ইংরেজি উচ্চারণ শেখার ৫০টি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম-2020★
➤Rule-1
⇨শব্দের শুরুতে KN থাকলে তার উচ্চারণ হবে “ন” এক্ষেত্রে K অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Knowledge (নলেজ) – জ্ঞান
☞Knight (নাইট) – অশ্ব।
☞Knee (নী) – হাটু।
➤Rule-2
⇨W এর পরে h/r থাকলে w উচ্চারণ হয় না।
উদাহরণ:
☞Write (রাইট) – লেখা।
☞Wrong (রং) – ভুল।
☞Who (হু) – কে।
☞Wrestling (রেস্টলিং) – কুস্তি।
➤Rule-3
⇨শব্দের শেষে “e” থাকলে “e” এর উচ্চারণ হয়না।
উদাহরণ:
☞Name (নেইম) – নাম।
☞Come (কাম) – আসা।
☞Take (ঠেইক) – নেওয়া।
☞Fake (ফেইক) – ভূয়া।
➤Rule-4
⇨M+B পর পর থাকলে এবং B এর পর কোন Vowel না থাকলে B উচ্চারিত হয় না।
উদাহরণ:
☞Bomb (বম) – বোমা।
☞Comb (কৌম) – চিরুনি।
☞Thumb (থাম) – হাতের বুড়ো আঙ্গুল।
☞Thumbnail (থামনেল) – ছোট।
➤Rule-5
⇨Word এর শেষে I G N থাকলে তার উচ্চারণ “আইন” হয়। এ ক্ষেত্রে G অনুচ্চারিত থাকে।
☞Design (ডিজাইন) – আকা।
☞Resign (রিজাইন) – পদত্যাগ করা।
☞Reign (রেইন) – রাজত্ব।
☞Feign (ফেইন) – উদ্ভাবন করা।
➤Rule- 6
⇨L+ M পর পর থাকলে এবং পরে vowel না থাকলে L অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Calm (কাম) – শান্ত।
☞Alms (আমজ) – ভিক্ষা।
☞Palm (পাম) – তালগাছ।
➤Rule- 7
⇨শব্দে T থাকলে T এর পরে U থাকলে T এর উচ্চারণ “চ” এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Lecture (লেকচার) – বক্তৃতা।
☞Century (সেঞ্চুরী) – শতক।
☞Furniture (ফার্নিচার) – আসবাবপত্র।
☞Structure (স্ট্রাকচার) – গঠন।
➤Rule-8
⇨Consonant+ I A+ Consonant এভাবে Word গঠিত হলে, I A এর উচ্চারণ (আইঅ্যা) মত হয়।
উদাহরণ:
☞Dialogue (ডায়ালগ) – কথোপকথন।
☞Diamond (ডায়ামন্ড) – হীরক।
☞Liar (লায়ার) – মিথ্যাবাদী।
☞Liability (লাইয়াবিলিটি) – দায়।
➤Rule-9
⇨I+ R+ Consonant এভাবে Word গঠিত হলে “I” এর উচ্চারণ “আই” না হয়ে “অ্যা” হয়।
উদাহরণ:
☞First (ফার্স্ট) – প্রথম।
☞Birth (র্বাথ) – জন্ম।
☞Bird (বার্ড) – পাখি।
☞Circle (সার্কেল) – বৃত্ত।
➤Rule-10
⇨৩ বর্ণ বিশিষ্ট Word এ Consonant+ I+ E এভাবে ব্যবহৃত হলে তার উচ্চারণ “আই” এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Mice (মাইস) – ইদুর।
☞Rice (রাইস) – চাউল।
☞Wise (ওয়াইস) – বিজ্ঞ
☞Size (সাইজ) – আয়তন।
