের ঠান্ডা পানি পানের স্বাভাবিক দৃশ্য দেখলে হয়তো নিজেকে সম্রাটই ভাবতেন না‍!
    ৪.
    শাহী ভঙ্গিমায় ঘোড়ার চড়া হালাকু খানের সামনে দিয়ে যদি আপনি চকচকা মার্সিটিজ, পারাডো, করোলা গাড়ি কিংবা ইসুজু বাইক হাঁকিয়ে যেতেন, তবে তিনি নিজের বাহন নিয়ে গর্ব করতে লজ্জাবোধ করতেন হয়তো!

    রাজা-মহারাজারাও মাসের পর মাস পায়ে হেঁটে কিংবা ক্লান্ত উট বা ঘোড়ায় চড়ে হজ্জে যেতেন। আর আমরা কয়েক ঘন্টায় বিলাসবহুল বাহনে উড়াল দিয়ে হাজার হাজার মাইল মাড়িয়ে এসে হাজ্জ করি!

    রাজা-বাদশারাও যে সুখভোগের সুযোগ পায়নি, বরং স্বপ্নেও কল্পনা করে নি, তা আমরা সহজেই উপভোগ করছি প্রতিনিয়ত!

    মহান রব অগণিত সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যে ডুবিয়ে রেখেছেন আমাদের।আপনি চোখ দুটো যতো বেশি মেলবেন ততো বেশি মাথাটা নিচু হয়ে আসবে…
    এরপরও আমরা অনেকে ভাগ্য নিয়ে বিলাপ করি!

    ‘হে প্রতিপালক, তুমি আমাকে সামর্থ্য দাও, যাতে আমি তোমার সেই নিয়ামতের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে পারি, যা তুমি আমাকে ও আমার পিতা-মাতাকে দান করেছ..’। (সুরা নামাল আয়াত ১৯)
    সংগৃহীত ও পরিমার্জিত
    কৃতজ্ঞতা য় শায়েখ আহমাদ উল্লাহ

  • Use of Words

    Use of Words

    PRACTICE WORDs চেষ্টা করে দেখুন।

    1. Eat = ঈ্ট = খাওয়া 1. Feed = ফীড = খাওয়ানো
    2. Know = নো = জানা/ চেনা 2. Inform = ইনফ(র)ম = জানানো
    3. Learn = লা(র)ন = শিখা 3. Teach = টিচ = শিখানো
    4. Understand = আন্ডা(র)স্ট্যান্ড = বুঝা 4. Mean = মীন = বুঝানো
    5. See /watch = সী/ ওয়াচ = দেখা 5. Show = শো = দেখানো
    6. Fall = ফল = পরা 6. Fell = ফেল = ফালানো
    7. Rise = রাইজ = উঠা 7. Raise = রেইজ = উঠানো
    8. Sit = সিট = বসা 8. Seat = সীট = বসানো
    9. Dive = ডাইভ = ডুব দেওয়া 9. Dip = ডিপ = ডুবানো
    10. Remember = রিমে¤বা(র) = মনে রাখা
    10. Remind = রিমাইন্ড = মনে করিয়ে দেওয়া
    11. Lie = লাই = শুয়া 11. Lay = লেই = শুয়ানো
    12. Run = রান = চলা 12. Drive = ড্রাইভ = চালানো
    13. Fear = ফেয়া(র) = ভয় পাওয়া 13. Threaten = থ্রেটন = ভয় দেখানো
    14. Suck = সাক = চোষা 14. Suckle = সাকল = দুধ খাওয়নো
    15. Take bath = টেইক বাত = গোছল করা 15. Bathe = বেইদ = গোছল করানো
    16. Wear/dress up = অয়্যা(র) = কাপড় পড়া 16. Clothe = ক্লোদ = কাপড় পড়ানো
    17. Sleep = স্প্লীপ = ঘুমানো 17. Lull sleep = লাল স্লীপ = ঘুম পাড়ানো
    18. Die = ডাই = মরে যাওয়া 18. Kill = কিল = হত্যা করা
    19. Bear = বেয়া(র) = জন্ম গ্রহন করা 19. Grow = গ্রো = জন্মানো
    20. Be born = বী ব(র)ন = জন্ম হওয়া 20. Grow = গ্রো = জন্মানো
    21. Walk = ওয়াক = হাটা 21. Walk = ওয়াক = হাটানো
    22. Fly = ফ্লাই = উড়া 22. Fly = ফ্লাই = উড়ানো
    23. Grow = গ্রো = জন্ম হওয়া 23. Grow = গ্রো = জন্মানো
    24. Boil = বয়ল = সিদ্ধ হওয়া 24. Boil = বয়ল = সিদ্ধ করা
    25. Burn = বা(র)ন = পুড়ে যাওয়া 25. Burn = বা(র)ন = পুড়ানো
    26. Do = ডু = করা 26. Make/have do = মেইক ডু = করানো
    27. Bring = ব্রিং = আনা 27. Make/have bring = মেইক ব্রিং = আনানো
    28. Sell = সেল = বিক্রয় করা 28. Make/have sell = মেইক সেল = বিক্রি করানো
    29. Buy = বাই = কেনা 29. Make/have buy = মেইক বাই = কিনানো
    30. Want = ওয়ান্ট = চাওয়া 30. Make/have want = মেইক ওয়ান্ট = চাওয়ানো

    Spoken English Teaching - eSchoolbd.com
    Spoken English Teaching – eSchoolbd.com – Masudur Babu
  • G.K. সাধারণ বিজ্ঞান বিষয়ের “জীব বিজ্ঞান”

    G.K. সাধারণ বিজ্ঞান বিষয়ের “জীব বিজ্ঞান”

    বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য সাধারণ বিজ্ঞান বিষয়ের “জীব বিজ্ঞান” (পূর্ণমান ০৫ নম্বর) অংশ থেকে ১৫০টি প্রশ্নোত্তর

