Tag: BCS

  • G.K. সাধারণ বিজ্ঞান বিষয়ের “জীব বিজ্ঞান”

    G.K. সাধারণ বিজ্ঞান বিষয়ের “জীব বিজ্ঞান”

    বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য সাধারণ বিজ্ঞান বিষয়ের “জীব বিজ্ঞান” (পূর্ণমান ০৫ নম্বর) অংশ থেকে ১৫০টি প্রশ্নোত্তর

    উদ্ভিদ বিজ্ঞান

    ১) উদ্ভিদ বিজ্ঞানের জনক – থিওফ্রাস্টাস।
    ২) উদ্ভিদের শ্রেণীবিন্যাসের জনক – ক্যারোলাস লিনিয়াস।
    ৩) শ্রেণীবিন্যাসের ক্ষুদ্রতম একক – প্রজাতি।
    ৪) সুগঠিত নিউক্লিয়াস বিশিষ্ঠ বিহীন কোষকে বলে – আদিকোষ ।
    ৫) সুগঠিত নিউক্লিয়াস বিশিষ্ঠ কোষকে বলে – প্রকৃত কোষ।
    ৬) জিব ও জড়ের সংযোগ রক্ষাকারী হিসাবে পরিচিত – ভাইরাস।
    ৭) কোষ আবিস্কার করেন – রবার্ট হুক।
    ৮) কোষে শক্তির আধার – মাইটোকন্ড্রিয়া ।
    ৯) কোষের বহিস্থ জড় প্রাচীরকে বলে – কোষ প্রাচীর।
    ১০) গাছের প্রাণ আছে প্রমাণ করেন – স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু।
    ১১) ছত্রাকের ক্লোরোফিল নেই।
    ১২) গাছের রং সবুজ হয় – ক্লোরোফিলের জন্য।
    ১৩) মিউকর, এগারিকাস, ব্যাঙের ছাতা, পেনিসিলিন হলো – ছত্রাক।
    ১৪) পেনিসিলিন একটি এন্টিবায়োটিক, যা তৈরী হয় – পেনিসিলিয়াম থেকে।
    ১৫) শৈবাল স্বভোজী, এদের কোষে নিউক্লিয়াস থাকে।
    ১৬) ব্যাকটেরিয়া আবিস্কার করেন – লিউয়েন হুক।
    ১৭) নরম কান্ড জাতীয় উদ্ভিককে বলে – বিরুৎ (যেমনঃ ধান, গম, সরিষা )।
    ১৮) ফার্ণ হলো মূল, কান্ড ও পাতায় বিভক্ত অপুস্পক উদ্ভিদ।
    ১৯) ফনিমনসা ফার্ণ জাতীয় উদ্ভিদ।
    ২০) ধানের পরাগায়ন ঘটে – বাতাসের সাহায্যে।
    ২১) কচু শাকে পাওয়া যায় – লৌহ।
    ২২) জলজ উদ্ভিদের কান্ড বাতাসে ভাসার কারন – কান্ডে বায়ু কুঠুরি থাকে।
    ২৩) এগারিকাস এর প্রচলিত নাম – মাশরুম।
    ২৪) বাতাসের নাইট্রোজেন পানিতে মিশে মাটিতে শোষিত হওয়ার ফলে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি পায়।
    ২৫) একবীজপত্রী উদ্ভিদের বীজপত্র থাকে – একটি ( যেমনঃ ধান, গম, নারিকেল, সুপারি, খেজুর, ভূট্টা ইত্যাদি)।
    ২৬) দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের বীজপত্র থাকে – দুইটি ( যেমনঃ ছোলা, সীম, মটর, আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু ইত্যাদি)।
    ২৭) উদ্ভিদের মূল অংশ – পাঁচটি ( মূল, কান্ড, পাতা, ফুল ও ফল)।
    ২৮) ফুলের মূল অংশ ৫ টি আর ফলের মূল অংশ ৩ টি।
    ২৯) সম্পুর্ণ ফুলের ৫ টি অংশই থাকে (যেমনঃ জবা, ধুতরা ইত্যাদি)।
    ৩০) অসম্পুর্ণ ফুলের ৫ টি অংশ থাকে না (যেমনঃ ঝিঙগা, লাউ, কুমড়া ইত্যাদি)।
    ৩১) সর্বাপেক্ষা বৃহত মুকুল – বাঁধা কপি।
    ৩২) সবুজ উদ্ভিদের খাদ্য তৈরী হয় – পাতায়।
    ৩৩) উদ্ভিদের কোষের উপাদান যা রং প্রস্তুত করে – প্লাস্টিড।
    ৩৪) সবুজ প্লাস্টিড – ক্লোরোপ্লাস্ট ও বর্ণহীন প্লাস্টিড – লিউকোপ্লাস্ট।
    ৩৫) উদ্ভিদের বিভিন্ন রং বিভিন্ন হওয়ার কারন – ক্রোমোপ্লাস্ট।
    ৩৬) কোন ফল সবুজ থেকে রঙিন হয় – ক্লোরোপ্লাস্ট উৎপাদন বন্ধ ও জ্যান্থফিলের প্রভাব পড়লে।
    ৩৭) দিনের আলো উদ্ভিদের ফুল ধারনের উপর প্রভাব বিস্তার করে যাকে বলে – ফটোপিরিওডিজম।