➤Rule-11
⇨Consonant+ U+ Consonant এভাবে word গঠিত হলে U এর উচ্চারণ “আ” এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Null (নাল) – বাতিল
☞But (বাট) – কিন্তু।
☞Nut (নাট) – বাদাম
☞Cut (কাট) – কাটা।
➤Rule-12
⇨I G H এর উচ্চারণে G উচ্চারিত হয় না। সেই অংশটুকুর উচ্চারণ “আই” হবে।
উদাহরণ:
☞Night (নাইট) – রাত্র।
☞Sight (সাইট) – দৃশ্য।
☞Might (মাইট) – হতে পারে।
➤Rule-13
⇨“I O” এর উচ্চারণ সাধারণত “আইয়” হয়।
উদাহরণ:
☞Violet (ভাইয়লেইট) – বেগুনী রঙ।
☞Biology (বাইয়োলজি) – জীব বিদ্যা।
☞Biography (বাইয়োগ্রাফি) – জীবনী।
☞Violation (ভাইয়লেশন) – ভঙ্গ।
➤Rule-14
⇨Consonant এর পর “AI” এর উচ্চারণ সবসময় “এই” বা “এয়্যা” হয়।
উদাহরণ:
☞Rail (রেইল) – রেলের লাইন।
☞Nail (নেইল) – পেরেক
☞Straight (স্ট্রেইট) – সোজা।
➤Rule-15
⇨O+ consonant+ U+ consonant+ A/E/I এভাবে word গঠিত হলে, U এর উচ্চারণ “ইউ” এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Document (ডকিউমেন্ট) – দলিল।
☞Procurement (প্রকিউরমেন্ট) – চেষ্টা দ্বারা পাওয়া।
➤Rule-16
⇨I+ R+ E এর ক্ষেত্রে যদি বর্ণ তিনটি word এর শেষে থাকে তবে এর উচ্চারণ “আয়্যা” হয়।
উদাহরণ:
☞Dire (ডায়্যার) – ভয়ংকর।
☞Mire (মায়্যার) – কাদা।
☞Admire (এ্যাডমায়্যার) – তারিফ করা।
➤Rule-17
⇨U I + consonant এরপর vowel না থাকলে U I এর উচ্চারণ “ই” এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Guilty (গিল্টি) – দোষী।
☞Guilt (গিল্ট) – দোষ।
☞Build (বিল্ড) – নির্মাণ করা।
➤Rule-18
⇨E A+ R এভাবে ব্যবহৃত হলে এবং R যদি word এর শেষ বর্ণ হয় তাহলে E A এর উচ্চারণ “ঈঅ্যা” হবে।
☞Dear (ডিয়্যার) – প্রিয়।
☞Fear (ফিয়্যার) – ভয়।
☞Bear (বিয়্যার) – বহন করা।
➤Rule-19
⇨EA+ R+ consonant এভাবে word গঠিত হলে, EA এর উচ্চারণ “অ্যা” হবে।
উদাহরণ:
☞Heart (হার্ট) – হৃদয়।
☞Earth (আর্থ) – পৃথিবী।
☞Earn (আর্ন) – আয় করা।
➤Rule-20
⇨Consonant+ EA+ consonant (R ছাড়া) এভাবে ব্যবহৃত হলে EA এর উচ্চারণ ঈ হবে।
☞Feather (ফেদার) – পালক।
☞Tread (ট্রেড) – পদদলিত করা।
☞Leader (লিডার) – সর্দার।
➤Rule-21
⇨শব্দস্থিত EE+ R এভাবে ব্যবহৃত হলে R যদি word শেষ অক্ষর হয় তাহলে EE এর উচ্চারণ “ইঅ্যা” হবে।
উদাহরণ:
☞Peer (পিয়্যার) – সমকক্ষ।
☞Steer (স্টিয়্যার) – হাল ধরা।