    উদ্ভিদ বিজ্ঞান

    ১) উদ্ভিদ বিজ্ঞানের জনক – থিওফ্রাস্টাস।
    ২) উদ্ভিদের শ্রেণীবিন্যাসের জনক – ক্যারোলাস লিনিয়াস।
    ৩) শ্রেণীবিন্যাসের ক্ষুদ্রতম একক – প্রজাতি।
    ৪) সুগঠিত নিউক্লিয়াস বিশিষ্ঠ বিহীন কোষকে বলে – আদিকোষ ।
    ৫) সুগঠিত নিউক্লিয়াস বিশিষ্ঠ কোষকে বলে – প্রকৃত কোষ।
    ৬) জিব ও জড়ের সংযোগ রক্ষাকারী হিসাবে পরিচিত – ভাইরাস।
    ৭) কোষ আবিস্কার করেন – রবার্ট হুক।
    ৮) কোষে শক্তির আধার – মাইটোকন্ড্রিয়া ।
    ৯) কোষের বহিস্থ জড় প্রাচীরকে বলে – কোষ প্রাচীর।
    ১০) গাছের প্রাণ আছে প্রমাণ করেন – স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু।
    ১১) ছত্রাকের ক্লোরোফিল নেই।
    ১২) গাছের রং সবুজ হয় – ক্লোরোফিলের জন্য।
    ১৩) মিউকর, এগারিকাস, ব্যাঙের ছাতা, পেনিসিলিন হলো – ছত্রাক।
    ১৪) পেনিসিলিন একটি এন্টিবায়োটিক, যা তৈরী হয় – পেনিসিলিয়াম থেকে।
    ১৫) শৈবাল স্বভোজী, এদের কোষে নিউক্লিয়াস থাকে।
    ১৬) ব্যাকটেরিয়া আবিস্কার করেন – লিউয়েন হুক।
    ১৭) নরম কান্ড জাতীয় উদ্ভিককে বলে – বিরুৎ (যেমনঃ ধান, গম, সরিষা )।
    ১৮) ফার্ণ হলো মূল, কান্ড ও পাতায় বিভক্ত অপুস্পক উদ্ভিদ।
    ১৯) ফনিমনসা ফার্ণ জাতীয় উদ্ভিদ।
    ২০) ধানের পরাগায়ন ঘটে – বাতাসের সাহায্যে।
    ২১) কচু শাকে পাওয়া যায় – লৌহ।
    ২২) জলজ উদ্ভিদের কান্ড বাতাসে ভাসার কারন – কান্ডে বায়ু কুঠুরি থাকে।
    ২৩) এগারিকাস এর প্রচলিত নাম – মাশরুম।
    ২৪) বাতাসের নাইট্রোজেন পানিতে মিশে মাটিতে শোষিত হওয়ার ফলে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি পায়।
    ২৫) একবীজপত্রী উদ্ভিদের বীজপত্র থাকে – একটি ( যেমনঃ ধান, গম, নারিকেল, সুপারি, খেজুর, ভূট্টা ইত্যাদি)।
    ২৬) দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের বীজপত্র থাকে – দুইটি ( যেমনঃ ছোলা, সীম, মটর, আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু ইত্যাদি)।
    ২৭) উদ্ভিদের মূল অংশ – পাঁচটি ( মূল, কান্ড, পাতা, ফুল ও ফল)।
    ২৮) ফুলের মূল অংশ ৫ টি আর ফলের মূল অংশ ৩ টি।
    ২৯) সম্পুর্ণ ফুলের ৫ টি অংশই থাকে (যেমনঃ জবা, ধুতরা ইত্যাদি)।
    ৩০) অসম্পুর্ণ ফুলের ৫ টি অংশ থাকে না (যেমনঃ ঝিঙগা, লাউ, কুমড়া ইত্যাদি)।
    ৩১) সর্বাপেক্ষা বৃহত মুকুল – বাঁধা কপি।
    ৩২) সবুজ উদ্ভিদের খাদ্য তৈরী হয় – পাতায়।
    ৩৩) উদ্ভিদের কোষের উপাদান যা রং প্রস্তুত করে – প্লাস্টিড।
    ৩৪) সবুজ প্লাস্টিড – ক্লোরোপ্লাস্ট ও বর্ণহীন প্লাস্টিড – লিউকোপ্লাস্ট।
    ৩৫) উদ্ভিদের বিভিন্ন রং বিভিন্ন হওয়ার কারন – ক্রোমোপ্লাস্ট।
    ৩৬) কোন ফল সবুজ থেকে রঙিন হয় – ক্লোরোপ্লাস্ট উৎপাদন বন্ধ ও জ্যান্থফিলের প্রভাব পড়লে।
    ৩৭) দিনের আলো উদ্ভিদের ফুল ধারনের উপর প্রভাব বিস্তার করে যাকে বলে – ফটোপিরিওডিজম।
    ৩৮) ছোট দিন ও বড় রাতের উদ্ভিদ – সয়াবিন, আলু, আখ, শিম, তামাক, পাট ইত্যাদি।
    ৩৯) বড় দিন ও ছোট রাতের উদ্ভিদ – ঝিঙগা, যব, পালং শাক ইত্যাদি।