    ৩৮) ছোট দিন ও বড় রাতের উদ্ভিদ – সয়াবিন, আলু, আখ, শিম, তামাক, পাট ইত্যাদি।
    ৩৯) বড় দিন ও ছোট রাতের উদ্ভিদ – ঝিঙগা, যব, পালং শাক ইত্যাদি।
    ৪০) দেহ গঠনে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন – ভিটামিনের ।
    ৪১) প্রজননে সাহায্য করে – ভিটামিন ‘ই’ ।
    ৪২) পেনিসিলিন একটি – এন্টিবায়োটিক
    ৪৩) গাছের পাতা ঝরে যায় – প্রস্বেদন কমানোর জন্য।
    ৪৪) হার ও দাত তৈরীতে প্রয়োজন – ভিটামিন ‘ডি’।
    ৪৫) সবুজ তরকারীতে বেশি থাকে – খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন।
    ৪৬) রাতকানা রোগ হয় – ভিটামিন ‘এ’ এর অভাবে।
    ৪৭) কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি হলো – ক্যান্সার।
    ৪৮) জীব কোষের ধারক ও বাহক – জীন।
    ৪৯) মূল, কান্ড, পাতা নেই কিন্তু ক্লোরোরফিল আছে – ছত্রাকে।
    ৫০) পানিতে দ্রবনীয় ভিটামিন – ভিটামিন ‘সি’।
    ৫১) দুধ ও ডিমে পাওয়া যায় – ভিটামিন ‘ডি’।
    ৫২) চর্বিতে দ্রবনীয় ভিটামিন – ভিটামিন ‘এ’, ‘ডি’, ‘ই’ ও কে।
    ৫৩) কচু খেলে গলা চুলকায় যে কারনে – ক্যালসিয়াম অক্সালেট থাকে।
    ৫৪) উদ্ভিদ মাটি থেকে পানি ও খনিজ শোষণ করে – মূলরোম দ্বারা।
    ৫৫) গলগন্ড রোগ হয়- আয়োডিনের অভাবে।
    ৫৬) শিম জাতীয় উদ্ভিদ বাতাস থেকে ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে সংগ্রহ করে – নাইট্রোজেন ।
    ৫৭) গাছের বয়স নির্ণয় করা হয় – কান্ডের বলয় দেখে ।
    ৫৮) উন্নত জাতের গম – আকবর, বরকত, আনন্দ, সোনালিকা, সিংগাপুরী ।
    ৫৯) উন্নত জাতের পেয়ারা – কাজি, স্বরূপকাঠি, কাঞ্চননগর ।
    ৬০) উন্নত জাতের টমেটো – মানিক, রতন, বাহার ।
    ৬১) উন্নত জাতের কলা – অমৃত সাগর, মেহের সাগর, সবরী, বলাকা ।
    ৬২) উন্নত জাতের তরমুজ – পদ্মা ।
    ৬৩) উন্নত জাতের পেপে – শাহিন ।
    ৬৪) গ্রীন হাউস সৃষ্ঠিকারী গ্যাস – কার্বন-ডাই-অক্সাইড, মিথেন, ক্লোরোফ্লোরো কার্বন, নাইট্রাস অক্সাইড
    ৬৫) ভিটামিন ডি এর প্রধান উৎস – মাছের যকৃতের তেল ।
    ৬৬) আয়োডিনের প্রধান উৎস – সামুদ্রিক মাছ, পেঁয়াজ, রসুন ।
    ৬৭) জীব দেহের গঠন ও কাজের একক – কোষ ।
    ৬৮) হ্যাপ্লয়েড কোষ বলা হয় – জনন কোষকে ।
    ৬৯) অবস্থান ও কাজ অনুযায়ী জীব কোষকে প্রধানত ২ প্রকার – (১) দেহ কোষ ও (২) জনন কোষ ।
    ৭০) একটি আদর্শ উদ্ভিদ কোষ প্রধানত দুটি অংশ নিয়ে গঠিত – (১) কোষ প্রাচীর ও (২) প্রোটোপ্লাজম ।
    ৭১) প্লাস্টিড বা বর্ণাধার তিন প্রকার – (১) ক্লোরোপ্লাস্ট, (২) ক্রোমোপ্লাস্ট ও (৩) লিউকোপ্লাস্ট ।
    ৭২) কন্যা সন্তান জন্ম হওয়ার পেছনে জেনেটিক্যাল ভূমিকা নেই – মায়ের ।
    ৭৩) ভাইরাস অর্থ – বিষ ।
    ৭৪) মানুষের দেহ কোষে অটোজোম থাকে ২২ জোড়া ও সেক্সক্রোমোজোম থাকে ১ জোড়া
    ৭৫) ডাইবেটিসের জন্য উপকারী শৈবাল – স্পিরুলিনা ।
    ৭৬) ঘনত্ব সমান না হওয়া পর্যন্ত চলতে থাকে – ব্যাপন ।
    ৭৭) শতকরা ৮০-৯০ ভাগ প্রস্বেদন ঘটে – পত্ররন্ধের মাধ্যমে ।
    ৭৮) শর্করা উৎপাদনের প্রাকৃতিক কারখানা – পাতা ।
    ৭৯) সালোকসংশ্লেষণের দুটি পর্যায় – (১) আলোক পর্যায় ও (২) অন্ধকার পর্যায় ।
    ৮০) শ্বসন দুই প্রকার – (১) সবাত শ্বসন ও (২) অবাত শ্বসন ।