☞Deer (ডিয়্যার) – হরিণ।
➤Rule-22
⇨P+ S পরপর থাকলে এবং P এর আগে কোন vowel না থাকলে P অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Psyche (সাইকি) – আত্মা
☞Psycho (সাইকো) – মন।
☞Psora (সৌরা) – খোসপাচঁড়া।
➤Rule-23
⇨শব্দস্থিত STL এর উচ্চারণ হয় “সল্” এখানে T অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Bustle (বাসল্) – অতিশয় কর্ম ব্যস্ততা।
☞Rustle (রাসল) – খসখস শব্দ।
☞Nestle (নেসলে) – বাসা বাঁধা
➤Rule-24
⇨ইংরেজি শব্দের শেষে TCH থাকলে এর উচ্চারণ হয় “চ”।
উদাহরণ:
☞Batch (ব্যাচ) – ক্ষুদ্রদল।
☞Match (ম্যাচ) – ক্রীড়া প্রতিযোগিতা।
☞Scratch (স্ক্র্যাচ) – আচঁড়ের দাগ।
➤Rule-25
⇨শব্দস্থিত OA+ R থাকলে, OA এর উচ্চারণ হবে “অ্য”।
উদাহরণ:
☞Board (বোর্ড) – মোটা শক্ত কাগজ।
☞Boar (বোর) – শূকর।
☞Boat (বোট) – নৌকা।
☞Road (রোড) – রাস্তা।
➤Rule-26
⇨E+ consonant (R ছাড়া) + E এভাবে ব্যবহৃত হলে এবং তার পর আর কিছু না থাকলে প্রথম E এর উচ্চারণ হয় “ঈ” এবং দ্বিতীয় E অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Complete (কমপ্লীট) – সম্পূর্ণ।
☞Mete (মীট) – অংশ ভাগ করে দেয়া।
➤Rule-27
⇨শব্দস্থিত OE এর উচ্চারণ হয় “ঈ”।
উদাহরণ
☞Phoenix (ফীনিক্স) – রুপ কথার পাখি বিশেষ।
☞Amoeba (এ্যামিবা) – ক্ষুদ্র এক কোষী প্রাণী।
➤Rule-28
⇨Consonant এরপর OI এর উচ্চারণ হয় “অই”।
উদাহরণ:
☞Coin (কইন) – মুদ্রা।
☞Foil (ফইল) – পাত।
☞Join (জইন) – যোগদান করা।
➤Rule-29
⇨শব্দস্থিত OA+ Consonant এভাবে ব্যবহৃত হলে OA এর উচ্চারণ হয় “ঔ”।
উদাহরণ:
☞Road (রৌড) – রাস্তা।
☞Loan (লৌন) – ঋণ।
☞Toad (টৌড) – ব্যাঙ।
➤Rule-30
⇨UI+ consonant+ A/E/O এভাবে word গঠিত হলে সচরাচর UI এর উচ্চারণ হয় ইংরেজি “আই” এর মত।
উদাহরণ:
☞Guide (গাইড) – পথ প্রদর্শক।
☞Guile (গাইল) – ছলনা, ফাঁকি।
☞Misguidance (মিসগাইড্যান্স) – বিপথগামীতা।
➤Rule-31
⇨শব্দের মাঝে E+ R ছাড়া অন্য consonant এভাবে ব্যবহৃত হলে E এর উচ্চারণ সাধারণত “এ” বা “ই” হয়।
উদাহরণ:
☞Rent (রেন্ট) – ভাড়া।
☞Comet (কমিট) – ধূমকেতু।
☞Comment (কমেন্ট) – মন্তব্য।
➤Rule-32
⇨EE+ consonant (R ছাড়া) এভাবে ব্যবহৃত হলে, EE এর উচ্চরণ “ঈ” হয়।
উদাহরণ:
☞Need (নীড) – প্রয়োজন।
☞Feel (ফীল) – অনুভব করা।
☞Steel (স্টীল) – ইস্পাত।
☞Meek (মীক) – বিনম্র