    ৪০) দেহ গঠনে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন – ভিটামিনের ।
    ৪১) প্রজননে সাহায্য করে – ভিটামিন ‘ই’ ।
    ৪২) পেনিসিলিন একটি – এন্টিবায়োটিক
    ৪৩) গাছের পাতা ঝরে যায় – প্রস্বেদন কমানোর জন্য।
    ৪৪) হার ও দাত তৈরীতে প্রয়োজন – ভিটামিন ‘ডি’।
    ৪৫) সবুজ তরকারীতে বেশি থাকে – খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন।
    ৪৬) রাতকানা রোগ হয় – ভিটামিন ‘এ’ এর অভাবে।
    ৪৭) কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি হলো – ক্যান্সার।
    ৪৮) জীব কোষের ধারক ও বাহক – জীন।
    ৪৯) মূল, কান্ড, পাতা নেই কিন্তু ক্লোরোরফিল আছে – ছত্রাকে।
    ৫০) পানিতে দ্রবনীয় ভিটামিন – ভিটামিন ‘সি’।
    ৫১) দুধ ও ডিমে পাওয়া যায় – ভিটামিন ‘ডি’।
    ৫২) চর্বিতে দ্রবনীয় ভিটামিন – ভিটামিন ‘এ’, ‘ডি’, ‘ই’ ও কে।
    ৫৩) কচু খেলে গলা চুলকায় যে কারনে – ক্যালসিয়াম অক্সালেট থাকে।
    ৫৪) উদ্ভিদ মাটি থেকে পানি ও খনিজ শোষণ করে – মূলরোম দ্বারা।
    ৫৫) গলগন্ড রোগ হয়- আয়োডিনের অভাবে।
    ৫৬) শিম জাতীয় উদ্ভিদ বাতাস থেকে ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে সংগ্রহ করে – নাইট্রোজেন ।
    ৫৭) গাছের বয়স নির্ণয় করা হয় – কান্ডের বলয় দেখে ।
    ৫৮) উন্নত জাতের গম – আকবর, বরকত, আনন্দ, সোনালিকা, সিংগাপুরী ।
    ৫৯) উন্নত জাতের পেয়ারা – কাজি, স্বরূপকাঠি, কাঞ্চননগর ।
    ৬০) উন্নত জাতের টমেটো – মানিক, রতন, বাহার ।
    ৬১) উন্নত জাতের কলা – অমৃত সাগর, মেহের সাগর, সবরী, বলাকা ।
    ৬২) উন্নত জাতের তরমুজ – পদ্মা ।
    ৬৩) উন্নত জাতের পেপে – শাহিন ।
    ৬৪) গ্রীন হাউস সৃষ্ঠিকারী গ্যাস – কার্বন-ডাই-অক্সাইড, মিথেন, ক্লোরোফ্লোরো কার্বন, নাইট্রাস অক্সাইড
    ৬৫) ভিটামিন ডি এর প্রধান উৎস – মাছের যকৃতের তেল ।
    ৬৬) আয়োডিনের প্রধান উৎস – সামুদ্রিক মাছ, পেঁয়াজ, রসুন ।
    ৬৭) জীব দেহের গঠন ও কাজের একক – কোষ ।
    ৬৮) হ্যাপ্লয়েড কোষ বলা হয় – জনন কোষকে ।
    ৬৯) অবস্থান ও কাজ অনুযায়ী জীব কোষকে প্রধানত ২ প্রকার – (১) দেহ কোষ ও (২) জনন কোষ ।
    ৭০) একটি আদর্শ উদ্ভিদ কোষ প্রধানত দুটি অংশ নিয়ে গঠিত – (১) কোষ প্রাচীর ও (২) প্রোটোপ্লাজম ।
    ৭১) প্লাস্টিড বা বর্ণাধার তিন প্রকার – (১) ক্লোরোপ্লাস্ট, (২) ক্রোমোপ্লাস্ট ও (৩) লিউকোপ্লাস্ট ।
    ৭২) কন্যা সন্তান জন্ম হওয়ার পেছনে জেনেটিক্যাল ভূমিকা নেই – মায়ের ।
    ৭৩) ভাইরাস অর্থ – বিষ ।
    ৭৪) মানুষের দেহ কোষে অটোজোম থাকে ২২ জোড়া ও সেক্সক্রোমোজোম থাকে ১ জোড়া
    ৭৫) ডাইবেটিসের জন্য উপকারী শৈবাল – স্পিরুলিনা ।
    ৭৬) ঘনত্ব সমান না হওয়া পর্যন্ত চলতে থাকে – ব্যাপন ।
    ৭৭) শতকরা ৮০-৯০ ভাগ প্রস্বেদন ঘটে – পত্ররন্ধের মাধ্যমে ।
    ৭৮) শর্করা উৎপাদনের প্রাকৃতিক কারখানা – পাতা ।
    ৭৯) সালোকসংশ্লেষণের দুটি পর্যায় – (১) আলোক পর্যায় ও (২) অন্ধকার পর্যায় ।
    ৮০) শ্বসন দুই প্রকার – (১) সবাত শ্বসন ও (২) অবাত শ্বসন ।