    প্রাণী বিজ্ঞান

    ১) আদি প্রাণী –এ্যামিবা ।
    ২) মানুষের হাড়ের সংখ্যা – ২০৬ টি ।
    ৩) মানুষের ক্রোমোজোম সংখ্যা – ২৩ জোড়া বা ৪৬ টি ।
    ৪) মানবদেহে মোট কশেরুকা – ৩৩ টি ।
    ৫) মানবদেহে হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ঠ সংখ্যা – ৪ টি ।
    ৬) ভিটামিন এ এর অভাবে – রাতকানা রোগ হয় ।
    ৭) রক্ত সংবহন তন্ত্র আবিস্কার করেন – উইলিয়াম হার্ভে ।
    ৮) রক্তের গ্রুপ আবিস্কার করেন – ল্যান্ড স্টীনার ।
    ৯) রক্তের সার্বজনীন গ্রহীতা – ‘AB’ গ্রুপ ।
    ১০) রক্তের সার্বজনীন দাতা – ‘O’ গ্রুপ ।
    ১১) রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গেলে – রক্ত শুন্যতা সৃষ্টি হয় ।
    ১২) ডায়াবেটিস রোগ হয় – ইনসুলিনের অভাবে ।
    ১৩) হৃদপিন্ডের বন্ধ শিরা বেলুনের সাহায্যে ফুলানোকে বলে – এনজিওপ্লাস্ট ।
    ১৪) মানবদেহে রক্তের অক্সিজেন পরিবহন ক্ষমতা খর্ব করে – কার্বন-ডাই-অক্সাইড ।
    ১৫) ডায়াবেটিস রোগির রক্তে বৃদ্ধি পায় – গ্লুকোজ ।
    ১৬) ক্লোনিং পদ্ধতিতে প্রথম জন্মগ্রহণকারী প্রাণীর নাম – ডলি ।
    ১৭) পাকস্থলীতে দুগ্ধ জমাট বাধায় – রেনিন ।
    ১৮) ঝিনুকের প্রদাহের ফল – মুক্তা ।
    ১৯) মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণ ও রক্ত বাঁধাকে বলে – স্ট্রোক ।
    ২০) নাড়ীর স্পন্দন প্রবাহিত হয় – ধমণীর মধ্য দিয়ে ।
    ২১) সর্বাধিক স্নেহজাতীয় খাদ্য পাওয়া যায় – দুধে।
    ২২) ব্যকটেরিয় কর্তৃক সৃষ্ট রোগ – কলেরা, টায়ফয়েড, যক্ষা ।
    ২৩) এইডস একটি – ভাইরাস ঘটিত রোগ ।
    ২৪) বাংলাদেশের একজন পূর্ন বয়স্ক ব্যক্তির প্রতিদিনের শক্তি প্রয়োজন – ২৫০০ ক্যালোরি
    ২৫) শব্দ দুষনের ফলে সৃষ্টি হয় – উচ্চ রক্তচাপ ।
    ২৬) ব্যাকটেরিয়া কোষ বিভাজন ঘটায় – মাইটোসিস প্রক্রিয়ায় ।
    ২৭) মানুষের মস্তিস্কের ওজন – ১.৫০ কেজি ।
    ২৮) মানবদেহে প্রতিদিন পানির প্রয়োজন – ৪-৫ লিটার ।
    ২৯) হৃদপিন্ডের সংকোচন ও প্রসারণকে যথাক্রমে বলে – সিস্টোল ও ডায়াস্টোল ।
    ৩০) প্রজননে সাহায্য করে – ভিটামিন ‘ই’ ।
    ৩১) DNA এর মূল মজ্জাকে সুবিন্যাস্ত করাকে বলে – জিন থেরাপি ।
    ৩২) DNA এর অর্থ ডি অক্সিরাইবো নিউক্লিক এসিড ।
    ৩৩) জিনতত্ত্বের জনক – ভাইজম্যান ।
    ৩৪) হিমোফিলিয়া একটি – বংশগত রোগ ।
    ৩৫) হারের মধ্যে পানি থাকে – ৪০-৪৫ % ।