➤Rule-33
⇨R+ vowel+ CH এভাবে ব্যবহৃত হলে CH এর উচ্চারণ হবে “চ”।
উদাহরণ:
☞Approach (অ্যাপ্রোচ) – অভিগমন।
☞Branch (ব্রাঞ্চ) – শাখা।
☞Crunch (ক্র্যাঞ্চ) – গুড়ানো।
➤Rule- 34
⇨C এর পরে যদি I, E, Y থাকে তাহলে তার উচ্চারণ “স” হবে।
উদাহরণ:
☞Center (সেন্টার) – কেন্দ্র।
☞Cyclone (সাইক্লোন) – ঘূর্ণিঝড় ।
☞Cell (সেল) – কোষ।
☞Circle (সার্কেল) – বৃত্ত।
➤Rule- 35
⇨Y সাধারণত One-syllable এর শব্দে Y, (আই) হিসেবে উচ্চারিত হয়।
উদাহরণ:
☞Fly (ফ্লাই) – উড়া।
☞Shy (শাই) – লজ্জা।
☞Buy (বাই) – ক্রয় করা।
☞Toy (টই) – খেলনা।
☞Joy (জয়) – আনন্দ।
⇨Two-syllable এর শব্দে Y (ই) হিসেবে উচ্চারিত হয়।
উদাহরণ
☞City (সিটি) – শহর।
☞Funny (ফানি) – আনন্দ করা।
☞Happy (হ্যাপি) – খুশি।
☞Policy (পলিসি) – নীতিমালা।
➤Rule-36
⇨শব্দের শেষে MN এর পরে কোন vowel না থাকলে এবং MN পরপর থাকলে N অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Solemn (সলেম) – গুরুগম্ভীর।
☞Condemn (কনডেম) – দোষারোপ করা।
☞Damn (ড্যাম) – অভিশাপ দেয়া ।
➤Rule-37
⇨ইংরেজি শব্দের শেষে gh থাকলে তার উচ্চারণ হয় “ফ” অথবা কখনো তা অনুচ্চারিত থাকে । কিন্তু এরপর T, N বা M থাকলে gh উচ্চারিত হয় না।
উদাহরণ:
☞Tough (টাফ) – কঠিন।
☞Enough (ইনাফ) – যথেষ্ট।
☞Mighty (মাইটি) – বলশালী।
☞High (হাই) – উচ্চ।
➤Rule-38
⇨IGH এর উচ্চারণ “আই”। “augh” এবং “ough” এর উচ্চারণ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই “অ” বা “আ” তাছাড়া eigh এর উচ্চারণ হয় এই কিন্তু Height এর উচ্চারণ ব্যতিক্রম।
উদাহরণ:
☞Night (নাইট) – রাত্র।
☞Dight (ডাইট) – সাজানো।
☞Fight (ফাইট) – লড়াই।
☞Tight (টাইট) – টানটান।
➤Rule-39
⇨Consonant এরপর BT এর উচ্চারণ “ট” এক্ষেত্রে “B” অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Doubt (ডাউট) – সন্দেহ।
☞Debt (ডেট) – ঋণ।
☞Doubtful (ডাউটফুল) – সন্দিহান।
➤Rule-40
⇨শব্দের শেষে que এর উচ্চারণ “ক”।
উদাহরণ:
☞Cheque (চেক) – কিস্তি, হুন্ডি।
☞Baroque (ব্যারক) – বলিষ্ঠ।
☞Clique (ক্লীক) – ক্ষুদ্রদল।
➤Rule-41
⇨LK এর আগে E বা U না থাকলে LK এর উচ্চারণ হবে “ক” এবং “L” অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Talk (টক) – আলাপ।
☞Walk (ওয়াক) – হাটা।
☞Chalk (চক) – খড়ি।
➤Rule-42
⇨KN বা GN এর আগে vowel থাকলে K ও G উচ্চারিত হয়।