    প্রাণী বিজ্ঞান

    ১) আদি প্রাণী –এ্যামিবা ।
    ২) মানুষের হাড়ের সংখ্যা – ২০৬ টি ।
    ৩) মানুষের ক্রোমোজোম সংখ্যা – ২৩ জোড়া বা ৪৬ টি ।
    ৪) মানবদেহে মোট কশেরুকা – ৩৩ টি ।
    ৫) মানবদেহে হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ঠ সংখ্যা – ৪ টি ।
    ৬) ভিটামিন এ এর অভাবে – রাতকানা রোগ হয় ।
    ৭) রক্ত সংবহন তন্ত্র আবিস্কার করেন – উইলিয়াম হার্ভে ।
    ৮) রক্তের গ্রুপ আবিস্কার করেন – ল্যান্ড স্টীনার ।
    ৯) রক্তের সার্বজনীন গ্রহীতা – ‘AB’ গ্রুপ ।
    ১০) রক্তের সার্বজনীন দাতা – ‘O’ গ্রুপ ।
    ১১) রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গেলে – রক্ত শুন্যতা সৃষ্টি হয় ।
    ১২) ডায়াবেটিস রোগ হয় – ইনসুলিনের অভাবে ।
    ১৩) হৃদপিন্ডের বন্ধ শিরা বেলুনের সাহায্যে ফুলানোকে বলে – এনজিওপ্লাস্ট ।
    ১৪) মানবদেহে রক্তের অক্সিজেন পরিবহন ক্ষমতা খর্ব করে – কার্বন-ডাই-অক্সাইড ।
    ১৫) ডায়াবেটিস রোগির রক্তে বৃদ্ধি পায় – গ্লুকোজ ।
    ১৬) ক্লোনিং পদ্ধতিতে প্রথম জন্মগ্রহণকারী প্রাণীর নাম – ডলি ।
    ১৭) পাকস্থলীতে দুগ্ধ জমাট বাধায় – রেনিন ।
    ১৮) ঝিনুকের প্রদাহের ফল – মুক্তা ।
    ১৯) মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণ ও রক্ত বাঁধাকে বলে – স্ট্রোক ।
    ২০) নাড়ীর স্পন্দন প্রবাহিত হয় – ধমণীর মধ্য দিয়ে ।
    ২১) সর্বাধিক স্নেহজাতীয় খাদ্য পাওয়া যায় – দুধে।
    ২২) ব্যকটেরিয় কর্তৃক সৃষ্ট রোগ – কলেরা, টায়ফয়েড, যক্ষা ।
    ২৩) এইডস একটি – ভাইরাস ঘটিত রোগ ।
    ২৪) বাংলাদেশের একজন পূর্ন বয়স্ক ব্যক্তির প্রতিদিনের শক্তি প্রয়োজন – ২৫০০ ক্যালোরি
    ২৫) শব্দ দুষনের ফলে সৃষ্টি হয় – উচ্চ রক্তচাপ ।
    ২৬) ব্যাকটেরিয়া কোষ বিভাজন ঘটায় – মাইটোসিস প্রক্রিয়ায় ।
    ২৭) মানুষের মস্তিস্কের ওজন – ১.৫০ কেজি ।
    ২৮) মানবদেহে প্রতিদিন পানির প্রয়োজন – ৪-৫ লিটার ।
    ২৯) হৃদপিন্ডের সংকোচন ও প্রসারণকে যথাক্রমে বলে – সিস্টোল ও ডায়াস্টোল ।
    ৩০) প্রজননে সাহায্য করে – ভিটামিন ‘ই’ ।
    ৩১) DNA এর মূল মজ্জাকে সুবিন্যাস্ত করাকে বলে – জিন থেরাপি ।
    ৩২) DNA এর অর্থ ডি অক্সিরাইবো নিউক্লিক এসিড ।
    ৩৩) জিনতত্ত্বের জনক – ভাইজম্যান ।
    ৩৪) হিমোফিলিয়া একটি – বংশগত রোগ ।
    ৩৫) হারের মধ্যে পানি থাকে – ৪০-৪৫ % ।
    ৩৬) অন্ত্র দুই প্রকার – ১) ক্ষুদ্রান্ত ও ২) বৃহদান্ত ।
    ৩৭) জীবিত কোষের মধ্যে তৈরী হয় – এনজাইম ।
    ৩৮) এনজাইম কাজ করে মূলত – অনুঘটক হিসাবে ।
    ৩৯) রক্ত এক প্রকার – যোজক কলা ।
    ৪০) রক্ত দুই প্রকার উপাদান দিয়ে গঠিত – ১) রক্ত রস ও ২) রক্ত কনিকা ।
    ৪১) পূর্ণ বয়স্ক মানুষের হৃদস্পন্দন প্রতি মিনিটে – ৭২ বার ।
    ৪২) রেচন অঙ্গগুলি হলো – ত্বক, ফুসফুস, যকৃত ও বৃক্ক ।
    ৪৩) প্রধান রেচন অঙ্গ – বৃক্ক (প্রায় ৭৫% নিষ্কাষন করে)।
    ৪৪) বৃক্ক দেখতে অনেকটা – সীমের বীজের মতো ।
    ৪৫) পিটুইটারি গ্রন্থকে বলে – রাজ গ্রন্থি ।
    ৪৬) পুংজনন গ্রন্থিতে পাওয়া যায় – টেস্টোসটেরন ।
    ৪৭) স্ত্রীজনন গ্রন্থিতে পাওয়া যায় – ইস্ট্রোজেন ।
    ৪৮) ত্বক তিনটি স্তর দিয়ে গঠিত – ১)বহি:ত্বক, ২) ডার্মিস ও ৩) হাইপোডার্মিস ।
    ৪৯) কঙ্কালতন্ত্রের রোগ – রিকেটস, গেঁটে বাত ।
    ৫০) পরিপাক তন্ত্রের রোগ – আমাশয়, গ্যাস্টাইটিস ।
    ৫১) রক্ত সংবহন তন্ত্রের রোগ – রক্তচাপ, হার্ট এ্যাটাক, স্ট্রোক, বাতজ্বর, রক্ত শুন্যতা ।
    ৫২) শ্বসন তন্ত্রের রোগ – নিউমোনিয়া, যক্ষা, ব্রঙ্কাইটিস ।
    ৫৩) দীর্ঘজীবী প্রাণী – নীল তিমি (প্রায় ৫০০ বছর) ।
    ৫৪) সবচেয়ে বড় স্থলচর প্রাণী – আফ্রিকার হাতি ।
    ৫৫) সবচেয়ে বড় জলচর প্রাণী – নীল তিমি ।
    ৫৬) সবচেয়ে বড় সরীসৃপ – কুমির ।
    ৫৭) সবচেয়ে দ্রুততম পশু – চিতাবাঘ (ঘন্টায় ৪৫ মাইল) ।
    ৫৮) সবচেয়ে দ্রুততম পাখি – সুইফ্ট (ঘন্টায় ২০০ মাইল) ।
    ৫৯) আরশোলার হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ট – ১৩ টি ।
    ৬০) মানুষের হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ট – ৪ টি ।
    ৬১) হাঙ্গরের হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ট – ৩ টি ।
    ৬২) তেলাপোকার রক্তের রং – বর্ণহীন ।
    ৬৩) মাছ পানিতে ভাসা নিয়ন্ত্রণ করে – দেহের ভেতরের বায়ু থলির বাতাস কমিয়ে বাড়িয়ে ।
    ৬৪) সবচেয়ে লম্বা ও ভারী সাপ – আনাকোন্ডা ।
    ৬৫) স্বাদু পানির সবচেয়ে ক্ষুদ্র মাছ – ডুয়ার্ফ পিগমী গোবী ।
    ৬৬) সাপ শুনতে পায় – ত্বকের সাহায্যে ।
    ৬৭) রাজ কাকড়ার অপর নাম – লিমুলাস ।
    ৬৮) সমুদ্রে তেল অপসারণের জন্য ব্যবহৃত হয় – সুপার বাগ বা মাইক্রোবিয়াল ইনক্যকট্যান্ট ।
    ৬৯) কুকুর পাগল হয়ে থাকে – জলাতংক রোগ হলে ।

  • বিখ্যাত ১১১টি বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার + আবিষ্কারক ও উদ্ভাবকের নাম

    বিখ্যাত ১১১টি বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার + আবিষ্কারক ও উদ্ভাবকের নাম