    ৩৬) অন্ত্র দুই প্রকার – ১) ক্ষুদ্রান্ত ও ২) বৃহদান্ত ।
    ৩৭) জীবিত কোষের মধ্যে তৈরী হয় – এনজাইম ।
    ৩৮) এনজাইম কাজ করে মূলত – অনুঘটক হিসাবে ।
    ৩৯) রক্ত এক প্রকার – যোজক কলা ।
    ৪০) রক্ত দুই প্রকার উপাদান দিয়ে গঠিত – ১) রক্ত রস ও ২) রক্ত কনিকা ।
    ৪১) পূর্ণ বয়স্ক মানুষের হৃদস্পন্দন প্রতি মিনিটে – ৭২ বার ।
    ৪২) রেচন অঙ্গগুলি হলো – ত্বক, ফুসফুস, যকৃত ও বৃক্ক ।
    ৪৩) প্রধান রেচন অঙ্গ – বৃক্ক (প্রায় ৭৫% নিষ্কাষন করে)।
    ৪৪) বৃক্ক দেখতে অনেকটা – সীমের বীজের মতো ।
    ৪৫) পিটুইটারি গ্রন্থকে বলে – রাজ গ্রন্থি ।
    ৪৬) পুংজনন গ্রন্থিতে পাওয়া যায় – টেস্টোসটেরন ।
    ৪৭) স্ত্রীজনন গ্রন্থিতে পাওয়া যায় – ইস্ট্রোজেন ।
    ৪৮) ত্বক তিনটি স্তর দিয়ে গঠিত – ১)বহি:ত্বক, ২) ডার্মিস ও ৩) হাইপোডার্মিস ।
    ৪৯) কঙ্কালতন্ত্রের রোগ – রিকেটস, গেঁটে বাত ।
    ৫০) পরিপাক তন্ত্রের রোগ – আমাশয়, গ্যাস্টাইটিস ।
    ৫১) রক্ত সংবহন তন্ত্রের রোগ – রক্তচাপ, হার্ট এ্যাটাক, স্ট্রোক, বাতজ্বর, রক্ত শুন্যতা ।
    ৫২) শ্বসন তন্ত্রের রোগ – নিউমোনিয়া, যক্ষা, ব্রঙ্কাইটিস ।
    ৫৩) দীর্ঘজীবী প্রাণী – নীল তিমি (প্রায় ৫০০ বছর) ।
    ৫৪) সবচেয়ে বড় স্থলচর প্রাণী – আফ্রিকার হাতি ।
    ৫৫) সবচেয়ে বড় জলচর প্রাণী – নীল তিমি ।
    ৫৬) সবচেয়ে বড় সরীসৃপ – কুমির ।
    ৫৭) সবচেয়ে দ্রুততম পশু – চিতাবাঘ (ঘন্টায় ৪৫ মাইল) ।
    ৫৮) সবচেয়ে দ্রুততম পাখি – সুইফ্ট (ঘন্টায় ২০০ মাইল) ।
    ৫৯) আরশোলার হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ট – ১৩ টি ।
    ৬০) মানুষের হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ট – ৪ টি ।
    ৬১) হাঙ্গরের হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ট – ৩ টি ।
    ৬২) তেলাপোকার রক্তের রং – বর্ণহীন ।
    ৬৩) মাছ পানিতে ভাসা নিয়ন্ত্রণ করে – দেহের ভেতরের বায়ু থলির বাতাস কমিয়ে বাড়িয়ে ।
    ৬৪) সবচেয়ে লম্বা ও ভারী সাপ – আনাকোন্ডা ।
    ৬৫) স্বাদু পানির সবচেয়ে ক্ষুদ্র মাছ – ডুয়ার্ফ পিগমী গোবী ।
    ৬৬) সাপ শুনতে পায় – ত্বকের সাহায্যে ।
    ৬৭) রাজ কাকড়ার অপর নাম – লিমুলাস ।
    ৬৮) সমুদ্রে তেল অপসারণের জন্য ব্যবহৃত হয় – সুপার বাগ বা মাইক্রোবিয়াল ইনক্যকট্যান্ট ।
    ৬৯) কুকুর পাগল হয়ে থাকে – জলাতংক রোগ হলে ।