উদাহরণ:
☞Agnostic (এ্যাগনষ্টিক) – অজ্ঞেয়
☞Acknowledge (এ্যাকনলেজ) – স্বীকার করা
☞Acknowledgement (এ্যাকনলেজমেন্ট) – স্বীকৃতি।
➤Rule- 43
⇨কোন শব্দে CC+ OU/ consonant থাকলে CC এর উচ্চারণ হবে “ক”।
উদাহরণ:
☞Accuse (এ্যাকিউজ) – অভিযুক্ত করা।
☞According (এ্যাকর্ডিং) – অনুযায়ী।
☞Accurate (এ্যাকিউরেট) – যথার্থ।
➤Rule- 44
⇨কোন শব্দে U এরপর consonant+ vowel+….. থাকলে U এর উচ্চারণ সাধারণত “ইউ” হয়।
উদাহরণ:
☞Mute (মিউট) – স্তব্ধ, নির্বাক।
☞Tube (টিউব) – নল।
☞Duteous (ডিউটিয়াস) – অনুগত , বাধ্য।
➤Rule- 45
⇨কোন শব্দে U এর পূর্বে consonant+ R/L+…… থাকলে U এর উচ্চারণ সাধারণত “উ” হয়।
উদাহরণ:
☞Blue (ব্লু) – নীল।
☞Glue (গ্লু) – শিরিসের আঠা।
☞True (ট্রু) – সত্য।
➤Rule- 46
⇨কোন শব্দে U+E এর পূর্বে consonant + R বা L না থাকলে U এর উচ্চারণ সাধারণত “ইউ” এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Sue (স্যু) – আদালতে অভিযুক্ত করা।
☞Hue (হিউ) – রং।
☞Imbue (ইমবিউ) – অনুপ্রানিত করা।
➤Rule-47
⇨কোন শব্দে U এর পূর্বে R বা L একক ভাবে থাকলে তার পরে E বা consonant+ E/L থাকা স্বত্তেও তার উচ্চারণ সাধারণত “উ” হয়।
উদাহরণ:
☞Nude (নুড) – নগ্ন, ন্যাংটা।
☞Lunacy (লুনাসি) – পাগলামি, বকা আচরণ।
☞Lutanist (লূটানিস্ট) – বীণা-বাদক।
➤Rule- 48
⇨U এর পর যদি এমন দুটি Consonant থাকে যাদেরকে আলাদাভাবে উচ্চারণ করতে হয় (ফলে প্রথমটিতে একটি syllable শেষ হয় এবং পরেরটিতে আরেকটি syllable শুরু হয়) তাহলে ঐ দুটি consonant এর পর E/I/A থাকা স্বত্তেও U এর উচ্চারণ বাংলা “আ”- এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Incumbent (ইনকামবেন্ট) – বাধ্যতামূলক।
☞Number (নাম্বার) – সংখ্যা।
☞Constructive (কনস্ট্রাকটিভ) – গঠনমূলক।
☞Nudge (নাজ) – কনুয়ের মৃদু ঠেলা দেয়া।
➤Rule- 49
⇨LM এর আগে কোন vowel অর্থাৎ “ই”, “ঈ” বা “এ” ধ্বনি থাকলে L উচ্চারিত হয়।
উদাহরণ:
☞Film (ফিল্ম) – চলচ্চিত্র।
☞Elm (এল্ম) – দেবদারু জাতীয় গাছ।
☞Filmy (ফিল্মি) – মেঘাচ্ছন্ন।
➤Rule- 50
⇨UI+ consonant+ I কিংবা consonant+ L/R+ UI এভাবে গঠিত হলে UI এর উচ্চারণ “ইউই” বা “উই” হয়।
উদাহরণ:
☞Perpetuity (প্যারপিচিউইটি) – চিরস্থায়ীত্ব।
☞Ingenuity (ইনজিনিউইটি) – অকপটতা।
☞Liquidity (লিকুইডিটি) – তারল্য, তরল অবস্থা।