    গুরুত্বপূর্ণ ও বিখ্যাত ১১১টি বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার + আবিষ্কারক ও উদ্ভাবকের নাম + আবিষ্কারকের দেশ + আবিষ্কারের সাল বা সময় … বিসিএস , ব্যাংক ও ইউনিভার্সিটি ভর্তি পরিক্ষায় প্রস্তুতির জন্য কাজে লাগবে …
    নোটঃ -নিজের প্রয়োজনে শেয়ার করে পোস্ট লিংক সেইভ রাখুন না হলে পরে আবার খুজতে হবে !
    1) অ্যান্টিবায়োটিক ➫ Louis Pasteur – France – 1887
    2) অ্যারোসোল ➫ Erik Rotheim – Norway -1926
    3) অ্যালুমিনিয়াম প্রস্তুত ➫ Charles M. Hall – USA – 1866
    4) আইসোটোপ ➫ Frederick Soddy – England – 1912
    5) আপেক্ষিক তত্ত্ব ➫ আইনস্টাইন,জার্মানী।(১৯০৫)
    6) অক্সিজেন ➫ জোসেফ প্রিস্টলি,যুক্তরাজ্য(১৭৭৪)
    7) অটোমোবাইল ➫ Gottlieb Daimler – Germany – 1885
    8) অণুবীক্ষণ যন্ত্র ➫ Zacharias Janssen – The Netherlands – 1590
    9) অ্যাড্রিনালিন ➫ John Jacob Abel – USA – 1897
    10) অ্যানেসথেসিক ➫ Crawford W. Long – USA – 1842
    11) আয়োডিন ➫ Bernard Courtois – France – 1811
    12) আলোর গতি ➫ Olaus Roemer – Denmark – 1675
    13) ইউরিয়া ➫ Friedrich Wöhler – Germany – 1828
    14) ইউরেনিয়াম ➫ Martin Heinrich Klaproth – Germany – 1789
    15) ইলেকট্রন ➫ Sir Joseph J. Thompson – England – 1857
    16) ইলেকট্রনিক মেইল ➫ Ray Tomlinson – USA – 1972
    17) ইলেকট্রোমেগনেট ➫ William Sturgeon – England – 1823
    18) উড়োজাহাজ ➫ রাইট ব্রাদারস,যুক্তরাস্ট্র।(১৯০৩)
    19) এক্সরে ➫ রনজেন,জার্মানী।(১৮৯৫)
    20) এন্টিসেপটিক ➫ Joseph Lister – England – 1867
    21) এস্প্রিন ➫ Dr. Felix Hoffman – Germany – 1899
    22) ওজোন ➫ Christian Schönbein – Germany – 1839
    23) ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব (WWW) কে আবিষ্কার করেন? ➫ সর্বপ্রথম ১৯৯০ সালে ব্রিটিশ বিজ্ঞানী টিম বারনারস লি ।
    24) ওহমের সূত্র ➫ Georg S. Ohm – Germany – 1827
    25) কম্পিউটার ➫ চার্লস ব্যাবেজ,যুক্তরাস্ট্র।(১৮৩৬)
    26) কলেরা জীবাণু ➫ Robert Koch – Germany – 1883
    27) কোকাকোলা ➫ John Pemberton – USA – 1886
    28) কোয়ান্টাম তত্ত্ব ➫ ম্যাক্স প্লান্ক,জার্মানী।(১৯০০)
    29) ক্যামেরা ➫ George Eastman – USA – 1888
    30) ক্যালকুলাস ➫ Isaac Newton – England – 1669
    31) ক্যালকুলেটিং মেশিন ➫ Charles Babbage – England – 1835
    32) ক্রেডিট কার্ড কে আবিষ্কার করেন? ➫ সর্বপ্রথম ১৯২০ সালে যুক্তরাষ্ট্রে এর ব্যবহার সফলভাবে শুরু হয়। সর্বপ্রথম ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারকারী যুক্তরাষ্ট্রের জন. বিগিন।
    33) গ্যাসটারবাইন ➫ Charles Gordon Curtis – USA – 1899
    34) গ্রামোফোন” কে সর্বপ্রথম আবিষ্কার করেন? ➫ এমিল বার্লিনার
    35) গ্র্যাভিটেশন ➫ Sir Isaac Newton – England – 1665
    36) ঘড়ি (পেন্ডুলাম) ➫ Christian Huygens – The Netherlands – 1656
    37) ঘাস কাটার যন্ত্র কে আবিষ্কার করেন? ➫ লন মোয়ার ।
    38) ঘাস কাটার যন্ত্রের নাম কি? ➫ Brri Field Mower
    39) চলচিত্র যন্ত্র কে আবিষ্কার করেন? ➫ টমাস আলভা এডিসন ১৮৯৩ সালে (যুক্তরাষ্ট্র)
    40) চলচ্চিত্র ➫ আলভা এডিশন,যুক্তরাজ্য।(১৯১৯)
    41) চশমা ➫ Salvino D’Armate – Italy – 1285
    42) জলাতঙ্ক প্রতিষেধক ➫ Louis Pasteur & Emile Roux – France – 1885
    43) জীবকোষ ➫ Robert Hooke – England – 1665
    44) জ্যামিতি ➫ ইউক্লিড,গ্রিস।(খ্ পূ: ৩০০ অব্দ)
    45) টায়ার (নিউমেটিক) ➫ Robert W. Thompson – England – 1845
    46) টেলিগ্রাফ ➫ Samuel F. B. Morse – USA – 1837
    47) টেলিফোন ➫ আলেকজেন্ডার গ্রাহামবেল,যুক্তরাস্ট্র।(১৮৭৭)
    48) টেলিভিশন ➫ J.L. Baird – Scotland – 1926
    49) টেলিস্কোপ ➫ Galileo Galilei – Italy – 1609
    50) ট্যাংক (সামরিক) ➫ Sir Ernest Swinton – England – 1914
    51) ট্রাক্টর ➫ Benjamin Holt – USA – 1900
    52) ট্রানজিষ্টার ➫ John Bardeen, Walter H. Brattain- USA – 1947
    53) ডায়নামো ➫ Michael Faraday – England – 1832
    54) ডিনামাইট ➫ Alfred Nobel – Sweden – 1867
    55) তাঁত যন্ত্র কে আবিষ্কার করেন? ➫ ভানকে ১৭৩৩ সালে (ব্রিটেন)
    56) তেজস্ক্রিয়তা ➫ Henri Becquerel – France – 1896
    57) নতুন পারমাণবিক ঘড়ি আবিষ্কার করেন কে? ➫ যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানী ড. জুন ইয়ে ও তার দল।
    58) নাইট্টোজেন ➫ Daniel Rutherford – England – 1772
    59) নিউট্টন ➫ James Chadwick – England – 1932
    60) নেপচুন ➫ Johann Galle – Germany – 1846
    61) পানির তলায় মাটি কাটার যন্ত্রের নাম কি ? ➫ ড্রেডলার।
    62) পারমানবিক তত্ত্ব ➫ John Dalton – England – 1808
    63) পুষ্পায়নে ফাইটোক্রোম-এর কার্যকারিতা সর্বপ্রথম আবিষ্কার করেন কে ? ➫ Borthwick and Hendricks
    64) পূর্ণ বিকিরণ পাইরোমিটার কে আবিষ্কার করেন? ➫ বিজ্ঞানী ফেরী
    65) পেট্রোল ইঞ্জিন আবিষ্কার করেন কে? ➫ নিকোলাস অটো।
    66) পেনিসিলিন ➫ Alexander Fleming – England – 1928
    67) প্রথম রোবট ট্রাফিক পুলিশ নামানো হয় কোন দেশে? -গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র
    68) প্রোটোন ➫ Ernest Rutherford – England – 1919
    69) ফটোগ্রাফ ➫ Thomas A. Edison – USA – 1877
    70) ফনোগ্রাম কে আবিষ্কার করেন? ➫ টমাস আলভা এডিসন
    71) বরফ তৈরির যন্ত্র কে আবিষ্কার করেন? ➫ জ্যাকোব পারমকিন্স ১৮৩০ সালে (যুক্তরাষ্ট্র)
    72) বসন্ত রোগের টিকা ➫ Edward Jenner – England – 1796
    73) বাংলাদেশের কোথায় মোটর সাইকেল সংযোজন কারখানা করা হয়? ➫ এটলাস বাংলাদেশ লিঃ, টংগী।
    74) বাই সাইকেল কে আবিষ্কার করেন? ➫ ইংল্যান্ডের স্টারলি।
    75) বাষ্পচালিত ইঞ্জিন ➫ James Watt – England – 1782
    76) বিগ ব্যাং তত্ত্ব ➫ George A. Gamow – USA – 1948
    77) বিবর্তনবাদ তত্ত্ব ➫ Charles Darwin – England – 1859
    78) বুদ্ধির পরীক্ষা ➫ Alfred Binet, Theodore Simon – France – 1905
    79) বেতার যন্ত্র ➫ মার্কনী ইতালি।(১৮৯৪)
    80) বৈদ্যুতিক বাতি ➫ Thomas A. Edison – USA – 1879
    81) ব্যাকটেরিয়া ➫ Anton van Leeuwenhoek – Netherlands – 1683
    82) ব্যারোমিটার ➫ Evangelista Torricelli – Italy – 1643
    83) মাইক্রোওয়েভ ওভেন ➫ Percy Spencer – USA – 1947
    84) মাধ্যাকর্ষণ সূত্র ➫ Sir Isaac Newton – England – 1687
    85) মেমোরি আবিষ্কার করেন কে ? ➫ Hermann Ebbinghaus.
    86) মোটর সাইকেল আবিষ্কার করেন কে? ➫ এডওয়ার্ড বাটলার নামের এক ইংরেজ ১৮৮৪ সালে প্রথম মোটর সাইকেল তৈরী করেন
    87) ম্যালেরিয়া জীবাণু ➫ Sir Ronald Ross – England – 1897
    88) যক্ষা ➫ Robert Koch – Germany – 1882
    89) যান্ত্রিক ক্যালকু্লেটর ➫ চার্লস ব্যাবেজ১৮২২
    90) রকেট ➫ Robert Goddard – USA – 1926
    91) রঙ তৈরির পদ্ধতি কে আবিষ্কার করেন? -উইলিয়াম হেনরি পারকিন
    92) রিখটার স্কেল ➫ Charles F. Richter – USA – 1935
    93) রিভলভার ➫ Samuel Colt – USA – 1835
    94) রেডিও ➫ Guglielmo Marconi – Italy – 1895
    95) রেফ্রিজারেটর ➫ James Harrison – Australia – 1850
    96) রেলওয়ে ইঞ্জিন কে আবিষ্কার করেন? ➫ স্টিফেনসন।
    97) রোবট শব্দটি কে প্রথম আবিষ্কার করেছেন? ➫ কারেল কাপেক
    98) লেজার ➫ টি এইচ মাইমাহ,যুক্তরাস্ট্র(১৯৬০)
    99) লোকোমোটিভ ➫ George Stephenson – England – 1829
    100) ল্যাপটপ কে আবিষ্কার করে ? ➫ Adam Osborne ১৯৮১ সালে ল্যাপটপ আবিষ্কার করেন।
    101) শিতাতপ নিয়ন্ত্রণ ➫ Willis Carrier – USA – 1911
    102) সর্বপ্রথম ঘড়ি কে আবিষ্কার করে ? ➫ বিভিন্ন সময় ঘড়ি তৈরীতে বিভিন্ন জন তাদের প্রচেষ্টাকে কাজে লাগিেয় আধুনিক ঘড়ির ধারনা দিেয় গেছেন। তাদের মধ্যে ” সু-সাং ” অন্যতম। তবে তাদের অনুপ্রেরণা কে কাজে লাগিেয় সর্বপ্রথম আধুনিক ঘড়ি তৈরী করেন ” পিটার হেনলিয়েন ।
    103) সর্বপ্রথম বেতারযন্ত্র আবিষ্কার করেন কে? ➫ ঊনবিংশ শতাব্দির শেষপ্রান্তে অনেক দেশের বিজ্ঞানী প্রায় একই সময়ে বেতার আবিষ্কার করলেও গুগলিয়েলমো মার্কনি কেই বেতারের আবিষ্কারক হিসাবে ধরা হয়।
    104) সাবমেরিন আবিষ্কার করেছেন কে ? ➫ ডেভিড বুসনেল।
    105) সিমেন্ট ➫ Joseph Aspdin- England – 1824
    106) সেলাই মেশিন ➫ Elias Howe – USA – 1846
    107) সৌরজগৎ ➫ Nicolaus Copernicus – Poland – 1543
    108) হেমিওপ্যাথি ➫ Samuel Hahnemann – Germany – 1796
    109) হেলিকপ্টার ➫ Igor Sikorsky – USA – 1939
    110) DNA পর্যায়ক্রম’ প্রক্রিয়া আবিষ্কার করেন কে? ➫ ওয়াটসন এবং ক্রিক ।
    111) E = mc2 ➫ Albert Einstein – Switzerland – 1907
    112) Inductor মোটর কে আবিষ্কার করেন? ➫ নিকোলা টেঁসলা

  • ২০০ টি গুরুত্বপূর্ণ ইংলিশ শব্দার্থ

    ২০০ টি গুরুত্বপূর্ণ ইংলিশ শব্দার্থ

    Word meaning Analogy based ( যে কোন Relation চিন্তা করতে হলে শব্দের অর্থ জানাটা জরুরী।) তাই এখানে ক্যাটাগরি আকারে ২০০ টি গুরুত্বপূর্ণ ইংলিশ শব্দার্থ দেওয়া হল

    বিভিন্ন পেশা অধিকারী ব্যক্তি:
    Architect (স্থপতি),
    Carpenter (কাঠ মিসি),
    Chef (পাচক),
    Cobbler (মুচি),
    Composer (সুরকার),
    Courier (বার্তাবহ),
    Quack (হাতুড়ে ডাক্তার),
    Refugee (শরনার্থী),
    Surgeon (শল্য চিকিৎসক),
    Archaeologist (প্রত্নতত্ত্ববিদ),
    Brick-Layer (রাজমিস্ত্রি),
    Mason (রাজমিস্ত্রি),
    Sculptor (ভাস্কর),
    Acrobat (সার্কাসে দড়াবাজিকর),
    Advocate (সমর্থক),
    Detective (গোয়েন্দা),
    Heir (উত্তরাধিকারী ব্যক্তি),
    Journalist (সাংবাদিক),
    Linguist (ভাষাবিদ),
    Moderator (মধ্যস্থতাকারী),
    Optician (চশমা নির্মাতা/বিক্রেতা),
    Auditor (নিরীক্ষক),
    Butcher (কসাই),
    Colleague (একই পেশায় সহকর্মী),
    Dramatist (নাট্যকার),
    Pedlar (ফেরিওয়ালা),
    Tenant (ভাড়াটিয়া)।

    বিভিন্ন ধরণের যন্ত্র:
    Adze (বাটালি),
    Auger (তুরপুন),
    Baton (পুলিশের ছোট লাঠি),
    Batter (ময়দা),
    Goggles (ধলা থেকে রক্ষাকারী কালো চশমা),
    Palette (চিত্রকরের রং মেশানোর জন্য ক্ষুদ্র তক্তাবিশেষ),
    Saddle (ঘোড়ার পৃষ্ঠে বসার জন্য গদি),
    Thimble (সেলাইয়ের সময় সুইয়ের খোঁচা এড়ানোর জন্য আঙ্গুলে যে আবরণ পড়া হয়),
    Tourniquet (রক্তপাত বন্ধ করার জন্য যে যম দিয়ে শিরা চেপে ধরা হয়),
    Trowel (রাজমিসী যে যম দিয়ে দেয়ালে প্রলেপ লাগায়),
    Wrench (নাট দিয়ে লাগানোর যম),
    Paddle (বৈঠা),
    Scalpel (শল্য চিকিৎসকের ক্ষুদ্র ছুরি),
    Shears (কাঁচি),
    Cleaver (কসাইয়ের ছুরি),
    Gavel (বিচারকের হাতুড়ি),
    Scissors (কাঁচি),
    Radar (যে যম দিয়ে পে­ন/জাহাজের দিক ও অবস্থান নির্ণয় হয়),
    Armor (বর্ম),
    Club (গলফ খেলার ব্যাট),
    Violin (বেহালা জাতীয় বাদ্যযম)।

    বিভিন্ন জিনিসের আবরণ:
    Chaff (ভূসি),
    Mould (বাসী রুটিতে যে ছাতা পড়ে),
    Pod (মোটর শুটির খোসা),
    Plumage (পাখির পালক),
    Rust (জং পড়ে), Scale (মাছের আঁশ),
    Carapace (কাকড়া/কচ্ছপের খোল),
    Husk (ফলের / শষ্যের খোসা/ তুষ/ভুসি।

    বিভিন্ন ধরণের (দল/ঝাঁক):
    Anthology (সংকলন),
    Convoy (সামরিক জাহাজের বহর),
    Galaxy (নক্ষত্রের ঝাঁক),
    Archipelago (দ্বীপপুঞ্জ),
    Constellation (নক্ষত্রপুঞ্জ),
    School (মাছের ঝাঁক)
    Chorus গায়ক/নর্তক দল ঈৎব((নাবিকের দল)
    Fleet (নৌবহর)
    Poultry (হাঁস-মুরগীর ঝাঁক)
    Range (পর্বত শ্রেণী)
    Regiment (সৈন্যদল)
    Stack (খড়/শস্য/কাঠের গাদা)
    Faculty (শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকবর্গ)
    Orchestra (বাদ্যযমী দল)
    Troop (সৈন্যদল)।

    বসবাস করার জায়গা:
    Barn (গোলাঘর),
    Silo (শস্য সংরক্ষণের ঘর),
    Hangar (বিমান রাখার জন্য আচ্ছাদিত স্থান),
    Stable (ঘোড়ার আসাবল),
    Aviary (পাখির বড় খাঁচা/ঘর),
    Den (হিংস্র জন্তুর বাসগুহা),
    Igloo (এস্কিমোদের বাসের ঘর)।

    বিভিন্ন ধরণের অভিব্যক্তি:
    Beam (হাসিতে- উদ্ভাসিত হওয়া),
    Nod (সম্মতিসচক- মাথা নোয়ান),
    Yawn (ঘুমের প্রাবল্যে- হাই তোলা),
    Blush (লজ্জায়- লাল হওয়া),
    Grin (ভেঙ্চি- কাটিয়া হাসা),
    Snore (নাকডাকা),
    Wince (ব্যথায়-সংঙ্কুচিত),
    Squirm/Writhe (ব্যথায়- দেহ মোচড়ান),
    Groan (আর্তনাদ করা),
    Sob (ফুঁপিয়ে কাঁদা)।

    বৈজ্ঞানিক যন্ত্রের কাজ:
    Ammeter (বিদ্যুৎ প্রবাহ মাপার যম),
    Chronometer (সময় মাপার যম),
    Geiger Counter (তেজক্রিয়তা মাপার যম),
    Speedometer (গাড়ির বেগ মাপার যম),
    Barometer (বায়ুচাপ মাপার যম),
    Manometer (গ্যাসের চাপ মাপার যম),
    Thermometer (তাপ-মাপার যম),
    Odometer (ভ্রমণে অতিক্রাম দুরতব মাপার যম),
    Seismograph (ভূমিকমঙ পরিমাপের যম)।

    বিভিন্ন ধরণের গতি:
    Blink (চোখ পিটপিট করা),
    Hum (গুঞ্জন করা),
    Mumble (অসঙষ্টভাবে বলা),
    Guffaw (অট্ট হাসি হাসা),
    Stammer (তোতলান),
    Stumble (হোচট খাওয়া),
    Whisper (কানে কানে বলা),
    Whine (নালিশ করা),
    Chatter (অনর্থক বক বক করা),
    Sprint (পর্ণবেগে দেŠড়ান),
    Bustle (তাড়াহুড়ো করা)।

    বিভিন্ন জীবজন্তুর আওয়াজ:
    Bark (কুকুরের ডাক),
    Buzz (মৌমাছির গুঞ্জন),
    Caterwaul (বিড়ালের ত্রুদ্ধ গর্জন),
    Neigh (ঘোড়ার হ্রেষা ধ্বনি),
    Roar (সিংহের গর্জন),
    Trumpet (হাতির ডাক),
    Moo (গরুর হাম্বা রব),
    Snarl (কুকুরের দাঁত খিচিয়ে ত্রুদ্ধ শব্দ)
    Howl (নেকড়ে/কুকুরের গর্জন)।

    বিভিন্ন জিনিসের শেষাংশ / প্রথমাংশ:
    Appendix (দলিলের শেষে অতিরিক্ত ভাবে সংযুক্ত অংশ),
    Glossary (এই শব্দকোষ বইয়ের শেষে থেকে),
    Preface (কোন পুসকে ব্যবহৃত দুর্বোদ্ধ শব্দের ব্যাখ্যা সম্বলিত তালিকা),
    Codicil (সংযুক্ত উইল),
    Epilogue (গ্রন্থের উপসংহার/শেষ পরিচছদ),
    Preamble (শাসনতম / আইনের ভূমিকা),
    Prelude (নাটকের/ সঙ্গীতের ভূমিকা স্বরূপ অংশ),
    Epilogue (গ্রন্থের উপসংহার/শেষ পরিচ্ছদ)

    বিভিন্ন জীব-জন্তুর বাচ্চা/শাবক:
    Calf (গরু, হাতি, তিমির বাচ্ছা),
    Chicken (হাঁস-মুরগীর ছানা),
    Lamb (ভেড়ার বাচ্চা),
    Kid (ছাগল ছানা),
    Pullet (কুকুর ছানা)।

    বিভিন্ন বিজ্ঞান:
    Anthropology (নৃবিজ্ঞান),
    Archaeology (প্রত্নতত্ত্ববিদ্যা),
    Botany (উদ্ভিদ বিদ্যা),
    Pharmacology (ঔষধ সংক্রাম বিদ্যা),
    Astronomy (জ্যোতিবিদ্যা),
    Biology (জীববিদ্যা),
    Cardiology (হৃদবিজ্ঞান),
    Psychology (মনোবিজ্ঞান),
    Calliography (সুন্দর হসাক্ষর বিদ্যা),
    Entomology (পতঙ্গবিজ্ঞান),
    Meteorology (আবহাওয়া বিদ্যা),
    Horticultural (উদ্যান পালন সংক্রাম),
    Metallurgy (ধাতুবিদ্যা)।

    বিভিন্ন পশুর গোস:
    Beef (গরুর গোস),
    Pork (শুকুরের গোস),
    Veal (বাছুরের গোস),
    Mutton (ভেড়ার গোস),
    Venison (হরিণের গোস)।

    বিবিধ শব্দ:
    Amphibian (উভচর জীব),
    Blizzard (প্রবল তুষার ঝড়),
    Decade (এক দশক),
    Dias (মঞ্চ),
    Embezzle (আত্মসাৎ করা),
    Glacier (হিমবাহ),
    Ladder (মই),
    Stanza (কবিতার সবক),
    Bucket (বালতি),
    Drought (অনাবৃষ্টি),
    Elegy (শোকসঙ্গীত),
    Quarry (পাথরের খনি),
    Recipe (খাদ্য/পানীয় প্রস্ত্তত প্রণালী),
    Rung (মইয়ের ধাপ),
    Oasis (মরুদ্যান),
    Usury (চড়া সুদ),
    Royalty (লেখক/উদ্ভাবককে তার বই/উদ্ভাবনের জন্য দেয় সম্মানী)।


    “Let’s Learn English (বাংলায়)” চ্যানেলে সবাইকে আমন্ত্রন,[ https://goo.gl/L3aoTF ]
    আমাদের youtube ভিত্তিক লাইভ ক্লাশ, এখনি SUBSCRIBE করে রাখুন, যেন যথা সময়ে নোটিফিকেশন পেয়ে যান, ইংলিশ বেসিক স্কিলস এর টিপসের জন্য Group জয়েন করুন । ইনভাইট ও শেয়ার করুন আপনার বন্ধুকে …